টিকিটের অ্যালবাম প্রশ্নের উত্তর

টিকিটের অ্যালবাম প্রশ্নের উত্তর

অষ্টম শ্রেণি বাংলা টিকিটের অ্যালবাম গল্প থেকে এখানে টিকিটের অ্যালবাম প্রশ্নের উত্তর প্রদান করা হলো। এই টিকিটের অ্যালবাম প্রশ্নের উত্তর দ্বারা শিক্ষার্থীরা বিশেষভাবে উপকৃত হবে। 

শিক্ষালয় ওয়েবসাইটের সকল প্রকার আপডেট লাভ করতে মোবাইল স্ক্রিনের বা’দিকের নিম্নের অংশে থাকা বেল আইকনটিতে (🔔) টাচ করে শিক্ষালয় ওয়েবসাইটের নোটিফিকেশন অন করে রাখুন।

টিকিটের অ্যালবাম প্রশ্নের উত্তরঃ

ক) নীচের প্রশ্নগুলির একটি বাক্যে উত্তর দাওঃ 

১) ‘টিকিটের অ্যালবাম’ গল্পের লেখক কে ?

উঃ টিকিটের অ্যালবাম গল্পটির লেখক সুন্দর রামস্বামী। 

২) মূল গল্পটি কোন ভাষায় রচিত ?

উঃ মূল গল্পটি তামিল ভাষায় রচিত। 

৩) গল্পটিতে মোট ক’টি চরিত্রের দেখা পাওয়া যায় ? 

উঃ গল্পের দুই কেন্দ্রীয় চরিত্র রাজাপ্পা এবং নাগরাজন। এছাড়া গল্পে আরও চারজনের নাম পাওয়া যায়। এরা হলো মাগরাজনের বোন কামাক্ষী, আমু , বন্ধু কৃষ্ণান এবং রাজাপ্পার মা।  

৪) মেয়েদের পক্ষ থেকে কে নাগরাজনের থেকে অ্যালবামটি চেয়ে নিত? 

উঃ ক্লাসের সবচেয়ে ডানপিটে মেয়ে পার্বতী মেয়েদের পক্ষ থেকে নাগরাজনের কাছ থেকে অ্যালবামটি চেয়ে নিত। 

৫) রাজাপ্পা কীভাবে তার অমূল্য ডাকটিকিটগুলি সংগ্রহ করত ? 

উঃ মৌমাছিরা যেভাবে মধু সংগ্রহ করে রাজামাও সেইভাবে কষ্ট করে টিকিট সংগ্রহ করত। 

৬) নাগরাজনের অ্যালবামটি ডাকে কে উপহার দিয়েছিলেন ? 

উঃ নাগরাজনকে তার সিঙ্গাপুর প্রবাসী কাকা অ্যালবামটি উপহার দিয়েছিলেন। 

৭) সেই অ্যালবামের প্রথম পাতায় কী লেখা ছিল ? 

উঃ অ্যালবামের প্রথম পাতায় মোটা অক্ষরে এস . নাগরাজন নামটি লেখা ছিল এবং তার নীচে লেখা ছিল ‘ এই অ্যালবামটি চুরি করতে চেষ্টা করছ যে নির্লজ্জ হতভাগা , তাকে বলছি …..। ওপরে আমার নামটা দেখেছ ? এটা আমার অ্যালবাম । এটা আমার এবং যতদিন ঘাসের রং সবুজ আর পদ্মফুল লাল , সূর্য পূর্বে উঠবে আর পশ্চিমে অস্ত যাবে একমাত্র আমারই থাকবে । 

 

খ) নীচের প্রশ্নগুলির সংক্ষিপ্ত উত্তর দাওঃ 

১) নাগরাজনের অ্যালবামের প্রতি সকলে আকৃষ্ট হয়ে পড়ল কেন ? 

উঃ নাগরাজনের অ্যালবামটি সত্যই সুন্দর ছিল । তার কাকা সিঙ্গাপুর থেকে পাঠিয়েছিল । অ্যালবামের সুন্দর মলটি , এবং তার অঙ্গসজ্জা ছিল নিখুঁত , তাতে টিকিটগুলি সুন্দর ভাবে সাজানো ছিল । কোনো স্থানীয় দোকানেও এমন অ্যালবাম সহজে পাওয়া যেত না । তাই অ্যালবামটির প্রতি সকলে আকৃষ্ট হয়ে পড়ে । 

২) ‘কেটে পড় হিংসুটে পোকা!’- বক্তা কে ? কাকে সে এমন কথা বলেছে ? তুমি কি এই কথার মধ্যে কোনো যুক্তি খুঁজে পাও ? 

