নবম শ্রেণি বাংলা চিঠি প্রশ্ন উত্তর ।। Nabam Shreni Bangla chithi Prosno Uttor

নবম শ্রেণি বাংলা চিঠি প্রশ্ন উত্তর ।। Nabam Shreni Bangla chithi Prosno Uttor

শিক্ষালয় ওয়েবসাইটের পক্ষ থেকে নবম শ্রেণি বাংলা চিঠি প্রশ্ন উত্তর ।। Nabam Shreni Bangla chithi Prosno Uttor প্রদান করা হলো। শিক্ষার্থীরা এই নবম শ্রেণি বাংলা চিঠি প্রশ্ন উত্তর ।। Nabam Shreni Bangla chithi Prosno Uttor অনুশীলনের মধ্য দিয়ে তাদের পাঠ্য বিষয়ে সুস্পষ্ট ধারণা লাভ করতে সক্ষম হবে।

শিক্ষালয় ওয়েবসাইটের সকল প্রকার আপডেট লাভ করতে মোবাইল স্ক্রিনের বা’দিকের নিম্নের অংশে থাকা বেল আইকনটিতে (🔔) টাচ করে শিক্ষালয় ওয়েবসাইটের নোটিফিকেশন অন করে রাখুন। 

নবম শ্রেণি বাংলা চিঠি প্রশ্ন উত্তর ।। Nabam Shreni Bangla chithi Prosno Uttor: 

চিঠি থেকে MCQ প্রশ্নের উত্তরঃ

১) ‘কাল তার উত্তর দিয়েছি’ — কাল যার উত্তর দিয়েছেন- মি. স্টার্ডির চিঠির।

২) ‘সরাসরি তোমাকে লেখা ভালো।’ — এখানে ‘তোমাকে’ বলতে স্বামীজি যাঁর কথা বুঝিয়েছেন, তিনি হলেন – মিস নোবল।

৩) “শিক্ষার প্রচলনের জন্য কলকাতার বাগবাজারে একটি বালিকা বিদ্যালয় স্থাপন করেন।” — বিদ্যালয়টির নাম- নিবেদিতা বালিকা বিদ্যালয়।

৪) ‘The Master as I saw him’, ‘Web of Indian Life’ গ্ৰন্থ দুটির রচয়িতা হলেন- মিস নোবল।

৫) ‘একজন প্রকৃত সিংহীর প্রয়োজন।’ — এখানে লেখক ‘সিংহী’ বলতে বুঝিয়েছেন- মিস নোব্‌ল্‌কে। 

৬) “ভয়েই হোক বা ঘৃণাতেই হোক” — তারা শ্বেতাঙ্গদের এড়িয়ে চলে-শ্বেতাঙ্গদের এড়িয়ে চলে- ভারতীয়রা।

৭) “সর্বদাই আগুনের হলকা চলছে’।- আগুনের হলকা চলছে- দক্ষিণাঞ্চলে। 

৮) “রামকৃষ্ণ সংঘে ‘মাদার’ নামে পরিচিত ছিলেন” — ‘মাদার’ নামে পরিচিত ছিলেন- মিসেস সেভিয়ার।

৯) ‘মায়াবতী অদ্বৈত আশ্রম’ প্রতিষ্ঠা করেন- মিসেস সেভিয়ার।  

১০) স্বামীজি ‘জো’ বলতেন- মিস ম্যাকলাউডকে।

১১) মিসেস বুল বাসিন্দা ছিলেন- বস্টনের।

১২) “সেই পারি ফ্যাশনের পোশাক পরিহিতা মহিলাটি” — মহিলাটি হলেন- মিস ম্যাকলাউড।

১৩) মিসেস বুলের বয়স- পঞ্চাশ বছর।

১৪) ‘একখানা চিঠি কাল পেয়েছি’ – এখানে স্বামী বিবেকানন্দ যাঁর চিঠি পাওয়ার কথা লিখেছেন তিনি হলেন- মিঃ ই টি স্টার্ডি।

