শিক্ষালয় ওয়েবসাইটের পক্ষ থেকে সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য মাকু উপন্যাস থেকে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের উত্তর প্রদান করা হলো। এখানে আরো কিছু প্রশ্নের উত্তর শিক্ষালয়ের পক্ষ থেকে প্রদান করা হবে। শিক্ষার্থীরা তাদের প্রয়োজনীয় প্রশ্ন নিম্নে কমেন্ট করে জানাতে পারো। শিক্ষালয়ের পক্ষ থেকে সেই উত্তরগুলি এখানে যুক্ত করে দেওয়া হবে।
১) মাকু গল্পের লেখক কে ?
উঃ লীলা মজুমদার।
২) আম্মা কে?
উঃ আম্মা হল বাপির ছোটবেলাকার ধাইমা।
৩) কালিয়া বনের দেবতার নাম কি?
উঃ দেউ ।
৪) পানুয়া কে ? সে কতদিন আগে কোথায় নিখোঁজ হয়ে গেছে ?
উঃ পাননুয়া হল তোতাদের বাড়ির আয়ার ছোট ভাই। সে কালিয়া বনে ১৫ বছর আগে নিখোঁজ হয়ে গেছে।
৫) আম্মা কি দিয়ে নারকেল কুচুতে লেগেছিল?
উঃ সুপারি কুচনো যাঁতি দিয়ে।
৬) আম্মা কেন নারকেলের মিষ্টি তৈরি করছিল ?
উঃ কারণ সোনাটিয়ার পিসি, পিসেমশাই এবং পিসির ছেলে আসার কথা ছিল ।
৭) আম্মা পিসি, পিসি মশাই এবং তার ছেলের জন্য কি কি খাবার তৈরি করার কথা বলেছিল?
উঃ নারকেল চিড়ে, ইছামুগো ,ঘন ক্ষীর তৈরি করার কথা বলেছিল।
৮) আম্মার চশমাটা কেমন ছিল ?
উঃ কালো সুতো দিয়ে বাঁধা স্টিল ফ্রেম দেওয়া।
৯) কালিয়া বনে কিসের ভয়?
উঃ কালিয়া বনে ভয়ংকরের গা থেকে গুলি ঠিকরে পড়ে।
১০) সোনা টিয়া কালিয়া বনে গিয়েছিল কেন?
উঃ সোনা টিয়া কালিয়ার বনে গিয়েছিল দুটো প্যাঁ-প্যাঁ পুতুল কিনতে।
১১) কালিয়ার বন কোথায়?
উঃ সোনাটিয়াদের বাড়ির পাশের বড় গলি পরে একটা রাস্তা, তারপরে গির্জা, তারপর গোরস্থান । গোরস্থানের পর শুনশুনির মাঠ। তারপর ঘন নীল কালিয়া বন।
১২) ‘আমি সারাদিন কিছু খাইনি, পুটলি তে কি খাবার আছে প্লিজ দেবে?’- কে কথাটা কাদেরকে বলেছিল ?
উঃ ঘড়িওয়ালা সোনা-টিয়া কে বলেছিল।
১৩) “তুমি ছেলেধরা নও তো”- কথাটি কে কাকে উদ্দেশ্য করে বলেছিল? উঃ সোনা টিয়া ঘুড়িওয়ালা কে উদ্দেশ্য করে বলেছিল।
১৪) সোনাটিয়ার কালিয়া বনে যেতে ভয় লাগে না কেন ?
উঃ তারা ইস্কুলে ভর্তি হয়েছিল।
১৫) ঘড়িওয়ালা মাকুকে কত বছর ধরে তৈরি করেছিল?
উঃ ১৭ বছর।
১৬) ঘড়িওয়ালা মাকুর ভয় পালাচ্ছিল কেন?
উঃ কারণ মাকু ঘড়িওয়ালা কে দেখতে পেলে হাঁসার কল এবং কাঁদার কল বসিয়ে নেবে। তাহলেই সে একটা আস্ত ভালো মানুষ হয়ে যাবে এবং রাজার মেয়েকে বিয়ে করবে।
১৭) মাকু কি কি করতে পারতো?
উঃ কথা বলতে ,গান গাইতে, নাচতে ,অংক করতে, হাতুড়ি পেটাতে, দড়ির জট খুলতে, পেরেক ঢুকতে , ইস্ত্রি চালাতে , রান্না করতে , কাপড় কাচতে ইত্যাদি পারতো।
১৮) ঘড়িওয়ালা মাকু কে তৈরি করেছিল কেন?
