মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৬ । Madhyamik Bengali Suggestion 2026
শিক্ষালয় ওয়েবসাইটের (www.sikkhalaya.in) পক্ষ থেকে ২০২৬ সালে মাধ্যমিক পরীক্ষা প্রদান করতে চলা শিক্ষার্থীদের জন্য মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৬ । Madhyamik Bengali Suggestion 2026 প্রদান করা হলো। দশম শ্রেণির মাধ্যমিক পরীক্ষা প্রদান করতে চলা শিক্ষার্থীরা এই মাধ্যমিক বাংলা সাজেশনটি সমাধানের মধ্য দিয়ে তাদের মাধ্যমিক ২০২৬ -এর প্রস্তুতি গ্রহণ করতে পারবে।
মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৬ । Madhyamik Bengali Suggestion 2026 :
জ্ঞানচক্ষু : (মান ৫)
- “কিন্তু নতুন মেসোকে দেখে জ্ঞানচক্ষু খুলে গেল তপনের”- কীভাবে তপনের প্রথম জ্ঞানচক্ষু খুলেছিল? তার সত্যিকারের জ্ঞানচক্ষু খুলেছিল কীভাবে?
- “আজ যেন তার জীবনের সবচেয়ে দুঃখের দিন”- ‘তার’ বলতে কাকে বোঝানো হয়েছে? ‘আজ’ বলতে কোন্ দিনটির কথা বলা হয়েছে? সেটি কী কারণে বক্তার কাছে সবচেয়ে দুঃখের দিন?
- ‘জ্ঞানচক্ষু’ অবলম্বনে তপনের চরিত্র আলোচনা করো।
- ‘জ্ঞানচক্ষু’ গল্পের নামকরণের সার্থকতা আলোচনা করো।
অসুখী একজন : (মান ৫)
- “শিশু আর বাড়িরা খুন হলো।/সেই মেয়েটির মৃত্যু হলো না।”-মেয়েটি কে? তাঁর মৃত্যু না-হওয়ার কারণ কী? কী কারণে শিশু ও বাড়িরা খুন হল?
- “আর সেই মেয়েটি আমার অপেক্ষায়।”-অপেক্ষমান এই নারীর মধ্যে দিয়ে কবি মানবীয় ভালোবাসার যে-রূপটিকে ফুটিয়ে তুলেছেন, তা পাঠ্য কবিতা অবলম্বনে আলোচনা করো।
- ‘অসুখী একজন’ কবিতাটিকে ‘যুদ্ধবিরোধী কবিতা’ বলা যায় কিনা- আলোচনা করো।
- ‘অসুখী একজন’ কবিতার মর্মার্থ বিশ্লেষণ করে, কে কেন অসুখী বুঝিয়ে দাও।
- ‘অসুখী একজন’ কবিতার নামকরণের সার্থকতা বিচার করো।
আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকি : (মান ৫)
- “আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকি”- কবি কাদের বেঁধে বেঁধে থাকতে বলেছেন? ‘বেঁধে বেঁধে থাকা’ বলতে কী বোঝায়? কবি ‘বেঁধে বেঁধে থাকা’র প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেছেন কেন?
- ‘আমাদের ইতিহাস নেই’ – কাদের, কেন ইতিহাস নেই ? এই মন্তব্যের মধ্য দিয়ে সভ্যতার কোন্ কলঙ্কিত ইতিহাসকে বোঝাতে চাওয়া হয়েছে ?
- ‘তবু তো কজন আছি বাকি / আয় আরো হাতে হাত রেখে / আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকি’ – কবিতাটির মধ্যে কবি যে মূল বক্তব্য তুলে ধরতে চেয়েছেন তার সংক্ষিপ্ত পরিচয় দাও। এর পরিপ্রেক্ষিতে কবির মানসিকতার পরিচয় দাও।
- “আমাদের শিশুদের শব/ ছড়ানো রয়েছে কাছে দূরে”- কার, কোন কবিতার অংশ? মূলগ্রন্থের নাম কী? পাঠ্য কবিতা অনুসারে পঙ্ক্তি দুটির তাৎপর্য আলোচনা করো।
আফ্রিকা : (মান ৩)
- ‘তাঁর সেই অধৈর্যে ঘন-ঘন মাথা নাড়ার দিনে’ – ‘তাঁর’ বলতে কার কথা বোঝানো হয়েছে ? এই ‘ঘন-ঘন মাথা নাড়া’ কথাটির দ্বারা কী বোঝানো হয়েছে ?
