বোঝাপড়া কবিতার প্রশ্নের উত্তর

বোঝাপড়া কবিতার প্রশ্নের উত্তর

শিক্ষালয় ওয়েবসাইটের পক্ষ থেকে অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের বাংলা বিষয় থেকে বোঝাপড়া কবিতার প্রশ্নের উত্তর প্রদান করা হলো। শিক্ষার্থীরা এই বোঝাপড়া কবিতার প্রশ্নের উত্তর অনুশীলনের মধ্য দিয়ে তাদের পাঠ্য কবিতাটি আরো ভালো করে বুঝতে সমর্থ হবে। 

শিক্ষালয় ওয়েবসাইটের সকল প্রকার আপডেট লাভ করতে মোবাইল স্ক্রিনের বা’দিকের নিম্নের অংশে থাকা বেল আইকনটিতে (🔔) টাচ করে শিক্ষালয় ওয়েবসাইটের নোটিফিকেশন অন করে রাখুন। 

বোঝাপড়া কবিতার প্রশ্নের উত্তরঃ

১) জোড়াসাঁকোর ঠাকুরবাড়ি থেকে প্রকাশিত কোন পত্রিকায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর নিয়মিত লিখতেন ?  

উঃ জোড়াসাঁকোর ঠাকুরবাড়ি থেকে প্রকাশিত ভারতী ও বালক পত্রিকায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর নিয়মিত লিখতেন?

২) ভারতের কোন প্রতিবেশী দেশে তাঁর লেখা গান জাতীয় সংগীত হিসেবে গাওয়া হয় ? 

উঃ ভারতের প্রতিবেশী দেশ বাংলাদেশে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা গান ‘আমার সােনার বাংলা’ জাতীয় সংগীত হিসেবে গাওয়া হয়। 

৩) ‘সেইটে সবার চেয়ে শ্রেয়’- কোনটি সবার চেয়ে শ্রেয় ?                                                                        

উঃ জীবনে দুঃখের সাগর পেরিয়েই সুখের কিনারায় উঠতে হয়। একাজে যে বিপদ আছে, তা মাথায় রেখেই বিবেচনা করে এগিয়ে যেতে হয়। নতুবা মুহূর্তের ভুলে সব কিছু ওলটপালট হয়ে যেতে পারে। সম্পূর্ণ ডুবে যাওয়ার বা ধ্বংস হওয়ার সম্ভাবনাও থাকে। তাই সতর্ক হয়ে চলতে হবে, অন্যের সঙ্গে বিবাদ করে, সবার সাথে মিলে মিশে দুঃখ-সাগরে ভেসে থাকতে হবে। তাকে অবলম্বন করে টিকে থাকতে হবে। আর সেটিই হবে উপযুক্ত, সংগত ও শ্রেয়। 

৪) ‘ঘটনা সামান্য খুবই’- কোন্ ঘটনার কথা বলা হয়েছে ?                                                                

উঃ সামান্য ঘটনা বলতে, গভীর চিন্তা না-করে অগ্রাহ্য ও অবহেলার যােগ্য ঘটনাকে বােঝানাে হয়েছে। জীবনে চলার পথে আমরা অনেক বিষয়কে ভাবনা চিন্তার মধ্যে আনি না। যার থেকে কোনাে ভয় নেই মনে করি, দেখা যায়, সে-ই আমাদের সমূহ বিপত্তির কারণ। কবি সেই আপাত তুচ্ছ বলে বিবেচ্য বিষয়কেই সামান্য ঘটনা বলেছেন।                                

৫) ‘তেমন করে হাত বাড়ালে / সুখ পাওয়া যায় অনেকখানি’- উদ্ধৃতিটির নিহিতার্থ স্পষ্ট করাে।             