উঃ মাস্টারমশাই এর সার্কাস পার্টিতে মাকু এবং নিজে খেলা দেখিয়ে অর্থ আয় করার জন্য মাকুকে তৈরি করেছিল।
১৯) মাকু কাকে বিয়ে করতে চেয়েছিল?
উঃ সার্কাসের জাদুকরের ভেল্ককি রাজকন্যাকে মাকু বিয়ে করতে চেয়েছিল।
২০) ‘হাসি কান্না আমার কম্ম নয়’- কথাটি কার উদ্দেশ্যে কেন বলেছিল?
উঃ ঘড়িওয়ালা মাকুর উদ্দেশ্যে কথাটি বলেছিল। কারণ তার বিদ্যা ফুরিয়ে গিয়েছিল।
২১) মাকু গল্পে ঘড়িওয়ালা মাকুর কতদিনের জন্য চাবি দিয়েছিল?
উঃ এক বছরের জন্য।
২২) মাকুর চাবি ফুরাতে আর কতদিন বাকি ছিল ?
উঃ ১৫ দিন।
২৩) মাকুর চাবি কি দিয়ে ঘোরাতে হতো?
উঃ কান খুসকি দিয়ে চাবি ঘোরাতে হয়।
২৪) মাকুর চাবিকোথায় ছিল?
উঃ পিঠের মধ্যিখানে।
২৫) কেন মাকুর পিঠের মধ্যেখানে চাবি দেওয়া হয়েছিল?
উঃ মাকু খুব দস্যি ছিল। অন্য কোন স্থানছ এ দিলে টেনে খুলে দিত।
২৬) মাকু কি পরীক্ষার প্রশ্নের জবাব দিতে পারতো?
উঃ হ্যাঁ, মাকু পরীক্ষার প্রশ্নের জবাব দিতে পারতো।
২৭) “একটা আলপিন তুলতে সাহস পাচ্ছি না “- কথাটি কে কেন বলেছিল?
উঃ কথাটি ঘড়িওয়ালা বলেছিল। কারণ ঘড়িওয়ালা ছিল তখন ফেরারি ।
২৮) মাকু দেখতে কেমন ছিল ?
উঃ সুন্দর লালচে কোঁকড়া চুল, ছাই রংয়ের চকচকে চোখ, আর নাকের ডগায় কালো তিল।
২৯) মাকুর গায়ে টেপা সুইচ টা কোথায় ছিল?
উঃ নাকের ডগায় কালো তিলের নিচে।
৩০) সোনা টিয়ার মধ্যে মাকুকে প্রথম কে দেখেছিল ?
উঃ সোনা।
৩১) সোনা টিয়ার সঙ্গে মাকুর কোথায় দেখা হয়েছিল?
উঃ গাছের নিচে এক ছোট্ট নদীর ধারে ।
৩২) মাকু গল্পে সং অধিকারী মশাইকে কেন খুঁজে বেড়াচ্ছিল ?
উঃ অধিকারী মহাশয় মাঠের ভাড়া এবং তাঁবু আর গ্যাস বাতির না দিয়ে পালিয়ে গেছে তাই খুঁজে বেড়াচ্ছিল ।
৩৩) ‘তুমি এসে আমাদের পার করে দাও না।’ – কথাটি কে কাকে বলেছিল ?
উঃ সোনা সং কে বলেছিল।
৩৪) নদীটা সোনা টিয়া কে নদী পার করে দিয়েছিল ?
উঃ মাকু ।
৩৫) বনের মধ্যে খাবার কোথায় পাওয়া যেত?
উঃ বটতলায় সরাইখানায়।
৩৬) মাকু গল্পে সোনার বয়স কত ?
উঃ ৬ বছর ।
৩৭) মাকু গল্পের টিয়ার বয়স কত ?
উঃ পাঁচ বছর।
৩৮) “চারদিক তার সুগন্ধ মো-মো করছে”- কোথায় কিসের সুগন্ধ পাওয়া গিয়েছিল?
উঃ বটতলার হোটেলে ,স্বর্গের সুরুয়া রান্নার সুগন্ধ পাওয়া গিয়েছিল ।
৩৯) বটতলার হোটেলে কোথায় কিভাবে খাওয়া-দাওয়া করা হতো?
