পথের পাঁচালী থেকে দ্বিতীয় ইউনিট টেষ্টের গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের উত্তর

পথের পাঁচালী থেকে দ্বিতীয় ইউনিট টেষ্টের গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের উত্তর

শিক্ষালয় ওয়েবসাইটের পক্ষ থেকে পথের পাঁচালী থেকে দ্বিতীয় ইউনিট টেষ্টের গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের উত্তর প্রদান করা হলো। শিক্ষার্থীরা এই পথের পাঁচালী থেকে দ্বিতীয় ইউনিট টেষ্টের গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের উত্তরগুলি তৈরি করলে পরীক্ষায় বিশেষ সহায়তা লাভ করবে।

শিক্ষালয় ওয়েবসাইটের সকল প্রকার আপডেট লাভ করতে মোবাইল স্ক্রিনের বা’দিকের নিম্নের অংশে থাকা বেল আইকনটিতে (🔔) টাচ করে শিক্ষালয় ওয়েবসাইটের নোটিফিকেশন অন করে রাখুন। 

পথের পাঁচালী থেকে দ্বিতীয় ইউনিট টেষ্টের গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের উত্তরঃ 

১) “অপু সর্বপ্রথম গ্রামের বাহিরে পা দিল”- অপু কোথায় ,কার সঙ্গে যাওয়ার জন্য গ্রামে বাইরে পা দিয়েছিল?

উঃ অপু তার বাবার সঙ্গে, তার শিষ্য লক্ষণ মহাজনের বাড়ি যাওয়ার জন্য গ্রামের বাইরে পা দিয়েছিল। 

২) ‘বাবা যেখান দিয়ে রেল যায় সেই রেলের রাস্তা কোন দিকে?’ – কে, কাকে, কোথায় প্রশ্নটি করেছিল?

উঃ অপু তার বাবাকে দুর্গাপুরে রাস্তায় প্রশ্নটি করিয়াছিল

৩) “চল্-যাই আমরা রেলের রাস্তা দেখে আসি”- কথাটা কে কাকে বলেছিল ?

উঃ দুর্গা তার ভাই অপুকে বলেছিল।

৪) অপু এবং দুর্গার রেলের রাস্তা দেখার অভিজ্ঞতাটি বর্ণনা দাও।

উঃ দুজনে নবাবগঞ্জে সড়কে উঠে চেয়ে দেখতে থাকলো তাদের কেউ লক্ষ্য করছে কিনা। পরে পাকা রাস্তা থেকে নেমে দুপুর রোদে ভাই বোনে মাঠ বিল জলা ভাঙে সোজা দক্ষিণ মুখে ছুটে- ‘দৌড় দৌড় দৌড়’।

নবাবগঞ্জে লাল রাস্তা ক্রমে অনেক পিছনে থেকে গেলো। রুয়ার বিল তাদের নজরে আসলো। অপুর দিদি দুর্গা হেসে তার দিকে তাকিয়ে বললো, “মা টের পেলে কিন্তু পিঠে ছাল তুলবে”। অপু আর একবার মরিয়া হাসি দিয়ে আবার দৌড় লাগালো। জীবনে এই প্রথম বাধাহীন গণবিহীন মুক্তির উল্লাসে তার তাজা তরুণ রক্ত তখন মাথায় উঠেছিল। পরে কি হবে তা ভাবার কোনো অবসর তার ছিল না। 

৫) “বাবা আমি রেলগাড়ি দেখব”- কথাটি কে কাকে বলেছিল ? রেলগাড়ি দেখা কেন হয়নি?

উঃ কথাটি অপু তার বাবাকে বলেছিল। তাদের রেলগাড়ি দেখা হয়নি কারণ- রেলগাড়ি আসতে তখনো দুই ঘন্টা দেরি ছিল। আর অপুর বাবা অতোক্ষণ অপেক্ষা করতে চান নি। 

৬) লক্ষণ মহাজন হরিহরের কোথায় থাকার ব্যবস্থা করেছিল?

উঃ লক্ষণ মহাজন হরিহরের থাকার ব্যবস্থা করেছিল বাইরে আটচলা ঘরে ।

৭) তুমি কাদের বাড়ি এসেছো খোকা? কথাটি কে কাকে বলেছিল?

উঃ লক্ষণ মহাজনে ছোট ভাইয়ের স্ত্রী ,অপু কে বলেছিল।

৮) “ওহ কত কি জিনিস”- এখানে কোন কোন জিনিসের কথা বলা হয়েছে?

উঃ করির আলনা, রং-বেরঙের ঝুলন্ত শিখা, পশমের পাখি, কাঁচের পুতুল, মাটির পুতুল, শোলার গাছ আরো অনেক জিনিসের কথা এখানে বলা হয়েছে। 

৯) কোথায় কখন তাসের আড্ডা বসত? 

উঃ দুপুর বেলায় রানু দিদির বাড়িতে তাসের আড্ডা বসত।  

১০) গাঙ্গুলি বাড়িতে অপুর কখন নিমন্তন্ন থাকে? 

