ভারতীয় দর্শন সম্প্রদায় MCQ । একাদশ শ্রেণি শিক্ষাবিজ্ঞান প্রথম সেমিস্টার
শিক্ষালয় ওয়েবসাইটের পক্ষ থেকে একাদশ শ্রেণির নতুন সিলেবাস অনুসারে প্রথম সেমিস্টার পরীক্ষার প্রস্তুতির লক্ষ্যে একাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য প্রদান করা হলো ভারতীয় দর্শন সম্প্রদায় MCQ । একাদশ শ্রেণি শিক্ষাবিজ্ঞান প্রথম সেমিস্টার। একাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থীরা এই ভারতীয় দর্শন সম্প্রদায় MCQ । একাদশ শ্রেণি শিক্ষাবিজ্ঞান প্রথম সেমিস্টার পেজে তাদের শিক্ষাবিজ্ঞান (Education) বিষয়ে সহায়তা লাভ করবে। শিক্ষার্থীরা নির্দিষ্ট অধ্যায়ের লিঙ্কে ক্লিক/টাচ করে সেই অধ্যায়ের MCQ প্রশ্নের উত্তরগুলি দেখতে পারবে।
শিক্ষালয় ওয়েবসাইটের সকল প্রকার আপডেট লাভ করতে মোবাইল স্ক্রিনের বা’দিকের নিম্নের অংশে থাকা বেল আইকনটিতে (🔔) টাচ করে শিক্ষালয় ওয়েবসাইটের নোটিফিকেশন অন করে রাখুন।
ভারতীয় দর্শন সম্প্রদায় MCQ । একাদশ শ্রেণি শিক্ষাবিজ্ঞান প্রথম সেমিস্টার :
১) যে ধর্মগ্রন্থের উপর ভিত্তি করে ভারতীয় দর্শনকে বিভিন্ন দর্শন সম্প্রদায়ে বিন্যস্ত করা হয় – বেদ
২) বেদকে ভিত্তি করে ভারতীয় দর্শনকে কতগুলি শ্রেণিতে ভাগ করা যায় – 2 টি
৩) ভারতীয় দর্শনের প্রথম ভাগটি হল – আস্তিক বা বৈদিক দর্শন
৪) ভারতীয় দর্শনের দ্বিতীয় ভাগটি হল – নাস্তিক বা অবৈদিক দর্শন
৫) ভারতীয় দর্শনের অপর নাম – মোক্ষশাস্ত্র
৬) ভারতীয় দর্শনকে বলা হয় – বৈদিক দর্শন
৭) ভারতীয় দর্শনের দৃষ্টিভঙ্গি হল – আধ্যাত্মিক
৮) ভারতীয় দর্শনের মূল লক্ষ্য হল – মোক্ষলাভে সহায়তা করা
৯) ভারতীয় দর্শনের মূল উৎস হল – বেদ
১০) বেদের অপর নাম হল – শ্রুতি
১১) ভারতীয় দর্শনের উৎস হিসেবে ঘোষণা করা হয় – উপনিষদকে
১২) প্রধান উপনিষদের সংখ্যা হল – বারোটি
১৩) উপনিষদের অপর নাম হল – বেদান্ত
১৪) ভারতীয় দর্শনে আস্তিক সম্প্রদায়ের সংখ্যা হল – ছয়টি
১৫) আস্তিক দর্শনের দুটি ভাগ হল – বেদানুগত দর্শন ও বেদস্বতন্ত্র দর্শন
১৬) যে দর্শন বেদের প্রামাণ্য বিশ্বাসী – আস্তিক দর্শন
১৭) যে দর্শন সরাসরি বেদের উপর প্রতিষ্ঠিত – বেদানুগত দর্শন
১৮) বেদানুগত দর্শনের দুটি ভাগ হল – মীমাংসা দর্শন ও বেদান্ত দর্শন
১৯) যেসকল দর্শন বেদের প্রমাণ্যকে স্বীকার করলেও প্রত্যক্ষভাবে বেদের উপর প্রতিষ্ঠিত নয়, সেগুলিকে বলা হয় – বেদস্বতন্ত্র দর্শন
২০) বেদস্বতন্ত্র দর্শনের প্রকারভেদ হল – চার
২১) যে দর্শন বেদের প্রামাণ্য বিশ্বাসী নয় – নাস্তিক বা অবৈদিক দর্শন
