প্রফেসর শঙ্কুর ডায়রিঃ ব্যোমযাত্রীর ডায়রি

প্রফেসর শঙ্কুর ডায়রিঃ ব্যোমযাত্রীর ডায়রি

শিক্ষালয় ওয়েবসাইটের পক্ষ থেকে নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য ‘প্রফেসর শঙ্কুর ডায়রিঃ ব্যোমযাত্রীর ডায়রি’ থেকে এখানে গুরুত্বপূর্ণ কিছু নোট প্রদান করা হলো। শিক্ষার্থীরা এই ‘প্রফেসর শঙ্কুর ডায়রিঃ ব্যোমযাত্রীর ডায়রি’ নোটে টাচ/ক্লিক করে সেই বিষয়ের নোটগুলি দেখতে পারবে।

শিক্ষালয় ওয়েবসাইটের সকল প্রকার আপডেট লাভ করতে মোবাইল স্ক্রিনের বা’দিকের নিম্নের অংশে থাকা বেল আইকনটিতে (🔔) টাচ করে শিক্ষালয় ওয়েবসাইটের নোটিফিকেশন অন করে রাখুন।

প্রফেসর শঙ্কুর ডায়রিঃ ব্যোমযাত্রীর ডায়রিঃ 

১) প্রোফেসর শঙ্কু সম্মন্ধে কী তথ্য আমরা জানতে পারি? তাঁর দুটি আবিষ্কারের নাম লেখো। যে কোন একতি আবিষ্কারের কার্যকারিতা লেখো। ১+২+২

উৎসঃ

   বাংলা সাহিত্যের প্রবাদপুরুষ “সত্যজিৎ রায়” রচিত “প্রফেসর শঙ্কুর ডায়রি”-র অন্তর্গত “ব্যোমযাত্রীর ডায়রি” আমাদের পাঠ্য রূপে গৃহীত হয়েছে।

প্রফেসর শঙ্কুর পরিচয়ঃ

   প্রফেসর শঙ্কু বিগত পনের বছর ধরে নিরুদ্দেশ রয়েছেন। অনেকে বলেন যে, তিনি কোনো একটি ভীষণ এক্সপেরিমেন্ট করতে গিয়ে প্রাণ হারিয়েছেন। আবার অনেকে মনে করেন যে, তিনি ভারতের কোনো এক অখ্যাত-অজ্ঞাত অঞ্চলে আত্মগোপন করে নিজের গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছেন। উপযুক্ত সময়ে তিনি আত্মপ্রকাশ করবেন বলেও অনেকের বিশ্বাস।

তার দুটি আবিষ্কারঃ

   প্রফেসর শঙ্কু নিত্যনতুন বৈজ্ঞানিক আবিষ্কারে নিয়োজিত থাকতেন। তার অসংখ্য আবিষ্কারের মধ্যে অন্যতম দুটি হল ফিস পিল ও বটিক ইন্ডিকা।

আবিষ্কারের কার্যকারিতাঃ

   প্রফেসর শঙ্কু বটফলের রস থেকে বটিক ইন্ডিকা তৈরি করেছিলেন। এটি ছিল একটি হোমিওপ্যাথিক বড়ি। বটিক ইন্ডিকার একটি বড়ি সেবন করলে চব্বিশ ঘন্টার জন্য খিদে-তেষ্টা দূর হয়ে যায়। প্রফেসর শঙ্কু প্রায় এক মণ বটিক ইন্ডিকা বড়ি সাথে নিয়ে মঙ্গলযাত্রা করেছিলেন।

 

এই গল্প থেকে আরো প্রশ্নের উত্তর দেখতে নিম্নের লিঙ্কে ক্লিক/টাচ করতে হবেঃ

শিক্ষালয় ওয়েবসাইটের কিছু গুরুত্বপূর্ণ লিঙ্ক নিম্নে প্রদান করা হলোঃ

শিক্ষালয় ওয়েবসাইটের সকল প্রকার নোট, সাজেশন, প্রশ্নপত্র ও মক টেষ্টের সুবিধা গ্রহণ করতে নিম্নের ছবিতে ক্লিক/টাচ করে বিষদ তথ্য জেনে নাওঃ 

paid courses

You cannot copy content of this page

Need Help?