- ‘বাঁধলে তোমাকে বনস্পতির নিবিড় পাহারায়’ – কার কথা বলা হয়েছে ? ‘বনস্পতির নিবিড় পাহারা’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে ?
- ‘কৃপণ আলোর অন্তঃপুরে’ – প্রসঙ্গ উল্লেখ করে ‘কৃপণ আলো’ বলার তাৎপর্য বিশ্লেষণ করো।
- ‘বিদ্রূপ করছিলে ভীষণকে’ – এখানে কার কথা বলা হয়েছে ? কেন সে ভীষণকে বিদ্রুপ করছিল ?
- ‘হায় ছায়াবৃতা’ – কাকে ছায়াবৃতা বলা হয়েছে ? কেন বলা হয়েছে ?
- ‘অপরিচিত ছিল তোমার মানবরূপ / উপেক্ষার আবিল দৃষ্টিতে’ – কার কথা বলা হয়েছে ? মন্তব্যটির তাৎপর্য লেখো।
- ‘এল মানুষ ধরার দল’ – কবি কাদের সম্পর্কে একথা বলেছেন ? তাদের ‘মানুষ ধরার দল’ বলা হয়েছে কেন ?
- ‘গর্বে যারা অন্ধ তোমার সূর্যহারা অরণ্যের চেয়ে’ – কারা গর্বে অন্ধ ? অরণ্য সূর্যহারা কেন ?
- ‘পঙ্কিল হলো ধূলি তোমার রক্তে অশ্রুতে মিশে’ – সপ্রসঙ্গ ব্যাখ্যা লেখো।
- ‘চিরচিহ্ন দিয়ে গেল তোমার অপমানিত ইতিহাসে’ – কার ইতিহাসকে অপমানিত বলা হয়েছে ? কোন ঘটনাকে কবি ‘চিরচিহ্ন’ বলেছেন ?
- ‘এসো যুগান্তের কবি’ – যুগান্তের কবিকে কোথায় আসতে বলা হয়েছে ? সেখানে এসে তিনি কী করবেন ?
- ‘সেই হোক তোমার সভ্যতার শেষ পুণ্যবাণী’ – মন্তব্যটির প্রসঙ্গ নির্দেশ করো।
হারিয়ে যাওয়া কালি কলম : (মান ৫)
- “আমরা কালি তৈরি করতাম নিজেরাই”- কোন প্রসঙ্গে লেখকের এই উক্তি ? প্রাবন্ধিকরা কী ভাবে কালি তৈরি করতেন ?
- ‘ফাউন্টেন পেন’ বাংলায় কী নামে পরিচিত? নামটি কার দেওয়া বলে উল্লেখ করা হয়েছে? ফাউন্টেন পেনের জন্ম ইতিহাস লেখো।
- “আশ্চর্য, সবই আজ অবলুপ্তির পথে”- কোন্ জিনিস আজ অবলুপ্তির পথে? এই অবলুপ্তির কারণ কী? এ বিষয়ে লেখকের মতামত কী?
- “তাই দিয়ে আমাদের প্রথম লেখালেখি”- লেখকের প্রথম লেখালেখির আয়োজনের পরিচয় দাও।
- “কলমকে বলা হয় তলোয়ারের চেয়েও শক্তিধর।”- কলমকে তলোয়ারের চেয়েও শক্তিধর বলার কারণ কী?
- ‘হারিয়ে যাওয়া কালি কলম’ প্রবন্ধ অনুসরণে বিভিন্ন সভ্যতার মানুষের লেখনি সামগ্রীর পরিচয় দাও। অথবা কলমের বিবর্তনের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস লেখো।
- “মুঘল দরবারে একদিন তাদের কতনা খাতির, কতনা সম্মান।”- আলোচ্য অংশে কাদের কথা বলা হয়েছে? তাদের খাতির ও সম্মানের পরিচয় দাও।
বহুরুপী : (মান ৩ ও ৫)
- ‘সে ভয়ানক দুর্লভ জিনিস’- এখানে ‘দুর্লভ জিনিস’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে? তাকে দুর্লভ বলা হয়েছে কেন?
