“হিমালয় দর্শন” প্রবন্ধ থেকে এখানে গুরুত্বপূর্ণ কিছু নোট প্রদান করা হলো। শিক্ষার্থীরা নির্দিষ্ট নোটে টাচ/ক্লিক করে সেই বিষয়ের নোটগুলি দেখতে পারবে।

১) ‘হিমালয় দর্শন’ প্রবন্ধে বর্ণিত অরণ্য প্রকৃতির বর্ণনা দাও। ৫

উৎসঃ

বিখ্যাত লেখিকা “বেগম রোকেয়া” রচিত “কূপমন্ডূকের হিমালয় দর্শন” ভ্রমণকাহিনি থেকে গৃহীত আমাদের পাঠ্য “হিমালয় দর্শন” প্রবন্ধে আমরা পার্বত্য অরণ্য প্রকৃতির অপরূপ বর্ণনার পরিচয় পাই।

অরণ্য প্রকৃতির বর্ণনাচিত্রঃ

লেখিকা শিলিগুড়ি থেকে হিমালয়ান রেলপথ ধরে তাঁর পার্বত্য পথের যাত্রা শুরু করেছেন। শিলিগুড়ি থেকে কার্সিয়াং রেলযাত্রা ও সেখানে পৌঁছে তিনি পার্বত্য প্রকৃতির রূপলাবণ্যে মোহিত হয়েছেন। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ৪৮৬৪ ফিট উপরে অবস্থিত কার্সিয়াং-এর নিবিড় অরণ্য লেখিকার মনোযোগ আকর্ষণ করেছে।

অরণ্যের অভ্যন্তরে বাঘের অবস্থানের সম্ভাবনা না থাকায় তিনি স্বচ্ছন্দেই অরণ্যে পরিভ্রমণ করেছেন- “আমরা নির্জন বন্য পথেই বেড়াইতে ভালোবাসি”তবে সাপ ও ছিনে জোঁকের উপস্থিতির কথা তিনি জানিয়েছেন। যদিও সাপের সাথে তাদের সরাসরি সাক্ষাৎ ঘটে নি, তবে ছিনে জোঁকের দ্বারা তারা দুই-তিনবার আক্রান্ত হয়েছেন। এছাড়াও অরণ্যের মাঝে প্রায় ২০/২৫ ফিট উঁচু ঢেঁকিতরু তার বিস্ময়ের কারণ হয়ে উঠেছে।

এইরূপে লেখিকা তাঁর সুনিপুণ লেখনীগুণে পার্বত্য অরণ্য প্রকৃতির সৌন্দর্যময়তাকে তাঁর রচনায় উপস্থাপন করেছেন।

‘হিমালয় দর্শন’ গদ্যাংশে পার্বত্যপথে লেখিকার রেলগাড়িতে যাত্রার অভিজ্ঞতা সংক্ষেপে লেখো

‘হিমালয় দর্শন’ প্রবন্ধে বর্ণিত অরণ্য প্রকৃতির বর্ণনা দাও।

উত্তর জানতে এখানে টাচ/ক্লিক করতে হবে

হিমালয় দর্শন প্রবন্ধ অনুসারে ভুটিয়াদের জীবনযাত্রার পরিচয় দাও।

উত্তর জানতে এখানে টাচ/ক্লিক করতে হবে

“তিনিই ধন্য!”-‘তিনি’ কে? লেখিকা তাঁকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন কেন?

উত্তর জানতে এখানে টাচ/ক্লিক করতে হবে

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

You cannot copy content of this page