
ভাষা (বাক্যতত্ত্ব)
ক) সঠিক উত্তরটি নির্বাচন করোঃ-
-
‘পদযুগলের সংগঠন তত্ত্ব’-এর প্রবক্তা ছিলেন-
(ক) নোয়াম চমস্কি (খ) সুকুমার সেন (গ) পটার (ঘ) স্যাপির
Ans. (ক) নোয়াম চমস্কি
-
অনুসর্গ গুচ্ছ— এই জোটে শাসনক্ষমতা থাকে—
(ক) পরসর্গের হাতে (খ) উপসর্গের হাতে (গ) ক্রিয়াপদের হাতে (ঘ) ক্রিয়াজোটের হাতে
Ans. (ক) পরসর্গের হাতে
-
পদগুচ্ছ সংগঠনের প্রধান দুটি ভাগ হলো—
(ক) উদ্দেশ্য ও বিধেয় (খ) বিশেষ্যগুচ্ছ ও ক্রিয়াগুচ্ছ (গ) বিশেষ্য ও বিধেয় (ঘ) বিশেষ্য ও নির্দেশক
Ans. (খ) বিশেষ্যগুচ্ছ ও ক্রিয়াগুচ্ছ
-
ভাষায় শব্দ জুড়ে বাক্য গঠনের নিয়মাবলিকে বলা হয়—
(ক) ধ্বনিতত্ত্ব (খ) শব্দার্থ তত্ত্ব (গ) বাক্যতত্ত্ব (ঘ) রূপতত্ত্ব
Ans. (গ) বাক্যতত্ত্ব
-
বাক্যের প্রধান অংশ ক-টি?
(ক) একটি (খ) দুটি (গ) তিনটি (ঘ) চারটি
Ans. (খ) দুটি
-
বাক্যের প্রধান অংশ হল—
(ক) উদ্দেশ্য (খ) বিধেয় (গ) উদ্দেশ্য ও বিধেয় (ঘ) কোনটি সঠিক নয়
Ans. (গ) উদ্দেশ্য ও বিধেয়
-
ভাষাবিজ্ঞানে LAD -LAS কী?
(ক) বুদ্ধি নির্ণয়ের যন্ত্র (খ) শ্রবণ যন্ত্র (গ) ভাষা শেখার যন্ত্র (ঘ) বর্ণ নির্ধারণ যন্ত্র
Ans. (গ) ভাষা শেখার যন্ত্র
-
বাক্যতত্ত্বের ইংরেজি প্রতিশব্দ হল-
(ক) Graphology (খ) Phonology (গ) Syntax (ঘ) Morphology
Ans. (গ) Syntax
-
‘পদগুচ্ছের সংগঠন তত্ত্ব’ -এর প্রবক্তা হলেন-
(ক) স্যাপির (খ) পটার (গ) ব্লুমফ্লিড (ঘ) নোয়াম চমস্কি
Ans. (ঘ) নোয়াম চমস্কি
খ) অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তরঃ-
-
সরল বাক্যে কয়টি উদ্দেশ্য এবং কয়টি বিধেয় থাকে?
Ans. সরল বাক্যে একটি উদ্দেশ্য এবং একটি বিধেয় থাকে।
-
বাক্য গঠনের কয়টি নিয়ম ও কী কী?
Ans. বাক্য গঠনের দু’টি নিয়ম—
(ক) পদের ক্রম এবং (খ) এক পদের সঙ্গে অন্য পদের সম্পর্ক।
-
অর্থগত দিক থেকে বাংলা বাক্যকে মূল কয়টি ভাগে ভাগ করা যায় এবং কী কী?
Ans. অর্থগত দিক থেকে বাংলা বাক্যকে চার ভাগে ভাগ করা যায়। তা হলো নির্দেশক, প্রশ্নবাচক, বিস্ময়বাচক এবং অনুজ্ঞাবাচক।
-
সঞ্জননী ব্যাকরণ প্রচলন কে করেন?
