কার দৌড় কদ্দুর প্রশ্ন ও উত্তর

কার দৌড় কদ্দুর প্রশ্ন ও উত্তর

শিক্ষালয় ওয়েবসাইটের পক্ষ থেকে সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য কার দৌড় কদ্দুর প্রশ্ন ও উত্তর প্রদান করা হলো। শিক্ষার্থীরা এই কার দৌড় কদ্দুর প্রশ্ন ও উত্তর সমাধান করলে তাদের পাঠ্য বিষয় সম্পর্কে সুস্পষ্ট জ্ঞান অর্জনে সমর্থ হবে।

শিক্ষালয় ওয়েবসাইটের সকল প্রকার আপডেট লাভ করতে মোবাইল স্ক্রিনের বা’দিকের নিম্নের অংশে থাকা বেল আইকনটিতে (🔔) টাচ করে শিক্ষালয় ওয়েবসাইটের নোটিফিকেশন অন করে রাখুন। 

কার দৌড় কদ্দুর প্রশ্ন ও উত্তরঃ 

১) উপনিষদে উক্ত ‘চরৈবেতি’ শব্দের অর্থ- (যাত্রা থামাও /এগিয়ে যাও /দাঁড়িও না)

উঃ এগিয়ে যাও। 

২) পৃথিবী নিজের কক্ষপথে সূর্যের চারিদিকে ঘোরে তা প্রথম বলেন- (গ্যালিলিও/ কোপার্নিকাস/ সক্রেটিস)

উঃ কোপার্নিকাস।  

৩) ভাস্কোদাগামা ছিলেন (মার্কিন/পর্তুগিজ/ গ্রিক) 

উঃ পর্তুগিজ। 

৪) যে বৈজ্ঞানিক কারণে আপেল দৌড়ায় গোড়ার মাটির দিকে সেটি হল – (মাধ্যাকর্ষণ/প্লবতা/সন্তরণ নিয়ম)

উঃ মাধ্যাকর্ষণ। 

৫) আইনস্টাইন ছিলেন – (সপ্তদশ /অষ্টাদশ/ ঊনবিংশ) শতাব্দীর মানুষ  

উঃ উনবিংশ। 

৬) এফিড ওর বাসায় প্রতি সেকেন্ডে __ বার  ডানা নাড়ায়। 

উঃ চারশো বার। 

৭) শক্তিকে বিচার করতে হয় সব সময় __ হিসাব করে।

উঃ দৈহিক ওজনের পরিমাণ। 

৮) গোবি মরুভূমিতে __ নামক এক হরিণ আছে। 

উঃ গ‍্যাজোলি। 

৯) __ টার্নস এগারো হাজার মাইল একবার করে আসে আবার পরে ফিরে যায়।

উঃ মেরু প্রদেশের। 

১০) ATP- পুরো কথাটি হলো __। 

উঃ অ্যাডিনোসিন ট্রাই ফসফেট। 

১১) ‘প্রাণী মাত্রকেই খাবার সংগ্রহ করতে হয়’- গাছ কিভাবে না দৌড়ে তার খাবার সংগ্রহ করতে পারে?

উঃ গাছ সূর্যের আলোর সাহায্যে সালোকসংশ্লেষ প্রক্রিয়ায় খাবার তৈরি করতে পারে। 

১২) অণুবীক্ষণ যন্ত্রের সাহায্যে দেখা যায় এমন দুটি প্রাণীর নাম লেখো।

উঃ অ্যামিবা ও প্যারামোসিয়াম। 

১৩) ‘শামুক চলে যাবার সময় রেখে যায় জলীয় চিহ্ন’- সেটি আসলে কী? 

উঃ সেটি আসলে তার দেহ থেকে নিঃসৃত একপ্রকার তরল। 

১৪) ‘আমাদের নিজেদের শরীরের মধ্যে একরকম ভবঘুরে সেল আছে।’— সেলটিকে ‘ভবঘুরে’ বলা হয়েছে কেন? 

উঃ কারণ আমাদের নিজেদের শরীরের মধ্যের সেলটি যেখানে প্রয়োজন হয় সেখানে পৌঁছে যায়। 

১৫) নানা জাতের খরগোশের মধ্যে গতির তারতম্য দেখা যায়- কয়েকটি খরগোশের জাতির নাম লেখো।

উঃ কয়েকটি খরগোশের জাতি হল বেলজিয়াম খরগোশ, ইতালিয়ান খরগোশ ইত্যাদি। 

১৬) ‘কোনো কোনো পতঙ্গ উড়বার সময় তাদের ডানা প্রচণ্ড জোরে নাড়ে’- তোমার চেনা কয়েকটি পতঙ্গের নাম লেখো।

উঃ কয়েকটি পতঙ্গ হল মাছি, মশা, মৌমাছি ইত্যাদি। 

১৭) কত সামুদ্রিক জীব গা ভাসিয়ে মাইলের পর মাইল পাড়ি দেয় তার হিসাব আমরা রাখি না’- কয়েকটি সামুদ্রিক জীবের নাম লেখো।

উঃ কয়েকটি সামুদ্রিক জীব হল- হাঙর, তিমি, অক্টোপাস ইত্যাদি। 

১৮) ‘রক্ষে এই যে’- লেখক কোন বিষয়টিকে সৌভাগ্য বলে মনে করেছেন।

উঃ অ্যামিবার না-থামার কারণটাকে লেখক সৌভাগ্য বলে মনে করেছেন এবং না থামার কারণে প্রোটোপ্লাজমের চলন আজ অবধি থেমে যায়নি। 

১৯) প্যারামোসিয়াম কীভাবে চলাফেরা করে?

