জেলখানার চিঠি প্রশ্নের উত্তর

জেলখানার চিঠি প্রশ্নের উত্তর

শিক্ষালয় ওয়েবসাইটের পক্ষ থেকে অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য জেলখানার চিঠি প্রশ্নের উত্তর প্রদান করা হলো। শিক্ষার্থীরা এই জেলখানার চিঠি প্রশ্নের উত্তর অনুশীলনের মধ্য দিয়ে তাদের জ্ঞানের বিকাশ ঘটাতে সক্ষম হবে। 

শিক্ষালয় ওয়েবসাইটের সকল প্রকার আপডেট লাভ করতে মোবাইল স্ক্রিনের বা’দিকের নিম্নের অংশে থাকা বেল আইকনটিতে (🔔) টাচ করে শিক্ষালয় ওয়েবসাইটের নোটিফিকেশন অন করে রাখুন। 

জেলখানার চিঠি প্রশ্নের উত্তরঃ  

১) সুভাষচন্দ্র বসু প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে বিতাড়িত হয়েছিলেন কেন ? 

উঃ ভারত বিদ্বেষী ইংরেজ অধ্যাপক ওটেন সাহেবকে প্রহারের অভিযোগে তিনি প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে বিতাড়িত হয়েছিলেন। 

২) রাসবিহারী বসুর কাছ থেকে তিনি কোন্ দায়িত্বভার গ্রহণ করেছিলেন ? 

উঃ রাসবিহারী বসুর কাছ থেকে তিনি আজাদ হিন্দ ফৌজ -এর দায়িত্বভার গ্রহণ করেছিলেন।  

৩) তোমার পাঠ্য পত্রখানি কে , কোথা থেকে , কাকে লিখেছিলেন ? 

উঃ এই পাঠ্যখানি মহান স্বাধীনতা সংগ্রামী সুভাষচন্দ্র বসু মান্দালয় জেল থেকে তাঁর পরমবন্ধু দিলীপ রায়কে লিখেছিলেন । 

৪) কোন্ ব্যাপারটিকে পত্ৰলেখক আধ্যাত্মিক দৃষ্টিতে দেখার কথা বলেছেন ? 

উঃ ইংরেজ শাসিত পরাধীন ভারতের শৃঙ্খলমোচনের ভার লেখক নিজের কাঁধে তুলে নেওয়ার ফলস্বরূপ অকারণে ও সম্পূর্ণ অজ্ঞাত কারণে তার জেলে বন্দি থাকার ব্যাপারটিকে লেখক আধ্যাত্মিক দৃষ্টিতে দেখার কথা বলেছেন। 

৫) বন্দিদশায় মানুষের মনে শক্তি সঞ্চারিত হয় কীভাবে ? 

উঃ সাধারণত একটা দার্শনিকভাব বন্দিদশায় মানুষের অন্তর শক্তির সঞ্চার করে। মানুষের অন্তরে যদি ভাবনাচিন্তার বিষয় থাকে তাহলে বন্দিদশাতেও তার মানসিক কষ্ট খুব একটা হয় না। 

৬) মান্দালয় জেল কোথায় অবস্থিত ? 

উঃ মান্দালয় জেল ব্রহ্মদেশে অর্থাৎ আজকের মায়ানমার – এ অবস্থিত। 

৭) ভারতীয় জেল বিষয়ে একটি পুস্তক সুভাষচন্দ্রের লেখা হয়ে ওঠেনি কেন ? 

উঃ লেখকের বেশি উদ্যম ও শক্তি থাকলে ভারতীয় কোনো বিষয়ে একখানা বই লিখে ফেলার চেষ্টা তিনি করতেন, কিন্তু সে চেষ্টার উপযুক্ত সামর্থ ও শক্তি লেখকের না থাকায় তাই একখানা বই তিনি লিখতে পারেননি।  

৮) সুভাষচন্দ্র কেন দিলীপ রায়কে প্রেরিত বইগুলি ফেরত পাঠাতে পারেননি ? 