Ans. সঞ্জননী ব্যাকরণ প্রচলন করেন প্রখ্যাত ভাষাবিজ্ঞানী নোয়াম চমস্কি।
-
বাক্য বানাতে গেলে দুটো নিয়ম মেনে চলতে হয়। নিয়ম দুটি কী?
Ans. বাক্য বানানোর পালনীয় নিয়ম দুটি হল—(১) পদের ক্রম, (২) এক পদের সঙ্গে অন্য পদের সম্পর্ক।
-
বাক্যের ‘উদ্দেশ্য’ অংশ বলতে কী বোঝ?
Ans. বাক্যে যার সম্বন্ধে কোনো কিছু বলা হয় বা ভাব প্রকাশ করা হয়, তাই উদ্দেশ্য।
-
বাক্যের বিধেয় অংশ কাকে বলে?
Ans. বাক্যের উদ্দেশ্যকে অবলম্বন করে যা কিছু বলা হয়, অর্থাৎ উদ্দেশ্য সম্বন্ধে যা বলা হয়, তাই হল বাক্যের ‘বিধেয়’ অংশ।
-
বাক্যের বিশেষ্যখণ্ডে কী কী ধরনের পদ থাকতে পারে?
Ans. ‘বিশেষ্যখণ্ড’ অংশে যেমন বিশেষ্যপদ থাকে, তেমনি সর্বনামও থাকতে পারে। এরা কর্তৃস্থানীয় (অর্থাৎ, বিশেষ্য বা সর্বনাম কর্তার স্থান দখল করে। বিশেষণ, বিশেষণের বিশেষণ, নির্দেশক এবং সংযোজক পদও থাকতে পারে।
-
বাক্যের ‘ক্রিয়াখণ্ডে’ কোন্ কোন পদ থাকতে পারে?
Ans. ‘ক্রিয়াখণ্ডে’ অবশ্যই ক্রিয়াপদ থাকে। এ ছাড়া এর সঙ্গে গৌণ কর্ম, মুখ্য কর্ম, ক্রিয়াবিশেষণ, কালবাচক পদ ইত্যাদি থাকতে পারে।
-
বাক্যের অধোগঠনের অন্যতম বৈশিষ্ট্য কী?
Ans. চমস্কির মতে বাক্যের অধোগঠনের অর্থ অপরিবর্তনীয়। এই অপরিবর্তনীয়তাই এর অন্যতম বৈশিষ্ট্য।
-
অধিগঠন বলতে কী বোঝ?
Ans. চমস্কির মতে, বাক্যের অন্বয়গত গঠনের স্তরটিই হল অধিগঠন যাকে পরিবর্তন করা যায়। এ ছাড়া তিনি অধিগঠনকে বাক্যের প্রকাশভঙ্গি রূপে অভিহিত করেছেন।
-
বাক্যবিধির প্রধান দুটি দিক উল্লেখ করো।
Ans. বাক্যবিধির প্রধান দুটি দিক হল- (১) বাক্যের মধ্যে শব্দগুলিকে সাজাবার বা বিন্যাসের নিয়ম এবং (২) বাক্যের প্রয়োজন অনুসারে শব্দের রূপপরিবর্তনের নিয়ম।
-
ফের্দিনা দ্য সোস্যুরের জীবনকাল লেখো।
Ans. ফের্দিনী দ্য সোস্যুর ১৮৫৭ খ্রিস্টাব্দে জন্মগ্রহণ করেন এবং ১৯১৩ খ্রিস্টাব্দে প্রয়াত হন।
-
বাক্যের এক শব্দের সঙ্গে অপর শব্দের সম্পর্ক বোঝানোর জন্য কোন্ বিভক্তি দুটি যুক্ত থাকে?