২২) নাস্তিক বা অবৈদিক দর্শনকে ভাগ করা যায় – দুটি ভাগে
২৩) নাস্তিক দর্শনের দুটি ভাগ হল – চরমপন্থী ও নরমপন্থী
২৪) যেসকল দর্শন সম্প্রদায় ঘোরতর বেদবিরোধী তাদের বলা হয় – চরমপন্থী নাস্তিক দর্শন
২৫) চরমপন্থী দর্শন সম্প্রদায়ের নাম হল – চার্বাক দর্শন
২৬) যে সকল দর্শন সম্প্রদায় বেদ বিরোধী কিন্তু ঘোরতর নয়, তাদের বলা হয় – নরমপন্থী নাস্তিক সম্প্রদায়
২৭) নরমপন্থী দর্শন সম্প্রদায়ের নাম হল – জৈন দর্শন
২৮) ন্যায় দর্শনের প্রতিষ্ঠাতা হলেন – মহর্ষি গৌতম
২৯) ন্যায় দর্শনকে বলা হয় – অক্ষপাদ দর্শন
৩০) যে প্রণালীর সাহায্যে কোনো সুনির্দিষ্ট সিদ্ধান্তে উপনীত হওয়া যায় – ন্যায়
৩১) ন্যায় বলতে যে পদ্ধতিকে বোঝানো হয় – যুক্তি বা তর্ক পদ্ধতি
৩২) যে দর্শনে যুক্তি বা তর্ক পদ্ধতির বিস্তারিত আলোচনা করা হয় – ন্যায় দর্শন
৩৩) ভারতীয় ন্যায় দর্শনের শাখা রয়েছে – দুটি
৩৪) ভারতীয় ন্যায় দর্শনের দুটি শাখা হল – প্রাচীন ন্যায় দর্শন এবং নব্য ন্যায় দর্শন
৩৫) প্রাচীন ন্যায়দর্শনের মূলসূত্র বা ভিত্তি হল – মহর্ষি গৌতমের ন্যায়সূত্র
৩৬) নব্য ন্যায় দর্শনের মূলভিত্তি হল – মহর্ষি গঙ্গেশ উপাধ্যায়ের গ্রন্থ ‘তত্ত্বচিন্তামণি’
৩৭) প্রাচীন ন্যায় দর্শনের পীঠস্থান ছিল – মিথিলা
৩৮) নব্য ন্যায় দর্শনের পীঠস্থান ছিল – বঙ্গদেশের নবদ্বীপ
৩৯) ন্যায় দর্শনকে বেদানুগত দর্শন বলা হয়, কারণ – ন্যায় দর্শন বেদের প্রামাণ্যতাকে অস্বীকার করে
৪০) জ্ঞানের বিষয়বস্তুকে ন্যায় দর্শনে বলা হয় – পদার্থ
৪১) ন্যায় দর্শনের মতে পদার্থের সংখ্যা – 16 টি
৪২) ন্যায় দর্শন ঈশ্বরের অস্তিত্বকে – স্বীকার করে
৪৩) ন্যায় দর্শন আত্মার অস্তিত্বকে – বিশ্বাস করে
৪৪) ন্যায় দর্শনে পরম পুরুষার্থ বলে মনে করা হয় – মোক্ষলাভকে
৪৫) ন্যায়দর্শনে পরম পুরুষার্থ বা মোক্ষলাভের জন্য যা অনুসরণ করা হয়, তা হল – তর্কবিদ্যা ও তত্ত্ববিদ্যা
৪৬) ন্যায় দর্শন অনুযায়ী পরজন্ম নির্ভর করে – কর্মের উপর
৪৭) যে দর্শন সম্প্রদায় কর্মবাদ ও জন্মান্তরবাদে বিশ্বাসী – ন্যায় দর্শন
৪৮) সত্যজ্ঞানের প্রণালীকে বলা হয় – প্রমাণ
৪৯) ন্যায়শাস্ত্রকে প্রমাণশাস্ত্র বলা হয়, কারণ – ন্যায়শাস্ত্রে প্রমাণ সম্বন্ধে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়
৫০) ন্যায় দর্শনের মতে, জ্ঞান বা বুদ্ধি বলতে বোঝায় – বিষয়ের উপলব্ধি বা অনুভবকে
৫১) ন্যায় দর্শনের মতে জ্ঞান – 2 প্রকার
৫২) ন্যায় দর্শনের মতে জ্ঞানের দুটি ভাগ হল – প্রমা ও অপ্রমা
৫৩) যে জ্ঞান আমরা সরাসরি উপলব্ধি করতে পারি, তাকে বলা হয় – প্রমা বা প্রকৃত জ্ঞান