- ‘ঠিক দুপুরবেলাতে একটা আতঙ্কের হল্লা বেজে উঠেছিল’ – কোথায় হল্লা বেজে উঠেছিল? ‘আতঙ্কের হল্লা’ বেজে ওঠার কারণ কী?
- ‘তাতে যে আমার ঢং নষ্ট হয়ে যায়’- বক্তা কে? ‘ঢং’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে? কীসে ঢং নষ্ট হয়ে যাবে?
- ‘এটা আমার প্রাণের অনুরোধ’- অনুরোধটি কী ছিল? এই অনুরোধের প্রতিক্রিয়ায় কী উত্তর শোনা গিয়েছিল?
- ‘হরিদার জীবনের সত্যিই একটা নাটকীয় বৈচিত্র্য আছে’- হরিদার জীবনের নাটকীয় বৈচিত্রের পরিচয় দাও।
- বহুরূপী গল্প অবলম্বনে হরিদার চরিত্রটি আলোচনা করো।
- “আমি বিরাগী, রাগ নামে কোনো রিপু আমার নেই”- বক্তা কোন প্রসঙ্গে এ কথা বলেছেন? এই উক্তির প্রেক্ষিতে বক্তার চরিত্র যেভাবে বর্ণিত হয়েছে তা আলোচনা করো।
- “এই শহরের জীবনে মাঝে মাঝে বেশ চমৎকার ঘটনা সৃষ্টি করেন বহুরূপী হরিদা”- হরিদার সৃষ্ট দুটি চমৎকার ঘটনার বিবরণ দাও।
সিরাজদ্দৌলা : (মান ৪)
- “কিন্তু ভদ্রতার অযোগ্য তোমরা”- কাকে উদ্দেশ্য করে কথাটি বলা হয়েছে? এ কথা বলার কারণ কী?
- ‘সিরাজদ্দৌলা’ নাট্যাংশ অবলম্বনে সিরাজের দেশপ্রেমের পরিচয় দাও।
- সিরাজদ্দৌলা নাট্যাংশ অবলম্বনে সিরাজদ্দৌলার চরিত্র আলোচনা করো।
- ‘বাংলার ভাগ্যাকাশে আজ দুর্যোগের ঘনঘটা, তার শ্যামল প্রান্তরে আজ রক্তের আলপনা’- বক্তা কে ? কোন দুর্যোগের কথা বলা হয়েছে ?
- “আজ বিচারের দিন নয়, সৌহার্দ্য স্থাপনের দিন” – বক্তা কে? কার প্রতি তিনি এই উক্তি করেন? বক্তার এই উক্তির কারণ উল্লেখ করাে।
- “জাতির সৌভাগ্য-সূর্য আজ অস্তাচলগামী”- বক্তার এই উক্তির তাৎপর্য বিশ্লেষণ করো।
- “বাংলার এই দুর্দিনে আমাকে ত্যাগ করবেন না”- কাদের উদ্দেশ্যে এ কথা বলা হয়েছে? কোন্ দুর্দিনের জন্য তাঁর এই আবেদন?
- “বাংলা শুধু হিন্দুর নয়, বাংলা শুধু মুসলমানের নয়- মিলিত হিন্দু-মুসলমানের মাতৃভূমি গুলবাগ এই বাংলা।”- কাদের উদ্দেশ করে এ কথা বলা হয়েছে? এই বক্তব্যের মধ্য দিয়ে বক্তার কী চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য প্রতিফলিত হয়েছে?
- “জানি না আজ কার রক্ত সে চায়। পলাশি, রাক্ষসী পলাশি!”- এই মন্তব্যের মধ্য দিয়ে বক্তার যে মানসিক ভাবনার পরিস্ফুটন ঘটেছে, তা আলোচনা করো।
- ‘সিরাজদ্দোউলা’ নাট্যাংশ অবলম্বনে ঘসেটি বেগম চরিত্রের পরিচয় দাও।
- “বাংলার মান, বাংলার মর্যাদা, বাংলার স্বাধীনতা রক্ষার প্রয়াসে আপনারা আপনাদের শক্তি দিয়ে, বুদ্ধি দিয়ে, সর্বরকমে আমাকে সাহায্য করুন”- সিরাজ কাদের কাছে এই আবেদন জানিয়েছেন? কেন তিনি এই সাহায্যের প্রত্যাশী হয়েছেন?