উঃ গাছের গুড়ির উপর কাঁচা কাঠের তক্তা ফেলে খাওয়া-দাওয়া হতো।
৪০) “মনে হয় যেন ধোপার বাড়ি থেকে ফিরছে “- কাকে দেখে এরকম মনে হয়েছিল? কেন এরকম মনে হয়েছিল?
উঃ হোটেল ওয়ালাকে দেখে এরকম মনে হয়েছিল। কারণ হোটেলওয়ালার মুখে ভরা তার ঝুলো গোঁফ ,আর থুতনি ঢাকা ছাই রঙের দাড়ি দেখে এরকম সোনা টিয়ার মনে হয়েছিল।
৪১) হোটেল ওয়ালার হোটেলে রাতে কি খাওয়া ব্যবস্থা থাকত ?
উঃ স্বর্গের সুরুয়া আর হাতের রুটি।
৪২) টিয়া পুতুলদের জন্য কি দিয়ে ভাত রান্না করত ?
উঃ কাদা দিয়ে।
৪৩) টিয়া পুতুলের জন্য কি দিয়ে মাছ রান্না করত ?
উঃ গাঁদা ফুলের পাতা দিয়ে।
৪৪) “সেটি কাউকে বলবে না ”- এখানে কি না বলার কথা বলা হয়েছে?
উঃ হোটেলওয়ালা রান্নার শেষের পাটে লুকিয়ে লুকিয়ে কি মসলা ডালে, সেটি কাউকে বলবে না ।
৪৫) “মকশো না করলে কি চলে?”- কথাটি কে কাকে বলেছিল? এখানে মকশো বলতে কী বোঝানো হয়েছে ?
উঃ হোটেলওয়ালা কথাটি বলেছিল সোনা টিয়াকে। এখানে মকশো বলতে সার্কাস পার্টির লোকেদের নিয়ে সার্কাস খেলা দেখানো কথা বলা হয়েছে ।
৪৬) ঘুমের সময় মাকু যদি পালিয়ে না যায় তার জন্য সোনা মাকুকে কিভাবে আটকে রেখেছিল?
উঃ পুটলির মুখে বড় সেফটিপিন দিয়ে নিজের ফ্রকের সঙ্গে মাকুর জামার কোণটা এঁটে ঘুমিয়ে পড়েছিল।
৪৭) “ওর নাম বেহারী”- এখানে কে কথাটি বলেছিল ?এখানে বেহারীটি আসলে কে ?
উঃ সোনা কথাটি বলেছিল এখানে বেহারী হল মাকু।
৪৮) হোটেলের মালিক কি দিয়ে কালিয়া বানাত ?
উঃ কালো খরগোশ দিয়ে।
৪৯) “ভ্যালারে দামোদর নদী”- কথাটি কে কাদের উদ্দেশে বলেছিল?
উঃ সং সোনা-টিয়ার উদ্দেশ্যে বলেছিল।
৫০) “ওটি না পেলে আমার সর্বনাশ হয়ে যাবে”।- এখানে কোনটি কথা বলা হয়েছে?
উঃ লটারি টিকিটের আটখানা কথা বলা হয়েছে।
৫১) ঘড়িওয়ালার দাদা কে?
উঃ হোটেলওয়ালা হল ঘড়িওয়ালার দাদা।
৫২) হোটেলওয়ালাকে কে দাড়ি গোঁফ সাপ্লাই করত?
উঃ ঘড়িওয়ালা হোটেলওয়ালাকে কে দাড়ি গোঁফ সাপ্লাই করত।
৫৩) হোটেলওয়ালার ভাই কে ?
উঃ ঘড়িওয়ালা হল হোটেলওয়ালার ভাই।
৫৪) ‘এমন খেলা কেউ কখনো দেখেছো?’ -কথাটি কে কাদের উদ্দেশ্যে বলেছিল ? এখানে কি খেলার কথা বলা হয়েছে?
উঃ হোটেল ওয়ালা সোনাটিয়াকে বলেছিল। এখানে জাদুকরের খেলা কথা বলা হয়েছে।
৫৫) হোটেলওয়ালার জন্মদিনে কি কি রান্নার কথা বলা হয়েছিল ?
উঃ ভূনি খিচুড়ি ,হরিণের মাংসের কোর্মা আর পায়েস ।
৫৬) ‘আমাকে লুকিয়ে করতে হয়’- এখানে কি লুকিয়ে করার কথা বলা হয়েছে?
উঃ স্বর্গের সুরুয়া তৈরি করার কথা বলা হয়েছে।
৫৭) সং সপ্তাহে কতবার পোস্ট অফিস যায়?
