দ্বাদশ শ্রেণি বাংলা অলৌকিক

দ্বাদশ শ্রেণি বাংলা অলৌকিক

শিক্ষালয় ওয়েবসাইটের পক্ষ থেকে “দ্বাদশ শ্রেণি বাংলা অলৌকিক” গল্প থেকে এখানে গুরুত্বপূর্ণ কিছু নোট প্রদান করা হলো। শিক্ষার্থীরা নির্দিষ্ট নোটে টাচ/ক্লিক করে সেই বিষয়ের নোটগুলি দেখতে পারবে।

শিক্ষালয় ওয়েবসাইটের সকল প্রকার আপডেট লাভ করতে মোবাইল স্ক্রিনের বা’দিকের নিম্নের অংশে থাকা বেল আইকনটিতে (🔔) টাচ করে শিক্ষালয় ওয়েবসাইটের নোটিফিকেশন অন করে রাখুন। 

দ্বাদশ শ্রেণি বাংলা অলৌকিক গল্প থেকে MCQ প্রশ্নের উত্তরঃ

  • ‘অলৌকিক’ গল্পের রচয়িতা- কর্তার সিং দুগ্‌গাল 
  • ‘অলৌকিক’ গল্পের অনুবাদক- অনিন্দ্য সৌরভ 
  • গুরু নানক ঘুরতে এসে পৌঁছান- হাসান আব্দালের জঙ্গলে 
  • কর্তার সিং দুগ্‌গাল যে ভাষায় সাহিত্য রচনা করেছেন- পাঞ্জাবি 
  • ‘ঝলসে যাওয়া শুকনো গাছপালা’- ঝলসে যাওয়ার কারণ- গনগনে রোদ 
  • ‘অথচ সে বেঁকে বসলেই ঝক্কি পোয়াতে হবে”- ‘সে’ বলতে বোঝানো হয়েছে- মর্দানাকে 
  • গুরু নানকের ধ্যানে বসার মূল কারণ ছিল- তৃষ্ণার্ত মর্দানার জন্য জলের খোঁজ 
  • ‘অলৌকিক’ গল্পে গুরু নানককে বলা হয়েছে- সদ্‌গুরু 
  • বলী কান্ধারী ছিলেন একজন- দরবেশ 
  • বলী কান্ধারী বাস করতেন- পাহাড়ের চুড়োয়  
  • বলী কান্ধারীর কুটিরের কাছেই ছিল- একটি কুয়ো 
  • ‘ওঁর কাছে জল পেতে পারো’- উদ্দিষ্ট ব্যক্তিটি হলেন- বলী কান্ধারী 
  • ‘সে কুয়োর দিকে এগুলে হঠাৎ একটা প্রশ্ন জাগলো ওর মনে’- প্রশ্নটি হল- মর্দানা কোথা থেকে  এসেছে 
  • বলী কান্ধারী কোনোভাবেই জল দিতে চায় নি, কারণ বলী- নানকের শত্রু 
  • বলী কান্ধারী নানককে বলেছিলেন- কাফের 
  • ‘মর্দানা ওর পায়ে লুটিয়ে পড়ে’- যায় পায়ের কথা বলা হয়েছে- বলী কান্ধারীর 
  • ‘পায়ে প্রায় মুর্ছিত হয়ে পড়লো’- যার পায়ের কথা বলা হয়েছে- নানকের 
  • বলী কান্ধারী মর্দানাকে ফিরিয়ে দিয়েছিলেন- তিনবার 
  • বলী কান্ধারী ক্ষিপ্ত হয়ে- পাথরের চাঙর গড়িয়ে দিয়েছিল 
  • ‘দরবেশ’ শব্দটির অর্থ হল- ফকির 
