কর্ভাস গল্প প্রশ্ন উত্তর
শিক্ষালয় ওয়েবসাইটের পক্ষ থেকে নবম শ্রেণি বাংলা কর্ভাস গল্প প্রশ্ন উত্তর প্রদান করা হলো। শিক্ষার্থীরা এই কর্ভাস গল্প প্রশ্ন উত্তর অনুশীলনের মধ্য দিয়ে তাদের পাঠ্য বিষয়টি সম্পর্কে বিষদ ধারণা লাভ করতে পারবে।
শিক্ষালয় ওয়েবসাইটের সকল প্রকার আপডেট লাভ করতে মোবাইল স্ক্রিনের বা’দিকের নিম্নের অংশে থাকা বেল আইকনটিতে (🔔) টাচ করে শিক্ষালয় ওয়েবসাইটের নোটিফিকেশন অন করে রাখুন।
কর্ভাস গল্প প্রশ্ন উত্তরঃ
১) পক্ষীবিজ্ঞানীদের কনফারেন্স ছিল – চিলির সানতিয়াগোতে।
২) শঙ্কুর পেপারের বিষয় ছিল – পাখির মস্তিস্ক।
৩) গ্রীক উপকথায় অর্গাসের সর্বাঙ্গ ছিল সহস্র – লোচন।
৪) জাদুকর অর্গাস চলে যাওয়ার পর কর্ভাস উচ্চারণ করেছিল – কে।
৫) চিলি ও আর্জেন্টিনার মাঝে রয়েছে – আন্দিজ পর্বতমালা।
৬) প্রফেসর শঙ্কু কাকটির নাম রেখেছিলেন – কর্ভাস।
৭) কর্ভাস কি ধরনের শব্দ – ল্যাটিন।
৮) পাখি পড়ানোর যন্ত্রটির নাম– অরনিথন।
৯) আর্গাস কত বছর বয়স থেকে ম্যাজিক দেখাতে আরম্ভ করে ?
উঃ আর্গাস ১৯ বছর বয়স থেকে ম্যাজিক দেখাতে আরম্ভ করে।
১০) কর্ভাস কোন গাছের উপর বসেছিল ?
উঃ কর্ভাস অ্যাকাসিয়া গাছের উপর বসেছিল।
১১) এসকুডো কি ?
কর্ভাস গল্প থেকে গুরুত্বপূর্ণ বড়ো প্রশ্নের উত্তরঃ
১) “কর্ভাস যে এখন সাধারণ সাধারণ কাকের থেকে নিজেকে আলাদা রাখতে চায়”— কি করে বোঝা যায় কর্ভাস সাধারণ কাকের থেকে নিজেকে আলাদা রাখতে চায় ?
উঃ সেদিন ছিল ২২শে অক্টোবর। দুপুরে হঠাৎ বজ্রবিদ্যুৎ-সহ প্রচন্ড বৃষ্টি হয়েছিল। বেলা তিনটে নাগাদ একটা কান ফাটানো বাজ পড়ার শব্দ শুনে জানালার কাছে গিয়ে প্রফেসর শঙ্কু দেখলেন যে, তার বাগানের শিমুল গাছের মাথা থেকে ধোঁয়া বেরোচ্ছে। বিকেলে বৃষ্টি থামার পর, সেই তল্লাটে যত কাক ছিল সব ওই মরা শিমুল গাছটার জড়ো হয়ে কোলাহল করছিল। তখন তিনি চাকর প্রহ্লাদকে ব্যাপারটা দেখতে পাঠালেন। সে ফিরে এসে জানালো একটা কাক মরে পড়ে আছে গাছটার নিচে। তাই সমস্ত কাক সেখানে হল্লা লাগিয়েছে। কিন্তু কর্ভাস ঘর থেকে বের হবার কোনো আগ্রহ দেখালো না। সে একমনে পেন্সিল মুখে দিয়ে প্রাইম নাম্বার লিখে যাচ্ছিল। এই ঘটনা থেকেই বোঝা যায় যে,কর্ভাস এখন সাধারণ কাকের থেকে নিজেকে আলাদা রাখতে চায়।
২) পাখি সম্পর্কে প্রফেসর শঙ্কুর কৌতুহলের পরিচয় দাও।