উঃ উক্তিটির বক্তা নাগরাজনেরই এক সহপাঠী কুয়াণ , সে রাজাশাকে এ কথা বলেছে । নতুন অ্যালবাম পেয়ে নাগরাজনের জনপ্রিয়তা বেড়ে যায় । অ্যালবামটিতে অনেক সুন্দর ছবি ছিল এবং অনেক সুন্দর কথাও লেখা ছিল । এই অ্যালবামটিকে ঘিরে তার বন্ধুদের উৎসাহ দেখে রাজাপ্পা কয়েকটি খারাপ কথা বলেছিল । কাজেই সেই কথার উত্তরে কৃষ্ণাণের কথাটি যথেষ্ট যুক্তিসংগত ছিল । 

৩) ‘এদের সঙ্গে তর্ক করে লাভ নেই’ – উপলব্ধিটি কার ? কী বিষয়ে তর্কের প্রসঙ্গ এসেছে ? তর্ক করে লাভ নেই কেন ?

উঃ উপলব্ধিটি একান্ত ভাবেই রাজাপ্পার । নাগরাজনের অ্যালবামের বিচার নিয়েই তর্কের প্রসঙ্গ এসেছে । রাজাপ্পা বোঝাতে চেয়েছিল যে নাগরাজনের অ্যালবামটি সুন্দর এবং সুবিন্যস্ত হলেও তারটি নিতান্ত ফেলনা নয় বরং বেশি মূল্যবান । কারণ অ্যালবামটি অত্যন্ত পরিশ্রম এবং যত্নের মাধমে তৈরি । স্কুলের ছেলেরা রাজাপ্পাকে ব্যঙ্গ করে নাগরাজনের অ্যালবামটিকে শ্রেষ্ঠ বলে এবং রাজান্নাকে জানায় তার অ্যালবামটি ডাস্টবিনে রাখার যোগ্য । এই কথায় রাজাপ্পা বুঝেছিল এদের সঙ্গে তর্ক করে লাভ নেই ।

৪) ‘কেউ রাজাপ্পার অ্যালবামের কথা উল্লেখ করত না বা তাকে পাত্তাও দিত না ।’— সকলের এমন আচরণের কারণ গল্প অনুসারে আলোচনা করো। 

উঃ রাজাপ্পা বহু পরিশ্রমের মধ্য দিয়ে ডাকটিকিট সংগ্রহ করে একটি অ্যালবাম তৈরি করেছিল , যেটি একসময়ে স্কুলের ছেলেদের মধ্যে অত্যন্ত জনপ্রিয় ছিল । কিন্তু হঠাৎ করে তারই এক সহপাঠী নাগরাজন তার সিঙ্গাপুরে থাকা কাকার কাছ থেকে একটি অতি সুন্দর অ্যালবাম উপহার হিসাবে লাভ করে । তার চাকচিক্য , অলংকরণ এককথায় অনবদ্য ছিল । ফলে সকলেই অ্যালবামটির সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয়ে পড়ে এবং রাজাপ্পা ও তার অ্যালবাম গুরুত্ব হারায় । এছাড়াও নাগরাজন সকলকেই ওটা দেখতে দিত , তাই আর কেউ রাজাপ্পার অ্যালবামের কথা উল্লেখ করত না । এমনকি তার অ্যালবাম ডাস্টবিনে ফেলে দেওয়ার মতো বলেও কেউ কেউ তাকে ব্যঙ্গ করত । 

৫) স্কুলের ছেলেমেয়েদের নাগরাজন কীভাবে তার নিজের অ্যালবামটি দেখতে দিত ?