- “মনে হয়, ওর নিশ্বাসে বিষ, ওর দৃষ্টিতে আগুন, ওর অঙ্গ-সঞ্চালনে ভূমিকম্প”- এখানে কার কথা বলা হয়েছে? এই মন্তব্যে বক্তার যে মানসিকতার পরিচয় পাওয়া যায়, তা আলোচনা করো।
অভিষেক : (মান ১)
- “ছদ্মবেশী অম্বুরাশি-সুতা উত্তরিলা” – “অম্বুরাশি-সুতা’-কে এবং কেন তার এমন নাম?
- “এ অদ্ভুত বারতা”—কোন বারতার কথা বলা হয়েছে?
- “রত্নাকর রত্নোত্তমা ইন্দিরা সুন্দরী উত্তরিলা”—‘ইন্দিরা সুন্দরী কে?
- “পদতলে পড়ি, শোভিল কুণ্ডল।” ‘কুণ্ডল’ শব্দের অর্থ কী?
- “বৈরিদল বেড়ে স্বর্ণলঙ্কা”- কাদের বৈরি দল বলা হয়েছে?
- “হৈমবতীসূত যথা…”- কীসের কথা এখানে বলা হয়েছে?
- “কিম্বা যথা বৃহন্নলারূপী কিরীটি”—‘বৃহন্নলারুপী কিরীটি’ কাকে বলা হয়েছে?
- ‘ছদ্মবেশি অম্বুরাশি-সুতা’- ‘অম্বুরাশি-সুতা’ কার ছদ্মবেশ ধারণ করেছিল?
- ‘বিদায় এবে দেহ, বিধুমুখী।’ – কেন এই অনুনয়?
- ‘হায়, বিধি বাম মম প্রতি’ – কেন এই উক্তি?
- ‘এ কলঙ্ক, পিতঃ, ঘুষিবে জগতে।’ – কোন্ কলঙ্কের কথা বলা হয়েছে?
- ‘অভিষেক করিলা কুমারে’ – কুমারকে কী দিয়ে অভিষিক্ত করা হয়েছিল?
পথের দাবী : (মান ৩ ও ৫)
- ‘বাবাই একদিন এঁর চাকরি করে দিয়েছিলেন’- বক্তা কে ? তাঁর বাবা কাকে, কী চাকরি করে দিয়েছিলেন ?
- ‘কিন্তু বুনো হাঁস ধরাই যে এদের কাজ’- বক্তা কে ? তার এই বক্তব্যের কারণ বিশ্লেষণ করো।
- ‘কেবল আশ্চর্য সেই রোগা মুখের অদ্ভুত দুটি চোখের দৃষ্টি’- কার চোখের কথা বলা হয়েছে ? চোখদুটির বর্ণনা দাও।
- ‘বুড়োমানুষের কথাটা শুনো’- ‘বুড়োমানুষ’ কে ? তাঁর কোন কথা শুনতে বলা হচ্ছে ?
- ‘দয়ার সাগর ! পরকে সেজে দি, নিজে খাইনে। মিথ্যেবাদী কোথাকার !’- কার উদ্দেশ্যে এই উক্তি ? তাকে ‘দয়ার সাগর’ ও ‘মিথ্যেবাদী’ বলার কারণ কী ?
- “পথের দাবী” গদ্যাংশ অবলম্বনে গিরীশ মহাপাত্রের চরিত্রের পরিচয় দাও।
- “পোলিটিক্যাল সাসপেক্ট সব্যসাচী মল্লিককে নিমাইবাবুর সম্মুখে হাজির করা হইল”- এরপর পুলিশস্টেশনে কী পরিস্থিতি তৈরি হল,তা পাঠ্যাংশ অনুসরণে আলোচনা করো।
- “বাবুটির স্বাস্থ্য গেছে, কিন্তু শখ ষোলোয়ানাই বজায় আছে”- বাবুটি কে? তার স্বাস্থ্য এবং ষোলয়ানা শখের পরিচয় দাও।
প্রলয়োল্লাস : (মান ৩ ও ৫)
- ‘তোরা সব জয়ধ্বনি কর’- ‘তোরা’ কারা ? তাদের জয়ধ্বনি করতে বলা হচ্ছে কেন ?
