Class 9 Bengali Model Activity Task February 2022 / নবম শ্রেণি বাংলা মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক ফেব্রুয়ারি ২০২২

Class 9 Bengali Model Activity Task February 2022 

নবম শ্রেণি বাংলা মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক ফেব্রুয়ারি ২০২২

 

নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের সুবিধার্থে Class 9 Bengali Model Activity Task February 2022 / নবম শ্রেণি বাংলা মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক ফেব্রুয়ারি ২০২২ এর প্রশ্নের উত্তরগুলি প্রদান করা হলো। শিক্ষার্থীরা নিজেদের খাতায় এই প্রশ্নের উত্তরগুলি লিখে বিদ্যালয়ের নির্দেশানুসারে জমা করবে। 

 

মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক সংক্রান্ত সাধারণ নির্দেশিকা

১। প্রথম পর্যায়ক্রমিক মূল্যায়নের জন্য নির্ধারিত পাঠ্যসূচিকে ভিত্তি করে মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্কগুলি তৈরি করা হয়েছে।

২। প্রয়োজনে অ্যাক্টিভিটি টাস্কগুলি করার আগে প্রথম পর্যায়ক্রমিক মূল্যায়নের জন্য নির্ধারিত অধ্যায়গুলি পাঠ্যপুস্তক থেকে একবার দেখে নেওয়া যেতে পারে।

৩। বিদ্যালয় খুললে অ্যাক্টিভিটি টাস্কগুলি শিক্ষকের কাছে জমা দিতে হবে।

৪। প্রয়োজনে বিদ্যালয়ের শিক্ষিকা-শিক্ষকদের সহায়তা নিতে পারো।

৫। প্রয়োজনে বিদ্যালয় শিক্ষক মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক পরিবর্তন করে ফোন, sms ইমেইল ইত্যাদি মাধ্যমে নিজ স্কুলের শিক্ষার্থীদের পাঠাতে পারেন।

৬। ঘরে বসে খাতায় উত্তর তৈরি করো।

ছাত্রছাত্রীরা বাড়িতে নিজের বিষয়ভিত্তিক খাতায় এগুলো করে বিদ্যালয় খুললে শিক্ষকের কাছে জমা দেবে। কোন অবস্থাতেই তারা বাড়ির বাইরে বেরোবে না।

 

General Guidelines about Model Activity Task

1. The Model Activity Task has been designed on the basis of the syllabus of the First Summative Evaluation.

2. If necessary, you may go through the chapters of text books marked for the First Summative Evaluation before doing the activity tasks.

3. The activity tasks have to be submitted to the respective subject teachers after schools reopen.

4. The school teachers may be consulted, when required.

5. The teachers may modify the Model Activity Task, if they feel the need for it, and send the new one to the students of their respective schools through SMS, e-mail or over the phone.

6. Stay at home and prepare your answers for the tasks provided.

Students will complete these tasks on the subject-specific exercise books at home and submit it to the respective subject teachers after schools reopen. Under no circumstances should the students venture out of their home.

 

মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক ২০২২

 

১) ঠিক উত্তরটি বেছে নিয়ে লেখোঃ ১*৩=৩ 

১.১) ‘ধীবর বৃত্তান্ত’ নাট্যাংশে জেলেটির বাড়ি- গ) শক্রাবতারে 

১.২) ধীবর যে আংটিটি পেয়েছিল, তাতে খোদাই করা ছিল- গ) রাজার নাম 

১.৩) ‘এ অবশ্যই গোসাপ-খাওয়া জেলে হবে’- কথাটি বলেছেন- ঘ) রাজশ্যালক 

 

ধীবর বৃত্তান্ত থেকে MCQ প্রশ্নের মক টেষ্ট প্রদান করতে এখানে ক্লিক/টাচ করো 

 

২) কম বেশি ২০টি শব্দে উত্তর দাওঃ   ১*৩=৩ 

২.১) ‘শুনুন মহাশয়, এরকম বলবেন না’- কোন্‌ ধরণের কথা বলতে বক্তা নিষেধ করেছে? 

উত্তরঃ নাট্যকার “কালিদাস” রচিত ও “সত্যনারায়ণ চক্রবর্তী” অনুদিত “ধীবর বৃত্তান্ত” নাট্যাংশে উদ্ধৃত মন্তব্যটির বক্তা ধীবর রাজশ্যালক তার পেশাকে হেয় করে বেশ পবিত্র বলায় প্রশ্নোক্ত মন্তব্যটি প্রদান করেছে। 

২.২) ‘সূচক, এই জেলেকে ছেড়ে দাও’- জেলেকে ছেড়ে দিতে বলা হল কেনো? 

