নব নব সৃষ্টি প্রশ্ন উত্তর ।। Naba Naba Sristi Prosno Uttor

নব নব সৃষ্টি প্রশ্ন উত্তর ।। Naba Naba Sristi Prosno Uttor

শিক্ষালয় ওয়েবসাইটের পক্ষ থেকে নবম শ্রেণি বাংলা নব নব সৃষ্টি প্রশ্ন উত্তর ।। Naba Naba Sristi Prosno Uttor প্রদান করা হলো। শিক্ষার্থীরা এই নব নব সৃষ্টি প্রশ্ন উত্তর ।। Naba Naba Sristi Prosno Uttor অনুশীলনের মধ্য দিয়ে তারা পাঠ্য বিষয়ে সুস্পষ্ট ধারণা লাভ করতে পারবে।

শিক্ষালয় ওয়েবসাইটের সকল প্রকার আপডেট লাভ করতে মোবাইল স্ক্রিনের বা’দিকের নিম্নের অংশে থাকা বেল আইকনটিতে (🔔) টাচ করে শিক্ষালয় ওয়েবসাইটের নোটিফিকেশন অন করে রাখুন।

নব নব সৃষ্টি প্রশ্ন উত্তর ।। Naba Naba Sristi Prosno Uttor: 

১) সংস্কৃত ভাষা- আত্মনির্ভরশীল 

২) প্রাচীন যুগের ভাষা হল- হিব্রু 

৩) ‘আইন-আদালত’ শব্দটি এসেছে- আরবি থেকে 

৪) ‘কাজনা-খারিজ’ শব্দটি এসেছে- ফারসি থেকে 

৫) বহু সাহিত্যিক উঠে পড়ে লেগেছে- হিন্দি থেকে আরবি, ফারসি শব্দ তাড়িয়ে দিতে

৬) “আব্রু দিয়ে, ইজ্জত দিয়ে, ইমান দিয়ে…” লিখেছেন- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর 

৭) ‘শহিদ’ শব্দটি বাংলায় ব্যবহার করেছেন- নজরুল ইসলাম 

৮) বিদযাসাগর আরবি-ফারসি শব্দ ব্যবহার করতেন তাঁর- অসাধু রচনায় 

৯) আরবি-ফার্সির বিরুদ্ধে জেহাদ ঘোষনা করাকে আহাম্মুখী বলে মনে করতেন- হরপ্রসাদ শাস্ত্রী 

১০) হিন্দির বঙ্কিম বলা হয়- প্রেমচন্দ্রকে 

১১) শংকর দর্শনের ভাষা- সংস্কৃতবহুল 

১২) “এই দুই ভষা থেকে ব্যাপকভাবে আর নূতন শব্দ বাংলাতে ঢুকবে না” ভাষা দুটি হল- আরবি-ফারসি 

১৩) ‘চন্ডী’ বলতে বোঝানো হয়েছে- চণ্ডীমঙ্গল কাব্যকে

১৪) ‘মক্তব’ হল- মুসলমানদের পাঠশালা

১৫) উর্দু সাহিত্যের মুল সুর- ফারসির সঙ্গে বাঁধা 

১৬) উর্দু কবি হলেন- ইকবাল 

১৭) মুজতবা আলির মতে বাঙালির সর্বশ্রেষ্ঠ সাহিত্য সৃষ্টি হল- পদাবলি কীর্তন 

১৮) ভাটিয়ালি হল- গান

১৯) বাউল আসলে- ধর্মসম্প্রদায়

২০) বাঙালির চরিত্রে বিদ্যমান- বিদ্রোহ 

২১) ধর্ম বদলালেই- জাতির চরিত্র বদলায় না 

নব নব সৃষ্টি প্রবন্ধ থেকে MCQ প্রশ্নের MOCK TEST প্রদান করতে নিম্নের ছবিতে ক্লিক/টাচ করতে হবে

BENGALI MOCK TEST 

নবম শ্রেণি বাংলাঃ নব নব সৃষ্টি থেকে গুরুত্বপূর্ণ SAQ প্রশ্নের উত্তরঃ 

১) ‘নব নব সৃষ্টি’ কথাটির অর্থ কী?

উঃ নতুন নতুন নির্মাণ 

২) আত্মনির্ভরশীল ভাষা কোনটি?