উঃ প্রত্যেক প্রাণীরই কিছু নির্দিষ্ট সহজাত ক্ষমতা থাকে। প্রফেসর শঙ্কুর ধারণায়, অন্যান্য প্রাণীর তুলনায় পাখির ক্ষমতা আরো বেশি বিস্ময়কর। একটা বাবুই পাখির বাসা হাতে নিয়ে দেখলে অবাক হতে হয়। একজন মানুষকে যদি ঐরকম একটা বাসা তৈরি করতে বলা হয় সেই কাজটা আদৌ করতে পারা যাবে না আর করা গেলেও অনেক পরিশ্রম লেগে যাবে।
অস্ট্রেলিয়ার ম্যানিফাউল পাখি মাটিতে বাস করে। তারা ডিম পাড়ে বাসার ভেতরে কিন্তু ডিমে তা দেয় না। তারা এক আশ্চর্য অজ্ঞাত কৌশলে বাসার ভেতরে তাপমাত্রা 78 ডিগ্রী ফারেনহাইটের 1 ডিগ্রীও এদিক ওদিক হতে দেয় না। তারা নিজেদের পালক নিজেরাই ছিঁড়ে খায় এবং শাবকদের খাওয়ায়। এরা জলে ভাসমান অবস্থায় কোন শত্রুর আগমনের ইঙ্গিত পেলে নিজের দেহে ও পালক থেকে বায়ু বের করে দিয়ে শরীরে স্পেসিফিক গ্রাভিটি বাড়িয়ে গলা পর্যন্ত ডুবে থাকতে পারে। এছাড়াও যাযাবর পাখির দিক নির্ণয় ক্ষমতা, ঈগল,বাজের শিকার ক্ষমতা, শকুনের ঘ্রাণশক্তি প্রভৃতি সম্পর্কে প্রফেসর শঙ্কুর এরকম ধারনা ছিল।
৩) “ওই পাখি আমার চাই প্রফেসর”– বক্তা কে ? কোন প্রসঙ্গে এই উক্তি ? শেষ পর্যন্ত তিনি কী করেছিলেন ?
উঃ সত্যজিৎ রায় রচিত “প্রফেসর শঙ্কুর ডায়েরি” গল্পের অন্তর্গত কর্ভাস” অংশের আলোচ্য উক্তিটির বক্তা হলেন চিলিয়ান জাদুকর আর্গাস।
আর্গাস পাখি নিয়ে ম্যাজিক দেখাতেন। তিনি খবরের কাগজে কর্ভাসের সংবাদ পড়ে মুগ্ধ হয়েছিলেন। তাই তিনি হোটেলে প্রফেসর শঙ্কুর সঙ্গে দেখা করতে এসেছিলেন। কিন্তু রাত হয়ে যাওয়ায় ভদ্রতাবশত শঙ্কু তাকে ঘরে ডেকে পাঠান। কর্ভাস বিরক্ত হয়ে খাঁচা থেকে বেরিয়ে ঠোঁট দিয়ে আলো নিভিয়ে আবার খাঁচায় ঢুকে ঠোট দিয়ে খাঁচার দরজা বন্ধ করে দেয়। আর্গাস সামান্য পাখির এই কান্ড দেখে অবাক হয়ে যায়। তাই তিনি যে কোন প্রকারে কর্ভাসকে পাওয়ার ইচ্ছার কথা জানিয়ে প্রশ্নোদ্ধৃত উক্তিটি করেছিলেন।
আর্গাস কিছুক্ষণের মধ্যে বুঝতে পারেন যে শঙ্কু এবং কর্ভাস কেউই তার প্রস্তাবে রাজি নন। তখন তিনি শঙ্কুকে লোভ দেখিয়ে কর্ভাসকে নিতে চান। কিন্তু তাতে কোনরকম ইচ্ছা প্রকাশ করেনি। তাই তার প্রচেষ্টা ব্যর্থ হওয়ায় তিনি পরেরদিন দুপুরে অনুপস্থিতিতে সুযোগে রুমবয়দের সুযোগ নিয়ে কর্ভাসকে চুরি করেছিলেন।
৪) কর্ভাস কে ? তার চরিত্রের কী পরিচয় এই গল্পে পাওয়া যায় ?
