নবম শ্রেণি বাংলাঃ চিঠি

“নবম শ্রেণি বাংলাঃ চিঠি” রচনাংশ থেকে এখানে গুরুত্বপূর্ণ কিছু নোট প্রদান করা হলো। শিক্ষার্থীরা নির্দিষ্ট নোটে টাচ/ক্লিক করে সেই বিষয়ের নোটগুলি দেখতে পারবে।

চিঠি রচনাংশের গুরুত্বপূর্ণ MCQ প্রশ্নের MOCK TEST প্রদান করতে এই লিঙ্কে ক্লিক/টাচ করতে হবে  

১) ‘চিঠি’ রচনাংশ অবলম্বনে মিস নোবেলের চরিত্রের যে পরিচয় আমরা লাভ করি তা সংক্ষেপে আলোচনা করো।
উত্তরঃ
“স্বামী বিবেকানন্দ” রচিত “চিঠি” রচনাংশে আমরা স্বামীজির দৃষ্টিতে মিস নোবেল চরিত্র সম্পর্কে সবিশেষ ধারণা লাভ করতে পারি। তাঁর সম্পর্কে লিখতে গিয়ে স্বামীজি বলেছেন- “তুমি ঠিক সেইরূপ নারী, যাকে আজ প্রয়োজন”। মিস নোবেল ছিলেন প্রকৃত শিক্ষিত। যে কোনো কাজে তাঁর ঐকান্তিকতা ছিল প্রবল। নোবেল ছিলেন পবিত্র মনের অধিকারী। সকলের প্রতি তাঁর হৃদয়ে ছিল সুগভীর ভালোবাসা। মিস নোবেলের মানসিক দৃঢ়তাও ছিল প্রবল। স্বামীজির বর্ণনায়- “তুমি ভারতে আসতে এবং সবকিছু চাক্ষুস দেখতে দৃঢ়সংকল্প”। মিস নোবেলের শরীরে প্রবহমান ছিল কেল্টিক জনগোষ্ঠীর রক্ত; যা সাহসিকতার জন্য বিখ্যাত। আর তাই স্বামীজি মিস নোবেলকে উদ্দেশ্য করে বলেছেন- “ভারতের জন্য, বিশেষত ভারতের নারীসমাজের জন্য, পুরুষের চেয়ে নারীর- একজন প্রকৃত সিংহীর প্রয়োজন।”   
নবম শ্রেণি বাংলাঃ চিঠি থেকে বড়ো প্রশ্নের উত্তরঃ
১) “তাঁর সঙ্গে বনিয়ে চলা অসম্ভব”- কার সম্পর্কে বিবেকানন্দের এই অভিমত? তাঁর সঙ্গে ‘বনিয়ে চলা’ সম্ভব নয় কেন?

উৎসঃ

এই তাৎপর্যপূর্ণ অংশটি “স্বামী বিবেকানন্দ” রচিত “চিঠি” রচনাংশ থেকে চয়ন করা হয়েছে।

উদ্দিষ্ট ব্যক্তিঃ

আলমোড়ায় থাকাকালীন স্বামী বিবেকানন্দ মি. ইটি. স্টার্ডির যে পত্র পেয়েছিলেন তাতে মিস মার্গারেট এলিজাবেথ নোবেলের ভারতে আসার মনোবাসনার কথা জানতে পেরে তাকে যে পত্র প্রেরণ করেন তাতে মিস মুলার সম্পর্কে তাকে সচেতন করতে তিনি প্রশ্নোক্ত মন্তব্যটি করেছেন।

বনিয়ে না চলার কারণঃ

মিস মুলার সম্পর্কে স্বামী বিবেকান্দের উপলব্ধি- “তাঁর নিজের ভাবে মিস মুলার চমৎকার মহিলা।” কিন্তু ছোটবেলা থেকেই তাঁর মধ্যে নেত্রী হওয়ার বাসনা প্রবল। অর্থকেই তিনি সব বলে মনে করেন- “দুনিয়াকে ওলটপালট করে দিতে টাকা ছাড়া অন্য কিছুর প্রয়োজন নেই।” মিস মুলার তাঁর এবং মিস নোবেলের জন্য কোলকাতায় একটা বাড়ি ভাড়া করতে ইচ্ছুক যেখানে তিনি ইউরোপ ও আমেরিকা থেকে আসা বন্ধুদের থাকার ব্যবস্থা করে সকলের নেত্রী হতে আগ্রহী।

মিস মুলারের মঠাধ্যক্ষাসুলভ মনোভাব, তাঁর রুক্ষ মেজাজ ও অস্থিরচিত্ততার জন্য তাঁর উপরোক্ত ইচ্ছাগুলি কখনোই সফল হবে না বলে স্বামীজি মনে করেছেন। তাই তিনি মিস নোবেলকে পরামর্শ দিয়েছেন- “কারও কারও সঙ্গে দূর থেকেই বন্ধুত্ব করাই ভালো।”

এসকল বিষয় তাঁর চিঠিতে আলোচনার মধ্য দিয়ে স্বামী বিবেকানন্দ মিস নোবেলকে বুঝিয়েছেন যে, মিস মুলারের সঙ্গে তাঁর বনিয়ে চলা বা আন্তরিক সম্পর্ক রক্ষা করা একপ্রকার অসম্ভব।

নবম শ্রেণি বাংলাঃ চিঠি থেকে আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের উত্তরঃ 

চিঠি রচনা অবলম্বনে স্বামী বিবেকানন্দের স্বদেশভাবনার পরিচয় দাও।

উত্তর জানতে এখানে টাচ/ক্লিক করতে হবে

“তুমি ঠিক সেইরূপ নারী যাকে আজ প্রয়োজন”- কার কথা বলা হয়েছে? মন্তব্যটির তাৎপর্য লেখো।

“কিন্তু বিঘ্নও আছে বহু”- কোন কোন বিঘ্নের কথা বলা হয়েছে বুঝিয়ে দাও।

উত্তর জানতে এখানে টাচ/ক্লিক করতে হবে

“তার সঙ্গে বনিয়ে চলা অসম্ভব”- কার কথা বলা হয়েছে? তার চরিত্রের পরিচয় দাও।

উত্তর জানতে এখানে টাচ/ক্লিক করতে হবে

নবম শ্রেণি বাংলা বিষয়ের সকল প্রকার নোট দেখতে এই লিঙ্কে ক্লিক/টাচ করতে হবে 

 

শিক্ষালয় ওয়েবসাইটের সকল প্রকার নোট, সাজেশন, প্রশ্নপত্র ও মক টেষ্টের সুবিধা গ্রহণ করতে নিম্নের ছবিতে ক্লিক/টাচ করে বিষদ তথ্য জেনে নাওঃ 

paid courses

You cannot copy content of this page