নৃতাত্ত্বিক পর্যায়

নৃতাত্ত্বিক পর্যায়

শিক্ষালয় ওয়েবসাইটের পক্ষ থেকে একাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য বাংলা বিষয়ের নৃতাত্ত্বিক পর্যায় অধ্যায়টি সংক্ষেপে আলোচনা করা হলো। শিক্ষার্থীরা এই নৃতাত্ত্বিক পর্যায় আলোচনা থেকে বিশেষভাবে উপকৃত হবে।

শিক্ষালয় ওয়েবসাইটের সকল প্রকার আপডেট লাভ করতে মোবাইল স্ক্রিনের বা’দিকের নিম্নের অংশে থাকা বেল আইকনটিতে (🔔) টাচ করে শিক্ষালয় ওয়েবসাইটের নোটিফিকেশন অন করে রাখুন। 

নৃতাত্ত্বিক পর্যায়ঃ 

১) নৃতাত্ত্বিক পর্যায় বলতে কী বোঝ? নৃতাত্ত্বিক পর্যায় চিহ্নিতকরণের ভিত্তিগুলি কী কী? ৫ 

নৃতাত্ত্বিক পর্যায়ঃ 

সাধারণত দুজন মানুষ একরকম দেখতে হয় না, দুজনের চেহারা ও অবয়বের নানারকম অমিল আমরা লক্ষ করে থাকি। কিন্তু এই ব্যক্তিগত তফাত থাকলেও নৃতত্ত্ববিদরা মনে করেন—‘কোনো এক বিশেষ জনসমষ্টির মধ্যে এমন কতকগুলি চেহারা ও অবয়বগত সাদৃশ্য থাকে, যার দ্বারা তাদের এক বিশেষ পর্যায়গত করা চলে এবং কোনো বিশেষ জনশ্রেণির মধ্যে অবয়বগত সাদৃশ্য নিরূপণ করে তাদের নৃতাত্ত্বিক পর্যায়গত করাই নৃতত্ত্ববিদগণের কাজ’। ব্যক্তিবিশেষের স্বাতন্ত্র্য সত্ত্বেও যখন কোনো বিশেষ জনসমষ্টির জিন ও প্রাকৃতিক নির্বাচনের নিরিখে চেহারা এবং অবয়বগত কিছু বিশিষ্ট সাদৃশ্য পর্যায়ভুক্ত করা যায়, তখন সেই পর্যায়কে নৃতাত্ত্বিক পর্যায় বলা হয়।

নৃতাত্ত্বিক পর্যায় চিহ্নিত করণের ভিত্তিঃ 

নৃতত্ত্ববিদদের মধ্যে কিছু মতপার্থক্য থাকা সত্ত্বেও, সাধারণভাবে চেহারা ও অবয়বগত বিভিন্ন বিশিষ্ট সাদৃশ্যের নিরিখে এদের এক বিশেষ পর্যায়গত করা চলে। সেই সাদৃশ্যগুলি মোটামুটিভাবে নিম্নরূপ- 

(১) মাথার চুলের বৈশিষ্ট্য ও রং,

(২) গায়ের রং,

(৩) চোখের রং ও বৈশিষ্ট্য, 

(৪) দেহের দৈর্ঘ্য,

(৫) মাথার আকৃতি,

(৬) মুখের গঠন,

(৭) নাকের আকার এবং

(৮) রক্তের বর্গ বা Blood group. 

এইরূপে আমরা নৃতাত্ত্বিক পর্যায় সম্পর্কে সম্যক ধারণা লাভ করতে পারি। 

শিক্ষালয় ওয়েবসাইটের কিছু গুরুত্বপূর্ণ লিঙ্ক নিম্নে প্রদান করা হলোঃ

শিক্ষালয়ের সাথে ফেসবুকে যুক্ত হতে নিম্নের ছবিতে ক্লিক/টাচ করতে হবেঃ sikkhalaya

You cannot copy content of this page

Need Help?