উঃ সংস্কৃত

৩) কয়েকটি স্বয়ংসম্পূর্ণ ভাষার নাম লেখো।

উঃ সংস্কৃত, হিব্রু, গ্রীক, আবেস্তা, আরবি প্রভৃতি। 

৪) আত্মনির্ভশীল নয় এমন কয়েকটি ভাষার নাম লেখো। 

উঃ ইংরেজি ও বাংলা। 

৫) বাংলা ভাষা কোন কোন ভাষা থেকে প্রচুর শব্দ গ্রহণ করেছে? 

উঃ সংস্কৃত, আরবি, ফারসি, ইংরেজি প্রভৃতি। 

৬) হিন্দি ভাষার সাহিত্যিকরা কী চেষ্টা করছেন?

উঃ হিন্দি থেকে অন্যান্য ভাষার শব্দকে দূর করতে। 

৭) বিদ্যাসাগর কোন রচনায় বিদেশি শব্দ ব্যবহার করতেন? 

উঃ বেনামিতে লেখা অসাধু রচনায়। 

৮) ‘আলাল’ ও ‘হুতোম’ কী?

উঃ আলালের ঘরের দুলাল (প্যারিচাঁদ মিত্র) ও হুতোম প্যাঁচার নক্সা (কালীপ্রসন্ন সিংহ)। 

৯) কাকে হিন্দি সাহিত্যের বঙ্কিম বলা হয়েছে?

উঃ প্রেমচাঁদকে। 

১০) ‘বসুমতী’ কী?

উঃ বাংলা ভাষায় প্রচলিত দৈনিক পত্র। 

১১) ‘বাঁকা চোখে’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে?

উঃ বাংলা দৈনিক সংবাদপত্র। 

১২) বাংলা ভাষায় কোন কোন বিদেশি শব্দ মুখ্যত প্রবেশ করেছে?

উঃ ইংরেজি, আরবি ও ফারসি 

১৩) সংস্কৃত চর্চা উঠিয়ে দিলে কি হবে বলে প্রাবন্ধিক মনে করেছেন?

উঃ আমরা অন্যতম প্রধান খাদ্য থেকে বঞ্চিত হব। 

১৪) বর্তমানে ছাত্রছাত্রীদের পুরানো বাংলা রচনা পরবার কারণ কী?

উঃ বিশ্ববিদ্যালয়গুলির পাঠ্যতালিকায় অন্তর্ভুক্ত থাকা। 

১৫) কোন কোন ভাষার সংঘর্ষে নবীন ফারসি ভাষা জন্ম নেয়?

উঃ ইরানীয় আর্য ভাষা ও সেমিতি আরবি ভাষা। 

১৬) ইকবাল কে?

উঃ উর্দু ভাষার প্রখ্যাত কবি।

১৭) প্রাবন্ধিকের মতে বাঙ্গালির সর্বশ্রেষ্ঠ সাহিত্যকীর্তি কোনটি?

উঃ পদাবলীসাহিত্য ও কীর্তন গান। 

নব নব সৃষ্টি থেকে বড়ো প্রশ্নের উত্তরঃ 

১) ‘প্রাচীন যুগের সব ভাষাই তাই’ – কোন কোন ভাষার উল্লেখ করে লেখক কেন এরূপ বলেছেন ? এ প্রসঙ্গে বর্তমান যুগের কোন দুটি ভাষা সম্পর্কে তিনি কী বলেছেন ?

উৎসঃ

প্রাবন্ধিক ‘সৈয়দ মুজতবা আলী’ রচিত ‘নব নব সৃষ্টি’ প্রবন্ধ থেকে প্রশ্নোক্ত তাৎপর্যপূর্ণ অংশটি চয়ন করা হয়েছে। 

ভাষার পরিচয়ঃ

প্রবন্ধের আলোচ্য অংশে লেখক সংস্কৃত এবং তার সঙ্গে হিব্রু, গ্রিক, আবেস্তা এবং কিছুটা আধুনিক আরবি ভাষার কথা উল্লেখ করেছেন। প্রাচীন যুগের অধিকাংশ ভাষাই নতুন চিন্তা-ভাবনা, নতুন বস্তু বোঝাতে নতুন শব্দের প্রয়োজন হলে তা নিজ শব্দভাণ্ডারের ধাতু বা শব্দ দ্বারাই তৈরি করার চেষ্টা করেছে। অন্য ভাষা থেকে ঋণ নেওয়ার কথা ভাবে না। বিদেশি শব্দ ব্যবহার করলেও তা অতিসামান্য। তাই লেখক প্রাচীন ভাষাগুলিকে আত্মনির্ভরশীল ও স্বয়ংসম্পূর্ণ বলেছেন।