- ‘অট্টরোলের হট্টগোলে স্তব্ধ চরাচর’- ‘চরাচর’ শব্দের অর্থ কী ? চরাচর স্তব্ধ কেন তা লেখো।
- ‘দিগম্বর জটায় হাসে শিশু-চাঁদের কর’- দিগম্বর বলতে কী বোঝায় ? উদ্ধৃতাংশটির বক্তব্য বিষয় নিজের ভাষায় লেখো।
- ‘ভাঙা-গড়া খেলা যে তার’ – কবি ‘ভাঙা- গড়া খেলা’ বলতে কী বুঝিয়েছেন?
- ‘আসছে এবার অনাগত প্রলয়-নেশার নৃত্য পাগল’- ‘অনাগত’ কে ? সে ‘প্রলয়-নেশার নৃত্য পাগল’ কেন ?
- ‘বজ্রশিখার মশাল জ্বেলে আসছে ভয়ংকর !’ -‘ভয়ংকর’ বলতে কবি কী বোঝাতে চেয়েছেন ? তার আসার তাৎপর্য ব্যাখ্যা করো।
- ‘কাল ভয়ংকরের বেশে এবার ওই আসে… !’- এমন উক্তি কার সম্পর্কে করা হয়েছে ? এমন উক্তির কারণ কী ?
- “তোরা সব জয়ধ্বনি কর”- কাদের কেন জয়ধ্বনি করতে বলা হয়েছে? জয়ধ্বনির তাৎপর্য লেখো।
- “প্রলয়োল্লাস” কবিতা অবলম্বনে কবির স্বদেশপ্রীতির পরিচয় দাও।
সিন্ধুতীরে : (মান ৩ ও ৫)
- ‘তথা কন্যা থাকে সর্বক্ষণ’- কন্যাটি কে ? তিনি কোথায় সর্বক্ষণ থাকেন ?
- ‘দেখিয়া রূপের কলা / বিস্মিত হইল বালা / অনুমান করে নিজ চিতে’- কে নিজের চিত্তে কার রূপের কলা কখন অনুধাবন করেছিলেন ?
- ‘চিত্রের পোতলি সমা’- কাকে ‘চিত্রের পােতলি সমা’ বলা হয়েছে ? কেন বলা হয়েছে ?
- ‘তন্ত্রে মন্ত্রে মহৌষধি দিয়া’- কার জন্য এই পরিচর্যা ? কীভাবে, কারা এই পরিচর্যা করেছিলেন ?
- ‘সিন্ধুতীরে’ কাব্যাংশে সমুদ্রকন্যা পদ্মার কী গুণের পরিচয় পাওয়া যায় ?
- “পঞ্চকন্যা পাইলা চেতন”- পঞ্চকন্যা কে? তারা কীভাবে চেতনা ফিরে পেয়েছিল?
- পাঠ্য কবিতা অবলম্বনে পদ্মাবতীর রূপের বর্ণনা দাও।
অদল বদল : (মান ১)
- ‘ইসাবের মেজাজ চড়ে গেল।’ -কী কারণে তার মেজাজ চড়ে ছিল?
- ‘কিন্তু আমাকে বাঁচানোর জন্য তাে আমার মা আছে।’ – কেন এই উক্তি?
- ‘অমৃতের জবাব আমাকে বদলে দিয়েছে।’ – কোন জবাব?
- ‘উনি ঘােষণা করলেন’- কী ঘােষণা করেছিলেন?
- ‘সে ওদের আনন্দ মাটি করার জন্য বলল’- ‘সে’ কে?
- ‘ওরা ভয়ে কাঠ হয়ে গেল’- ওরা কেন ভয়ে কাঠ হয়ে গেল?
- ‘হঠাৎ অমৃতের মাথায় একটা বুদ্ধি খেলে গেল’- বুদ্ধিটা কীরকম ছিল?