উঃ প্যারামোসিয়াম-এর সেলের চারিদিকে ছোটো ছোটো চুলের মতো বহিরাংশ আছে। তাদের সিলিয়া বলা হয়। এইসব সিলিয়ার যথেচ্ছ ব্যবহারের ফলে প্যারামোসিয়াম জলে হাজার দাঁড় টানা নৌকার মায়ে এগোতে বা পিছোতে পারে। 

২০) প্যারামোসিয়াম ছাড়া দুটি এককোশী জীবের নাম লেখো।

উঃ অ্যামিবা ও হাইড্রা। 

২১) ‘তার চলাফেরার ভঙ্গিটি ভারি মজার’- কার চলার ভঙ্গির কথা বলা হয়েছে? তা ‘মজার’ কীভাবে?

উঃ অ্যামিবার চলার ভঙ্গির কথা বলা হয়েছে। অ্যমিবার মজার চলার ভঙ্গিটি হল, সে তার দেহের একটি অংশকে সামনের দিকে এগিয়ে দেয় তারপর সেলের প্রোটোজেমা তার মধ্যে ঠেলে দিয়ে সে এগিয়ে যায়।

২২) গমনে সক্ষম গাছ ও গমনে অক্ষম প্রাণীর নাম লেখো।
উঃ গমনে সক্ষম গাছ হল লাউ, কুমড়ো এবং গমনে অক্ষম প্রাণী হাইড্রা। 

২৩) কয়েকটি ‘হক’ জাতীয় পাখির নাম লেখো।
উঃ কয়েকটি ‘হক’ জাতীয় পাখি হল বাজ, ঈগল ইত্যাদি। 

২৪) আফ্রিকার কী জাতীয় পাখি ওড়া ছেড়ে হাঁটায় পারদর্শী হয়ে উঠেছে?
উঃ আফ্রিকার ইন জাতীয় পাখি। 

২৫) ক্রমবিকাশের পথ পরিক্রমায় ঘোড়ার আঙুলের কোন পরিবর্তন হয়েছে?

উঃ ক্রমবিকাশের পথ পরিক্রমায় ঘোড়ার পায়ের আঙুলে পরিবর্তিত হয়ে খুর হয়েছে। 

২৬) পাঠ্যাংশে রয়েছে এমন একটি নিশাচর প্রাণীর নাম লেখো।
উঃ নিশাচর প্রাণী হল নেকড়ে। 

২৭) টীকা লেখোঃ

হিউয়েন সাঙঃ

হিউয়েন সাঙ ছিলেন চিনা পরিব্রাজক। সম্রাট হর্ষবর্ধনের সময় তিনি ভারত পরিক্রমায় আসেন। তৎকালীন ভারতের ইতিহাস জানার জন্য তাঁর লেখা বই একটি উল্লেখযোগ্য দলিল। 

শ্রীজ্ঞান দীপঙ্করঃ

শ্রীজ্ঞান দীপঙ্কর ছিলেন বৌদ্ধ ভিক্ষু। তিনি বিক্রমশীল মহাবিহারের অধ্যক্ষ ছিলেন। পরবর্তীকালে তিনি তিব্বতে বৌদ্ধধর্ম প্রচারে যান। তিব্বতে লাসায় তিনি দেহত্যাগ করেন। 

ভাস্কো-ডা-গামাঃ

ইনি একজন পোর্তুগিজ নাবিক ছিলেন। ইউরোপ থেকে যাত্রা শুরু করে দীর্ঘ পথ অতিক্রম করে ভারতে এসে পৌঁছান ১৪৯৭ খ্রিস্টাব্দে। গুজরাটের কালিকট বন্দরে তিনি প্রথম জাহাজ নোঙর করেন।

শঙ্করাচার্যঃ

বিখ্যাত হিন্দুসাধক। পায়ে হেঁটে ভারত ভ্রমণ করেছিলেন। ভারতবর্ষকে আবিষ্কার করার ইচ্ছা নিয়ে হিন্দুধর্ম প্রচারে তাঁর অবদান অসীম। তিনিই প্রথম হিন্দুশাস্ত্রের বিধান ও নিয়মনীতির অনুশাসন তৈরি করেন। 

২৮) ‘প্রাণী মাত্রকেই খাবার সংগ্রহ করতে হয়’- গাছ কীভাবে না-দৌড়ে তার খাবার সংগ্রহ করতে পারে?
উঃ গাছ না-দৌড়েও ক্লোরোফিল ও সূর্যালোকের সাহায্যে তার খাবার সংগ্রহ করতে পারে। 

