সন্ধি ও তার শ্রেণিবিভাগ ।। বাংলা ব্যাকরণ

সন্ধি ও তার শ্রেণিবিভাগ ।। বাংলা ব্যাকরণ

শিক্ষালয় ওয়েবসাইটের পক্ষ থেকে বাংলা ব্যাকরণ বিষয়ের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিভাগ সন্ধি থেকে সন্ধি ও তার শ্রেণিবিভাগ ।। বাংলা ব্যাকরণ আলোচনা প্রদান করা হলো। শিক্ষার্থীরা এই সন্ধি ও তার শ্রেণিবিভাগ ।। বাংলা ব্যাকরণ আলোচনা পাঠ করে সন্ধি সম্পর্কে বিষদ জ্ঞান অর্জন করতে পারবে। 

শিক্ষালয় ওয়েবসাইটের সকল প্রকার আপডেট লাভ করতে মোবাইল স্ক্রিনের বা’দিকের নিম্নের অংশে থাকা বেল আইকনটিতে (🔔) টাচ করে শিক্ষালয় ওয়েবসাইটের নোটিফিকেশন অন করে রাখুন। 

সন্ধি ও তার শ্রেণিবিভাগ ।। বাংলা ব্যাকরণঃ 

সন্ধিঃ 

সন্নিহিত দুটি ধ্বনির মিলনের নাম সন্ধি।

যেমন –

আশা + অতীত = আশাতীত

হিম + আলয় = হিমালয়

সন্ধির উদ্দেশ্যঃ 

সন্ধির বিবিধ উদ্দেশ্যগুলি নিম্নে আলোচিত হলো- 

ক) সন্ধির উদ্দেশ্য স্বাভাবিক উচ্চারণে সহজপ্রবণতা। 

খ) ধ্বনিগত মাধুর্য সম্পাদন।

 

সন্ধির শ্রেণিবিভাগঃ 

বাংলা সন্ধি দুই রকমের। যথা-

ক) স্বরসন্ধি খ) ব্যঞ্জনসন্ধি।

ক) স্বরসন্ধিঃ 

স্বরধ্বনির সঙ্গে স্বরধ্বনির মিলনে যে সন্ধি হয় তাকে স্বরসন্ধি বলে।

১) সন্ধিতে দুটি সন্নিহিত স্বরের একটির লোপ হয়। যেমন- 

শত + এক = শতেক

শাঁখা + আরি = শাঁখারি

রূপা + আলি = রূপালি

মিথ্যা + উক = মিথ্যুক

কুড়ি + এক = কুড়িক

আশি + এর = আশির 

২) কোনো কোনো স্থলে পাশাপাশি দুটি স্বরের শেষেরটি লোপ পায়। যেমন –

যা + ইচ্ছা + তাই =যাচ্ছেতাই

 

খ) ব্যঞ্জন সন্ধিঃ

স্বরে আর ব্যঞ্জনে, ব্যঞ্জনে আর ব্যঞ্জনে এবং ব্যঞ্জনে আর স্বরে মিলিত হয়ে যে সন্ধি হয় তাকে ব্যঞ্জন সন্ধি বলে। 

১) প্রথম ধ্বনি অঘোষ এবং পরবর্তী ধ্বনি ঘোষ হলে, দুটি মিলে ঘোষ ধ্বনি দ্বিত্ব হয়। অর্থাৎ সন্ধিতে ঘোষ ধ্বনির পূর্ববর্তী অঘোষ ধ্বনিও ঘোষ হয়।

যেমন-

ছোট + দা = ছোড়দা

২) হলন্ত র্ (বদ্ধ অক্ষর বিশিষ্ট) ধ্বনির পরে অন্য ব্যঞ্জন ধ্বনি থাকলে র্ লুপ্ত হয়ে পরবর্তী ধ্বনি দ্বিত্ব হয়।