উঃ তিনবার ।
৫৮) সং সপ্তাহে তিনবার পোস্ট অফিসে যায় কেন ?
উঃ সং একটা লটারি টিকিট কিনেছিল। লটারির টাকা পড়েছে কিনা জানতে সে পোস্ট অফিসে খবর আনতে যায় ।
৫৯) তোমার ভাই কেন লুকিয়ে -চুরিয়ে বোনের মধ্যে আসে? কথাটি কে কাকে উদ্দেশ্যে বলেছিল ?
উঃ সোনা হোটেল ওয়ালে কে বলেছিল।
৬০) ‘ওর নাম দিল স্বর্গের সুরুয়া’- কে স্বর্গের সুরুয়া নাম দিয়েছিল?
উঃ জাদুকর ।
৬১) সুরুয়ার স্বাদ কখন থেকে পাল্টে গিয়েছিল ?
উঃ যেদিন থেকে হোটেল ওয়ালার দাড়ি গোঁফ জোড়া মুখ থেকে সুরুয়ার মধ্যে খুলে পড়ে গিয়ে টক বক করে ফুটতে শুরু করেছিল। সেই সেই দিন থেকে সুরুয়ার স্বাদ পাল্টে গিয়েছিল ।
৬২) কোথায় জানোয়ারের খেলা দেখানো হত?
উঃ ঘাস জমিতে জানোয়ারের খেলা দেখানো হত।
৬৩) “বনে পেয়ারে সেঁধিয়েছে।”- এখানে পেয়া দার বর্ণনা দাও ।
উঃ খাঁকি কোট-প্যান্ট পরা একটা লোক। কাঁধে থলে। কোমরে লন্ঠন বাঁধা ।হাতে একটা লম্বা খাম নিয়ে ঝোপে ঝাড়ে কি যেন খুঁজে বেড়াচ্ছিল ।
৬৪) “হোটেলওয়াল সোনাটিয়া কে নিয়ে তরতর করে গাছ ঘরে গুম হল।” এখানে গাছ ঘর কি?
উঃ গাছের ডালপালা দিয়ে তৈরি করা গাছের মধ্যে থাকা ঘর।
৬৫) “এই সেই কালিয়ার বনের ভয়ঙ্কর নয় তো”- কথাটি কাকে উদ্দেশ্য করে বলা হয়েছিল?
উঃ গেছো ঘরে কালো চাদর মুড়ি দিয়ে শুয়ে থাকা লোকটিকে কে উদ্দেশ্য করে কথাটি বলা হয়েছিল।
৬৬) হোটেল ওয়ালা কে দাড়ি গোঁফের সরবরাহ করতো?
উঃ ঘড়িওয়ালা।
৬৭) সং কত টাকা দিয়ে লটারি টিকিট কিনেছিল ?
উঃ এক টাকা।
৬৮) “ও তো রোজ পোস্ট অফিসে যায়”- কথাটি কে কাকে উদ্দেশ্য করে বলেছিল?
উঃ টিয়া সংকে উদ্দেশ্য করে বলেছিল।
৬৯) হোটেলওয়ালা সং র টিকিট টা কোথায় রেখেছিল?
উঃ কানে খুঁজে রেখেছিল।
৭০) ঘড়িওয়ালা হোটেলওয়ালার কে হয়?
উঃ ভাই।
৭১) “হ্যান্ড বিল তো দিলাম অথচ খোঁজার নামটি নেই”- কথাটি কে কাকে বলেছিল ?
উঃ ঘড়িওয়ালা টিয়া কে বলেছিল।
৭২) ঘড়িওয়ালা কতদিন ঘড়ির কারখানা কাজ করেছিল?
উঃ সতেরো বছর।
৭৩) সোনাটিয়া মাকুকে গর্তে ফেলে দেওয়ার পরিকল্পনা করেছিল কেন?
উঃ বনে আসা পেয়াদার হাত থেকে মাকুকে বাঁচানোর জন্য ।
৭৪) বাঘ ধরার ফাঁদ সম্পর্কে জাদুকর কি বলেছিল?
উঃ জাদুকর বলেছিল -ওগুলি শুয়োর ধরার ফাঁদ । বুনোশুয়োর চাষীদের ফসল নষ্ট করে দিত। তাই ফাঁদ গুলি তৈরি করা হয়েছিল।
৭৫) বাঘ ধরার ফাঁদটি কেমন ছিল?
