একাদশ শ্রেণি বাংলা গুরু

একাদশ শ্রেণি বাংলা গুরু

“একাদশ শ্রেণি বাংলা গুরু” পূর্ণাঙ্গ সহায়ক গ্রন্থ থেকে এখানে গুরুত্বপূর্ণ কিছু নোট প্রদান করা হলো। শিক্ষার্থীরা নির্দিষ্ট নোটে টাচ/ক্লিক করে সেই বিষয়ের নোটগুলি দেখতে পারবে।

শিক্ষালয় ওয়েবসাইটের সকল প্রকার আপডেট লাভ করতে মোবাইল স্ক্রিনের বা’দিকের নিম্নের অংশে থাকা বেল আইকনটিতে (🔔) টাচ করে শিক্ষালয় ওয়েবসাইটের নোটিফিকেশন অন করে রাখুন।

একাদশ শ্রেণি বাংলা গুরু থেকে বড়ো প্রশ্নের উত্তরঃ 

১) “পাপের এতটুকু গন্ধ পেলে একেবারে মাছির মতো ছোটে”- কোন্‌ প্রসঙ্গে এই উক্তি? উক্তিটির তাৎপর্য লেখো। ২+৩ 

উৎসঃ

“রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর” রচিত “অচলায়তন” নাটকের অভিনয়যোগ্য রূপান্তরিত নাট্যরূপ “গুরু” নাটক থেকে প্রশ্নোক্ত অংশটি চয়ন করা হয়েছে।

প্রসঙ্গঃ

অচলায়তনের উত্তরদিকের যে জানলা তিনশো পঁয়তাল্লিশ বছর ধরে বন্ধ ছিল তা বালক সুভদ্র কৌতুহলবশত খুলে ফেলেছিল। তার এহেন নিয়মবিরুদ্ধ কর্মের জন্য সুভদ্র অপরাধবোধে জর্জরিত হয়ে পরেছিল। সে অপর বালক, পঞ্চক ও অচলায়তনের সকলের কাছে তার পাপ স্বীকার করে নিয়ে প্রায়শ্চিত্য করার মনোবাসনা পোষণ করে। সুভদ্র তার এই পাপাচারের কথা উপাধ্যায় মশায়ের কাছে ব্যক্ত করতে উদ্যত হলে পঞ্চক প্রশ্নোক্ত মন্তব্যটি করেছে।

তাৎপর্যঃ

সংস্কারাচ্ছন্ন ও বিধিনিষেধের বেরাজালে আবদ্ধ প্রাচীনপন্থী মতাদর্শের পীঠস্থান অচলায়তনে প্রচলিত সংস্কারের বিরুদ্ধাচারণ করা পাপাচার বলে পরিগণিত হয়। অচলায়তনের উপাধ্যায়, মহাপঞ্চক প্রমুখরা সামান্যতম নিয়মের লঙ্ঘনে প্রায়শ্চিত্য বিধানে তৎপর হয়ে ওঠেন।

সুভদ্র তার সরল মনে উত্তর দিকের জানলা খোলার অপরাধের কথা স্বীকার করে নিয়ে সব কথা উপাধ্যায় মশাইকে জানাতে চায়। কিন্তু উদারচেতা পঞ্চক জানত যে, শাস্ত্রাচারের সংকীর্ণ মানসিকতার অধিকারী উপাধ্যায়ের কাছে সুভদ্রের আচরণ পাপাচার বলেই মনে হবে এবং তার জন্য কোন কঠিন প্রায়শ্চিত্য ধার্য করা হবে।

পঞ্চকের প্রচেষ্টা ছিল সুভদ্রকে রক্ষা করা। কিন্তু অচলায়তনের কঠিন নিয়মের বেড়াজালে আবদ্ধ সুভদ্রের বালকমন প্রায়শ্চিত্যকে অবশ্যম্ভাবী বলেই মেনে নিয়েছিল। উপাধ্যায়, মহাপঞ্চক প্রমুখের রক্ষণশীল ও শাস্ত্রসর্বস্ব আচরণের প্রতি ইঙ্গিত প্রদান করে পঞ্চক প্রশ্নোক্ত মন্তব্যটি করেছে।