১৫) সর্বোপরি তোমার ধমনিতে প্রবাহিত- কেল্টিক রক্ত।

১৬) ‘তিনি আমেরিকায় আমার বিশেষ উপকারী বন্ধু ছিলেন’ – এখানে তিনি হলেন- মিসেস বুল।

১৭ ‘কর্মে ঝাঁপ দেবার পূর্বে বিশেষভাবে চিন্তা করো’ – যাঁকে চিন্তা করার কথা হয়েছে তিনি হলেন- নিবেদিতা।

১৮) স্বামী বিবেকানন্দ যাকে উদ্দেশ্য করে এই চিঠিটি লিখেছিলেন তিনি হলেন- মিস নোবল।

১৯) স্বামীজি চিঠিটি মিস নোব্‌কে যেখান থেকে লিখেছিলেন- আলমোড়া থেকে। 

২০) ‘কল্যাণীয়া মিস’ বলে স্বামী বিবেকানন্দ সম্বোধন করেছেন- নোবলকে।

২১) মিস নোবল্-এর সম্পূর্ণ নাম- মিস মার্গারেট এলিজাবেথ নোব্‌ল্।

২২) মার্গারেট নোবল্ ভারতবর্ষে যে নামে পরিচিত- ভগিনী নিবেদিতা।

২৩) ইংল্যান্ডে বেদান্ত প্রচারের কাজে স্বামী বিবেকানন্দকে বিশেষ সাহায্য করেছিল- মিস্টার ই টি স্টার্ডি।

২৪) ‘নারীকূলের রত্নবিশেষ’হলেন- মিসেস সেভিয়ার।

২৫) মিসেস বুলের বয়স প্রায়- পঞ্চাশ বছর।

২৬) ‘তুমি ঠিক সেইরূপ নারী’-  যাকে আজ প্রয়োজন। 

২৭) ‘সরাসরি তোমাকে লেখা ভালো।’ – এখানে ‘তোমাকে’ বলতে স্বামীজি যার কথা বুঝিয়েছেন- মিস্‌ নোব্‌ল।

চিঠি রচনাংশ থেকে MCQ প্রশ্নের MOCK TEST প্রদান করতে নিম্নের লিঙ্কটি অনুসরণ করতে হবে 

class twelve bengali mcq mock test

চিঠি থেকে SAQ প্রশ্নের উত্তরঃ 

১) মিসেস বুল কোথায় থাকতেন ?

উঃ মিসেস বুল আমেরিকার বস্টন শহরে থাকতেন।

২) “আমার পরামর্শ এই যে” — স্বামীজি মিস নােকে কী পরামর্শ দিয়েছেন ?

উঃ স্বামীজি পরামর্শ দিয়েছেন, মিস নাে যেন মিস ম্যাকলাউড ও মিসেস বুলের সঙ্গে এদেশে আসেন। 

৩) মিস নােল কোথায় স্বামী বিবেকানন্দের সান্নিধ্যে আসেন ?

উঃ মিস নাে ইংল্যান্ডে স্বামী বিবেকানন্দের সান্নিধ্যে আসেন। 

৪) মিস নেলের লেখা একটি বইয়ের নাম লেখাে।

উঃ মিস নােলের লেখা একটি বই The Master as I saw him. 

৫) মিস ম্যাকলাউডের পুরাে নাম কী ?

উঃ মিস ম্যাকলাউডের পুরাে নাম মিস জোসেফাইন ম্যাকলাউড। 

৬) মিসেস সেভিয়ারের শ্রেষ্ঠ কীর্তি কী ?

উঃ মিসেস সেভিয়ারের শ্রেষ্ঠ কীর্তি হল স্বামীজির ইচ্ছায় বেদান্ত প্রচারের উদ্দেশ্যে ‘মায়াবতী অদ্বৈত আশ্রম প্রতিষ্ঠা করা। 

৭) মিস মুলারের সম্পূর্ণ নাম কী ?

উঃ মিস মুলারের সম্পূর্ণ নাম মিস হেনরিয়েটা মুলার। 

৮) ‘একখানা চিঠি কাল পেয়েছি’ এখানে স্বামী বিবেকানন্দ কার চিঠি পাওয়ার কথা বলেছেন ?