Ans. বাক্যের অন্তর্গত নামশব্দের সঙ্গে যুক্ত বিভক্তিকে বলা হয় শব্দবিভক্তি এবং ক্রিয়াশব্দের সঙ্গে যুক্ত বিভক্তিকে বলা হয় ক্রিয়াবিভক্তি। এই দুটি বিভক্তিই শব্দের সঙ্গে যুক্ত থাকে।
-
ফের্দিনী দ্য সোস্যুর কোথায় অধ্যাপনা করতেন?
Ans. ফের্দিনা দ্য সোস্যুর জেনিভা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করতেন।
-
কমপিটেন্স কী?
Ans. মানুষের মস্তিষ্কে LAD (ল্যাঙ্গুয়েজ অ্যাকুইজিশন ডিভাইস) থাকার ফলে ভাষার বিশ্বজনীন, নির্বিশেষ নিয়মতন্ত্র তার করায়ত্ত থাকে। ফলে ভাষা বলার যে ক্ষমতার অধিকারী হয় সে, সেই ক্ষমতাই হল কমপিটেন্স।
-
কোন মার্কিন ঘরানায় ভাষার অব্যবহিত উপাদান বিশ্লেষণের চেষ্টা করা হয়েছিল?
Ans. মার্কিন গ্রন্থনবাদী ঘরানায় ভাষার অব্যবহিত উপাদান বিশ্লেষণের চেষ্টা করা হয়েছিল।
-
অভ্যন্তরীণ ঐক্য কাকে বলে?
Ans. বাক্যের অব্যবহিত উপাদান চিহ্নিত করার জন্য জোটের ভেতরের পদগুলির মধ্যে যে উপাদানগত ঐক্য থাকা প্রয়োজনীয়, তাই হল অভ্যন্তরীণ ঐক্য।
-
বাক্যতত্ত্ব (Syntax) কাকে বলে?
Ans. বাক্যে অবস্থিত শব্দগুলির বিন্যাস (অর্থাৎ বাক্যের মধ্যে কোন্ শব্দ কোথায় বসবে) এবং তাদের মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্ক ভাষাবিজ্ঞানের যে শাখায় আলোচনা করা হয়, তাকে বলে বাক্যতত্ত্ব।
-
বাক্যের প্রধান দুটি অংশ কী?
Ans. বাক্যের প্রধান দুটি অংশ হল উদ্দেশ্য এবং বিধেয়।
-
বাক্যের উদ্দেশ্য ও বিধেয় কোন্ জাতীয় পদ?
Ans. বাক্যের উদ্দেশ্য হল কর্তা অর্থাৎ বিশেষ্য বা সর্বনাম এবং বিধেয় হল সমাপিকা ক্রিয়া।
-
পদক্রমের নিরিখে বাংলা ও ইংরেজি ভাষাকে কোন্ কোন্ ভাষা বলে অভিহিত করা হয়?
Ans. পদক্রমের নিরিখে বাংলা ভাষাকে ‘এস-ও-ভি’ ভাষা অর্থাৎ ‘কর্তা-কর্ম-ক্রিয়া’ ভাষা এবং ইংরেজিকে ‘এস-ভি-ও’ ভাষযা অর্থাৎ ‘কর্তা-ক্রিয়া-কর্ম’ ভাষা বলে।
-
গঠনগত দিক দিয়ে বাক্য কত প্রকার ও কী কী?
Ans. গঠনগত দিক দিয়ে বাক্য তিন প্রকার—সরল বাক্য, জটিল বা এবং যৌগিক বাক্য।
-
বাংলা ভাষাকে এস-ও-ভি ভাষা বলে কেন?
Ans. বাংলা বাক্যের পদসংস্থানের স্বাভাবিক ক্রম সাবজেক্ট-অবজেক্ট-ভার্ব অর্থাৎ কর্তা-কর্ম-ক্রিয়া হওয়ায় এ ভাষাকে বলে এস-ও-ভি ভাষা।
-
ইংরেজি ভাষাকে এস-ভি-ও ভাষা বলে কেন?