উঃ নাগরাজন পরম ধৈর্য সহকারে স্কুলের ছেলেমেয়েদের অ্যালবামটি দেখাত। তার একটাই শর্ত ছিল যে কেউ অ্যালবামটা ধরবে না। নাগরাজন অ্যালবামের পাতা ওলটাতো এবং আর সমস্ত বন্ধুরা ভীড় করে দেখত।  

৬) ডাকটিকিট সংগ্রহ করার ক্ষেত্রে রাজাপ্পার তীব্র আকর্ষণের যে পরিচয় গল্পে রয়েছে তা আলোচনা করো । 

উঃ ডাকটিকিট সংগ্রহ করা রাজাপ্পার অন্যতম প্রধান শখ ছিল। মৌমাছিরা যেমন কষ্ট করে মধু সংগ্রহ করে সেও কষ্ট করে ডাকটিকিট সংগ্রহ করত। ছুটির দিনগুলিতে সে খুব ভোরে বেড়িয়ে পড়ত এবং অন্যান্য টিকিট সংগ্রাহকদের সঙ্গে দেখা করত। একটা রাশিয়ার টিকিটের সঙ্গে দুটো পাকিস্তানি টিকিটের বিনিময় করত। কানাডার একটি টিকিট সংগ্রহ করার জন্য সে চার মাইল পথ হেঁটে যেতেও দ্বিধা করেনি। কখনও কখনও স্কুলের ছুটির পর বাড়িতে টিফিন না খেয়েও টিকিট সংগ্রহ করার জন্য সে বেরিয়ে পড়ত এবং কোনো কিছুর বিনিময়ে সে তার অ্যালবামটি হাতছাড়া করত না। টিকিট সংগ্রহ যেন তার জীবন ছিল। সে প্রকৃতপক্ষেই ডাকটিকিটের সংগ্রাহক হিসেবে প্রশংসার যোগ্য। 

৭) ‘চোৱাদৃষ্টিতে অ্যালবামটি দেখত’ – সেই চোৱাদৃষ্টিতে দেখা অ্যালবামটির কোন্ বিশেষত্ব গল্পে রয়েছে ? 

উঃ চোরাদৃষ্টিতে দেখা অ্যালবামটি ছিল নাগরাজনের এটি সবদিক থেকেই সুন্দর ছিল । সুন্দর কাগজে মোড়া মলাটে সুন্দর হাতের লেখায় নাগরাজনের নাম লেখা ছিল অ্যালবামটিতে । টিকিটের সংখ্যা কম হলেও তার অঙ্গবিন্যাসে ছিল পরিপার্টির ছোঁয়া । কোনো স্থানীয় দোকানে তেমন অ্যালবাম পাওয়া যেত না । তাই রাজাপ্পাও কৌতূহল দমন করতে পারত না , সেও চোরাদৃষ্টিতে বা আড়চোখে দেখত সুন্দর অ্যালবামটিকে ।

৮) নাগরাজনের প্রতি রাজাপ্পা কীভাবে ক্রমশ ঈর্ষান্বিত হয়ে পড়েছিল ? 

উঃ রাজাপ্পার সহপাঠী নাগরাজন হঠাৎ উপহার হিসাবে পাওয়া একটি সুন্দর অ্যালবাম রাজাপ্পার বহুকষ্টে তৈরি করা অ্যালবামের গুরুত্ব স্নান করে দেয় , ফলে তার সহপাঠীগণ যারা একসময় রাজাপ্পা এবং তার অ্যালবামের গুণগ্রাহী ছিল , হঠাৎ তার দিক থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয় এমনকি তার বহু অধ্যবসায়ে তৈরি করা অ্যালবামটিকে ডাস্টবিনে ফেলার যোগ্য বলে উপহাস করতে ছাড়ে না । বন্ধুদের এই উপেক্ষাই তাকে নাগরাজনের প্রতি ঈর্ষান্বিত করে তোলে । 

৯) ‘সন্ধ্যাবেলা রাজাপ্পা নাগরাজনের বাড়ি গেল’- কোন উদ্দেশ্যে নিয়ে রাজাপ্পা নাগরাজনের বাড়ি গিয়েছিল ? এর মধ্যে তার চরিত্রের কোন দিকটি ধরা পড়ে । 

