ষষ্ঠ শ্রেণি ইতিহাস মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক (পার্ট ৫)

ষষ্ঠ শ্রেণি ইতিহাস মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক (পার্ট ৫)

শিক্ষালয় ওয়েবসাইটের সকল প্রকার আপডেট লাভ করতে মোবাইল স্ক্রিনের বা’দিকের নিম্নের অংশে থাকা বেল আইকনটিতে (🔔) টাচ করে শিক্ষালয় ওয়েবসাইটের নোটিফিকেশন অন করে রাখুন। 

১) বেমানান শব্দটি খুঁজে লেখোঃ

১.১) সংহিতা, মহাকাব্য, আরণ্যক, উপনিষদ

১.২) ব্রক্ষ্মচর্য, গার্হস্থ্য, বানপ্রস্থ, ব্রাহ্মণ

১.৩) বিদথ, সভা, সমিতি, রত্নিন

 

২) সত্য বা মিথ্যা নির্ণয় করোঃ

২.১) দক্ষিণ ভারতের একমাত্র মহাজনপদ ছিল অস্মক।

উত্তরঃ সত্য

২.২) চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য শেষ জীবনে বৌদ্ধ হয়ে যান।

উত্তরঃ মিথ্যা

২.৩) বিনয় পিটক গৌতম বুদ্ধের মূল কয়েকটি উপদেশের আলোচনা।

উত্তরঃ মিথ্যা

 

৩) একটি বা দুটি বাক্যে উত্তর লেখোঃ

৩.১) বেদের আরেক নাম শ্রুতি কেন? 

উত্তরঃ বেদের প্রথম দিকে কোনো লিখিত রূপ ছিলো না। ঈশ্বরের মুখ নিঃসৃত বাণী ঋষিরা মনে রাখতেন এবং তাঁদের থেকে তাদের শিষ্যরা সেই বাণী শুনে শুনে মুখস্ত করতো। তাই বেদ-কে শ্রুতি বলা হতো। 

 

৩.২) জনপদ কী?

উত্তরঃ প্রাচীন ভারতে গ্রামের থেকে বড় অঞ্চলকে জন বলা হতো। সেই জন-কে কেন্দ্র করেই গড়ে উঠেছিল রাজ্য। আবার বলা হয়, জনগন যেখানে পা বা পদ রাখতো অর্থাৎ বাস করতো তাকে বলা হয় জনপদ। অর্থাৎ সাধারণ মানুষ কোনো স্থানে স্থায়ীভাবে বসবাস করতে শুরু করলে তাকে জনপদ বলে। যেমন- ষোড়শ মহাজনপদের মগধ। 

 

৪) নিজের ভাষায় লেখো (৩-৪টি বাক্যে):

৪.১) বৈদিক যুগের ব্যবসা বাণিজ্য কেমন ছিল? 

উত্তরঃ আদি বৈদিক যুগে ব্যবসা-বাণিজ্যের বিশেষ প্রচলন ছিল না। সরাসরি সমুদ্র-বাণিজ্যের কথা ঋকবেদে নেই। পরবর্তী বৈদিক সাহিত্যে ব্যবসা-বাণিজ্যের কথা বেশি পাওয়া যায়। তবে সমুদ্র বাণিজ্য সেই সময় প্রচলিত ছিল কিনা তা নিশ্চিত জানা যায় না। বৈদিক যুগে জিনিসপত্র বিনিময় করা হতো; তবে মুদ্রার ব্যবহার ছিল বলে মনে হয় না। যদিও নিষ্ক, শতমান মুদ্রার মতোই ব্যবহার হতো।  

শিক্ষালয় ওয়েবসাইটের কিছু গুরুত্বপূর্ণ লিঙ্ক নিম্নে প্রদান করা হলোঃ 

শিক্ষালয়ের সাথে ফেসবুকে যুক্ত হতে নিম্নের ছবিতে ক্লিক/টাচ করতে হবেঃ sikkhalaya

 

You cannot copy content of this page

Need Help?