উঃ স্বামী বিবেকানন্দ মি ই টি স্টার্ডির কাছ থেকে চিঠি পেয়েছিলেন। 

৯) ‘কল্যাণীয়া মিস নোবেল’ বলে সম্বোধন করে স্বামী বিবেকানন্দ যাকে চিঠি লিখেছেন তার সম্পূর্ণ নাম কী ?

উঃ কল্যাণীয়া মিস নোবেল বলে যাকে সম্বোধন করা হয়েছে, তার সম্পূর্ণ নাম মার্গারেট এলিজাবেথ নোবেল। 

১০) কোথা থেকে স্বামীজি মিস নোবে্লকে পাঠ্য চিঠিটি লিখেছিলেন ?

উঃ ভারতের উত্তরাখণ্ড রাজ্যে আলমোড়া অঞ্চল থেকে স্বামী বিবেকনন্দ মিস নোবেলকে চিঠি লিখেছিলেন। 

১১) “সর্বোপরি তোমার ধমনীতে প্রবাহিত – রক্ত”- এখানে কোন রক্তের কথা বলা হয়েছে ?

উঃ এখানে মিস নোবেলের ধমনীতে কেল্টিক জাতির রক্ত প্রবাহিত হচ্ছে বলা হয়েছে। 

১২) “স্টার্ডির একখানি চিঠি কাল পেয়েছি।”—স্টাডি কে ?

উঃ মি. ই টি স্টার্ডি ছিলেন স্বামী বিবেকানন্দের একজন ইংরেজ ভক্ত, যিনি স্বামীজিকে ইংল্যান্ডে বেদান্ত প্রচারে সহায়তা করেন। 

১৩) “তিনি আমেরিকায় আমার বিশেষ উপকারী বন্ধু ছিলেন” এখানে কার কথা বলা হয়েছে ?

উঃ স্বামী বিবেকানন্দ এখানে মিসেস বুলের কথা বলেছেন। 

১৪) “তা তুমি ধারণা করতে পারবে না”— কী ধারণা করতে না পারার কথা বলা হয়েছে ?

উঃ স্বামীজি মিস নোবেলকে ভারতবর্ষের মানুষের দুঃখ, কুসংস্কার, দাসত্ব প্রভৃতির ব্যাপকতা সম্পর্কে ধারণা করতে না পারার কথা বলেছেন। 

১৫) ‘কর্মে ঝাঁপ দেবার পুর্বে বিশেষ ভাবে চিন্তা কর’– কাকে চিন্তা করার কথা বলা হয়েছে ?

উঃ এখানে স্বামী বিবেকানন্দ মিস নোবেলকে বিশেষ করে কর্মের প্রতিকূল দিকগুলির কথা চিন্তা করে দেখতে বলা হয়েছে। 

১৬) “এখন আমার দৃঢ় বিশ্বাস হয়েছে যে”- বিশ্বাসটি কী ?

উঃ স্বামীজির দৃঢ়বিশ্বাস হয়েছে যে, ভারতের কাজে মিস নোবেলের এক বিরাট ভবিষ্যৎ রয়েছে। 

১৭) ভারতের নারীসমাজের উন্নতির জন্য কেমন ব্যক্তির প্রয়োজন ?

উঃ ভারতের নারীসমাজের উন্নতির জন্য একজন প্রকৃত সিংহীর মতো তেজস্বিনী নারীর প্রয়োজন।

১৮) “তুমি ঠিক সেইরূপ নারী, যাকে আজ প্রয়োজন”- মিস নোবেলের মধ্যে কোন গুণাবলি লক্ষ্য করে স্বামীজি এ কথা বলেছেন ?

উঃ মিস নোবেলের শিক্ষা, ঐকান্তিকতা, পবিত্রতা, অসীম ভালোবাসা,দৃঢ়তা ইত্যাদি গুণ লক্ষ করে স্বামীজি এ কথা বলেছেন। 

১৯) “কিন্তু বিঘ্নও আছে বহু।”— কোন্ কাজে বিঘ্ন আছে ?