৫৪) প্রমা বা প্রকৃত প্রকার জ্ঞান – 4 প্রকার
৫৫) ইন্দ্রিয়ের সঙ্গে বিষয়ের সংযোগের ফলে উৎপন্ন যথার্থ জ্ঞানকে বলা হয় – প্রত্যক্ষ
৫৬) ন্যায় দর্শনের মতে, সকলপ্রকার জ্ঞান আহরণের মূল পদ্ধতিটি হল – প্রত্যক্ষ
৫৭) প্রত্যক্ষের দুটি ভাগ হল – লৌকিক ও অলৌকিক প্রত্যক্ষ
৫৮) বাহ্য ইন্দ্রিয়ের সঙ্গে বস্তু বা বিষয়ের সন্নিকর্ষের ফলে যা প্রত্যক্ষ, তাকে বলা হয় – লৌকিক প্রত্যক্ষ
৫৯) বাহ্যজগতের রূপ, রস, গন্ধ, শব্দ ও স্পর্শ সম্বন্ধে সরাসরি জ্ঞান লাভ করা যায় – পঞ্চ ইন্দ্রিয়ের সাহায্যে
৬০) লৌকিক বা বাহ্য প্রত্যক্ষ – 3 প্রকার
৬১) যে লৌকিক প্রত্যক্ষের সাহায্যে বস্তুর গুণহীন সংবেদন হয়, তাকে বলে – নির্বিকল্পক লৌকিক প্রত্যক্ষ
৬২) যে লৌকিক প্রত্যক্ষের সাহায্যে বস্তুর গুণযুক্ত সংবেদন ঘটে, তাকে বলা হয় – সবিকল্পক লৌকিক প্রত্যক্ষ
৬৩) লৌকিক প্রত্যক্ষে কোনো বস্তুকে পূর্বে জ্ঞাত বা জানা হিসেবে প্রত্যক্ষ করাকে বলা হয় – প্রত্যভিজ্ঞা লৌকিক প্রত্যক্ষ
৬৪) বিষয়ের সঙ্গে অন্তরিন্দ্রিয়ের যেমন সন্নিকর্ষ ঘটে – অলৌকিক
৬৫) অন্তরিন্দ্রিয়ের দ্বারা যে প্রত্যক্ষ হয়, তাকে বলা হয় – অলৌকিক বা মানস প্রত্যক্ষ
৬৬) অলৌকিক প্রত্যক্ষের ভাগ হল – সামান্যলক্ষণ অলৌকিক প্রত্যক্ষ, জ্ঞানলক্ষণ অলৌকিক প্রত্যক্ষ এবং যোগজ বাসা
৬৭) যে অলৌকিক প্রত্যক্ষে সামান্য ধর্ম বা জাতি-ধর্ম সন্নিকর্ষরূপে কাজ করে – সামান্যলক্ষণ অলৌকিক প্রত্যক্ষ
৬৮) পূর্বের জ্ঞান দ্বারা কোনো বিষয় প্রত্যক্ষের ক্ষেত্রে, প্রত্যক্ষের বিষয়ের সঙ্গে ইন্দ্রিয়ের যে অলৌকিক সন্নিকর্ষজনিত প্রত্যক্ষ, তাকে বলা হয় – জ্ঞানলক্ষণ অলৌকিক প্রত্যক্ষ
৬৯) অলৌকিক প্রত্যক্ষের সাহায্যে অতীত, ভবিষ্যৎ, অতি সূক্ষ্ম বিরাট বস্তু বা বিষয়ের সরাসরি অভিজ্ঞতাকে বলা হয় – যোগজ
৭০) কোনো বিষয়ে জ্ঞানলাভের পর অপর বিষয়ের জ্ঞানলাভকে বলা হয় – অনুমান
৭১) অনুমান – 2 প্রকার
৭২) অনুমানের দুটি ভাগ হল – স্বার্থানুমান এবং পরার্থানুমান
৭৩) জ্ঞাতার নিজের জ্ঞানলাভের জন্য অনুমান করাকে বলা হয় – স্বার্থানুমান
৭৪) ন্যায়মতে অপরের জন্য অনুমানকে বলা হয় – পরার্থানুমান
৭৫) পূর্বের কোনো বস্তুর সঙ্গে নতুন কোনো বস্তুর সাদৃশ্য প্রত্যক্ষ করে নতুন বস্তুটি সম্পর্কে জ্ঞানলাভ করার প্রণালীকে বলা হয় – উপমান
৭৬) ন্যায় দর্শনে জ্ঞান আহরণের একটি পদ্ধতি হল – শব্দ
৭৭) কোনো ব্যক্তির উচ্চারিত শব্দ বা বাক্য থেকে কোনো বিষয় সম্পর্কে জ্ঞানলাভ করা গেলে, তাকে বলা হয় – শব্দজ্ঞান