উত্তরঃ নাট্যকার “কালিদাস” রচিত ও “সত্যনারায়ণ চক্রবর্তী” অনুদিত “ধীবর বৃত্তান্ত” নাট্যাংশে উদ্ধৃত মন্তব্যটির বক্তা অর্থাৎ রাজশ্যালক সূচককে নির্দেশ প্রদান করেছেন ধীবরকে ছেড়ে দিতে, কারণ আংটি প্রাপ্তির বিষয়ে সে যা যা বলেছিল তা সবই সত্য বলে প্রমাণিত হয়েছে। 

২.৩) ‘একি যা-তা অনুগ্রহ!’- ধীবর অনুগৃহীত কেনো?

উত্তরঃ নাট্যকার “কালিদাস” রচিত ও “সত্যনারায়ণ চক্রবর্তী” অনুদিত “ধীবর বৃত্তান্ত” নাট্যাংশে উদ্ধৃত মন্তব্যটির মাধ্যমে জানা যায় যে, ধীবর রাজা দুষ্মন্তের দ্বারা অনুগৃহীত হয়েছিল। তার কারণ, ধীবর যে আংটি পেয়েছিল তা দেখে রাজার হারানো স্মৃতি ফিরে আসায় তার প্রিয়জনের কথা মনে পরে গিয়েছিল। 

 

নবম শ্রেণির বাংলা বিষয়ের অন্যান্য গল্প, কবিতা ও ব্যাকরণ অংশ থেকে MCQ প্রশ্নের মক টেষ্ট প্রদান করতে এখানে ক্লিক/টাচ করো  

 

৩) প্রসঙ্গ নির্দেশসহ কম-বেশি ৬০টি শব্দে উত্তর লেখোঃ  ৩*৩=৯ 

৩.১) ‘সূচক, একে পুর্বাপর সব বলতে দাও’- ধীবর বর্ণিত কাহিনিটি বর্ণনা করো। 

উৎসঃ

নাট্যকার “কালিদাস” রচিত ও “সত্যনারায়ণ চক্রবর্তী” অনুদিত “ধীবর বৃত্তান্ত” নাট্যাংশ থেকে প্রশ্নোক্ত তাৎপর্যপূর্ণ অংশটি চয়ন করা হয়েছে। 

ধীবর বর্ণিত কাহিনিঃ

ধীবর জানিয়েছিল যে, সে জাল, বড়শি প্রভৃতি নিয়ে মাছ ধরে তার সংসার পালন করে। তার পেশার জন্য সে লজ্জিত ছিল না। একদিন যখন সে তার ধরা একটা রুই মাছকে খন্ড খন্ড করে কাটে তখন সেই মাছের পেটের ভেতর থেকে রাজার নাম খোদাই করা রত্নখচিত মূল্যবান আংটিটি লাভ করে। আর সেই আংটিটি বিক্রি করার উদ্দেশ্যেই সে বাজারে এলে দুই রক্ষীর হাতে ধরা পড়ে। 

 

৩.২) ‘তবে তাই হোক’- কোন বিষয়ের কারা সম্মতি জ্ঞাপন করেছেন? 

উৎসঃ

নাট্যকার “কালিদাস” রচিত ও “সত্যনারায়ণ চক্রবর্তী” অনুদিত “ধীবর বৃত্তান্ত” নাট্যাংশ থেকে প্রশ্নোক্ত তাৎপর্যপূর্ণ অংশটি চয়ন করা হয়েছে। 

বিষয় ও সম্মতি জ্ঞাপক ব্যক্তিদ্বয়ঃ 

রাজার নাম খোদাই করা রত্নখচিত আংটির বিষয়ে ধীবর সত্য কথা বলেছে কিনা তার অনুসন্ধান করবার উদ্দেশ্যে নগর রক্ষায় নিযুক্ত রাজশ্যালক সেই ধীবরকে রাজবাড়িতে নিয়ে যাবার প্রস্তাব দেন। প্রশ্নোক্ত অংশে এই বিষয়ের প্রতিই ইঙিত করা হয়েছে। 

রাজশ্যালকের এই প্রস্তাবে দুই রক্ষী সূচক ও জানুক সম্মতি জ্ঞাপন করেছিল। 

 

৩.৩) ‘…সেই আংটিটা রাজার (খুব) প্রিয় ছিল’- এই উক্তির পরিপ্রেক্ষিতে রাজশ্যালক কী বলেছিলেন? 