উঃ ভারতবর্ষের, বিশেষত ভারতের নারীসমাজের সার্বিক উন্নয়নের কাজে প্রচুর বিঘ্ন আছে।

২০) “কিন্তু বিঘ্নও আছে বহু।”—বিঘ্নগুলি কী কী ?

উঃ ভারতবর্ষের দুঃখ, কুসংস্কার, দাসত্ব, জাতিভেদ, অস্পৃশ্যতা ইত্যাদি দেশের উন্নতির কাজে বিঘ্ন হয়ে দাড়াতে পারে। 

২১) ভগিনী নিবেদিতার প্রকৃত নাম কী ?

উঃ ভগিনী নিবেদিতার প্রকৃত নাম মার্গারেট এলিজাবেথ নােবল। 

২২) শ্বেতাঙ্গরা ভারতীয়দের প্রতি কীরূপ মনােভাব পােষণ করে ?

উঃ শ্বেতাঙ্গরা ভারতীয়দের প্রতি অত্যন্ত ঘৃণার মনােভাব পােষণ করে। 

২৩) “তিনি আজন্ম নেত্রী!” — কার সম্পর্কে স্বামী বিবেকানন্দ একথা বলেছেন ?

উঃ মিস মুলার সম্পর্কে স্বামী বিবেকানন্দ এ কথা বলেছেন যে, তিনি নিজেকে আজন্ম নেত্রী বলে মনে করেন। 

২৪) “তার সঙ্গে বনিয়ে চলা অসম্ভব”- কার সঙ্গে কেন নিয়ে চলা অসম্ভব ?

উঃ মিস মুলারের নেত্রীসুলভ মনােভাব এবং দুনিয়াকে বদলাতে কেবল টাকারই কার, এই ধারণার কারণে তার সঙ্গে নিয়ে চলা অসম্ভব। 

২৫) “তার বর্তমান সংকল্প এই যে”- কোন সংকল্পের কথা বলা হয়েছে ?

উঃ এখানে মিসেস মুলারের কলকাতা তার নিজের ও নাে এবং ইউরােপ থেকে আসা বন্ধুদের জন্য বাড়ি ভাড়া নেওয়ার কথা বলা হয়েছে। 

২৬) সেভিয়ার দম্পতি কেমন মানুষ ?

উঃ সেভিয়ার দম্পতি ভারতবর্ষের মানুষকে ঘৃণা করেন না এবং ভারতীয়দের ওপর কর্তৃত্ব ফলাতে তারা এদেশে আসেননি। 

২৭) ‘সেই পারি-ফ্যাশনের পােশাক’ বলতে কী বােঝানাে হয়েছে ?

উঃ পারি ফ্যাশনের পােশাক বলতে ফ্রান্সের প্যারিস শহরের ফ্যাশন অনুযায়ী তৈরি পােশাককে।

২৮) সরাসরি তোমাকে লেখা ভালো’ এখানে তোমাকে বলতে স্বামীজী কাকে বুঝিয়েছেন ?

উঃ এখানে স্বামীজী মিস নোবেলের কথা বলেছেন। 

২৯) মিস নোবেল এদেশে এলে নিজেকে কীভাবে দেখতে পাবেন ?

উঃ মিস নোবেল এদেশে এলে নিজেকে অসংখ্য অর্ধ-উলঙ্গ নরনারীতে পরিবেষ্টিত অবস্থায় দেখতে পাবেন।

৩০) শ্বেতাঙ্গরা ভারতীয়দের প্রতি কীরূপ মনোভাব পোষণ করে ?

উঃ শ্বেতাঙ্গরা ভারতীয়দের প্রতি অত্যন্ত ঘৃণার মনোভাব পোষণ করে। 

৩১) মিসেস বুলের বয়স কত ?

উঃ মিসেস বুলের বয়স প্রায় পঞ্চাশ বছর।

৩২) ‘চিঠি’ গদ্যাংশে স্বামীজি ভারতবর্ষের জলবায়ু কেমন বলে বর্ণনা করেছেন ?