যেমন-

আর + না = আন্না

চার + টি = চাট্টি

ধর্ + না = ধনা

দুর + ছাই = দুচ্ছাই

৩) চ-বর্গীয় ধ্বনির আগে যদি ত-বর্গীয় ধ্বনি আসে তাহলে, ত-বর্গীয় ধ্বনি লোপ হয় এবং চ-বর্গীয় ধ্বনির দ্বিত্ব হয়। অর্থাৎ ত-বর্গীয় ধ্বনি ও চ-বর্গীয় ধ্বনি পাশাপাশি এলে প্রথমটি লুপ্ত হয়ে পরবর্তী ধ্বনিটি দ্বিত্ব হয়।

যেমন-

নাত + জামাই =নাজ্‌জামাই

বদ্ + জাত =বজ্জাত

হাত + ছানি = হাচ্ছানি

8) ‘প’-এর পরে ‘চ’ এবং ‘স’-এর পরে ‘ত’ এলে চ ও ত এর স্থলে শ হয়।

যেমন-

সাত + শ= সাশ

পাঁচ + সিকা = পাশিকা

৫) হলন্ত ধ্বনির সাথে স্বরধ্বনি যুক্ত হলে স্বরের লোপ হয় না।

যেমন-

বোন + আই =বোনাই

চুন + আরি =চুনারি

তিল + এক = তিলেক

বার + এক =বারেক

তিন + এক =তিনেক

৬) স্বরধ্বনির পরে ব্যঞ্জনধ্বনি এলে স্বরধ্বনিটি লুপ্ত হয়।

যেমন-

কাঁচা + কলা = কাঁচকলা

নাতি + বৌ =নাতবৌ

ঘোড়া + দৌড় = ঘোড়দৌড়

ঘোড়া + গাড়ি = ঘোড়গাড়ি

 

তৎসম শব্দের সন্ধিঃ 

বাংলা ভাষায় বহু সংস্কৃত শব্দ অবিকৃত অবস্থায় রয়েছে। এসব শব্দই তৎসম (তৎ তার + সম সমান) অর্থাৎ সংস্কৃতের সমান। এ শ্রেণির শব্দের সন্ধি সংস্কৃত ভাষার নিয়মেই সম্পাদিত হয়ে এসেছে।

বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত তৎসম সন্ধি তিন প্রকার। যথা- 

১) স্বরসন্ধি

২) ব্যঞ্জন সন্ধি এবং

৩) বিসর্গ সন্ধি। 

 

তৎসম শব্দের স্বরসন্ধিঃ 

স্বরধ্বনির সঙ্গে স্বরধ্বনির মিলনের নাম স্বরসন্ধি ।

১) অ-কার কিংবা আ-কারের পর অ-কার কিংবা আ-কার থাকলে উভয়ে মিলে আ-কার হয়, আ-কার পূর্ববর্তী ব্যঞ্জনের সঙ্গে যুক্ত হয়।

যেমন—

নর+ অধম = নরাধম 

হিম + আলয় = হিমালয়

বিদ্যা+ আলয় = বিদ্যালয়

২) অ-কার কিংবা আ-কারের পর ই-কার কিংবা ঈ-কার থাকলে উভয়ে মিলে এ-কার হয়; এ-কার পূর্ববর্তী ব্যঞ্জনের সঙ্গে যুক্ত হয়।

যেমন- 

শুভ + ইচ্ছা = শুভেচ্ছা

যথা + ইষ্ট = যথেষ্ট

পরম + ঈশ =পরমেশ

মহা + ঈশ =মহেশ 

৩) অ-কার কিংবা আ-কারের পর উ-কার কিংবা ঊ-কার থাকলে উভয়ে মিলে ও-কার হয়; ও-কার পূর্ববর্তী ব্যঞ্জনে যুক্ত হয়।

যেমন-

সূর্য + উদয় = সূর্যোদয় 

যথা + উচিত= যথোচিত

8) অ-কার কিংবা আ-কারের পর ঋ-কার থাকলে উভয়ে মিলে ‘অর’ হয় এবং তা রেফ (´ ) রূপে পরবর্তী বর্ণের সাথে লেখা হয়।