উঃ রাজাপ্পা মনস্থির করে ফেলেছিল যে এই অসম্মান সে আর সহ্য করবে না। টিকিট সংগ্রহের রহস্য ও অভিজ্ঞতার ব্যপারে নাগরাজন কী আর জানে, তাই সে নাগরাজনের বাড়ি গিয়ে কম দামি ঢিকিট দিয়ে দামি টিকিটগুলোকে হাতিয়ে নিতে চেয়েছিল। এই ঘটনার মধ্যে দিয়ে রাজামার চারিত্রিক দুর্বলতার দিকটি প্রকট হয়ে ওঠে। সে বুঝতে চায়নি সুন্দর এবং নতুনের প্রতি আকর্ষণ মানুষের চিরন ও মজ্জাগত। তার বন্ধুদের রুঢ় ব্যবহার এবং নাগরাজনের প্রতি চাটুকারিতা সে উপেক্ষা করতে পারে না এই কারণেই তার নিজের অ্যালবামের প্রতি তার গভীর ভালোবাসার দিকটাও ফুটে ওঠে এই ঘটনার মধ্যে দিয়ে। 

১০) ‘রাজাপ্পার চোখ জলে ভরে গেল’- কোন পরিস্থিতিতে রাজাপ্পার চোখ জলে ভরে উঠল ? 

উঃ নাগরাজনের অ্যালবামটি চুরি করার পর রাজাপ্পার মনে প্রবল অনুশোচনা হয়। রাজাপ্পা আপ্লুর কাছ থেকে জানতে পারে নাগরাজনের বাবা পুলিশ সুপারের আপিসে কাজ করেন। সে পুলিশেরও ভয় করেছিল। উনুনের আগুনে নাগরাজনের অ্যালবামটি পুড়ে ছাই হয়ে গেলে তার চোখ জলে ভরে ওঠে। কারণ সে ডাকটিকিটের মূল্য বুঝত , সে জানত ওগুলি নিছক কাগজের টুকরো নয় বরং অমূল্য সম্পদ। এমন সব টিকিট হয়তো আর খুঁজে পাওয়া যাবে না। বহু কষ্টে ডাকটিকিট সংগ্রহ করা এবং বহু পরিশ্রমের ফসল এক – একটি অ্যালবাম। তাই নিতান্ত বালক হলেও অ্যালবামের গুরুত্ব সে বুঝত। তাই গভীর বেদনা বোধ থেকেই তার চোখ জলে ভরে ওঠে। 

১১) ‘নাগরাজন হতবুদ্ধি হয়ে গেল’ – তার হতবুদ্ধি হয়ে পড়ার কারণ কী ? 

উঃ চুরি যাওয়া অ্যালবামটি খুঁজে না পেয়ে নাগরাজন অস্থির হয়ে পড়েছিল। সে জানত না যে রাজাপ্পা তার অ্যালবামটি চুরি করেছে। রাজাপ্পা হঠাৎ করে বহু কষ্টের তৈরি করা, তার সব চেয়ে প্রিয় বস্তু অ্যালবামটি নাগরাজনকে। দিতে চাইলে নাগরাজন হতবুদ্ধি হয়ে পড়ে। নাগরাজন জানত কি গভীর মমতায় রাজাপ্পা তার অ্যালবামটি আগলে রাখত, তাই বন্ধুর কষ্ট লাঘব করতে অ্যালবামটি দিতে চাইলে সে সত্যই অবাক হয়ে যায়। 

১২) ‘কৃতকর্মের জন্য অনুশোচনার আগুনে দগ্ধ হয়েই ‘টিকিটের অ্যালবাম’ গল্পে রাজাপ্পার আত্মশুদ্ধি ঘটেছে।’- গল্পের ঘটনা বিশ্লেষণ করে উদ্ধৃতিটির যথার্থতা প্রতিপন্ন করো।

উঃ শিল্পীর শিল্পসাধনা যখন উপেক্ষিত হয়, বহুকষ্টে লাভ করা সম্পদ যখন চাকচিক্য বা চটকের কাছে হেরে যায় তখন স্রষ্টা হয়ে পড়ে বিশ্বস্ত এবং বিভ্রান্ত। ফলে ঘটে যায় অপকর্ম। বন্ধুদের উপহাসের জবাব দিতে নাগরাজনের অ্যালবামটি রাজাপ্পা প্রথমে চুরি করে এবং পরে সেটিকে আগুনে পুড়িয়ে দেয়। কিন্তু অ্যালবামের প্রকৃত সমঝদার এবং প্রবল অনুরাগী রাজাপ্পা বুঝতে পারে তার অন্যায়। তাই প্রবল অনুশোচনায় দগ্ধ হতে থাকে তার হৃদয়। বন্ধুর দুঃখে প্রলেপ দিতে সে নিজের প্রিয়তম বস্তু অ্যালবামটিকে তুলে দেয় বন্ধুর হাতে, আত্মশুদ্ধি ঘটে তার। তাই উক্তিটি সত্য এবং যথার্থ। 