উঃ ভারতবর্ষের জলবায়ু অত্যন্ত গ্রীষ্মপ্রধান। এদেশের শীত ইউরোপের গ্রীষ্মের মতো আর দক্ষিণাঞ্চলে সর্বদাই আগুনের হলকা প্রবাহিত হয়। 

৩৩) “তিনি আজন্ম নেত্রী!”কার সম্পর্কে স্বামী বিবেকানন্দ এ কথা বলেছেন ?

উঃ মিস মুলার সম্পর্কে স্বামী বিবেকানন্দ এ কথা বলেছেন যে, তিনি নিজেকে আজন্ম নেত্রী বলে মনে করেন। 

৩৪) “তার বর্তমান সংকল্প এই যে”- কোন সংকল্পের কথা বলা হয়েছে ?

উঃ এখানে মিসেস মুলারের কলকাতা তার নিজের এবং ইউরোপ থেকে আসা বন্ধুদের জন্য বাড়ি ভাড়া নেওয়ার কথা বলা হয়েছে। 

৩৫) স্বামী বিবেকানন্দ মিসেস সেভিয়ারকে কোন্ অভিধায় ভূষিত করেছেন ?

উঃ স্বামী বিবেকানন্দ মিসেস সেভিয়ারকে ‘নারীকুলের রত্নবিশেষ’ বলে উল্লেখ করেছেন। 

৩৬) ‘তার সবই সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হয়’- কার সবই সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন ? 

উঃ যে ব্যক্তি নিজের পায়ে দাঁড়াতে পারেন অর্থাৎ স্বনির্ভর হতে পারেন, তার সবই সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হয়। 

৩৭) সেভিয়ার দম্পতি কেমন মানুষ ?

উঃ সেভিয়ার দম্পতি ভারতবর্ষের মানুষকে ঘৃণা করেন না এবং ভারতীয়দের ওপর কর্তৃত্ব ফলাতে তারা এদেশে আসেননি। 

৩৮) “আমেরিকার সংবাদে জানলাম যে” – বক্তা কী জানলেন ?

উঃ বক্তা স্বামীজি জেনেছেন যে তার দুই বন্ধু মিস ম্যাকলাউড ও মিসেস বুল এই শরৎকালেই ভারতভ্রমণে আসছেন। 

৩৯) “.. তবু আমার যেটুকু প্রভাব আছে …”—সেই প্রভাব দিয়ে বক্তা কী করবেন বলেছেন ?

উঃ বক্তার যেটুকু প্রভাব আছে, তা দিয়ে তিনি ভারতীয়দের উন্নতির কাজে মিস নোবেলকে সাহায্য করবেন বলেছেন। 

৪০) ধীরামাতা কে ? 

উঃ স্বামীজীর শিষ্যা মিসেস সারা বুলকে তিনি অনেক চিঠিতে ধীরামাতা নামে সম্বোধন করেছেন।

৪১) মিসেস সেভিয়ারের শ্রেষ্ঠ কীর্তি কী ? 

উঃ মিসেস সেভিয়ারের শ্রেষ্ঠ কীর্তি হল স্বামীজির ইচ্ছায় বেদান্ত প্রচারের উদ্দেশ্যে ‘মায়াবতী অদ্বৈত আশ্রম প্রতিষ্ঠা করা। 

৪২) ‘সেই পারি–ফ্যাশনের পোশাক’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে ?

উঃ পারি ফ্যাশনের পোশাক বলতে ফ্রান্সের প্যারিস শহরের ফ্যাশন অনুযায়ী তৈরি পোশাককে বোঝানো হয়েছে।  

৪৩) “আমার পরামর্শ এই যে”- স্বামীজি মিস নোবেলকে কী পরামর্শ দিয়েছেন ?

উঃ স্বামীজি পরামর্শ দিয়েছেন, মিস নোবেল যেন মিস ম্যাকলাউড ও মিসেস বুলের সঙ্গে এদেশে আসেন। 

৪৪) মি. স্টাডির লেখা চিঠিটি কেমন ছিল ?

উঃ মি. স্টার্ডির লেখা চিঠিটি ছিল বড়ো শুষ্ক, প্রাণহীন এবং হতাশাপূর্ণ। 

৪৫) মি. স্টাডি হতাশ হয়েছিলেন কেন ?