যেমন- 

দেব + ঋষি = দেবর্ষি 

মহা + ঋষি = মহর্ষি

৫) অ-কার কিংবা আ-কারের পর “ঋত’-শব্দ থাকলে (অ, আ+ঋ) উভয় মিলে ‘আর’ হয় এবং বানানে পূর্ববর্তী বর্ণে আ ও পরবর্তী বর্ণে রেফ লেখা হয়।

যেমন- 

শীত + ঋত = শীতার্ত

তৃষ্ণা + ঋত = তৃষ্ণার্ত

৬) অ-কার কিংবা আ-কারের পর এ-কার কিংবা ঐ-কার থাকলে উভয়ে মিলে ঐ-কার হয়; ঐ-কার পূর্ববর্তী ব্যঞ্জনের সাথে যুক্ত হয়।

যেমন- 

জন + এক= জনৈক

সদা + এব = সদৈব

মত + ঐক্য = মতৈক্য

মহা + ঐশ্বর্য= মহৈশ্বৰ্য 

৭) অ-কার কিংবা আ-কারের পর ও-কার কিংবা ঔ-কার থাকলে উভয়ে মিলে ঔ-কার হয়; ঔ-কার পূর্ববর্তী ব্যঞ্জনের সাথে যুক্ত হয়।

যেমন-

বন + ওষধি= বনৌষধি 

মহা + ওষধি= মহৌষধি 

পরম + ঔষধ =পরমৌষধ

মহা + ঔষধ = মহৌষধ

৮) ই-কার কিংবা ঈ-কারের পর ই-কার কিংবা ঈ-কার থাকলে উভয়ে মিলে দীর্ঘ ঈ-কার হয়। দীর্ঘ ঈ-কার পূর্ববর্তী ব্যঞ্জনের সাথে যুক্ত হয়।

যেমন-

অতি + ইত = অতীত

পরি + ঈক্ষা = পরীক্ষা 

সতী + ইন্দ্ৰ = সতীন্দ্র 

সতী + ঈশ = সতীশ 

৯) ই-কার কিংবা ঈ-কারের পর ই ও ঈ ভিন্ন অন্য স্বর থাকলে ই বা ঈ স্থানে ‘য’ বা য(j) ফলা হয়। য-ফলা লেখার সময় পূর্ববর্তী ব্যঞ্জনের সাথে লেখা হয়।

যেমন- 

অতি + অন্ত = অত্যন্ত

ইতি + আদি = ইত্যাদি 

অতি + উক্তি অত্যুক্তি

প্ৰতি + ঊষ = প্রত্যূষ

প্রতি + এক =প্রত্যেক

নদী + অম্বু = নদ্যম্বু

১০) উ-কার কিংবা ঊ-কারের পর উ-কার কিংবা ঊ-কার থাকলে উভয়ে মিলে ঊ-কার হয়; ঊ-কার পূর্ববর্তী ব্যঞ্জন ধ্বনির সাথে যুক্ত হয়।

যেমন- 

মরু + উদ্যান = মরূদ্যান 

বহু + ঊর্ধ্ব = বহূর্ধ্ব

বধূ + উৎসব = বধূৎসব

ভূ + ঊর্ধ্ব = ভূর্ধ্ব

১১) উ-কার কিংবা উ-কারের পর উ-কার ও ঊ-কার ভিন্ন অন্য স্বর থাকলে উ বা ঊ স্থানে ব-ফলা হয় এবং লেখার সময় ব-ফলা পূর্ববর্তী বর্ণের সাথে লেখা হয়।

যেমন-

সু + অল্প = স্বল্প 

সু + আগত = স্বাগত 

অনু + ইত = অন্বিত 

তনু + ঈ=তন্বী 

অনু + এষণ = অন্বেষণ 

১২) ঋ-কারের পর ঋ ভিন্ন অন্য স্বর থাকলে ‘ঋ’ স্থানে ‘র’ হয় এবং তা র-ফলা রূপে পূর্ববর্তী ব্যঞ্জনের সঙ্গে যুক্ত হয়।