উঃ মাটিতে দু’ মানুষ গভীর গর্ত খুঁড়ে তার উপরে কাঠ কুটো লতাপাতা দিয়ে ঢেকে রাখ হতো। শস্য খেতে এসে তার মধ্যে শুয়োর পড়ে যেত ।
৭৬) “পেয়াদা পড়েছে ফাঁদে”- পেয়াদা কোন ফাঁদে পড়েছিল?
উঃ বাঘ ধরার ফাঁদে।
৭৭) “ওসব অলক্ষণে কথা মুখে আনা কেন”- কথাটি কে কাকে বলেছিল ?
উঃ দড়াবাজের লোকেরা টিয়াকে বলেছিল।
৭৮) খেলা দেখানো আগে জানোয়ার দিয়ে কি খাওয়ানো হয়?
উঃ ভিটামিনের বড়ি।
৭৯) “আমি আজ সোনালী ঘুনটি দেওয়া লাল গাউন পড়বো”– কথাটি কাদের উদ্দেশ্যে বলেছিল?
উঃ মেম সোনাটিয়ার উদ্দেশ্যে বলেছিল।
৮০) সোনাটিয়াকে পার্টিতে যাওয়ার জন্য কে জামা কিনে দিয়েছিল?
উঃ সং কিনেদিয়েছিল।
৮১) সোনা-টিয়ার জামা কেনার জন্য কে টাকা দিয়েছিল ?
উঃ বেহারী।
৮২) সোনাটিয়ার নতুন জামার রং কি ছিল?
উঃ একটা গোলাপী ,একটা ফিকে বেগুনি।
৮৩) হোটেলওয়ালা জন্মদিনে মেম সোনাটিয়াকে কি প্রোজেন্ট করেছিল?
উঃ রেশমি ফিতে ।
৮৪) জাদুকরের খেলায় প্রথম কোন খেলাটি দেখানো হয়?
উঃ দড়াবাজির খেলা ।
৮৫) প্রথমে দড়াবাজির খেলা দেখানো হয় কেন ?
উঃ গোড়াতেই জমিয়ে দেবার জন্য। যাতে লোক বসে থাকে।
৮৬) সোনাটিয়া স্কুলে কোন গানে নেচেছিল?
উঃ “ফুলকলি ,আসে অলি গুন্ গুন্ গুঞ্জনে”- গানটিতে নেচে ছিল ।
৮৭) “সোনা হাত বাড়িয়ে জাল ছিঁড়ে দেয়”- এখানে কোন জাল ছিঁড়ে দেওয়ার কথা বলা হয়েছে?
উঃ করমচার ডালে মাকড়সার জাল গুলি ছিঁড়ে দেওয়া কথা বলা হয়েছে।
৮৮) “মাকড়সড়া চুষে খেয়ে ফেলে”- এখানে মাকড়সা কাদের কিভাবে চুষে খেয়ে ফেলে?
উঃ প্রজাপতির ডানার রঙের গুঁড়ো হাতে লেগে গেলে প্রজাপতি উঠতে পারে না । তখন মাকড়সাটা চুষে খেয়ে ফেলে।
৮৯) জানোয়ারদের ভুল করে ভিটামিনের বদলে কি খাইয়ে দেওয়া হয়েছিল?
উঃ জোলাপ খাইয়ে দেওয়া হয়েছিল।
৯০) “পরীদের রানীকে বে করার ভাবনা”- এখানে কার কথা বলা হয়েছে?
উঃ মাকুর কথা।
৯১) ঘড়িওয়ালা কাঁদতে কাঁদতে মায়ের নাম করে কি খাওয়ার কথা বলেছিল ?
উঃ মোচার ঘন্ট।
৯২) জাদুকরের খেলা দেখতে কটা গ্ৰামের লোক এসেছিল?
উঃ জাদুকরের খেলা দেখতে তিনটি গ্রামের লোক এসেছিল।
৯৩) ঘুড়িওয়ালা মাকুকে কাঁদার কল দিতে পারেনি কেন?
উঃ ঘড়িওয়ালার বিদ্যা ফুরিয়ে গিয়েছিল।
খুব শীঘ্রই আরো প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হবে। লক্ষ্য রাখো শিক্ষালয় ওয়েবসাইটে।
সপ্তম শ্রেণির বাংলা অধ্যায়ভিত্তিক MCQ প্রশ্নের মক টেষ্ট প্রদান করতে এই লিঙ্কে ক্লিক/টাচ করতে হবে