একাদশ শ্রেণি বাংলা গুরু থেকে আরো কিছু বড়ো প্রশ্নের উত্তরঃ 

“পঞ্চকদাদা বলেন অচলায়তনে তাঁকে কোথাও ধরবে না”- বক্তা কে? পঞ্চকদাদা কে? তাঁকে বলতে কাকে বোঝানো হয়েছে? ‘তাঁকে কোথাও ধরবে না’- পঞ্চকদাদার এরকম মনে হয়েছে কেন?

উত্তর জানতে এখানে টাচ/ক্লিক করতে হবে

“অচলায়তনে এবার মন্ত্র ঘুচে গান আরম্ভ হবে”- বক্তা কে? তার এই উক্তির তাৎপর্য বিশ্লেষণ করো।

উত্তর জানতে এখানে টাচ/ক্লিক করতে হবে

“একটু উৎপাত হলে যে বাঁচি”- কে বলেছে? কোন উৎপাত? সে উৎপাত চায় কেন?

উত্তর জানতে এখানে টাচ/ক্লিক করতে হবে

“ও আজ যেখানে বসেছে সেখানে তোমাদের তলোয়ার পৌছায় না!”–কার সম্পর্কে, কে এই কথা বলেছেন? এই বক্তব্যের তাৎপর্য কী?

“তার রাগটা কী রকম সেইটে দেখবার জন্যেই তো এ কাজ করেছি”- বক্তা কে? এখানে কার রাগের কথা বলা হয়েছে? তিনি রেগে গেলে কী হয়? তার রাগের ধরন দেখার জন্য বক্তা কী করেছিল?

উত্তর জানতে এখানে টাচ/ক্লিক করতে হবে

“পৃথিবীতে জন্মেছি, পৃথিবীকে সেটা খুব কষে বুঝিয়ে দিয়ে তবে ছাড়ি”- কে কোন প্রসঙ্গে এই উক্তি করেছে? উক্তিটির তাৎপর্য বুঝিয়ে দাও।

উত্তর জানতে এখানে টাচ/ক্লিক করতে হবে

“যিনি সব জায়গায় আপনি ধরা দিয়ে বসে আছেন তাঁকে একটা জায়গায় ধরতে গেলে তাঁকে হারাতে হয়”- কথাটি কে কাকে বলেছেন? একথার তাৎপর্য কী?

উত্তর জানতে এখানে টাচ/ক্লিক করতে হবে

গুরু নাটকে পঞ্চক এবং মহাপঞ্চক চরিত্র দুটির তুলনামূলক করো।

উত্তর জানতে এখানে টাচ/ক্লিক করতে হবে

গুরু নাটক অবলম্বনে পঞ্চক চরিত্র আলোচনা করো।

উত্তর জানতে এখানে টাচ/ক্লিক করতে হবে

গুরু নামকরণের সার্থকতা বিচার করো।

উত্তর জানতে এখানে টাচ/ক্লিক করতে হবে

গুরু নাটকটি রূপক-সাংকেতিক নাটক হিসেবে কতখানি সার্থক।

উত্তর জানতে এখানে টাচ/ক্লিক করতে হবে

একাদশ শ্রেণির রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিষয়ে MCQ প্রশ্নের মক টেষ্ট প্রদান করতে নিম্নের লিঙ্কটি অনুসরণ করোঃ 
pol science mock test

শিক্ষালয় ওয়েবসাইটের কিছু গুরুত্বপূর্ণ লিঙ্ক নিম্নে প্রদান করা হলোঃ

শিক্ষালয়ের সাথে ফেসবুকে যুক্ত হতে নিম্নের ছবিতে ক্লিক/টাচ করতে হবেঃ sikkhalaya

You cannot copy content of this page

Need Help?