উঃ
কর্ভাসের পরিচয়ঃ
সত্যজিৎ রায়ের ‘কর্ভাস’ কাহিনিতে কর্ভাস হল একটি কাক যাকে প্রোফেসর শঙ্কু তাঁর পাখি সংক্রান্ত গবেষণার মাধ্যম হিসেবে ব্যবহার করেছিলেন।
কর্ভাসের চরিত্রের পরিচয়ঃ
প্রোফেসর শঙ্কু অন্যান্য অনেক পাখির মধ্য থেকে এই কাকটিকেই বেছে নিয়েছিলেন, কারণ তার চেহারা ও আচরণের মধ্যে কিছু বিশেষত্ব ছিল। ‘কর্ভাস’-এর চরিত্রের বৈশিষ্ট্য নীচে দেওয়া হল —
বন্ধুপ্রীতিঃ
একদিন কর্ভাস প্রফেসারের বিড়াল নিউটনের জন্য বাইরে থেকে সদ্য-কাটা মাছের টুকরো নিয়ে আসে, যেটি নিঃসন্দেহে বন্ধুত্বসুলভ।
স্বাতন্ত্র্যবোধঃ
কর্ভাস অন্য কাকেদের থেকে নিজেকে আলাদা করে নিয়েছিল। একদিন বাজ পড়ে একটি কাক মারা যায়। কাকের দল কোলাহল শুরু করলেও কর্ভাস সেই ঘটনায় কোনো আগ্রহ দেখায়নি।
মানবসুলভ বুদ্ধি ও সচেতনতাঃ
শিক্ষা চলাকালীন কর্ভাসের মধ্যে একপ্রকার মানবসুলভ বুদ্ধি জেগে ওঠে। প্রোফেসর শঙ্কুর সুটকেসের চাবি ঠোঁটে নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকা কিংবা তাঁকে পাসপোর্টের কথা মনে করিয়ে দেওয়ার ঘটনা তার মানবসুলভ বুদ্ধি ও সচেতনতারই প্রমাণ।
মানবসুলভ অনুভূতি ও উপস্থিত বুদ্ধিঃ
জাদুকর আর্গাসের সামনে টেবিল ল্যাম্পের আলো নিভিয়ে দেওয়া কিংবা তাকে নিয়ে পালিয়ে যাওয়ার সময় আর্গাসের চশমা খুলে নেওয়ার মধ্য দিয়ে কর্ভাসের মানবসুলভ অনুভূতি ও উপস্থিত বুদ্ধিরই প্রমাণ মেলে।
রসিকতায় পারদর্শিতাঃ
জাপানি পক্ষীবিজ্ঞানীর ক্লান্তিকর ভাষণের সময় চেয়ারের হাতলে কর্ভাসের ঠোঁটতালি সবাইকে আনন্দ দিয়েছিল। এই ঘটনা কর্ভাসের রসবোধেরই প্রমাণ।
এইরূপে আমরা কর্ভাস চরিত্রের পরিচয় লাভ করি।
৫) চিলিয়ান জাদুকর আর্গাসের চরিত্র সম্পর্কে যা জান লেখো।
আর্গাসের চরিত্রঃ
সত্যজিৎ রায়ের ‘কর্ভাস’ গল্পে প্রোফেসর শঙ্কু কর্ভাসকে নিয়ে সানতিয়াগোতে পক্ষীবিজ্ঞানীদের সম্মেলনে গিয়ে চিলিয়ান জাদুকর আর্গাসের ম্যাজিক দেখেছিলেন।
এই গল্পে আর্গাসের চরিত্রের যে সকল পরিচয় পাই তা নিম্নরূপ-
চেহারার স্বতন্ত্রতাঃ
আর্গাস ছিলেন ছ-ফুটেরও বেশি লম্বা। তাঁর টিয়াপাখির মতো নাক, গ্রামোফোন রেকর্ডের মতো চকচকে চুল সামনে সিঁথি করে পিছনে টান করে আঁচড়ানো আর চোখে মাইনাস কুড়ি পাওয়ারের চশমা। এই চেহারা এবং শীর্ণ ও ফ্যাকাশে হাতের বিভিন্ন অঙ্গভঙ্গির দ্বারা তিনি দর্শকদের সম্মোহিত করতেন।