উঃ লন্ডনের কাজ পন্ড হওয়ায় মি. স্টাডি হতাশ হয়েছেন বলে তার চিঠিতে সেই হতাশা ফুটে উঠেছে। 

৪৬) ভগিনী নিবেদিতার প্রকৃত নাম কী ?

উঃ ভগিনী নিবেদিতার প্রকৃত নাম মার্গারেট এলিজাবেথ নোবেল।

৪৭) মিস নোবেলের লেখা একটি বইয়ের নাম লেখো।

উঃ মিস নোবেলের লেখা একটি বই ‘The Master as I saw him’.

৪৮) নিবেদিতা বালিকা বিদ্যালয়‘ কে কী উদ্দেশ্যে প্রতিষ্ঠা করেছিলেন ?

উঃ ভারতীয় আদর্শে স্ত্রীশিক্ষা প্রচলনের উদ্দেশ্যে মিস নোবেল নিবেদিতা বালিকা বিদ্যালয় স্থাপন করেছিলেন। 

৪৯) কর্মে ঝাপ দেওয়ার পরে সাফল্যের পাশাপাশি আর কী কী ঘটার সম্ভাবনা থাকতে পারে ?

উঃ মানবসেবার কর্মে ঝাপ দেওয়ার পর সে কাজে বিফল হওয়ার এবং কর্মে বিরক্তি আসার সম্ভাবনা-থাকতে পারে। 

৫০) “মরদ কি বাত হাতি কা দাত”- প্রবাদটির অর্থ লেখো।

উঃ হাতির দাঁত যেমন একবার বেরোলে আর ভিতরে যায় না তেমনি যথার্থ পুরুষের প্রতিশ্রুতির কখনও নড়চড় হয় না। 

চিঠি থেকে সংক্ষিপ্ত প্রশ্নের উত্তরঃ 

১) ‘চিঠি’ রচনাংশ অবলম্বনে মিস নোবেলের চরিত্রের যে পরিচয় আমরা লাভ করি তা সংক্ষেপে আলোচনা করো।
উত্তরঃ
“স্বামী বিবেকানন্দ” রচিত “চিঠি” রচনাংশে আমরা স্বামীজির দৃষ্টিতে মিস নোবেল চরিত্র সম্পর্কে সবিশেষ ধারণা লাভ করতে পারি। তাঁর সম্পর্কে লিখতে গিয়ে স্বামীজি বলেছেন- “তুমি ঠিক সেইরূপ নারী, যাকে আজ প্রয়োজন”। মিস নোবেল ছিলেন প্রকৃত শিক্ষিত। যে কোনো কাজে তাঁর ঐকান্তিকতা ছিল প্রবল। নোবেল ছিলেন পবিত্র মনের অধিকারী। সকলের প্রতি তাঁর হৃদয়ে ছিল সুগভীর ভালোবাসা। মিস নোবেলের মানসিক দৃঢ়তাও ছিল প্রবল। স্বামীজির বর্ণনায়- “তুমি ভারতে আসতে এবং সবকিছু চাক্ষুস দেখতে দৃঢ়সংকল্প”। মিস নোবেলের শরীরে প্রবহমান ছিল কেল্টিক জনগোষ্ঠীর রক্ত; যা সাহসিকতার জন্য বিখ্যাত। আর তাই স্বামীজি মিস নোবেলকে উদ্দেশ্য করে বলেছেন- “ভারতের জন্য, বিশেষত ভারতের নারীসমাজের জন্য, পুরুষের চেয়ে নারীর- একজন প্রকৃত সিংহীর প্রয়োজন।”   
নবম শ্রেণি বাংলা চিঠি থেকে বড়ো প্রশ্নের উত্তরঃ
১) “তাঁর সঙ্গে বনিয়ে চলা অসম্ভব”- কার সম্পর্কে বিবেকানন্দের এই অভিমত? তাঁর সঙ্গে ‘বনিয়ে চলা’ সম্ভব নয় কেন?