উঃ লেখক সুভাষচন্দ্র বসু তাঁর পরম বন্ধু দিলীপ রায়ের পাঠানো বইগুলি সব পেয়েছিলেন। কিন্তু ওই বইগুলি পড়ার জন্য জেলে অন্য অনেক পাঠক জুটে যাওয়ায় সেগুলি তিনি আর ফেরত পাঠাতে পারেননি। 

৯) নেতাজি ভবিষ্যতের কোন্ কর্তব্যের কথা এই চিঠিতে বলেছেন? কেন এই কর্তব্য স্থির করেছেন? কারা শাসন প্রণালী বিষয়ে কাদের পরিবর্তে কাদের প্রণালীকে তিনি অনুসরণযোগ্য বলে মনে করেছেন?  

উঃ নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু তাঁর প্রিয়বন্ধু দিলীপ রায়কে লিখেছেন ভবিষ্যতে কারা সংস্কার করা হবে তাঁর একটা কর্তব্য।

লেখকের মতে জেলখানার সমস্ত আবহাওয়াটা মানুষকে যেন বিকৃত ও অমানুষ করে তোলারই উপযোগী এবং এই কথাটা সকল জেলের পক্ষেই প্রযোজ্য।

কারবাসে অধিকাংশ অপরাধীদের কোনো নৈতিক উন্নতি হয় না বরং তারা যেন আরোও হীন হয়ে পড়ে। তাই লেখক ভবিষ্যতে কারাবাসের সংস্কার করার কর্তব্য স্থির করেছেন। কারা শাসন প্রণালী বিষয়ে, তিনি ব্রিটিশ প্রণালীর পরিবর্তে আমেরিকার ইউনাইটেড স্টেটস্ – এর মতো উন্নত দেশগুলির ব্যবস্থাই অনুসরণ করতে চান। কারণ তাঁর মতে কারা শাসনে ব্রিটিশ প্রণালী একটি খারাপ আদর্শের অনুসরণ মাত্র।

১০) ‘সেজন্য খুবই খুশি হয়েছি’- বক্তা কে ? তিনি কীজন্য খুশি হয়েছেন ? 

উঃ এই উদ্ভিটির বস্তা হলেন লেখক সুভাষচন্দ্র বসু স্বয়ং।

লেখকের বন্ধু দিলীপ রায়ের ২৪.০৩.১৯২৫ তারিখের চিঠি পেয়ে লেখক খুব আনন্দিত হয়েছিলেন। বন্ধু দিলীপ আশঙ্কা করেছিলেন যে মাঝে মাঝে যেমন হয় তেমনি চিঠিখানাকে Double Distillation– এর ভিতর দিয়ে আসতে হবে কিন্তু এবার তা হয়নি; তাই লেখক খুবই খুশি হয়েছেন । 

১১) ‘আমার পক্ষে এর উত্তর দেওয়া সুকঠিন’- কে, কাকে এ কথা বলেছেন ? কীসের উত্তর দেবার কথা বলা হয়েছে ?  

উঃ এই উত্তিটির বস্তুা হলেন লেখক সুভাষচন্দ্র বসু। তিনি এই কথা তাঁর পরম মিত্র দিলীপ রায়কে বলেছিলেন।

দিলীপ রায়ের লেখা চিঠি তাঁর হৃদয়তন্ত্রীকে এমনই কোমলভাবে স্পর্শ করে চিন্তা ও অনুভূতিকে অনুপ্রাণিত করেছিল যে, লেখকের পক্ষে এর উত্তর দেওয়া ছিল সুকঠিন ব্যাপার। 

১২) ‘পরের বেদনা সেই বুঝে শুধু যেজন ভুক্তভোগী’- উদ্ধৃতির সমার্থক বাক্য পত্রটি থেকে খুঁজে নিয়ে লেখো। সেই বাক্যটি থেকে লেখকের কোন মানসিকতার পরিচয় পাও ? 

