“পরাজয়” গল্প থেকে এখানে গুরুত্বপূর্ণ কিছু নোট প্রদান করা হলো। শিক্ষার্থীরা নির্দিষ্ট নোটে টাচ/ক্লিক করে সেই বিষয়ের নোটগুলি দেখতে পারবে।
১) “রাগে ফুঁসছিল রঞ্জন”- তার এই রাগের কারণ কী?
উৎসঃ
প্রশ্নোক্ত তাৎপর্যপূর্ণ অংশটি “সিদ্ধার্থ ঘোষ” সংকলিত “খেলা আর খেলা” গ্রন্থের অন্তর্গত, “শান্তিপ্রিয় বন্দ্যোপাধ্যায়” রচিত “পরাজয়” গল্প থেকে গৃহীত হয়েছে।
রঞ্জনের রাগের কারণঃ
পনেরো বছর ধরে সকল প্রলোভনকে উপেক্ষা করেও গল্পের প্রধান চরিত্র, ফুটবল খেলোয়ার রঞ্জন, একই দলে খেলে চলেছে এবং তার দলকে অনেক সন্মান প্রদান করেছে।
কিন্তু পয়লা বৈশাখের সকালে বারপূজার সময় যখন প্রতিটি ক্লাব তাদের দলের প্রধান খেলোয়ারদের নিমন্ত্রণ করে, তখন রঞ্জনকে তার দলের পক্ষ থেকে আমন্ত্রণ জানানো হয় নি। তাদের ক্লাবের নান্টুদার কাছে ইতিপূর্বে রঞ্জন জেনেছিল যে, এই নিমন্ত্রণের অর্থ হল দলের সঙ্গে খেলোয়ারদের সম্পর্ক নিবিড় করে তোলা, আর নিমন্ত্রণ না করার অর্থ দলের কাছে সে অবাঞ্ছিত।
তাই বারপূজার দিনে নিজের স্বর্বস্ব উজার করে দেওয়া ক্লাবের পক্ষ থেকে উপেক্ষিত ও অপমানিত রঞ্জন রাগে ফুঁসছিল।
“রঞ্জন টেলিফোনটা রেখে দিল”- কোন্ কথা শুনে রঞ্জন টেলিফোনটা রেখে দিল?
উত্তর জানতে এখানে টাচ/ক্লিক করতে হবে
“এত দুঃখ, এত ব্যথা সে কখনো পায়নি”- এই দুখ-যন্ত্রণার দিনে কীভাবে অতীতের সুন্দর দিনগুলির কথা রঞ্জনের মনে এসেছে?
“কী করবে ও ঠিক করে ফেলেছে”- এখানে কার কথা বলা হয়েছে? সে কী ঠিক করে ফেলেছে? তার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সে পরবর্তী সময়ে চলতে পারলো কি?
উত্তর জানতে এখানে টাচ/ক্লিক করতে হবে