  • মর্দানা নিজেকে দরবেশের অনুচর বলে পরিচয় দেয়- দ্বিতীয়বার 
  • পাথরটা তোলায় তলা থেকে বেরিয়ে এসেছিল- জলের ঝরনা 
  • ‘উনি রীতিমত হতভম্ভ’- উনি হলেন- বলী কান্ধারী 
  • নানক অনুচরসহ বসেছিলেন- বাবলাতলায় 
  • গুরু নানক হাত দিয়ে থামিয়ে দিয়েছিলেন- পাথরের চাঙর 
  • হাসান আবদালের বর্তমান নাম- পাঞ্জাসাহেব 
  • ‘ব্যাপারটা মেজাজ বিগড়ে দিল’- ব্যাপারটা হল- নানকের হাত দিয়ে পাথরের চাঙর থামিয়ে দেওয়া 
  • নানকের গল্পটি কথক মায়ের কাছ থেকে শোনার পর আবার শুনেছিলেন- গুরুদ্বারে ও স্কুলে 
  • ‘গল্পটা মনে পরলেই হাসি পেতো’- গল্পটা হলো- গুরু নানকের হাত দিয়ে পাথর থামানোর গল্প 
  • ‘যারা পারে তাদের পক্ষে মোটেই অসম্ভব না’- বলেছিলেন- কথকের মাস্টারমশাই 
  • পাঞ্জাসাহেবে হয়েছিল- সাকা
  • ‘সাকা’ হলে বাড়িতে হতো- অরন্ধন 
  • ‘সাকা’ হলে রাতে শোয়ার ব্যবস্থা হতো- মেঝেতে 
  • সাকার খবর পাওয়া মাত্রই কথকের মা পামজাসাহেবের উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছিলেন- গল্প কথক ও তার বোনকে নিয়ে 
  •   দূরের শহরে ফিরিঙ্গিরা গুলি করেছিল- নিরস্ত্র ভারতীয়দের উপর 
  • ‘সেই শহরের উপর দিয়ে খিদে-তেষ্টায় কাতর কয়েদিদের ট্রেন যাবে এ হতে পারে না’- কারণ- পাঞ্জাসাহেবে গুরু নানক মর্দানার তেষ্টা মিটিয়েছিলেন 
  • স্টেশন মাস্তারের কাছে আবেদন জানানো হয়- ট্রেনটাকে থামানোর 
  • কিছুতেই ট্রেনটাকে থামানো যাবে না- ফিরিঙ্গিদের হুকুম 
  • পাঞ্জাসাহেবের লোকেরা নীরিহ ও ক্ষুধার্ত স্বাধীনতা সংগ্রামীদের জন্য স্টেশনে ডাঁই করে রেখেছিল- রুটি, পায়েস, লুচি, ডাল 
  • ‘কালপারের সেতুটির দিকে রক্তের স্রোত’- কারণ- ট্রেনটা পিছোতে লাশগুলো কেটে দুমড়ে মুচড়ে গিয়েছিল 
  • পাঞ্জাসাহেবের মানুষদের আত্মত্যাগের আশ্চর্য গল্পটি কথককে শুনিয়েছিলেন- মায়ের বান্ধবি 
  • ‘আমার চোখে হল’- বক্তা হলেন- কথক স্বয়ং 
  • ‘চোখের জলটা তাদের জন্য’- যাদের কথা বলা হয়েছে- পাঞ্জাসাহেবের সর্বত্যাগী মানুষেরা 
  •  