উৎসঃ

নাট্যকার “কালিদাস” রচিত ও “সত্যনারায়ণ চক্রবর্তী” অনুদিত “ধীবর বৃত্তান্ত” নাট্যাংশ থেকে প্রশ্নোক্ত তাৎপর্যপূর্ণ অংশটি চয়ন করা হয়েছে। 

উক্তির পরিপ্রেক্ষিতে রাজশ্যালকের বক্তব্যঃ

প্রশ্নোক্ত অংশের বক্তা রাজরক্ষী জানুকের মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে রাজশ্যালক তার মনোভাব ব্যাক্ত করতে গিয়ে জানিয়েছেন যে, আংটিটি দামি রত্ন বসানো ছিলো বলেই যে রাজার তা মূল্যবান বলে মনে হয়েছে- এমনটা তার মনে হয় না। সেই আংটি দেখে রাজার কোনো প্রিয়জনের কথা মনে পড়েছে বলেই রাজশ্যালকের বিশ্বাস। আর তাই স্বভাবত গম্ভীর রাজা সেই আংটিটি দেখে ক্ষণকালের জন্য বিহ্বল্ভাবে চেয়ে ছিলেন। 

 

ধীবর বৃত্তান্ত নাট্যাংশ থেকে আরো গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের উত্তর দেখতে এখানে ক্লিক/টাচ করো 

 

৪) কম-বেশি ১৫০ শব্দে নীচের প্রশ্নটির উত্তর নিজের ভাষায় লেখোঃ  ৫

‘শোনো ধীবর, এখন থেকে তুমি আমার একজন বিশিষ্ট প্রিয় বন্ধু হলে’- কীভাবে ধীবর বক্তার বন্ধু হয়ে উঠল, ‘ধীবর বৃত্তান্ত’ নাট্যাংশ অনুসরণে আলোচনা করো। 

উৎসঃ

নাট্যকার “কালিদাস” রচিত ও “সত্যনারায়ণ চক্রবর্তী” অনুদিত “ধীবর বৃত্তান্ত” নাট্যাংশ থেকে প্রশ্নোক্ত তাৎপর্যপূর্ণ অংশটি চয়ন করা হয়েছে। 

বক্তাঃ

প্রশ্নোক্ত তা ৎ পর্যপূর্ণ অংশটির বক্তা হলেন নগর রক্ষার কর্মে নিযুক্ত রাজশ্যালক। তিনি কথাটি শক্রাবতারে বসবাসকারী ধীবরকে উদ্দেশ্য করে বলেছেন। 

ধীবরের বক্তার বন্ধু হয়ে ওঠাঃ 

একজন ধীবর তার জালে ধরা রুই মাছের পেটে রত্নখচিত একটি আংটি লাভ করে; যাতে রাজা দুষ্মন্তের নাম খোদাই করা ছিলো। শক্রাবতারে বসবাসকারী সেই ধীবর আংটিটি বিক্রি করতে সচেষ্ট হলে সে দুই নগর রক্ষী সূচক ও জানুকের হাতে ধরা পড়ে। তারা সেই ধীবরকে নগর রক্ষার দ্বায়িত্বপ্রাপ্ত রাজশ্যালকের কাছে নিয়ে আসলে ধীবরের মুখে সকল কথা শুনে রাজ শ্যালকের মনে সন্দেহের সৃষ্টি হয়। তিনি তার মনের সন্দেহ দূর করতে সেই ধীবরকে রাজা দুষ্মন্তের কাছে নিয়ে আসেন। 

রাজা দুষ্মন্ত সেই আংটিটি দেখে চিনতে পারেন এবং তার ভুলে যাওয়া স্মৃতি তিনি ফিরে পান। রাজা দুষ্মন্ত উদাস মনে সেই আংটির দিকে তাকিয়ে থাকেন। ধীবরের প্রতি খুশি হয়ে রাজা তাকে সেই আংটির সমপরিমাণ অর্থ প্রদানের অঙ্গীকার করেন এবং তাকে মুক্ত করার আদেশ তিনি রাজ শ্যালককে দেন। ইতিপূর্বে ধীবরের অপরাধ সম্পর্কে সুনিশ্চিত দুই নগর রক্ষী সূচক ও জানুক তার মৃত্যুদন্ডের প্রত্যাশায় থাকায়, স্বভাবতই প্রাথমিকভাবে রাজার সিদ্ধান্তকে ভালোভাবে গ্রহণ করে নি। কিন্তু ধীবর তার প্রাপ্ত অর্থ থেকে অর্ধেক রক্ষীদের দিতে চাইলে তারা ধীবরের উপর প্রসন্ন হয়ে ওঠেন। ধীবরের সততা ও সাহসীকতায় মুগ্ধ রাজ শ্যালক তাকে বন্ধুর মর্জাদা প্রদান করেন।   

 

model activity task february 2022

You cannot copy content of this page

Need Help?