দ্বাদশ শ্রেণি বাংলা মেঘের গায়ে জেলখানা

দ্বাদশ শ্রেণি বাংলা মেঘের গায়ে জেলখানা

“দ্বাদশ শ্রেণি বাংলা মেঘের গায়ে জেলখানা” থেকে এখানে গুরুত্বপূর্ণ কিছু নোট প্রদান করা হলো। শিক্ষার্থীরা নির্দিষ্ট নোটে টাচ/ক্লিক করে সেই বিষয়ের নোটগুলি দেখতে পারবে।

শিক্ষালয় ওয়েবসাইটের সকল প্রকার আপডেট লাভ করতে মোবাইল স্ক্রিনের বা’দিকের নিম্নের অংশে থাকা বেল আইকনটিতে (🔔) টাচ করে শিক্ষালয় ওয়েবসাইটের নোটিফিকেশন অন করে রাখুন। 

দ্বাদশ শ্রেণি বাংলা মেঘের গায়ে জেলখানা গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের উত্তরঃ 

১) “আজ ইংরেজ নেই, তবু তার আগের ব্যবস্থাই বহাল আছে বক্সায়।”—কোন ব্যবস্থার কথা এখানে বলা হয়েছে? যখন বক্সায় ইংরেজরা বন্দিশিবির তৈরি করেছিল, তখন সেখানকার পরিবেশ কেমন ছিল?

উৎসঃ 

লেখক “সুভাষ মুখােপাধ্যায়” রচিত “আমার বাংলা” গ্রন্থের অন্তর্ভুক্ত “মেঘের গায়ে জেলখানা” রচনা থেকে প্রশ্নোক্ত তাৎপর্যপূর্ণ অংশটি চয়ন করা হয়েছে। 

উদ্দিষ্ট ব্যবস্থাঃ

লেখকের বর্ণনা অনুসারে বক্সা জেলখানায় স্বাধীনতার পরেও ইংরেজ আমলের প্রথা দূরীভূত হয় নি। স্বাধীনতার বহু পরেও সেখানে দেশপ্রেমিক ও স্বাধীনতা সংগ্রামী ভারতীয়দেরকেই বন্দি করে রাখা হত। তাই খাসাহেব, নীরদ চক্রবর্তী, শিবশঙ্কর মিত্রকে এই জেলখানায় বন্দিজীবন কাটাতে প্রত্যক্ষ করেছেন লেখক। 

এমনকি বাংলাদেশের অর্ধশতাব্দী বিস্তৃত মুক্তিযুদ্ধের অগ্নিগর্ভ ইতিহাসে যাঁর জীবন উৎসর্গীকৃত হয়ে আছে, সেই সতীশ পাকড়াশীও ছিলেন বক্সা জেলে বন্দী! 

এ ছাড়া এই জেলে রয়েছেন বাংলাদেশের অগণিত মানুষের বিশ্বস্ত প্রতিনিধিরাও। যে-সমস্ত মানুষ দুরন্ত অজয় নদের তীরে দাঁড়িয়ে বন্যারােধী বাঁধ বেঁধেছেন, যাঁরা অন্ধকার খনিগর্ভে পৌঁছে দিয়েছেন উজ্জ্বল সম্ভাবনাময় নতুন দিনের সুসমাচার, হেলে পড়া ধানের শিষগুলােকে যারা সাহস জুগিয়ে বর্শার ফলার মতাে টানটান করে দিয়েছেন, কারখানার চিমনির ধূমায়িত মুখে যাঁরা জুগিয়ে দিয়েছেন আগুনের ভাষা, তাদের প্রত্যেকেরই স্থান হয়েছে এই বক্সার জেলে। 

বন্দী-শিবির তৈরির সময়কার পরিবেশঃ

লেখকের বর্ণনায় আমরা বন্দী-শিবির তৈরির পূর্বের যে অবস্থার বিবরণ আমরা লাভ করি তা নিম্নরূপ- 

ভুটানের রাজার কাছ থেকে দীর্ঘকালীন মেয়াদে ইজারা নিয়ে ইংরেজরা এই বক্সার জেল তৈরি করে। প্রথমে এটা ছিল একটি কেল্লা। তখন গভীর জঙ্গলে ভরা এই অঞ্চলে বাঘের ডাক শােনা যেত; এমনকি বিষধর সাপেরাও সেখানে ঘুরে বেড়াত। বক্সার বায়ু ছিল দূষিত ও অস্বাস্থ্যকর। সেখানে ঝরনার জল ছিল জীবাণুপূর্ণ। এই অঞ্চলের আশেপাশে দোকান-বাজার, হাসপাতাল কিছুই তখন ছিল না। গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়লে মৃত্যু ছিল অনিবার্য।

 
দ্বাদশ শ্রেণি বাংলা মেঘের গায়ে জেলখানা থেকে আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের উত্তরঃ 

“জেলখানাটা পাহাড়ের তিনতলা সমান একটা হাঁটুর ওপর”- কোন জেলখানা? সেখানে সাধারণ কয়েদিদের ওপর কীরকম অত্যাচার করা হত?

উত্তর জানতে এখানে টাচ/ক্লিক করতে হবে

“এরা ছাড়াও জেলখানায় একদল অভিজাত শ্রেণীর কয়েদি আছে”- কাদেরকে ‘অভিজাত শ্রেণীর কয়েদি’ বলা হয়েছে? তারা অন্য কয়েদিদের থেকে কিভাবে আলাদা?

উত্তর জানতে এখানে টাচ/ক্লিক করতে হবে

“জেলখানায় অসহ্য লাগে অপরাধের তুলনায় শাস্তির এই হেরফের”- কোন জেলখানার কথা বলা হয়েছে? ‘অপরাধের তুলনায় শাস্তির হেরফের’ বলতে লেখক কী বুঝিয়েছেন?

উত্তর জানতে এখানে টাচ/ক্লিক করতে হবে

“গায়ের লোকে ঠাট্টা করে বলে- চোট্টা সাধুর ছেলে হবে নির্ঘাৎ বিশে ডাকাত” -সাধু কে? ‘মেঘের গায়ে জেলখানা’ রচনাংশে সাধুর যে পরিচয় পাওয়া যায় তা নিজের ভাষায় লেখো।

উত্তর জানতে এখানে টাচ/ক্লিক করতে হবে

“এরা সব সাধুচরণের অতীত”- ‘এরা’ বলতে কাদের কথা বলা হয়েছে? এই প্রসঙ্গে মুস্তাফার পরিচয় দাও।

উত্তর জানতে এখানে টাচ/ক্লিক করতে হবে

বক্সার জেলখানার সাধারণ পরিচয় দাও।

উত্তর জানতে এখানে টাচ/ক্লিক করতে হবে

পঞ্চম থেকে দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ কিছু লিংক নিম্নে প্রদান করা হলোঃ

 

শিক্ষালয় ওয়েবসাইটের কিছু গুরুত্বপূর্ণ লিঙ্ক নিম্নে প্রদান করা হলোঃ

শিক্ষালয়ের সাথে ফেসবুকে যুক্ত হতে নিম্নের ছবিতে ক্লিক/টাচ করতে হবেঃ sikkhalaya

Ads Blocker Image Powered by Code Help Pro

Ads Blocker Detected!!!

আমরা শনাক্ত করেছি যে আপনি বিজ্ঞাপন ব্লক করতে এক্সটেনশন ব্যবহার করছেন। এই বিজ্ঞাপন ব্লকার নিষ্ক্রিয় করে আমাদের সমর্থন করুন।

Powered By
100% Free SEO Tools - Tool Kits PRO

You cannot copy content of this page

Need Help?