Ans. ইংরেজি বাক্যের পদসংস্থানের স্বাভাবিক ক্রম সাবজেক্ট-ভার্ব-অবজেক্ট অর্থাৎ কর্তা ক্রিয়াকর্ম হওয়ায় এ ভাষাকে বলে এস-ভি-ও ভাষা।
-
অর্থগত দিক থেকে বাংলা বাক্যকে মূল কটি শ্রেণিতে ভাগ করা যায়?
Ans. অর্থগত দিক থেকে বাংলা বাক্যকে নির্দেশক, প্রশ্নবাচক, বিস্ময়বাচক এবং অনুজ্ঞাবাচক—এই চারটি শ্রেণিতে ভাগ করা যায়।
-
‘লাঙ্’ কাকে বলে?
Ans. যে সাধারণ ভাষাজ্ঞান ভাষার ধ্বনি ও অর্থের সংগতি সাধনের মাধ্যমে একজন মানুষকে কোনাে ভাষা শিখতে সাহায্য করে, তাকে বলে ‘লাঙ্’।
-
‘পারোল’ কাকে বলে?
Ans. সাধারণ ভাষাজ্ঞানের নিয়ম মেনে মানুষ যখন তার ভাষা ব্যবহারের উপাদান নির্বাচন ও প্রতিস্থাপনের মধ্য দিয়ে নিজস্ব একটি বাচনব্রিয়া তৈরি করে, তখন তাকে বলে ‘পারোল’।
-
‘লাঙ’ ও ‘পারোল’-এর ধারণার উদ্ভাবক কোন্ ভাষাবিজ্ঞানী?
Ans. ভাষাবিজ্ঞানী ফের্দিন দ্য স্যোসুর (১৮৫৭-১৯১৩) ‘লাঙ’ ও ‘পারোল’ ধারণার উদ্ভাবক।
-
‘কমপিটেন্স’ ও ‘পারফরমেন্স’ ধারণার উদ্ভাবক কে?
Ans. ‘কমপিটেন্স’ ও ‘পারফরমেন্স’ ধারণার উদ্ভাবক হলেন নোয়াম চমস্কি।
-
‘ল্যাড’ কী?
Ans. নোয়াম চমস্কির মতে, মানুষের মাথায় যে ‘ল্যাঙ্গুয়েজ অ্যাকুইজিশন ডিভাইস’ থাকে, যা মানুষের ভাষা বলার সহজাত ক্ষমতাকে উসকে দেয়, সেটাই সংক্ষেপে ‘ল্যাড’।
-
‘অব্যবহিত উপাদান’ কাকে বলে?
Ans. বাক্যে অবস্থিত ঠিক আগে বা ঠিক পরে যে পদ বা পদগুচ্ছ থাকে, তাকে বলে অব্যবহিত উপাদান।
-
বাক্যের অব্যবহিত উপাদান বিশ্লেষণের কথা প্রথম কে বলেন?
Ans. বাক্যতত্ত্বের আলোচনায় বাক্যের অব্যবহিত উপাদান বিশ্লেষণের কথা প্রথম বলেন লেওনার্দ ব্লুমফিল্ড।
-
বাক্যে বিশেষ্যজোট বা বিশেষ্যগুচ্ছের গঠন বর্ণনা করো।
Ans. বাক্যে বিশেষ্য এবং সর্বনাম পদ দিয়ে বিশেষ্যজোট তৈরি হলেও সঙ্গে গৌণ পদ হিসেবে অন্য পদ থাকতেও পারে।
-
অনুসর্গজোট কী?
Ans. বাক্যে বিশেষ্য বা সর্বনাম পদের পর অনুসর্গ বা পরসর্গ বসে তৈরি হয় অনুসর্গজোট, যে জোটের প্রধান পদ অনুসর্গ।
-
ক্রিয়াজোট কীভাবে গঠিত হয়?