প্রাবন্ধিকের অভিমতঃ

প্রাবন্ধিক বর্তমান যুগের ইংরেজি ও বাংলা ভাষার উল্লেখ করেছেন। আধুনিক কালের ভাষা ইংরেজি এবং বাংলা অন্যান্য ভাষা থেকে অতিরিক্ত শব্দ গ্রহণ করে নিজের ভাণ্ডারকে সমৃদ্ধ করার ও প্রয়োজন মেটানোর চেষ্টা করে। পাঠান-মোগল যুগে এভাবেই বাংলা ভাষায় প্রচুর আরবি-ফারসি শব্দ স্থানলাভ করেছে। বাংলা পরবর্তীকালে ইংরেজি থেকে এবং ইংরেজির মাধ্যমে অন্যান্য ভাষা থেকে শব্দ গ্রহণ করেছে। এই কারণে ইংরেজি ও বাংলা, লেখকের মতে স্বয়ংসম্পূর্ণ ভাষা নয়।

২) ‘বর্তমান যুগের ইংরেজি ও বাংলা আত্মনির্ভরশীল নয়’- আত্মনির্ভরশীল ভাষা কাকে বলে ? লেখকের এরকম মনে হওয়ার কারণ কী ?

উৎসঃ

প্রাবন্ধিক ‘সৈয়দ মুজতবা আলী’ রচিত ‘নব নব সৃষ্টি’ প্রবন্ধ থেকে প্রশ্নোক্ত তাৎপর্যপূর্ণ অংশটি চয়ন করা হয়েছে। 

আত্মনির্ভরশীল ভাষার স্বরূপঃ

প্রাবন্ধিকের মতে ভাষার আত্মনির্ভরশীলতার অর্থ ভাষার স্বয়ংসম্পূর্ণতা। সংস্কৃতকে উদাহরণ হিসেবে দেখিয়ে তিনি বলেছেন যে এই ভাষায় কোনো নতুন চিন্তা, অনুভূতি, কিংবা বস্তুকে বোঝানোর জন্য শব্দের প্রয়োজন হলে সংস্কৃত তা নিজের ভাণ্ডারেই সন্ধান করে। প্রয়োজনে এমন কোনো ধাতু বা শব্দকে খুঁজে নিতে চায় যা সামান্য অদল-বদল করে বা পুরোনো ধাতুর সাহায্যেই একটি নতুন শব্দ নির্মাণ করে নেওয়া যায়। তাই সংস্কৃত একটি আত্মনির্ভরশীল ভাষা হয়ে উঠতে পেরেছে।

প্রাবন্ধিকের অভিমতঃ

আধুনিক কালের ভাষা ইংরেজি এবং বাংলা অন্যান্য ভাষা থেকে অতিরিক্ত শব্দ গ্রহণ করে নিজের ভাণ্ডারকে সমৃদ্ধ করার ও প্রয়োজন মেটানোর চেষ্টা করে। বাংলা পরবর্তীকালে ইংরেজি থেকে এবং ইংরেজির মাধ্যমে অন্যান্য ভাষা থেকে শব্দ গ্রহণ করেছে। এই কারণে ইংরেজি ও বাংলাকে প্রাবন্ধিক আত্মনির্ভরশীল ভাষা বলে মনে করেন নি। 

 

৩) ‘রচনার ভাষা তার বিষয়বস্তুর উপর নির্ভর করে’- মন্তব্যটির তাৎপর্য বুঝিয়ে দাও।

উৎসঃ

প্রাবন্ধিক ‘সৈয়দ মুজতবা আলী’ রচিত ‘নব নব সৃষ্টি’ প্রবন্ধ থেকে প্রশ্নোক্ত তাৎপর্যপূর্ণ অংশটি চয়ন করা হয়েছে।