যেমন-

পিতৃ + আলয় = পিত্রালয়

পিতৃ + আদেশ = পিত্রাদেশ 

১৩) এ, ঐ, ও, ঔ-কারের পর এ, ঐ স্থানে যথাক্রমে অয়, আয় এবং ও, ঔ স্থানে যথাক্রমে অব্ ও আব্ হয়।

যেমন- 

নে + অন = নয়ন

শে + অন = শয়ন

নৈ + অক = নায়ক

গৈ + অক= গায়ক 

পো + অন = পবন

লো + অন = লবণ

পৌ + অক=পাবক

গো + আদি = গবাদি

গো + এষণা = গবেষণা

পো + ইত্ৰ = পবিত্ৰ 

নৌ + ইক = নাবিক

ভৌ + উক = ভাবুক 

১৪) কতগুলো সন্ধি কোনো নিয়ম অনুসারে হয় না, এগুলোকে নিপাতনে সিদ্ধ বলে।

যথা-

কুল + অটা = কুলটা

গো + অক্ষ = গবাক্ষ

প্র + ঊঢ় = প্রৌঢ়

অন্য + অন্য = অন্যান্য

মার্ত + অণ্ড = মার্তণ্ড

শুদ্ধ + ওদন = শুদ্ধোদন

 

তৎসম শব্দের ব্যঞ্জনসন্ধিঃ 

স্বরে-ব্যঞ্জনে, ব্যঞ্জনে-স্বরে ও ব্যঞ্জনে-ব্যঞ্জনে যে সন্ধি হয় তাকে ব্যঞ্জন সন্ধি বলে। এদিক থেকে ব্যঞ্জন সন্ধিকে তিন ভাগে ভাগ করা যায়।

যথাঃ

১) ব্যঞ্জনধ্বনি + স্বরধ্বনি

২) স্বরধ্বনি + ব্যঞ্জনধ্বনি

৩) ব্যঞ্জনধ্বনি + ব্যঞ্জনধ্বনি 

ব্যঞ্জনধ্বনি + স্বরধ্বনিঃ 

ক, চ, ট, ত্, প্-এর পরে স্বরধ্বনি থাকলে সেগুলো যথাক্রমে গ্, জ্, ড্ (ড়), দ্, ব্ হয়। পরবর্তী স্বরধ্বনিটি পূর্ববর্তী ব্যঞ্জনধ্বনির সঙ্গে যুক্ত হয়।

যেমন- 

দিক্ + অন্ত = দিগন্ত

ণিচ্ + অন্ত = ণিজন্ত 

ষট্ + আনন=ষড়ানন 

তৎ + অবধি = তদবধি

সুপ্ + অন্ত = সুবন্ত 

 

স্বরধ্বনি + ব্যঞ্জনধ্বনিঃ 

স্বরধ্বনির পর ছ থাকলে উক্ত ব্যঞ্জনধ্বনিটি দ্বিত্ব (চ্ছ) হয়।

যথা- 

এক + ছত্র = একচ্ছত্র

কথা + ছলে = কথাচ্ছলে 

পরি + ছদ= পরিচ্ছদ

 

