একাদশ শ্রেণি বাংলা সুয়েজখালে হাঙর শিকার
একাদশ শ্রেণি বাংলা বিষয়ের অন্তর্গত “একাদশ শ্রেণি বাংলা সুয়েজখালে হাঙর শিকার” প্রবন্ধ থেকে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নগুলি শিক্ষালয়ের পক্ষ থেকে প্রদান করা হলো।
শিক্ষালয় ওয়েবসাইটের সকল প্রকার আপডেট লাভ করতে মোবাইল স্ক্রিনের বা’দিকের নিম্নের অংশে থাকা বেল আইকনটিতে (🔔) টাচ করে শিক্ষালয় ওয়েবসাইটের নোটিফিকেশন অন করে রাখুন।
MCQ প্রশ্নের উত্তর সমাধান করতে এই লিঙ্কে ক্লিক/টাচ করো
একাদশ শ্রেণি একাদশ শ্রেণি বাংলা সুয়েজখালে হাঙর শিকার প্রবন্ধের আলোচনাঃ
একাদশ শ্রেণি একাদশ শ্রেণি বাংলা সুয়েজখালে হাঙর শিকার প্রবন্ধের ছোটপ্রশ্নের উত্তর দেখতে নিম্নের লিঙ্কটি অনুসরণ করোঃ
একাদশ শ্রেণি বাংলা সুয়েজখালে হাঙর শিকার প্রবন্ধ থেকে বড়ো প্রশ্নের উত্তরঃ
১) “আগে যান ভগীরথ শঙ্খ বাজাইয়ে, পাছু পাছু যান গঙ্গা…”- মন্তব্যটির পৌরাণিক প্রসঙ্গ উল্লেখ করে কাহিনিতে এর উল্লেখের প্রাসঙ্গিকতা বিচার করো।
উৎসঃ
‘হাঙর শিকার’ রচনাটি “স্বামী বিবেকানন্দ”-এর “পরিব্রাজক” গ্রন্থের অন্তর্গত “সুয়েজখালেঃ হাঙর শিকার” রচনার প্রথম দুই-তৃতীয়াংশ, যা বারোটি অনুচ্ছেদে বিভক্ত প্রবন্ধটির প্রথম ছটি অনুচ্ছেদ, ৭১ থেকে ৭৬, নিয়ে গঠিত।
পৌরাণিক প্রসঙ্গঃ
ভগীরথ ছিলেন ইক্ষ্বাকুবংশীয় সগর রাজার অধস্তন পঞ্চম পুরুষ। সগর রাজার ষাট হাজার সন্তান কপিলমুণির অভিশাপে ভষ্মীভূত হয়েছিলেন। ভগীরথ তার পূর্বপুরুষদের উদ্ধারের জন্য কঠোর তপস্যা করেছিলেন। তিনি ব্রক্ষ্মার নির্দেশে তার তপস্যার দ্বারা মহাদেবকে তুষ্ট করেন। মহাদেবের আশীর্বাদে ভগীরথ গঙ্গাকে মর্তে নিয়ে আসেন। গঙ্গার সপ্তধারার মধ্যে একটি ধারা ভাগীরথী নামে ভগীরথকে অনুসরণ করে প্রবাহিত হয়। সেই ভাগীরথীর জলধারার স্পর্শে সগররাজার ষাট হাজার সন্তান মুক্তিলাভ করেন এবং তাদের স্বর্গারোহণ ঘটে।
প্রাসঙ্গিকতা বিচারঃ
বাঘা নামক হাঙরটিকে ধরতে অসফল জাহাজ যাত্রীরা যখন হতাশ হয়ে পরেছিলেন, ঠিক তখনই তাদের উৎসাহ বৃদ্ধি করে থ্যাবরামুখো হাঙরের আগমণ ঘটে। হাঙরের সামনে যেহেতু আড়কাটি মাছ ‘পাইলট ফিস’ রূপে পথ প্রদর্শন করে, তাই প্রাবন্ধিক স্বামী বিবেকানন্দ যথার্থ ভাবেই ভগীরথের গঙ্গা আনয়নের পৌরাণিক প্রসঙ্গের অবতারণা করেছেন।
একাদশ শ্রেণি বাংলাঃ সুয়েজখালে হাঙর শিকার প্রবন্ধ থেকে আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের উত্তরঃ
“স্বর্গে ইঁদুর বাহন প্লেগ পাছে ওঠে”- স্বর্গ বলতে কি বোঝানো হয়েছে? তার প্রতিরোধে কী কী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছিল?
“গতস্য শোচনা নাস্তি”- কথাটির অর্থ কী? পাঠ্যাংশে মন্তব্যটির প্রাসঙ্গিকতা আলোচনা করো।
থ্যাবড়া নামক হাঙর শিকারের বর্ণনা দাও।
“অনাদিকাল হতে উর্বরতায় আর বাণিজ্য শিল্পে ভারতের মতো দেশ কি আর আছে?”- মন্তব্যটির যথার্থতা বিচার করো।
“হে ভারতের শ্রমজীবী”- শ্রমজীবী সম্পর্কে স্বামী বিবেকানন্দের ধারণা ‘সুয়েজখালেঃ হাঙর শিকার’ রচনা অবলম্বনে লেখো।
‘সুয়েজখালেঃ হাঙর শিকার’ প্রবন্ধে প্রাবন্ধিকের কৌতুকপ্রিয়তার যে পরিচয় পাওয়া যায় তা বর্ণনা করো।
উত্তর জানতে এখানে টাচ/ক্লিক করতে হবে
শিক্ষালয় ওয়েবসাইটের কিছু গুরুত্বপূর্ণ লিঙ্ক নিম্নে প্রদান করা হলোঃ
- বাংলা ব্যাকরণের আলোচনাগুলি দেখতে এই লিঙ্কে ক্লিক/টাচ করতে হবে
- শিক্ষালয় ওয়েবসাইটে প্রদান করা প্রবন্ধ রচনাগুলি দেখতে এই লিঙ্কে ক্লিক/টাচ করতে হবে
- পঞ্চম থেকে দ্বাদশ শ্রেণির বাংলা অধ্যায়ভিত্তিক নোট দেখতে এই লিঙ্কে ক্লিক করতে হবে
- পঞ্চম থেকে দ্বাদশ শ্রেণির বাংলা অধ্যায়ভিত্তিক MCQ TEST প্রদান করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করতে হবে
- শিক্ষালয় ইউটিউব চ্যানেলটি দেখতে এই লিঙ্কে ক্লিক/টাচ করতে হবে
- পঞ্চম থেকে দ্বাদশ শ্রেণির সাজেশন দেখতে এই লিঙ্কটি অনুসরণ করতে হবে
শিক্ষালয়ের সাথে ফেসবুকে যুক্ত হতে নিম্নের ছবিতে ক্লিক/টাচ করতে হবেঃ