অতিরিক্ত কৌতূহলঃ
আর্গাসের ম্যাজিকের একটি বিশেষত্ব ছিল যে, তিনি তাঁর ম্যাজিকের খেলায় বিভিন্ন পাখিকে ব্যবহার করতেন। কর্ভাসের খবর পেয়ে তিনি সেই রাত্রেই হোটেলে কর্ভাসকে দেখতে চলে আসেন তাঁর কৌতূহল মেটাতে। কর্ভাসের বুদ্ধির নমুনা তিনি তক্ষুনিই দেখতে চান ৷
লোভ ও অহংকারঃ
কর্ভাসের বুদ্ধির পরিচয় পাওয়ার পর আর্গাস আর নিজের লোভ সংবরণ করতে পারেননি। টাকার বিনিময়ে তিনি প্রফেসারের কাছ থেকে কর্ভাসকে কিনে নিতে চান। তিনি অহংকারের সঙ্গে এও বুঝিয়েও দেন যে তিনি কোটিপতি, তাই তিনি চাইলে কর্ভাসকে যে-কোনো মূল্যে কিনে নিতে পারেন। কিন্তু প্রোফেসর শঙ্কু সেই প্রস্তাবে রাজি না হলে তিনি চালাকির আশ্রয় নিয়ে কর্ভাসকে চুরি করে নিয়ে যান।
৬) কর্ভাসের মধ্যে ‘মানবসুলভ বুদ্ধি’ জেগে উঠেছে এমন দুটি ঘটনা উল্লেখ করো। ৫
উৎসঃ
আধুনিক বাংলা কথাসাহিত্যে গোয়েন্দাপ্রধান গবেষণাধর্মী রচনাধারার সার্থক স্রষ্টা “সত্যজিৎ রায়” রচিত “প্রফেসর শঙ্কুর ডায়রি”-এর অন্তর্গত “কর্ভাস” গল্পে আমরা কর্ভাস নামক কাকের পরিচয় পাই।
দুটি ঘটনার পরিচয়ঃ
কর্ভাস অরনিথন যন্ত্রের মাধ্যমে অঙ্ক, জ্যামিতি, ইতিহাস, ভূগোল, পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন প্রভৃতি বিষয়ে জ্ঞান অর্জন করার পাশাপাশি মানবসুলভ বুদ্ধি বা ‘হিউম্যান ইনটেলিজেনস্’-এরও অধিকারী হয়ে উঠেছিল। তেমনই দুটি ঘটনা সম্পর্কে নিম্নে আলোচনা করা যেতে পারে-
প্রথম ঘটনাঃ
চিলির রাজধানী সানতিয়াগোতে পক্ষীবিজ্ঞানীদের সভায় যোগদানের উদ্দেশ্যে যাবেন বলে প্রফেসর শঙ্কু তার ব্যাগ গোছাচ্ছিলেন। তার কাজ সমাপ্ত হলে যখন তিনি বাক্সের ঢাকনা বন্ধ করেন তখন তিনি বিস্মিত হয়ে দেখেন কর্ভাস সেই সুটকেসের চাবিটা ঠোঁটে নিয়ে নিঃশব্দে দাঁড়িয়ে আছে।
দ্বিতীয় ঘটনাঃ
চিলির উদ্দেশ্যে রওনা দেবার পূর্বে প্রফেসর শঙ্কু লক্ষ্য করেছিলেন কর্ভাস তার খাঁচার থেকে বেরিয়ে আসবার জন্য ছটফট করছে। প্রকৃত বিষয়টি অনুধাবন করতে অসমর্থ প্রফেসর শঙ্কু কর্ভাসকে খাঁচা থেকে মুক্তি প্রদান করলে সে প্রফেসর শঙ্কুর লেখার টেবিলের উপর গিয়ে বসে এবং তার ঠোঁট দিয়ে উপরের দেরাজে ভীষণ ব্যস্তভাবে টোকা দিতে থাকে। তখন প্রফেসর শঙ্কু দেরাজ খুলে দেখেন যে, তার পাসপোর্টটা সেখানেই রয়ে গিয়েছিল।