উঃ ব্যক্তিমাত্রই আত্মপরায়ণ। সে বিনা স্বার্থে এক পা ফেলতেও রাজি নয়। আবার এই ব্যক্তিই যখন পরার্থে সব কিছু বিসর্জন দিয়ে আত্মসুখ খুঁজে নেয়, হয়ে ওঠে পরম বন্ধু, তখন সে-ই খুঁজে পায় অনেক মন্দের মাঝে ভালাের খোঁজ। মন ভরে ওঠে তৃপ্তিতে। তবে এর জন্য পারস্পরিক ত্যাগ স্বীকার দরকার হয়। প্রত্যেকেই যদি নিজের সামান্য স্বার্থ ত্যাগ করে এগিয়ে আসে, তবে পাওয়া যায় পরম শান্তি। অর্থাৎ স্বার্থকে দূরে ঠেলে বন্ধুত্বের হাত বাড়ালেই জীবনে খুঁজে পাওয়া যায় অনেকটা সুখ ।                                                                                                                                                

৬) ‘মরণ এলে হঠাৎ দেখি / মরার চেয়ে বাঁচাই ভালাে’- ব্যাখ্যা করাে।                                                      

উঃ মানুষের মধ্যে দুঃখবােধ আছে। মাঝেমধ্যে তা প্রবল। আকার ধারণ করে। এই সময় সে জীবন সম্পর্কে বীতশ্রদ্ধ হয়ে পড়ে। তখন সে মনে করে, মরে যাওয়াই ভালাে। এ এক ধরনের পলায়নপ্রবৃত্তি। কবির কাছে তা আসলে ভয়ানক মিথ্যে। তিনি মনে করেন, মানুষ আসলে বাঁচতেই চায়। কবির ভাষায় ‘মরিতে চাহি না আমি সুন্দর ভুবনে/ মানবের মাঝে আমি বাঁচিবারে চাই।’                                                                                                                                        

৭) ‘তাহারে বাদ দিয়েও দেখি / বিশ্বভুবন মস্ত ডাগর।’— উদ্ধৃতিটির মধ্য দিয়ে জীবনের কোন্ সত্য প্রকাশ পেয়েছে ?         

উঃ উদ্ভািতিটির মধ্য দিয়ে কবি পার্থিব জীবনের মােহময়তার প্রতি মানুষের আসক্তিকেই অভিব্যক্ত করেছেন। জাগতিক মােহে আচ্ছন্ন জীবন সব সময় সুখের সন্ধানে ব্যাপৃত রয়েছে। মাঝে মাঝে এই আসক্তি এতটাই প্রবল হয়ে ওঠে যে, সে মনে করে নির্দিষ্ট কাউকে ছাড়া তার জীবন শূন্য। তার কোনাে মূল্যই নেই। এই মানসিকতা তাকে তার অপ্রাপ্তি গুলিকে বড়াে করে দেখায়। ফলে সে নিজেকেই ছােটো করে তােলে। এখানেই কবির বক্তব্য— মহাবিশ্বে কেউ কারাের জন্য অপরিহার্য নয়। যতই দুঃখ-শােক-ব্যথাবেদনা মানুষকে ব্যথিত করুক না কেন, তা ক্ষণিকের। পরক্ষণেই দুঃখ ভুলে মানুষ আবার তার স্বাভাবিক জীবন শুরু করে। অতীতকে ভুলে যায়। আগামীর স্বপ্নে নিজেকে সাজিয়ে তােলে। জগৎ তখন বিশাল অস্তিত্ব নিয়ে মানুষের মনে অনুভূত হয়।                                                                                                            

৮) কীভাবে মনের সঙ্গে বােঝাপড়া করতে হবে ?         