উঃ উদ্ধৃতিটির একটি সমার্থক বাক্য হলো- ‘আমার মনে হয় না আমি যদি স্বয়ং কারাবাস না করতাম তাহলে একজন কারাবাসী বা অপরাধীকে ঠিক সহানুভূতির চোখে দেখতে পারতাম।’

লেখক একজন মানবতাবাদী মানুষ। অপরাধীদের প্রতি তিনি সহানুভূতিশীল, তাদের প্রবৃত্তিগুলিকে মানসিক ব্যাধি বলেই তিনি ধরতে চান এবং সেইভাবে ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিত বলে মনে করেন। 

১৩) ‘আমার মেয়াদ শেষ হওয়া পর্যন্ত আধ্যাত্মিক দিক দিয়ে, অনেকখানি লাভবান হতে পারব’- কোন্ প্রসঙ্গে বক্তার এই উক্তি ? জেলজীবনে তিনি আধ্যাত্মিক দিক দিয়ে কীভাবে লাভবান হবার কথা বলেছেন ?  

উঃ ব্রিটিশ ভারতে মান্দালয় জেলে সুভাষচন্দ্র দীর্ঘকাল বন্দি ছিলেন। জেলের মধ্যে যে নির্জনতায় মানুষকে বাধ্য হয়ে দিন কাটাতে হয় সেই নির্জনতাই তাঁকে জীবনের চরম সমস্যাগুলি তলিয়ে বোঝবার সুযোগ করে দেয়। লেখক নিজের প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে বলেছেন- ‘আমাদের ব্যক্তিগত বা সমষ্টিগত জীবনের অনেক জটিল প্রশ্নই বছরখানেক আগের চেয়ে এখন যেন অনেকটা সমাধানের দিকে পৌঁছে দিচ্ছে।’ এই প্রসঙ্গেই বস্তুার এই উক্তি ।

লেখক সুভাষচন্দ্র মনে করেছেন যে, কারাবাস তাঁকে আধ্যাত্মিক দিক থেকে লাভবান করবে। যে সমস্ত মতামত এক সময়ে নিতান্ত ক্ষীণভাবে চিন্তা বা প্রকাশ করা যেত, সে সমস্যাগুলির সঠিক সমাধান তিনি করতে পারছিলেন না। জেলজীবনের নির্জনতার মধ্যে তা যেন সমাধানের পথে এগিয়েছে বলে লেখক মনে করেছেন। আজ যেন সেগুলো তার কাছে স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। অন্য কারণে না হলেও শুধু এই জন্যই লেখক মেয়াদ শেষ হওয়া পর্যন্ত আধ্যাত্মিক দিক দিয়ে অনেকখানি লাভবান হতে পারবেন।  

১৪) ‘Martyrdom’ শব্দটির অর্থ কী ? এই শব্দটি উল্লেখ করে বক্তা কী বক্তব্য রেখেছেন ? 

উঃ ‘Martyrdom’ শব্দটির অর্থ হলো ‘আত্মবলিদান’। লেখকের পরমবন্ধু দিলীপ রায় কারাবাসকে একটা ‘Martyrdom’ বলে অভিহিত করেছেন।

এই প্রসঙ্গে লেখকের বক্তব্য- ‘এটা বন্ধুর গভীর অনুভূতি ও প্রাণের মহত্ত্বেরই পরিচায়ক’। কিন্তু লেখকের সামান্য কিছু ‘Humour’‘Proportion’ এর জ্ঞান আছে। তাই নিজেকে ‘Martyr’ বলে মনে করবার মতো স্পর্ধা তার নেই। স্পর্ধা বা আত্মম্ভরিতা জিনিসটা তিনি সম্পূর্ণভাবে এড়িয়ে যেতে চান। তাই ‘Martyrdom’ জিনিসটা লেখকের কাছে বড়োজোর একটা মহৎ আদর্শই বলে মনে হয়েছে। 

১৫) ‘যখন আমাদিগকে জোর করে বন্দি করে রাখা হয় তখনই তাদের মূল্য বুঝতে পারা যায়’- কোন প্রসঙ্গে এ কথা বলা হয়েছে ? ‘তাদের মূল্য’ বিষয়ে লেখকের বক্তব্য আলোচনা করো । 