উপরের প্রশ্নগুলির উত্তর তৈরি হয়েছে কিনা যাচাই করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করে MCQ TEST প্রদান করে সাথে সাথেই দেখে নাও নিজের প্রাপ্ত নম্বর 

 

দ্বাদশ শ্রেণি বাংলা অলৌকিক গল্প থেকে গুরুত্বপূর্ণ বড়ো প্রশ্নের উত্তরঃ

১) “যারা পারে তাদের পক্ষে মোটেই অসম্ভব না”- কথাটি কে বলেছিলেন? প্রসঙ্গ নির্দেশ করে কোন ঘটনাকে ইঙ্গিত করে কথাটি বলা হয়েছে নিজের ভাষায় লেখো।

উৎসঃ
“কর্তার সিং দুগ্‌গাল” রচিত “অলৌকিক” গল্পটি বাংলায় অনুবাদ করেছেন “অনিন্দ্য সৌরভ”। গল্পটি তাঁর “জ্যোৎস্না রাতের ট্র্যাজেডি” নামক গল্পসংকলন গ্রন্থের চতুর্থ গল্পরূপে স্থান লাভ করেছে। প্রশ্নোক্ত অংশটি তাঁর এই গল্পের অন্তর্গত।

বক্তাঃ
কথকের স্কুলের এক মাস্টারমশাই প্রশ্নোক্ত মন্তব্যটি করেছেন।

সপ্রসঙ্গ ঘটনার বর্ণনাঃ
কথক তার মায়ের মুখে গুরুনানকের একটি কিংবদন্তি শুনেছিলেন। তিনি শুনেছিলেন কোনো এক গ্রীষ্মের দুপুরে সশিষ্য গুরু নানক এসে পৌঁছান হাসান আব্দালের জঙ্গলে। সেইসময় তাঁর শিষ্য মর্দানার প্রচন্ড জল তেষ্টা পেয়েছিল। গুরু নানকের নির্দেশে মর্দানা পাহাড়ের চূড়োয় বলী কান্ধারীর আশ্রমে জল প্রার্থনা করলেও বলী কান্ধারী তাকে জল না দিয়ে তাড়িয়ে দেন। তিনবারের প্রচেষ্টাতেও জল না পেয়ে প্রত্যাখ্যাত মর্দানাকে গুরু নানক সামনের একটি পাথর তুলতে বলেন। পাথর সরাতেই জলের ঝরনা বেরিয়ে আসে। এইভাবে মর্দানার তেষ্টা মিটলেও কান্ধারীর কুয়োর জল শুকিয়ে গিয়েছিল। রাগে দিগ্বিদিকজ্ঞানশূন্য হয়ে বলী কান্ধারী একটি পাথরের চাঙড় নানককে লক্ষ্য করে গড়িয়ে দেন। মৃত্যু নিশ্চিত জেনে মর্দানা ভয়ে চেঁচিয়ে উঠলেও গুরু নানক তাকে শান্ত স্বরে “জয় নিরংকার” ধ্বনি দিতে বলেন। গড়িয়ে পড়া পাথরটি সামনে আসতেই গুরু নানক হাত দিয়ে তা থামিয়ে দেন।
গল্পের এই শেষ অংশটায় কথকের আপত্তি ছিল। হাত দিয়ে পাথর থামানোর ব্যাপারটা নিয়ে তিনি মা এবং স্কুলের মাস্টারমশায়ের সঙ্গে তর্ক করেছিলেন। কথককে চুপ করানোর উদ্দেশ্যে স্কুলের মাস্টারমশাই তাকে বলেছিলেন “যারা পারে তাদের পক্ষে মোটেই অসম্ভব না”।

 

দ্বাদশ শ্রেণি বাংলা অলৌকিক গল্প থেকে আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের উত্তর নিন্মে প্রদান করা হলোঃ  

“হঠাৎ শিষ্য মর্দানার জল তেষ্টা পেল”-তেষ্টা মেটানোর জন্য মর্দানাকে কী করতে হয়েছিল? তার তেষ্টা শেষ অবধি কীভাবে মিটেছিল?

উত্তর জানতে এখানে টাচ/ক্লিক করতে হবে

“গল্পটা মনে পড়লেই হাসি পেত”- কার কোন গল্প শুনে হাসি পেত?

উত্তর জানতে এখানে টাচ/ক্লিক করতে হবে

“অবাক-বিহ্বল বসে আছি, মুখে কথা নেই।”- মুখে কথা নেই কেন?

উত্তর জানতে এখানে টাচ/ক্লিক করতে হবে

“ঝড়ের বেগে ছুটে আসা ট্রেন থামানো গেলো, পাথরের চাঁই থামানো যাবে না কেন?” – ট্রেন থামানোর দরকার হয়েছিল কেন? ট্রেন কীভাবে থামানো হয়েছিল?

উত্তর জানতে এখানে টাচ/ক্লিক করতে হবে

“অলৌকিক” গল্পে হাত দিয়ে পাথরের চাঁই থামানোর ঘটনাটি লেখক প্রথমে বিশ্বাস করেননি কেন? পরে কীভাবে সেই ঘটনা তার কাছে বিশ্বাসযোগ্য হয়ে উঠল?

উত্তর জানতে এখানে টাচ/ক্লিক করতে হবে

“চোখের জলটা তাদের জন্য”– বক্তা কাদের জন্য চোখের জল উৎসর্গ করেছেন? যে ঘটনায় বক্তার চোখে জল এসেছিল সেই ঘটনাটি সংক্ষেপে লেখো৷

“গল্পটা আমাদের স্কুলে শোনানো হল!”-গল্পটা কী? স্কুলে গল্পটা শুনে লেখকের কী প্রতিক্রিয়া হয়েছিল?

উত্তর জানতে এখানে টাচ/ক্লিক করতে হবে

“পাঞ্জাসাহেবে পৌঁছে এক আশ্চর্য ঘটনার কথা জানতে পারি”- কোন ঘটনার কথা বলা হয়েছে?

উত্তর জানতে এখানে টাচ/ক্লিক করতে হবে

শিক্ষালয় ওয়েবসাইটের কিছু গুরুত্বপূর্ণ লিঙ্ক নিম্নে প্রদান করা হলোঃ

শিক্ষালয়ের সাথে ফেসবুকে যুক্ত হতে নিম্নের ছবিতে ক্লিক/টাচ করতে হবেঃ sikkhalaya

You cannot copy content of this page

Need Help?