উঃ জীবনে এমন অনেক কিছুই ঘটে, যা সহজে মেনে নেওয়া যায় না। তবুও মেনে নিতে হয়। কোনাে কোনাে ক্ষেত্রে ব্যক্তিকে নিজের মনের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে জীবনকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হয়। কবি তাই বলেনঅস্তগামী সূর্যের বিপরীতে দীর্ঘতর ছায়াটিকে বড়াে পারে। সেখানে কারও সঙ্গে পার্থক্য না থাকাই উচিত। জগতে সবাই একরকম হয় না, তাদের মধ্যে পার্থক্য থাকে। আর এই পার্থক্য ও বৈষম্য নিয়েই জীবন এগিয়ে চলে। তাই কারও সঙ্গে বিবাদ নাকরে বরং সব কিছুকে সহজে অতিক্রম করে জীবনে চলার পথে এগিয়ে যেতে হবে।                                                                   

৯) “দোহাই তবে এ কাৰ্যটা / যত শীঘ্র পারাে সারাে।”– কবি কোন্ কার্যের কথা বলেছেন ? সেই কার্যটি শীঘ্র সারতে হবে কেন ?                                                                                                                        

উঃ জীবনে চলার পথে প্রয়ােজনমতাে মনের বিপক্ষে দাঁড়িয়ে চোখের জল ফেলে সহজ-সত্যিকে মেনে নিয়ে আলাের প্রদীপ জ্বালানাের কথাই কবি এখানে বলেছেন। আসলে মনের দুঃখ-গ্লানি সরিয়ে সানন্দে নিজের কাজ করে যাওয়াই কবির অভিপ্রায়।

দুঃখভরা মনে, বিরসভাবে বসে থাকলে নিজের মনটিই কেবল ভারাক্রান্ত হয়। তাতে জগতের কোনাে ক্ষতি হয় না। মানুষ দুঃখ পায়, আঘাত পায়, তবু আকাশ কিন্তু সুনীল থাকে। আপনজনের মৃত্যুর কঠিন আঘাতে জীবন আপাতত স্তব্ধ হবে বলে মনে হলেও, কিছু সময় পর স্বাভাবিক গতিতে সে সামনে এগিয়ে যায়।

ব্যক্তিবিশেষের অনুপস্থিতিতে জগতের কোনাে পরিবর্তন হয় না। সুতরাং, মনের সঙ্গে বােঝাপড়া করে নিজের সমূহ কর্তব্য সারার জন্যই কবি মনের সঙ্গে বােঝাপড়ার ব্যাপারটি শীঘ্র সারতে বলেছেন।                                                                                                                                                     

১০) কখন আঁধার ঘরে প্রদীপ জ্বালানাে সম্ভব ?                                                                  

উঃ একটা প্রদীপ যেমন একটা অন্ধকার ঘরকে আলােকজ্জল করতে পারে, তেমনই দুঃখভারাক্রান্ত মন ও ভেঙে পড়া কান্নার মধ্য দিয়ে গুমরে থাকা কষ্টকেও লাঘব করতে পারে। এখানে আঁধার ঘরে প্রদীপ জ্বালানাে কথাটি খুবই তাৎপর্যবাহী। কবির কথানুসারে, নিজের দুঃখকে বড়াে করে দেখলে নিজের জীবনই ভারাক্রান্ত হয়। তাতে পৃথিবীর কারও কিছু আসবে যাবে না। সুতরাং, দুঃখ ভুলে, কারও সঙ্গে নিজের পার্থক্য বিবেচনা না-করে সহজে সব মেনে নিলেই আঁধার ঘরে প্রদীপ জ্বালানাে সম্ভব হবে।                                                                                                        

১১) ‘ভুলে যা ভাই, কাহার সঙ্গে / কতটুকুন তফাত হলাে।’— এই উদ্ধৃতিটির মধ্যে জীবনের চলার ক্ষেত্রে কোন্ পথের ঠিকানা মেলে?                                                                                                     

উঃ উদ্ধৃত পঙক্তির মাধ্যমে কবি সার্বিক সমন্বয়ের ইঙ্গিত দিয়েছেন। মনের ঔদার্যে সবাই একাসনে বসতে পারে। সেখানে কারও সঙ্গে পার্থক্য না থাকাই উচিত। জগতে একরকম হয় না,তাদের মধ্যে পার্থক্য থাকে। আর এই পার্থক্য ও বৈষম্য নিয়েই জীবন এগিয়ে চলে। তাই কারও সঙ্গে বিবাদ না করে বরং সব কিছুকে সহজে অতিক্রম করে জীবনে চলার পথে এগিয়ে যেতে হবে।   

১২) ‘অনেক ঝঞা কাটিয়ে বুঝি / এলে সুখের বন্দরেতে’ — ‘ঝঞা কাটিয়ে আসা’ বলতে কী বােঝাে? 