উৎসঃ

এই তাৎপর্যপূর্ণ অংশটি “স্বামী বিবেকানন্দ” রচিত “চিঠি” রচনাংশ থেকে চয়ন করা হয়েছে।

উদ্দিষ্ট ব্যক্তিঃ

আলমোড়ায় থাকাকালীন স্বামী বিবেকানন্দ মি. ইটি. স্টার্ডির যে পত্র পেয়েছিলেন তাতে মিস মার্গারেট এলিজাবেথ নোবেলের ভারতে আসার মনোবাসনার কথা জানতে পেরে তাকে যে পত্র প্রেরণ করেন তাতে মিস মুলার সম্পর্কে তাকে সচেতন করতে তিনি প্রশ্নোক্ত মন্তব্যটি করেছেন।

বনিয়ে না চলার কারণঃ

মিস মুলার সম্পর্কে স্বামী বিবেকান্দের উপলব্ধি- “তাঁর নিজের ভাবে মিস মুলার চমৎকার মহিলা।” কিন্তু ছোটবেলা থেকেই তাঁর মধ্যে নেত্রী হওয়ার বাসনা প্রবল। অর্থকেই তিনি সব বলে মনে করেন- “দুনিয়াকে ওলটপালট করে দিতে টাকা ছাড়া অন্য কিছুর প্রয়োজন নেই।” মিস মুলার তাঁর এবং মিস নোবেলের জন্য কোলকাতায় একটা বাড়ি ভাড়া করতে ইচ্ছুক যেখানে তিনি ইউরোপ ও আমেরিকা থেকে আসা বন্ধুদের থাকার ব্যবস্থা করে সকলের নেত্রী হতে আগ্রহী।

মিস মুলারের মঠাধ্যক্ষাসুলভ মনোভাব, তাঁর রুক্ষ মেজাজ ও অস্থিরচিত্ততার জন্য তাঁর উপরোক্ত ইচ্ছাগুলি কখনোই সফল হবে না বলে স্বামীজি মনে করেছেন। তাই তিনি মিস নোবেলকে পরামর্শ দিয়েছেন- “কারও কারও সঙ্গে দূর থেকেই বন্ধুত্ব করাই ভালো।”

এসকল বিষয় তাঁর চিঠিতে আলোচনার মধ্য দিয়ে স্বামী বিবেকানন্দ মিস নোবেলকে বুঝিয়েছেন যে, মিস মুলারের সঙ্গে তাঁর বনিয়ে চলা বা আন্তরিক সম্পর্ক রক্ষা করা একপ্রকার অসম্ভব।

নবম শ্রেণি বাংলা চিঠি থেকে আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের উত্তরঃ  

চিঠি রচনা অবলম্বনে স্বামী বিবেকানন্দের স্বদেশভাবনার পরিচয় দাও।

উত্তর জানতে এখানে টাচ/ক্লিক করতে হবে

“তুমি ঠিক সেইরূপ নারী যাকে আজ প্রয়োজন”- কার কথা বলা হয়েছে? মন্তব্যটির তাৎপর্য লেখো।

“কিন্তু বিঘ্নও আছে বহু”- কোন কোন বিঘ্নের কথা বলা হয়েছে বুঝিয়ে দাও।

উত্তর জানতে এখানে টাচ/ক্লিক করতে হবে

“তার সঙ্গে বনিয়ে চলা অসম্ভব”- কার কথা বলা হয়েছে? তার চরিত্রের পরিচয় দাও।

উত্তর জানতে এখানে টাচ/ক্লিক করতে হবে

নবম শ্রেণির সকল বাংলা অধ্যায়ভিত্তিক PDF NOTE দেখতে নিম্নের লিঙ্কটি অনুসরণ করো 

bangla pdf note

শিক্ষালয় ওয়েবসাইটের কিছু গুরুত্বপূর্ণ লিঙ্ক নিম্নে প্রদান করা হলোঃ

শিক্ষালয় ওয়েবসাইটের সকল প্রকার নোট, সাজেশন, প্রশ্নপত্র ও মক টেষ্টের সুবিধা গ্রহণ করতে নিম্নের ছবিতে ক্লিক/টাচ করে বিষদ তথ্য জেনে নাওঃ 

paid courses

You cannot copy content of this page

Need Help?