উঃ আলিপুর জেলে ইউরোপীয় কয়েদিদের জন্য বিভিন্ন মনোরঞ্জনমূলক ব্যবস্থা কর্তৃপক্ষ করেছেন। কিন্তু ভারতীয়দের জন্য কোনো ব্যবস্থা নেই। ফলে ভারতীয় কয়েদিরা নীরস রুক্ষ্ম প্রকৃতির হয়, তাদের মনে বিকৃতিভাব দেখা দেয়। সবাইকে ছেড়ে নির্জনে থাকার অনুভূতি কেমন তা তখনই বোঝা যায় যখন কাউকে জোর করে বন্দি রাখা হয়। ফলস্বরূপ দীর্ঘদিন কারাবাস মানুষকে ধারে ধীরে দেহে ও মনে অকালবৃদ্ধ করে তোলে। তখনই স্বাধীনতার মূল্য বোঝা যায়। এই প্রসঙ্গে লেখক এইরকম উক্তি করেছেন।

‘তাদের মূল্য’ বলতে লেখক সেই বস্তুগুলিকে বুঝিয়েছেন যা মানুষ বন্দিজীবনে পায় না। জেল বন্দিত্ব মানুষকে দেহে ও মনে মৃতপ্রায় করে তোলে। পিকনিক, বিশ্রালাভ, সংগীতচর্চা, সাধারণ বক্তৃতা, খেলার জায়গায় খেলাধুলা করা, মনোমত কাব্য সাহিত্যের চর্চা এই সব মানুষের জীবনকে কতখানি সরস করে তোলে তা আমরা বুঝতে পারি না। কিন্তু আমাদের যখন বন্দি করে রাখা হয় তখনই তাদের মূল্য আমরা বুঝতে পারি।   

১৬) ‘মানুষের পারিপার্শ্বিক অবস্থা কী কঠোর ও নিরানন্দময়’- যে ঘটনায় লেখকের মনে এই উপলব্ধি ঘটে তার পরিচয় দাও। 

উঃ লেখক ‘সুভাষচন্দ্র বসু’ মনে করেন জেলে দৈহিক কষ্ট অপেক্ষা মানসিক কষ্ট সর্বাপেক্ষা বেশি। যেখানে অত্যাচার ও অপমানের আঘাত যথাসম্ভব কম আসে সেই বন্দি জীবনটা ততটা যন্ত্রণাদায়ক হয় না। এই সমস্ত সুক্ষ্ম ধরনের আঘাত উপর থেকেই আসে; জেলের কর্তাদের এ বিষয়ে কিছু হাত থাকে না।

এইসব আঘাত, উৎপীড়ন আঘাতকারীর প্রতি মানুষের মনকে আরো বিরূপ করে তোলে। সেই দিক দিয়ে দেখলে মনে হয় এইগুলোর উদ্দেশ্য ব্যর্থ। কিন্তু পাছে আমরা আমাদের পার্থিব অস্তিত্ব ভুলে যাই এবং নিজেদের অন্তরের মধ্যে একটা আনন্দের জগৎ গড়ে তুলি, তাই এই সব আঘাত আমাদের উপর বর্ষণ করে স্বপ্নাবিষ্ট আত্মাকে জাগিয়ে বলে দেয় মানুষের পারিপার্শ্বিক অবস্থা কী কঠোর ও নিরামন্দময়। 

১৭) এই চিঠিতে কারাবন্দি অবস্থাতেও দুঃখকাতর, হতাশাগ্রস্ত নয়, বরং আত্মবিশ্বাসী ও আশাবাদী নেতাজির পরিচয়ই ফুটে উঠেছে- পত্রটি অবলম্বনে নিজের ভাষায় মন্তব্যটির যাথার্থ পরিস্ফুট করো।   