- হোলির দিনের কোন্ সময়ের কথা গল্পে তুলে ধরেছেন লেখক?
- ইসাবের বাড়িতে ইসাব ছাড়া আর কে আছে?
- “শোনা মাত্র অমৃত ফতোয়া জারি করে দিল…।”—অমৃত কী ফতোয়া জারি করেছিল?
- অমৃতকে যখন তার বাবা মারতে যায়, তখন তাকে কে বাঁচায়?
- “উনি ভুরু কুঁচকোলেন।”—কে, কেন ভুরু কুঁচকেছিলেন?
- “আবেগ ভরা গলায় হাসান বললেন…।”— আবেগ ভরা গলায় হাসান ভাই কী বলেছিলেন?
- অমৃত ও ইসাবের ভালোবাসার গল্প শুনে গ্রামবাসীর প্রতিক্রিয়া কীরূপ হয়?
অস্ত্রের বিরুদ্ধে গান : (মান ৩ ও ৫)
- ‘আমি এখন হাজার হাতে পায়ে/এগিয়ে আসি, উঠে দাঁড়াই’- কে, কেন এগিয়ে আসেন ?
- ‘গানের বর্ম আজ পরেছি গায়ে’- কবির এই মন্তব্যের তাৎপর্য আলোচনা করো।
- ‘আঁকড়ে ধরে সে-খড়কুটো’- কবি কাকে ‘খড়কুটো’ বলেছেন ? তাকে আঁকড়ে ধরতে চেয়েছেন কেন ?
- “রক্ত মুছি শুধু গানের গায়ে” -পঙক্তিটির তাৎপর্য ব্যাখ্যা করো।
- ‘আমার শুধু একটা কোকিল’- বক্তা কে ? এ কথার মধ্যে দিয়ে কবি কী বোঝাতে চেয়েছেন ?
- ‘গান বাঁধবে সহস্র উপায়ে’- কে গান বাঁধবে ? সহস্র উপায়ে গান বাঁধার তাৎপর্য কী ?
- ‘গান দাঁড়াল ঋষিবালক/মাথায় গোঁজা ময়ূরপালক’- কোন কবিতার অংশ ? তাৎপর্য ব্যাখ্যা করো।
- ‘…অস্ত্র ফ্যালো, অস্ত্র রাখো গানের দুটি পায়ে’- কবি অস্ত্রকে গানের পায়ে রাখার কথা বলেছেন কেন ?
- ‘অস্ত্রের বিরুদ্ধে গান’ কবিতায় কবি অস্ত্র ফেলতে বলেছেন কেন? অস্ত্র পায়ে রাখার মর্মার্থ কী?
- ‘অস্ত্র’ ও ‘গান’ কীভাবে পরস্পরের বিরোধী হয়ে উঠেছে তা কবি জয় গোষ্মামীর ‘অস্ত্রের বিরুদ্ধে গান’ কবিতা অনুসরণে লেখো।
বাংলা ভাষায় বিজ্ঞান :
- বিজ্ঞান-বিষয়ক বাংলা গ্রন্থের পাঠকদের যে দুটি শ্রেণিতে ভাগ করা যায়, তাদের পরিচয় দাও।
- ‘আমাদের আলংকারিকগণ শব্দের ত্রিবিধ কথা বলেছেন।’- শব্দের ত্রিবিধ কথাগুলি আলোচনা করো।
- “বাংলা ভাষায় বিজ্ঞানচর্চার এখনও নানারকম বাঁধা আছে”- প্রাবন্ধিক কোন ধরণের বাঁধার কথা বলেছেন?
নদীর বিদ্রোহ : (মান ৩)
- ‘ব্রিজের কাছাকাছি আসিয়া প্রথমবার নদীর দিকে দৃষ্টিপাত করিয়াই নদেরচাঁদ স্তম্ভিত হইয়া গেল’- কোন ব্রিজের কথা বলা হয়েছে ? সেখানে এসে নদেরচাঁদ কী দেখে স্তম্ভিত হয়ে গেল ?
- ‘নদেরচাঁদ ছেলেমানুষের মতো ঔৎসুক্য বোধ করিতে লাগিল’- ‘ছেলেমানুষের মতো’ বলার কারণ কী ? নদেরচাঁদের ঔৎসুক্য হয়েছিল কেন ?