মূল্যায়ণঃ
অতএব আলোচনার মাধ্যমে আমরা বুঝতে পারলাম কর্ভাসের মধ্যে যে, মানবসুলভ বুদ্ধি বা ‘হিউম্যান ইনটেলিজেন্স’ জেগে উঠেছিল সেই বিষয়ে সন্দেহের অবকাশ নেই।
কর্ভাস গল্পের আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ বড়ো প্রশ্নের লিঙ্ক শুধুমাত্র শিক্ষালয় ওয়েবসাইটের শিক্ষার্থীদের জন্যঃ
কর্ভাস গল্প অবলম্বনে অরনিথন যন্ত্রের পরিচয় দাও।
কর্ভাসের আশ্চর্য প্রতিভা ও বুদ্ধিমত্তার পরিচয় দাও।
প্রফেসর শঙ্কুর চরিত্র আলোচনা করো।
“ওই পাখি আমার চাই”- বক্তা কে? এমন উক্তির কারণ আলোচনা করো।
কর্ভাস গল্প অবলম্বনে আর্গাস চরিত্র আলোচনা করো।
কর্ভাসকে কীভাবে উদ্ধার করা হয়েছিল তার পরিচয় দাও।
নবম শ্রেণির সকল বাংলা অধ্যায়ভিত্তিক PDF NOTE দেখতে নিম্নের লিঙ্কগুলি অনুসরণ করো
নবম শ্রেণি বাংলা নোটঃ
- কলিঙ্গদেশে ঝড়-বৃষ্টি
- ইলিয়াস
- ধীবর বৃত্তান্ত
- দাম
- নব নব সৃষ্টি
- হিমালয় দর্শন
- নোঙর
- আকাশে সাতটি তারা
- খেয়া
- আবহমান
- চিঠি
- ভাঙার গান
- আমরা
- নিরুদ্দেশ
- রাধারাণী
- চন্দ্রনাথ
- প্রফেসর শঙ্কুর ডায়রি
- বাংলা ব্যাকরণ
শিক্ষালয় ওয়েবসাইটের কিছু গুরুত্বপূর্ণ লিঙ্ক নিম্নে প্রদান করা হলোঃ
- বাংলা ব্যাকরণের আলোচনাগুলি দেখতে এই লিঙ্কে ক্লিক/টাচ করতে হবে
- শিক্ষালয় ওয়েবসাইটে প্রদান করা প্রবন্ধ রচনাগুলি দেখতে এই লিঙ্কে ক্লিক/টাচ করতে হবে
- পঞ্চম থেকে দ্বাদশ শ্রেণির বাংলা অধ্যায়ভিত্তিক নোট দেখতে এই লিঙ্কে ক্লিক করতে হবে
- পঞ্চম থেকে দ্বাদশ শ্রেণির বাংলা অধ্যায়ভিত্তিক MCQ TEST প্রদান করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করতে হবে
- শিক্ষালয় ইউটিউব চ্যানেলটি দেখতে এই লিঙ্কে ক্লিক/টাচ করতে হবে
- পঞ্চম থেকে দ্বাদশ শ্রেণির সাজেশন দেখতে এই লিঙ্কটি অনুসরণ করতে হবে
Sir নোট গুলো দারুণ, আমি আমার ছেলের জন্য pdf পেতে চাই
শিক্ষালয় ওয়েবসাইটের সাথে যুক্ত হবার জন্য ধন্যবাদ। শিক্ষালয় ওয়েবসাইটের সকল প্রকার নোটের সহায়তা পেতে- https://sikkhalaya.in/index.php/paid-courses/ – এই লিঙ্কে ক্লিক/টাচ করুন।