ব্যঞ্জনধ্বনি + ব্যঞ্জনধ্বনিঃ 

১) ত্ ও দ্-এর পর চ্ ও ছ, থাকলে ত্ ও দৃ স্থানে চ্ হয়।

যেমন- 

সৎ + চিন্তা =সচ্চিন্তা

উৎ + ছেদ = উচ্ছেদ

বিপদ + চয় = বিপচ্চয় 

বিপদ + ছায়া = বিপচ্ছায়া

২) ত্ ও দৃ-এরপর জ্ ও ঝ থাকলে ত্ ও দৃ-এর স্থানে জ্ হয়।

যেমন- 

সৎ + জন = সজ্জন

বিপদ + জাল =বিপজ্জাল 

কুৎ + ঝটিকা = কুঞ্ঝটিকা

৩) ত্ ও দ্-এরপর শ্ থাকলে ত্ ও দ্-এর স্থলে চ্ এবং শ্-এর স্থলে ছ উচ্চারিত হয়।

যেমন-

উৎ + শ্বাস = উচ্ছ্বাস

৪) ত্ ও দৃ-এর পর ভ্ থাকলে ত্ ও দৃ এর স্থানে ড্ হয়।

যেমন- 

উৎ + ডীন = উড্ডীন 

৫) ত্ ও দ্ এর পর হ থাকলে ত্ ও দৃ এর স্থলে দ এবং হ এর স্থলে ধূ হয়।

যেমন-

উৎ + হার = উদ্ধার

পদ্‌ + হতি = পদ্ধতি

৬) ত্ ও দ, এর পর ল্ থাকলে ত্ ও দ্-এর স্থলে ল উচ্চারিত হয়।

যেমন- 

উৎ + লাস = উল্লাস

 

বিশেষ নিয়মে সাধিত কতগুলো সন্ধিঃ 

সম্ + কার = সংস্কার

পরি + কার = পরিষ্কার

উৎ + স্থান = উত্থান

উৎ + স্থাপন = উত্থাপন

সম্ + কৃত= সংস্কৃত 

 

নিপাতনে সিদ্ধ সন্ধিঃ 

আ+ চর্য = আশ্চর্য

গো + পদ = গোষ্পদ

বন্ + পতি = বনস্পতি

বৃহৎ + পতি = বৃহস্পতি

তৎ + কর = তস্কর

পর্ + পর = পরস্পর

মনস্ + ঈষা = মনীষা

ষট্ + দশ = ষোড়শ

এক্ + দশ =একাদশ

পতৎ + অঞ্জলি = পতঞ্জলি। 

 

বিসর্গ সন্ধিঃ 

সংস্কৃত সন্ধির নিয়মে পদের অন্তস্থিত র্ ও স্ অনেক ক্ষেত্রে অঘোষ উষ্মধ্বনি অর্থাৎ হ ধ্বনিরূপে উচ্চারিত হয় এবং তা বিসর্গ(ঃ) রূপে লেখা হয়। র্ ও স্ বিসর্গ ব্যঞ্জনধ্বনিমালার অন্তর্গত। 

বিসর্গকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে। যথা-

১) র্ – জাত বিসর্গ

২) স্− জাত বিসর্গ 

নিম্নে এদের সম্পর্কে আলোচনা করা হলো- 

১) র্ -জাত বিসর্গঃ

র স্থানে যে বিসর্গ হয় তাকে বলে র – জাত বিসর্গ। 

যেমন-

অন্তর- অন্তঃ

প্রাতর- প্রাতঃ

পুনর – পুনঃ 

২) স্-জাত বিসর্গঃ

স্ স্থানে যে বিসর্গ হয় তাকে বলে স্-জাত বিসর্গ।

যেমন-

নমস্- নমঃ

পুরস্ – পুরঃ

শিরস্ – শিরঃ 

বাংলা ব্যাকরণের এমনই আরো আলোচনা দেখতে এই লিঙ্কে ক্লিক/টাচ করতে হবে 

প্রথম ইউনিট টেষ্টের সম্পূর্ণ সাজেশন দেখতে নিম্নের ছবিতে ক্লিক/টাচ করতে হবে 

first unit test bengali suggestion

শিক্ষালয় ওয়েবসাইটের কিছু গুরুত্বপূর্ণ লিঙ্ক নিম্নে প্রদান করা হলোঃ

শিক্ষালয় ওয়েবসাইটের সকল প্রকার নোট, সাজেশন, প্রশ্নপত্র ও মক টেষ্টের সুবিধা গ্রহণ করতে নিম্নের ছবিতে ক্লিক/টাচ করে বিষদ তথ্য জেনে নাওঃ 

paid courses

নবম থেকে দ্বাদশ শ্রেণির বিজ্ঞান বিষয়ে সহায়তা লাভ করতে নিম্নের ছবিতে ক্লিক/টাচ করতে হবেঃ 

scijroy.in

 

You cannot copy content of this page

Need Help?