- ‘কিছুক্ষণ নদীকে না দেখিলে সে বাঁচিবে না’- কার না বাঁচার কথা বলা হয়েছে ? নদীকে না দেখলে সে বাঁচবে না কেন ?
- ‘নিজের এই পাগলামিতে যেন আনন্দই উপভোগ করে’- কার কথা বলা হয়েছে ? তার ‘পাগলামি’টি কি ?
- ‘নদেরচাঁদের ভারী আমোদ বোধ হইতে লাগিল’- উদ্ধৃতাংশটিতে কার কথা হয়েছে ? তার আমোদ হওয়ার কারণ কী ?
- ‘বড়ো ভয় করিতে লাগিল নদেরচাঁদের’- নদেরচাঁদের ভয়ের কারণ কী ?
- ‘নদীর বিদ্রোহের কারণ সে বুঝিতে পারিয়াছে’- কে বুঝতে পেরেছে ? নদীর বিদ্রোহ বলতে সে কী বোঝাতে চেয়েছে ?
কোনি : (মান ৫)
- দারিদ্র ও বঞ্চনার বিরুদ্ধে কোনির জীবনসংগ্রামের কাহিনি লিপিবদ্ধ করো।
- কোনির পারিবারিক জীবনের পরিচয় দাও।
- “এটা বুকের মধ্যে পুষে রাখুক”- কী পুষে রাখার কথা বলা হয়েছে ? কী কারণে এই পুষে রাখা?
- “তোর আসল লজ্জা জলে আসল গর্বও জলে”- কোন প্রসঙ্গে এই উক্তি? উক্তিটির তাৎপর্য বিশ্লেষণ করো।
- “জোচ্চুরি করে আমাকে বসিয়ে রেখে এখন ঠেকায় পড়ে এসেছ আমার কাছে”- কোনির এই অভিমানের কারণ কী ? এর পরবর্তী ঘটনা সংক্ষেপে বর্ণনা করো।
- “অবশেষে কোনি বাংলা সাঁতার দলে জায়গা পেল”- কোনি কীভাবে বাংলা সাঁতার দলে জায়গা পেল তা সংক্ষেপে লেখো।
- কোনি উপন্যাস অবলম্বনে কোনির চরিত্রটি বিশ্লেষণ করো।
- “চ্যাম্পিয়ানরা জন্মায়, ওদের তৈরি করা যায় না”- বক্তা কে? তার এই বক্তব্যের সত্যতা উপন্যাসে কীভাবে প্রকাশ পেয়েছিল?
- “ক্লাবই সুইমার তৈরি করে, ওরা করে মোড়লি।” – কাকে উদ্দেশ্য করে কথাটা বলা হয়েছে ? এর তাৎপর্য বিশ্লেষণ করো।
- “কম্পিটিশনে পড়লে মেয়েটা তো আমার পা ধোয়া জল খাবে”- বক্তা কে? মন্তব্যটির তাৎপর্য লেখো।
- “সাঁতারু অনেক বড়ো সেনাপতির থেকে”- বক্তা কে? মন্তব্যের তাৎপর্য আলোচনা করো।
- “ফাইট কোনি ফাইট”- উপন্যাসে কথাটির তাৎপর্য বিচার করো।
- কোনির জীবনে ক্ষিতীশ সিংহের ভূমিকা আলোচনা করো।
- “বাংলা তাহলে চ্যাম্পিয়নশিপটা পেল না”- কে এই আশঙ্কা করেছিল? এমন আশঙ্কার কারণ কী ছিল? শেষ পর্যন্ত কী ঘটেছিল?
উপরের সকল প্রশ্নের উত্তর দেখতে আমাদের অপর ওয়েবসাইট WBNOTES.IN ভিজিট করুন। সরাসরি দশম শ্রেণির উত্তরগুলি দেখতে CLICK HERE
শিক্ষালয় ওয়েবসাইটের সকল প্রকার নোট, সাজেশন, প্রশ্নপত্র ও মক টেষ্টের সুবিধা গ্রহণ করতে নিম্নের ছবিতে ক্লিক/টাচ করে বিষদ তথ্য জেনে নাওঃ