টিকিটের অ্যালবাম গল্পের অতি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের উত্তরঃ 

১) “হঠাৎ যেন ওর জনপ্রিয়তা কমে গেছে”-কার এমন মনে হয়েছে? এই জনপ্রিয়তা হঠাৎ কমে যাওয়ার কারণ কী?

উৎসঃ

তামিল লেখক “সুন্দর রামস্বামী” রচিত “তেরটি গল্পগ্রন্থ”-এর অন্তর্গত “টিকিটের অ্যালবাম” গল্পটির বাংলা অনুবাদ করেছেন “অর্ঘ্যুকুসুম দত্তগুপ্ত”। প্রশ্নোক্ত অংশটি এই গল্পের অন্তর্গত।

যার মনে হয়েছেঃ

গল্পের কেন্দ্রীয় চরিত্র রাজাপ্পার মনে প্রশ্নোক্ত মনোভাবের সঞ্চার ঘটেছে।

তার জনপ্রিয়তা কমে যাবার কারণঃ

একদা রাজাপ্পার টিকিটের অ্যালবামের প্রতি তার বন্ধু-বান্ধবীরা আকর্ষিত হলেও, তার সহপাঠী নাগরাজনের কাকা সিঙ্গাপুর থেকে তার জন্য একটি সুন্দর ও আকর্ষণীয় টিকিটের অ্যালবাম প্রেরণ করলে, রাজাপ্পার জনপ্রিয়তা ক্রমশ হ্রাস পেতে শুরু করেছিল।

নাগরাজনের অ্যালবামটিতে ডাকটিকিটের সংখ্যা কম থাকলেও, তাতে সুন্দর সুন্দর ছবি ছিল। রাজাপ্পার অ্যালবামে অতো সুন্দর ছবি ছিল না। রাজাপ্পার অ্যালবামটি বহু ব্যবহারের ফলে যেন ছেঁড়া ন্যাকরার মতো হয়ে গিয়েছিল।

ডাকটিকিটের প্রকৃত মূল্য সবার পক্ষে বোঝা সম্ভব ছিল না। তাই সকলে নাগরাজনের সুন্দর ছবির নতুন অ্যালবামের প্রতি অধিক আকর্ষিত হলে রাজাপ্পার জনপ্রিয়তা কমে গিয়েছিল।

টিকিটের অ্যালবাম গল্প থেকে PDF প্রশ্নের উত্তরঃ

স্কুলের ছেলেমেয়েদের নাগরাজন কীভাবে তার নিজের অ্যালবামটি দেখতে দিত?

উত্তর জানতে এখানে টাচ/ক্লিক করতে হবে

“চোরাদৃষ্টিতে অ্যালবামটা দেখত”-সেই চোরাদৃষ্টিতে দেখা অ্যালবামটির কোন্‌ বিশেষত্বের কথা গল্পে রয়েছে?

উত্তর জানতে এখানে টাচ/ক্লিক করতে হবে

অষ্টম শ্রেণি বাংলা অধ্যায়ভিত্তিক MCQ প্রশ্নের MOCK TEST প্রদান করতে নিম্নের লিঙ্কটি অনুসরণ করতে হবে

click here

 অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ লিঙ্কঃ

শিক্ষালয় ওয়েবসাইটের কিছু গুরুত্বপূর্ণ লিঙ্ক নিম্নে প্রদান করা হলোঃ

শিক্ষালয় ওয়েবসাইটের সকল প্রকার নোট, সাজেশন, প্রশ্নপত্র ও মক টেষ্টের সুবিধা গ্রহণ করতে নিম্নের ছবিতে ক্লিক/টাচ করে বিষদ তথ্য জেনে নাওঃ 

paid courses

You cannot copy content of this page

Need Help?