উঃ চৈত্র বৈশাখে রামনবমী দোলের দিনে গাঙ্গুলী বাড়িতে অপুর নিমন্ত্রণ থাকে। 

১১) অপু লক্ষণ মহাজনে বাড়ি থেকে কত দিন পর বাড়ি ফিরে এসেছিল?

উঃ অপু লক্ষণ মহাজনে বাড়ি থেকে দুই দিন পর বাড়ি ফিরে এসেছিল। 

১২) “অপু নিজের অদ্ভুত ভ্রমণ কাহিনী বলিয়া বেড়াতে ছিল”- গল্পে কতদিন সে এই কাজ করে ছিল? 

উঃ অপু পনেরো দিন তার ভ্রমণ কাহিনী বলে বেড়িয়েছিল।

১৩) রেল রেল খেলায় অপু কি দিয়ে টিকিট বানিয়ে ছিল?

উঃ রেল রেল খেলায় অপু বাতাবি লেবুর পাতা দিয়ে টিকিট বানিয়েছিল। 

১৪) “সতু ছুটিতেছে পরের দ্রব্য আত্মসাৎ করিয়া, অপু ছুটিতেছে প্রাণের দায়ে’- এখানে সতু কি দ্রব্য আত্মসাৎ করেছিল?

উঃ সতু তিনটি মাকাল ফল আত্মসাৎ করেছিল।  

১৫) সতু অপুর চেয়ে কত বছরে বড়ো ?

উঃ সতু অপুর থেকে তিন-চার বছরের বড়ো ছিল। 

১৬) “দিদি চোখে কিছু দেখতে পারছি না রে”- এখানে অপু কেন দেখতে পাচ্ছে না?

উঃ সতু চোখে ধুলো ছুড়ে দিয়েছিল বলে অপু চোখে কিছু দেখতে পারছিল না। 

১৭) মজুমদার বংশের প্রতিষ্ঠিত দেবতার নাম কি?

উঃ মজুমদার বংশের প্রতিষ্ঠিত দেবতার নাম বিশালাক্ষী দেবী।

১৮) “গ্রামে অল্পদিনে ওলা উঠায় মোরক আরম্ভ হইবে”- কথাটি কে কাকে বলেছিলেন?

উঃ কথাটি বিশালক্ষী দেবী স্বরূপ চক্রবর্তীকে বলেছিলেন। 

১৯) বিশালক্ষী দেবী ওলাউঠোর মড়ক থেকে রেহাই পাওয়ার জন্য কি বলেছিলেন?

উঃ বিশালক্ষী দেবী ওলাউঠোর মড়ক থেকে রেহাই পাওয়ার জন্য চতুর্দশী রাত্রে পঞ্চানন তলায় একশ আটটা কুমড়ো বলি দিয়ে কালীপুজো করার কথা বলেছিলেন। 

২০) অপুর মাকে করা প্রশ্নের উত্তরে দুর্গা পূজা কত দিন বাকি থাকার কথা বলেছিল?

উঃ অপুর মাকে করা প্রশ্নের উত্তরে দুর্গা পূজা আর বাইশ দিন বাকি থাকার কথা বলেছিল। 

২১) রাজিদি অপুকে ষষ্টি মধু বলে কি খাইয়েছিল?

উঃ রাজিদি অপুকে ষষ্টি মধু বলে পোস্ত দানা খাইয়েছিল। 

২২) “তাহার মুখ স্বর্গীয় তৃপ্তিতে ভরিয়া উঠিল”- এখানে কার কথা বলা হয়েছে? কেন এ কথা বলা হয়েছে?

উঃ এখানে দুর্গার কথা বলা হয়েছে।

পাতালকোঁড়ের তরকারি খেয়ে দুর্গার মুখ স্বর্গীয় তৃপ্তিতে ভরে উঠেছিল। 

২৩) ‘অপু বলিল- এই কড়ি খেলবি’- অপু কাকে, কোথায় এ কথাটি বলেছিল?

উঃ অপু বঙ্কাকে জেলেপাড়ায় বঙ্কার বাড়িতে একথা বলে ছিল। 

২৪) কোথায় কড়ি খেলার আড্ডা জমতো? 

উঃ জেলেপাড়ায় তেতুল তলায় ‌কড়ি খেলার আড্ডা জমে উঠতো।  

২৫) পটু কড়ি জিতে কোথায় রাখতো?

উঃ পটু কড়ি জিতে গেঁজের মধ্যে রাখতো। 

 

পথের পাঁচালী থেকে আরো প্রশ্নের উত্তর দেখতে এই লিঙ্কটি অনুসরণ করতে হবে। 

 

শিক্ষালয় ওয়েবসাইটের কিছু গুরুত্বপূর্ণ লিঙ্ক নিম্নে প্রদান করা হলোঃ

শিক্ষালয় ওয়েবসাইটের সকল প্রকার নোট, সাজেশন, প্রশ্নপত্র ও মক টেষ্টের সুবিধা গ্রহণ করতে নিম্নের ছবিতে ক্লিক/টাচ করে বিষদ তথ্য জেনে নাওঃ 

paid courses

You cannot copy content of this page

Need Help?