Ans. একপদী বা বহুপদী সমাপিকা ক্রিয়া নিয়ে তৈরি হয় ক্রিয়াজোট।
-
বাক্যের ক্রিয়াবিশেষণ জোটের বৈশিষ্ট্য কী?
Ans. ক্রিয়ার বৈশিষ্ট্য প্রকাশে এই জোট ব্যবহৃত হয় এবং বিভিন্ন পদ দিয়ে তৈরি পদগুচ্ছই ক্রিয়াবিশেষণ হিসেবে কাজ করে।
-
অন্তর্মুখী সংগঠন কত প্রকার ও কী কী?
Ans. অন্তর্মুখী সংগঠন সাব-অর্ডিনেট বা যৌগিক এবং কোঅর্ডিনেট বা অধীনস্থ—এই দুই ভাগে বিভক্ত।
-
অধীনস্থ অন্তর্মুখী সংগঠন কাকে বলে?
Ans. যে পদজোটে একটা মাত্র মাথা তার বর্ধকের সঙ্গে থাকে তাকে বলে অধীনস্থ অন্তর্মুখী সংগঠন।
-
যৌগিক অন্তর্মুখী সংগঠন কাকে বলে?
Ans. যে পদজোটে একাধিক মাথা (Head) থাকে, তাকে বলে যৌগিক অন্তর্মুখী সংগঠন।
-
অব্যবহিত উপাদান বিভাজনের দরকারি নীতিগুলি লেখো।
Ans. অব্যবহিত উপাদান বিভাজনের প্রয়োজনীয় প্রধান নীতি তিনটি হল—(১) অভ্যন্তরীণ ঐক্য (২) অভ্যন্তরীণ বৈচিত্র্য এবং (৩) স্বাধীনতা।
-
অব্যবহিত উপাদান চিহ্নিত করার জন্য কী প্রয়োজন?
Ans. অব্যবহিত উপাদান চিহ্নিত করার জন্য জোটের মধ্যে পদগত ঐক্য থাকা প্রয়োজনীয়।
-
অব্যবহিত উপাদান বিশ্লেষণের সীমাবদ্ধতা কী?
Ans. বাক্য বর্ণনার সুযোগ নেই এই বিশ্লেষণে এবং দ্ব্যর্থক বাক্য বিশ্লেষণে অক্ষম এই পদ্ধতি।
-
পদবর্গ কী?
Ans. একটি বাক্যকে অব্যবহিত উপাদানের সর্বশেষ পর্যায়ে ভাঙলে যে পদ পাওয়া যায়, সেই পদ-এর ব্যাকরণগত পরিচয়কেই বলে পদবর্গ।
-
সংবর্তন কাকে বলে?
Ans. যেসব প্রক্রিয়া বাক্যের চেহারা বদলে দেয়, সেই প্রক্রিয়াগুলিকেই বলে সংবর্তন।
-
‘সঞ্জননী ব্যাকরণ’ কাকে বলে?
Ans. সমস্ত বাক্য কীভাবে সাত হয়, তার সংবাদ যে ব্যাকরণ দেয়, তাকে বলা হয় ‘সঞ্জননী ব্যাকরণ’।
-
‘সঞ্জননী ব্যাকরণ’ পরিভাষার আগে ‘সংবর্তনী’ শব্দ জোড়া হয় কেন?
Ans. চমস্কি প্রবর্তিত গবেষণারীতিতে বাক্য সঞ্জননের জন্য সংবর্তনকেও কাজে লাগানো হয়, সে কথা জানাতে ‘সঞ্জননী ব্যাকরণ’ এর আগে ‘সংবর্তনী’ কথাটা জোড়া হয়।
-
সরল বাক্যে কটি উদ্দেশ্য এবং ক-টি বিধেয় থাকে?