৭৮) যে বিষয়ে বা বস্তুতে যে গুণ নেই, সেই বিষয়ে সেই গুণ অনুভব করে যে জ্ঞান হয়, তাকে বলা হয় – অপ্রমা
৭৯) ন্যায় দর্শন অনুযায়ী আত্মা হল – সর্বব্যাপী একটি ভৌতিক বস্তু
৮০) ন্যায় দর্শন অনুযায়ী আত্মা সম্পর্কে যে বক্তব্যটি সঠিক – আত্মার উৎপত্তি ও বিনাশ নেই
৮১) ন্যায় দর্শন অনুযায়ী আত্মা হল – নিরাবয়ব
৮২) ন্যায় দর্শন অনুযায়ী আত্মা – 2 প্রকার
৮৩) ন্যায় দর্শনের মতে আত্মার ভাগ হল – জীবাত্মা, পরমাত্মা
৮৪) ন্যায় দর্শনের মতে জীবাত্মার সংখ্যা – বহু
৮৫) জীবাত্মা – দেহ ও মনের থেকে আলাদা
৮৬) ন্যায় দর্শন অনুযায়ী দুঃখের কারণ হল – অজ্ঞতা
৮৭) ন্যায় দর্শন অনুযায়ী দুঃখ থেকে মুক্তির উপায় হল – সত্যজ্ঞান বা যথার্থ জ্ঞান
৮৮) ন্যায় দর্শনের মতে ‘পরমাত্মা’ হল – ঈশ্বর
একাদশ শ্রেণি বাংলা প্রথম সেমিস্টারের MCQ প্রশ্নের উত্তর দেখতে নিম্নের ছবিতে ক্লিক/টাচ করতে হবে
একাদশ শ্রেণি ইংরাজি প্রথম সেমিস্টারের MCQ প্রশ্নের উত্তর দেখতে নিম্নের ছবিতে ক্লিক/টাচ করতে হবে
একাদশ শ্রেণি রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রথম সেমিস্টারের MCQ প্রশ্নের উত্তর দেখতে নিম্নের ছবিতে ক্লিক/টাচ করতে হবে
একাদশ শ্রেণি শিক্ষাবিজ্ঞান প্রথম সেমিস্টারের MCQ প্রশ্নের উত্তর দেখতে নিম্নের ছবিতে ক্লিক/টাচ করতে হবে
একাদশ শ্রেণি ইতিহাস প্রথম সেমিস্টারের MCQ প্রশ্নের উত্তর দেখতে নিম্নের ছবিতে ক্লিক/টাচ করতে হবে
একাদশ শ্রেণি ভূগোল প্রথম সেমিস্টারের MCQ প্রশ্নের উত্তর দেখতে নিম্নের ছবিতে ক্লিক/টাচ করতে হবে
একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণির সব বিষয়ের সিলেবাস ও নম্বর বিভাজন দেখতে এই লিঙ্কে ক্লিক/টাচ করতে হবে
শিক্ষালয় ওয়েবসাইটের কিছু গুরুত্বপূর্ণ লিঙ্ক নিম্নে প্রদান করা হলোঃ
- বাংলা ব্যাকরণের আলোচনাগুলি দেখতে এই লিঙ্কে ক্লিক/টাচ করতে হবে
- শিক্ষালয় ওয়েবসাইটে প্রদান করা প্রবন্ধ রচনাগুলি দেখতে এই লিঙ্কে ক্লিক/টাচ করতে হবে
- পঞ্চম থেকে দ্বাদশ শ্রেণির বাংলা অধ্যায়ভিত্তিক নোট দেখতে এই লিঙ্কে ক্লিক করতে হবে
- পঞ্চম থেকে দ্বাদশ শ্রেণির বাংলা অধ্যায়ভিত্তিক MCQ TEST প্রদান করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করতে হবে
- শিক্ষালয় ইউটিউব চ্যানেলটি দেখতে এই লিঙ্কে ক্লিক/টাচ করতে হবে
- পঞ্চম থেকে দ্বাদশ শ্রেণির সাজেশন দেখতে এই লিঙ্কটি অনুসরণ করতে হবে
শিক্ষালয় ওয়েবসাইটের সকল প্রকার নোট, সাজেশন, প্রশ্নপত্র ও মক টেষ্টের সুবিধা গ্রহণ করতে নিম্নের ছবিতে ক্লিক/টাচ করে বিষদ তথ্য জেনে নাওঃ