২৯) প্রবন্ধে লেখক জানিয়েছেন যে খাবার সংগ্রহের কারণেই ‘প্রাণীরা এক জায়গায় স্বাণু না-হয়ে থেকে দিকে দিকে পরিভ্রমণ করে। তুমি কি এই মতটাকে সমর্থন করো? তোমার স্বপক্ষে যুক্তি দাও।

উঃ হ্যাঁ, আমি লেখকের মতকে সমর্থন করি। প্রাণীমাত্রেই খাবার সংগ্রহ করতে হয়। কারণ প্রাণীদের নিজেদের এক জায়গায় বসে খাবার তৈরি করার মতো কোনো ভিয়েন বা রান্নাঘর নেই। তৃণভোজী প্রাণীরা খাবারের খোঁজে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে যায়। তার পিছনে যায় মাংসাশী প্রাণীরা। মানুষও কাজ এবং তার ভরণপোষণের জন্য ঘোরে। যাযাবর জাতিরা জীবিকার জন্য ঘোরে। এর থেকেই বোঝা যায় প্রাণীরা খাদ্যের প্রয়োজনে দিকে দিকে পরিভ্রমণ করে।

৩০) ‘গমনাগমনের মাধুর্যটা আমাদের চোখে পড়ে সাধারণত উচ্চতর প্রাণীর মধ্যে।’—পাঠ্যাংশে উচ্চতর প্রাণীদের গমনাগমনের মাধুর্য কীভাবে প্রতিফলিত হয়েছে আলোচনা করো।

উঃ লেখক বলেছেন উচ্চতর জীবদের মধ্যে গমনশক্তির অনেক কলাকুশলতা দেখা যায়। পাঠ্যাংশে উচ্চতর প্রাণী যেমন চিতাবাঘ, হাতি, গ্যাজোলি, হরিণ, শেয়াল, নেকড়ে ইত্যাদির দৌড়ের গতি ও তাদের দেহের ওজন নিয়ে আলোচনা কে লেখক জানিয়েছেন গমন শক্তিকে বিচার করতে হয় সবসময় দৈহিক ওজনের পরিমাপ হিসেব করে। কত ভারী জন্তু কত ওজন নিয়ে কত সময় কত দূর গেছে সেটাই বিবেচনার বিষয়। একশ তিরিশ পাউন্ড ওজন নিয়ে চিতা ঘণ্টায় ৭০ মাইল বেগে দৌড়াতে পারে। নেকড়ে সেই ওজনের হলেও চলে ঘন্টায় ৩৬ মাইল মাত্র। আবার হিপো আঠাশশো পাউন্ড ওজন নিয়ে প্রতি ঘণ্টায় ২০/৩০ মাইল চলতে পারে। ৫ পাউন্ড ওজনের খরগোশের গতিবেগ ৪৫ মাইল/ঘণ্টা। প্রায় মোটর গাড়ির সমান দৌড়াতে পারে। আবা ৭০০০ পাউন্ড ওজনের হাতি ঘণ্টায় ২৫ মাইল বেগে চলতে পারে। এইভাবে নানা প্রাণীর উদাহরণ দিয়ে তাদে
গমনাগমনের মাধুর্য প্রতিফলিত হয়েছে।

৩১) ‘এ পথে আমি যে’ —রবীন্দ্রসংগীতের অনুষঙ্গটি পাঠ্যাংশে কোন প্রসঙ্গে ব্যবহৃত হয়েছে?
উঃ রবীন্দ্রসংগীতের এই অনুষঙ্গাটি পাঠ্যাংশে শামকের চলা বোঝাতে ব্যবহৃত হয়েছে। কারণ শামকরা তার চলার পথে এক জলীয় চিহ্ন রেখে যায়। 

কার দৌড় কদ্দুর গল্প থেকে MCQ প্রশ্নের MOCK TEST প্রদান করতে নিম্নের লিঙ্কটি অনুসরণ করতে হবে 

শিক্ষালয় ওয়েবসাইটের কিছু গুরুত্বপূর্ণ লিঙ্ক নিম্নে প্রদান করা হলোঃ

শিক্ষালয় ওয়েবসাইটের সকল প্রকার নোট, সাজেশন, প্রশ্নপত্র ও মক টেষ্টের সুবিধা গ্রহণ করতে নিম্নের ছবিতে ক্লিক/টাচ করে বিষদ তথ্য জেনে নাওঃ 

paid courses

Ads Blocker Image Powered by Code Help Pro

Ads Blocker Detected!!!

আমরা শনাক্ত করেছি যে আপনি বিজ্ঞাপন ব্লক করতে এক্সটেনশন ব্যবহার করছেন। এই বিজ্ঞাপন ব্লকার নিষ্ক্রিয় করে আমাদের সমর্থন করুন।

Powered By
Best Wordpress Adblock Detecting Plugin | CHP Adblock

You cannot copy content of this page

Need Help?