Ans. সরল বাক্যে একটি উদ্দেশ্য এবং একটি বিধেয় থাকে।
-
অন্তর্মুখী সংগঠন বলতে কোন্ কোন্ জোটকে বোঝায়?
Ans. অন্তর্মুখী সংগঠন বলতে বিশেষ্যজোট ও ব্রিয়াজোটকে বোঝায়।
-
বহির্মুখী সংগঠন বলতে কোন্ জোটকে বোঝায়?
Ans. বহির্মুখী সংগঠন বলতে অনুসর্গজোটকে বোঝায়।
-
সংক্ষেপিত পদ বা ক্লিপিংস কী?
Ans. কোনো পদ সংক্ষিপ্ত রূপ লাভ করে যদি মূলপদের অর্থ প্রকাশ করে, তাহলে সেই নতুন পদকে বলে ক্লিপিংস বা সংক্ষেপিত পদ।
যেমনঃ মাইক্রোফোন > মাইক।
-
অভ্যন্তরীণ বৈচিত্র্য কাকে বলে?
Ans. বাক্যের অব্যবহিত উপাদান চিহ্নিত করার জন্য জোটের ভেতরের পদগুলির মধ্যে যে উপাদানগত বৈচিত্র্য থাকা প্রয়োজনীয়, তাইই হল অভ্যন্তরীণ বৈচিত্র্য।
-
অনুসর্গজোটকে আর কী নামে অভিহিত করা হয়?
Ans. অনুসর্গ জোটকে ‘পরসর্গ জোট’ নামে অভিহিত করা হয়।
-
বিশেষ্যজোটে মাথা (Head) হিসেবে কোন কোন পদ থাকতে পারে?
Ans. বিশেষ্যজোটে মাথা হিসেবে বিশেষ্য বা সর্বনাম পদ থাকতে পারে।
-
ক্রিয়াজোট বাক্যের কোন জোটের পর অবস্থান করে?
Ans. ক্রিয়াজোট বাক্যের বিশেষ্যজোটের পর অবস্থান করে।
-
কালবাচক ও পুরুষবাচক পদ কোন্ জোটের সঙ্গে থাকে?
Ans. কালবাচক ও পুরুষবাচক পদ ক্লিয়াজোটের সঙ্গে থাকে।
-
যৌগিক ক্রিয়া কাকে বলে?
Ans. যে বহুপদী ক্রিয়ার শেষ ক্রিয়াপদটি আপাতভাবে অর্থহীন হলেও প্রথম ক্রিয়াপদের অর্থটা সেই ক্রিয়াপদকে উসকে দেয়, তাকে বলে যৌগিক ক্রিয়া।
-
কোন্ কোন পদ ক্রিয়াবিশেষণ জোটকে বর্ধিত করে?
Ans. ক্রিয়াপদ, বিশেষণ এবং অধস্তন কোনো ক্রিয়াবিশেষণ ক্রিয়াবিশেষণ জোটকে বর্ধিত করে।
-
বাক্যতত্ত্ব কাকে বলে?
Ans. বাক্যের মধ্যে শব্দগুলির বিন্যাস এবং তাদের মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্ক কিরকম হবে তা ভাষাবিজ্ঞানের যে শাখায় আলোচনা করা হয়, তাকে বাক্যতত্ত্ব বলে।
-
গঠনগত দিক থেকে বাক্য কয় প্রকার ও কি কি?
Ans. গঠনগত দিক থেকে বাক্য তিন প্রকার। যথা- সরল বাক্য, যৌগিক বাক্য ও জটিল বাক্য।
-
পদবর্গ কী?
Ans. একটি বাক্যকে অব্যবহিত উপাদানের সর্বশেষ পর্যায়ে ভাঙলে পদ পাওয়া যায়। এই পদের যে ব্যকরণগত পরিচয় রয়েছে তাকে পদবর্গ বলা হয়।
-
‘সঞ্জননী ব্যাকরণ’ কাকে বলে?