উঃ জীবনে চলার পথে হাজারও বাধা-বিপত্তির সৃষ্টি হয়। তবুও সেইসব প্রতিবন্ধকতা কাটিয়ে জীবনে এগিয়ে যেতে হয়। বাধাবিঘ্ন, দুঃখ-যন্ত্রণায় কাতর হলে মন দুর্বল হয়ে পড়ে, লক্ষ্য অর্জন সম্ভব হয় না। দুঃখকে অতিক্রম করেই সুখের সন্ধান মেলে। জীবনে চলার পথে বাধাবিঘ্নরূপ কাঁটা সরিয়ে সাফল্যের সুগন্ধ পুষ্প লাভেই প্রকৃত আনন্দ পাওয়া যায়। সাফল্য লাভের পথে আলাে, দুঃখ-যন্ত্রণা, ব্যথা-বেদনা-সহ সমস্ত বিরুদ্ধ পরিস্থিতিকে জয় করাকেই ‘ঝা কাটিয়ে আসা’ বলে উপলদ্ধি করা যায় ।                                                                            

১৩) ‘ভালাে মন্দ যাহাই আসুক / সত্যেরে লও সহজে।’– তুমি কি কবির সঙ্গে একমত ? জীবনে চলার পথে নানা বাধাকে তুমি কীভাবে অতিক্রম করতে চাও ?         

উঃ আমি কবির এই কথার সঙ্গে সহমত পােষণ করি।

আমি বিশ্বাস করি, জীবনে কখনও নিরবচ্ছিন্ন সুখ যেমন মেলে না ঠিক তেমনই দুঃখও দীর্ঘস্থায়ী হয়। পালা করে একটির পর অন্যটি আসে। তাই সুখে যেমন অতি উচ্ছ্বসিত হতে নেই, তেমনই দুঃখেও ভেঙে পড়তে নেই— দুর্বল হতে নেই। আর এই পরিস্থিতি যে মানিয়ে নিতে পারে, সেই জীবন যুদ্ধে জয়ী হতে পারে। জীবনে চলার পথে যেসব বাধা আসবে সেগুলিকে আমি পরিস্থিতি অনুযায়ী অতিক্রম করার চেষ্টা করব। কারণ, জীবন কখনই সহজ পথে প্রবাহিত হয় না, প্রতি পদক্ষেপেই আসবে কোনাে না কোনাে প্রতিবন্ধকতা। কিন্তু তাতে যদি আমরা বিভ্রান্ত হয়ে পড়ি, তাহলে জীবনযুদ্ধে হেরে যাব। সেজন্য উপস্থিত বুদ্ধি দিয়ে সমস্ত প্রতিকূলতার বিরুদ্ধে লড়াই করে পরিস্থিতিকে মানিয়ে নিয়ে জীবনের ময়দানে টিকে থাকতে হবে।                                                                                                                                       

১৪) ‘মনেরে আজ কহ যে, / ভালাে মন্দ যাহাই আসুক। সত্যেরে লও সহজে।’ – কবির মতাে তুমি কি কখনও মনের সঙ্গে কথা বলো ? সত্যকে মেনে নেওয়ার জন্য মনকে তুমি কীভাবে বােঝাবে?                                                                                                                                      

উঃ  কবি একটি গানে বলেছিলেন, ‘ও তুই মুখ ফুটে তাের মনের কথা একলা বলাে রে’। কবির এই ভাবনার সাথে আমিও বিশ্বাসী। নিজের মনের সাথে আত্মকথনের অর্থ হল – কোথাও গিয়ে হয়ত নিজেকেই খুঁজে পাওয়া। কবির মতাে আমিও নিজের মনের সঙ্গে কথা বলি। আসলে মনের সঙ্গে এই কথা বলা একধরনের আত্মবিশ্লেষণের প্রক্রিয়া। নিজের ত্রুটিগুলিকে খুঁজে বের করে তাকে পরিস্থিতির সঙ্গে মিলিয়ে যাচাই করে নেওয়া।