উঃ নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু সম্পূর্ণ অজ্ঞাত কারণে একজন রাজনৈতিক বন্দি রূপে ব্রিটিশ কারাগারে বন্দি ছিলেন। তিনি ছিলেন একজন মহান চিন্তাবিদ। তাঁর কাছে হতাশা বলে কোনো বস্তু নেই। জেলে থাকাকালীন যে দীর্ঘ সময় তিনি পেয়েছেন সেটা তিনি অভিশাপ বলে মনে না করে বরং আশীর্বাদ হিসাবে দেখেছেন। জেলের নির্জন একাকীত্বের মধ্যে তিনি অনেক কঠিন সমস্যার সমাধানের চেষ্টা করেছেন। আশ্চর্য মনোবল নিয়ে তিনি ভারতীয় কারা শাসন প্রণালীর সংস্কার সাধনের চিন্তা করেছেন। ভবিষ্যত পরিকল্পনা তৈরি করেছেন, যা তাঁর ব্যস্ত জীবনে সম্ভব ছিল না।

তিনি জেলগুলির অবস্থা, কয়েদিদের অবস্থা স্বচক্ষে দেখে বুঝেছেন যে কারা সংস্কারের প্রয়োজন। দার্শনিক চিন্তা মানুষের অন্তরে শক্তি যোগায় বলে তিনি উপলব্ধি করেছেন। দুঃখের অশ্রুকে তিনি গুরুত্ব দেননি এবং তার মধ্যেই তিনি প্রেম ও করুণার প্রকাশ দেখেছেন। তা যে মহান ও উন্নততর জীবনে প্রবেশ করার প্রেরণা জোগায় সেকথাও সুভাষচন্দ্র বলেছেন। তাঁর মধ্যে কাতরতা ও হতাশাগ্রস্ততার পরিচয় পাওয়া যায়নি। বরং এই পথে তাঁকে চরম আশাবাদী ও আত্মবিশ্বাসী বলে মনে হয়েছে।  

১৯) কারাগারে বসে নেতাজির যে ভাবনা, যে অনুভব তার অনেকখানি কেন অকথিত রাখতে হবে? 

উঃ ‘জেলখানার চিঠি’ রচনাংশের লেখক ‘সুভাষচন্দ্র বসু’ তাঁর লেখা চিঠিতে তাঁর কর্মজীবন কী হবে, ভবিষ্যতে কী কী করতে চান সে সম্বন্ধে নানারকম আলোচনা করেছেন। তাঁর পরমবন্ধু দিলীপ রায়কে সেগুলি জানাতে তিনি ভাষার কৌশলের সাহায্য নিয়েছিলেন। কারণ কয়েদিদের লেখা চিঠিপত্র জেল কর্তৃপক্ষ বারবার পড়ে দেখেন। সন্দেহের লেশমাত্র থাকলে সেই চিঠি Censor এর বাঁধনে আটকে বাতিল হতে পারে।

সুভাষচন্দ্রের লেখা চিঠিগুলি এক মূল্যবান সম্পদ। এতে রয়েছে বর্তমান পরিস্থিতির বিশ্লেষণ ও ভবিষ্যতের পরিকল্পনা। তাঁর অন্তরের এই সব গভীরতম প্রবাহগুলি দিনের উপযুক্ত আলোতে প্রকাশ হয়ে পড়ুক, তা তিনি কখনোই চাননি। তাই এই পাথরের প্রাচীর ও লৌহদ্বারের অন্তরালে বসে তিনি আজ যা ভাবছেন, যা অনুভব করছেন- তার অনেকখানিই কোনো এক অনাগত ভবিষ্যৎকাল পর্যন্ত অকথিতই রাখতে হবে বলে তিনি মনে করেছেন। 

অষ্টম শ্রেণি বাংলা অধ্যায়ভিত্তিক MCQ প্রশ্নের MOCK TEST প্রদান করতে নিম্নের লিঙ্কটি অনুসরণ করতে হবে

click here

 অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ লিঙ্কঃ

শিক্ষালয় ওয়েবসাইটের কিছু গুরুত্বপূর্ণ লিঙ্ক নিম্নে প্রদান করা হলোঃ

শিক্ষালয় ওয়েবসাইটের সকল প্রকার নোট, সাজেশন, প্রশ্নপত্র ও মক টেষ্টের সুবিধা গ্রহণ করতে নিম্নের ছবিতে ক্লিক/টাচ করে বিষদ তথ্য জেনে নাওঃ 

paid courses

You cannot copy content of this page

Need Help?