আকন্দবাড়ি, ভেটুরিয়া, সাঁইবাড়ি, ঘোলপুকুর= পূর্ব মেদিনীপুর জেলার নন্দীগ্রাম থানার অন্তর্গত বিভিন্ন গ্রাম
বঙ্গোপসাগর= ভারতের পূর্ব ও দক্ষিণ-পূর্ব অংশজুড়ে বিস্তৃত সবচেয়ে বড়ো উপসাগর
এমু পাখি= আন্দিজ পর্বতে বসবাস্কারী দৌড়বাজ পাখি, কিন্তু উড়তে পারে না।এদের গায়ের রং সাধারণত ধূসর, দেহের পেছনের অংশটি অপেক্ষাকৃত মোটা ও সারা শরীর প্রচুর পালকে ঢাকা। গলার গঠন সরু ও লম্বা। এদের পা বেশ বড়ো হয়। এই পাখি তিন বছরে একবার দুটো করে ডিম পাড়ে।
আনমনা= অন্যমনস্ক
ডানা= পাখা
শঙ্খচিল= একশ্রেণির চিল, যার পেটের দিকটা সাদা
ভেংচে= বিকৃতমুখে
রোয়া= রোপন করা
চটে= রেগে গিয়ে
বুক ঠুকে= বুকে সাহস এনে
থতোমতো= ভ্যাবাচ্যাকা
ঘাবড়ে= হতবুদ্ধি হয়ে
মাস্সাই= মাস্টারমশাই শব্দটির ত্রুটিযুক্ত উচ্চারণ
বাজপাখি= এরা একধরণের মাংসাশী শিকারি পাখি। এদের নোখ, ঠোঁট তীক্ষ্ণ ও ধারালো হয়। এদের ডানা চওড়া হওয়ায় এরা শূণ্যে অনেকক্ষণ ভেসে থাকতে পারে। ছোট ছোট জীব, পোকা, মৃত পশুর মাংস এরা খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করে।
অপেরা= যাত্রাদল
বাজপাখি= তীক্ষ্ণ দৃষ্টিওয়ালা শিকারী পাখি
পার্ট= নাটকের চরিত্রদের সংলাপ
সবেদা= গোলাকার রসালো ও মিষ্টিস্বাদের ফল
আন্দিজ পর্বতমালা= দক্ষিণ আমেরিকার দীর্ঘ পর্বতশ্রেণি, যার দৈর্ঘ্য প্রায় ৭০০০ কিমি। আর্জেন্টিনা, কলম্বিয়া, ভেনেজুয়েলা, ইকুয়েডর, পেরু, চিলি, বলিভিয়া প্রভৃতি দেশে এই পর্বতমালা বিস্তৃত।
দৌড়বাজ= দৌড়ে পটু
গাব= কষ্টে রস ও আঠাওয়ালা গোলাকার ফল
কুক্ষণ=দুঃসময়
নীলচে= নীলাভ
আপসে= আপনা-আপনি
তন্ময়= অত্যন্ত মনোযোগ দিয়ে
মাছরাঙা= একধরণের রঙিন পাখি। এরা জলের উপর থেকে মাছ শিকার করে।
হাঁড়িচাচা, ভোউখোল, পানকৌড়ি, তিতির= পরিচিত কিছু পাখি
গর্ব= অহংকার
ফুলে উঠলো= আত্মতৃপ্ত হল
১১) অনুসর্গ ও বিভক্তিঃ ১১.১) এখানে= এ বিভক্তি বাতাসের= এর বিভক্তি ভেতর= অনুসর্গ সবসময়, ভিজে= শূণ্য বিভক্তি জলের= এর বিভক্তি ঝাপটা, থাকে= শূণ্য বিভক্তি
১১.২) মাটির= র বিভক্তি মেঝে= শূণ্য বিভক্তি কোনো অনুসর্গ নেই
১১.৩) সেই, জানালা, মেঘ, দেখা যায়= শূণ্য বিভক্তি দিয়ে= অনুসর্গ আকাশের= এর বিভক্তি
১১.৪) স্বপ্নের= এর বিভক্তি ভেতর, সে, খাট, যায়= শূণ্য বিভক্তি পড়েও= এ বিভক্তি থেকে= অনুসর্গ
১৩.১) কথা (প্রতিশ্রুতি)= সে কথা দিয়েছে একটা গান শোনাবে। কথা (কাহিনি)= মহাভারতের কথা অমৃত সমান।
চোখ (অঙ্গ)= চোখের জলে তাকে বিদায় জানানো হল। চোখ (নজর দেওয়া)= অন্যের সাফল্যে চোখ দিও না।
১৪) সরল, জটিল ও যৌগিক নির্ণয়ঃ
১৪.১) জানালায় কোনো শিক নেই। (সরল বাক্য) ১৪.২) জেগে থাকতে দেখা আর স্বপ্নে দেখা জিনিস আজকাল শংকরের গুলিয়ে যাচ্ছে। (যৌগিক বাক্য) ১৪.৩) পাখি দেখার জন্য যখন মাঠে বা বাগানে ঘুরবে তখন খুব সাবধানে পা টিপে টিপে চলবে। (জটিল বাক্য) ১৪.৪) বিভীষণ মাস্সাই যে তাকে এমন একটা কথা বলবেন তা ভাবতে পারেনি শংকর। (জটিল বাক্য)
১.১) শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায়ের লেখা দুটি বইয়ের নাম লেখো।
১.২) তিনি কোন্ বইয়ের জন্য সাহিত্য অকাদেমি পুরষ্কার পেয়েছিলেন?
২.১) আকন্দবাড়ির স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীরা কোন্ কোন্ জায়গা থেকে পড়তে
আসে?
২.২) স্কুলের জানালা থেকে কী কী দেখা যায়?
২.৩) শংকর কীসের স্বপ্ন দেখে?
২.৪) শংকরের স্বপ্নে বাতাসের রং কী?
২.৫) এমু ছাড়া উড়তে পারে না, শুধু দৌড়তে পারে এমন একটি পাখির নাম