জীবনে চলার পথে নানারকম বাধার সম্মুখীন হতে হয়। তাই বলে থমকে গেলে চলে না। আমি বরাবরই পড়াশুনায় ভালাে পরীক্ষায় ভালােই নম্বর পাই। এই অবস্থায় যদি কোনােবার ফল খারাপ হয় কিংবা নম্বর কম পাই, তবে আমি ভেঙে পড়ব না। মনকে বােঝাব এটি সাময়িক। তারপর খুঁজে বের করব, কী কারণে আমার রেজাল্ট খারাপ হল। এ ব্যাপারে গুরুজনের পরামর্শ নেব। মনকে বােঝাব, আমি সাধ্যমতাে পরিশ্রম করিনি বলেই এমন হল। তা ছাড়া এটিই তাে জীবনের একমাত্র পরীক্ষা নয়। সুতরাং, হতাশ না-হয়ে পূর্ণ উদ্যমে আবার পড়ায় মন দেব। মনের সব হতাশা ঝেড়ে ফেলে আগামী পরীক্ষার জন্য নিজেকে আরও ভালােভাবে তৈরি করব। সব সময় মনে রাখব ‘মেঘ দেখে কেউ করিসনে ভয় আড়ালে তার সূর্য হাসে’ এই আপ্তবাক্যটি।                                                                                                                 

১৫) ‘তেমন করে হাত বাড়ালে / সুখ পাওয়া যায় অনেকখানি।’— তেমন করে কথাটির অর্থ বুঝিয়ে দাও। এখানে কবি কী ধরনের সুখের ইঙ্গিত করেছেন লেখাে। 

উঃ  ‘তেমন করে’ কথাটির সাধারণ অর্থ সেই ভাবে। অন্যভাবে বলা যায় আন্তরিকভাবে। আসলে কবি বলতে চেয়েছেন আন্তরিকতার সঙ্গে, মনে বিন্দুমাত্র দ্বিধা নারেখে যদি পারস্পরিক সহানুভূতির হাত বাড়িয়ে দেওয়া যায়, তবে অনেকটাই সুখ বা আত্মতৃপ্তি পাওয়া যায়।

কবি এখানে মানসিক সুখ-শান্তির ইঙ্গিত দিয়েছেন। তিনি বলতে চেয়েছেন, মানসিক সুখই জীবনকে সহজ-সাবলীল-ছন্দময় করে তােলে। পার্থিব সুখ তথা ধন-দৌলত-অর্থ প্রধান নয়। আসল হল- মানসিক প্রশান্তি। এই মানসিক প্রশান্তি লাভেই প্রকৃত সুখ মেলে। পাওয়া যায় অনেকটা স্বস্তি। জগৎ ও জীবনকে পরম সুখের ও আনন্দের বলে মনে হয়।   

অষ্টম শ্রেণি বাংলা অধ্যায়ভিত্তিক MCQ প্রশ্নের MOCK TEST প্রদান করতে নিম্নের লিঙ্কটি অনুসরণ করতে হবে

click here

প্রথম ইউনিট টেষ্টের সাজেশন দেখতে নিম্নের লিঙ্কটি অনুসরণ করতে হবে

sikkhalaya click here 

অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ লিঙ্কঃ

শিক্ষালয় ওয়েবসাইটের কিছু গুরুত্বপূর্ণ লিঙ্ক নিম্নে প্রদান করা হলোঃ

শিক্ষালয় ওয়েবসাইটের সকল প্রকার নোট, সাজেশন, প্রশ্নপত্র ও মক টেষ্টের সুবিধা গ্রহণ করতে নিম্নের ছবিতে ক্লিক/টাচ করে বিষদ তথ্য জেনে নাওঃ 

paid courses

 

You cannot copy content of this page

Need Help?