তাৎপর্যঃ

নতুন শব্দ তৈরি বা বিষয়ের মধ্য দিয়ে নতুন চিন্তা ও অনুভূতি ফুটিয়ে তুলতে গেলে বিদেশি ভাষার প্রয়োজন। শিক্ষার মাধ্যম হিসেবে ইংরেজি ভাষা বাতিল করার ফলে বাংলা ভাষায় বিদেশি শব্দ আরও বেশি করেই প্রবেশ করেছে। তবে বিদেশি শব্দ কোনোভাবেই লেখার মাধুর্যকে নষ্ট করতে পারে না যদি তা বিষয়কেন্দ্রিক হয়। বিভিন্ন ভাষার ব্যবহার – রবীন্দ্রনাথ আরবি-ফারসিকে স্বাগত জানিয়ে খুব স্বচ্ছন্দেই লিখেছেন- ‘আব্রু দিয়ে, ইজ্‌জৎ দিয়ে, ইমান দিয়ে, বুকের রক্ত দিয়ে’। নজরুল ইসলামও ‘ইনকিলাব’, ‘শহিদ’ প্রভৃতি শব্দ বাংলায় অনায়াসেই ব্যবহার করেছেন। শংকরদর্শন-এর আলোচনায় যে গাম্ভীর্য ও আভিজাত্য রয়েছে, তা সংস্কৃত শব্দ ব্যবহারেই সঠিক রূপ লাভ করে।

বসুমতী পত্রিকার সম্পাদকীয় ভাষাও একইরকম গম্ভীর প্রকৃতির। কিন্তু বাঁকা চোখে পত্রিকার ভাষায় চটুলতা তার বিষয় উপযোগী। আবার রেলের ইঞ্জিন কীভাবে চালাতে হয় বা বিজ্ঞানচর্চা ও দর্শনের বিষয় জানতে ইংরেজি ভাষার বিকল্প নেই।

তাই বলা যায়, সঠিক ভাষা প্রয়োগ বিষয়বস্তুর মূলভাবকে তুলে ধরতে পারে।

 

৪) ‘ইংরেজি চর্চা বন্ধ করার সময় এখনও আসেনি’- বক্তা কে ? এরূপ উক্তির কারণ কী ?

উৎসঃ

প্রাবন্ধিক ‘সৈয়দ মুজতবা আলী’ রচিত ‘নব নব সৃষ্টি’ প্রবন্ধ থেকে প্রশ্নোক্ত তাৎপর্যপূর্ণ অংশটি চয়ন করা হয়েছে। 

বক্তাঃ

উদ্ধৃতাংশটির বক্তা হলেন প্রাবন্ধিক স্বয়ং। 

প্রাবন্ধিকের মন্তব্যের কারণঃ

প্রাবন্ধিক মনে করেন বাংলা ভাষা আত্মনির্ভরশীল ভাষা নয়। আরবি-ফারসির মতোই ইংরেজির থেকেও আমরা প্রচুর শব্দ নিয়েছি। ভাষাকে স্বাবলম্বী করে তোলার জন্য অন্য ভাষাকে ত্যাগ করার চেষ্টা একেবারে বিরল ঘটনা নয়। হিন্দিতে এ চেষ্টা হয়েছে। আবার বিখ্যাত লেখকদেরও দেখা গিয়েছে যে, তাঁরা অন্য পথে হেঁটেছেন। বাংলা ভাষাতেই রবীন্দ্রনাথ, নজরুল থেকে হরপ্রসাদ শাস্ত্রী এর উদাহরণ। লেখক দেখিয়েছেন যে বাংলা ভাষায় যে শব্দসমূহ এসেছে তার মধ্যে আরবি, ফারসি এবং ইংরেজি প্রধান। এক্ষেত্রে ইংরেজির ভূমিকা কোনোভাবেই এড়ানো সম্ভব নয়।

দর্শন, নন্দনশাস্ত্র, পদার্থ কিংবা রাসায়নবিদ্যা ইত্যাদির জন্য প্রয়োজনীয় শব্দ বাংলায় যথেষ্ট নেই। রেল ইঞ্জিন চালানোর প্রযুক্তি বিষয়ে বাংলায় কোনো বই নেই। এখানে ইংরেজির উপরে নির্ভর করা ছাড়া কোনো উপায় নেই। এইসব কারণেই লেখকের মনে হয়েছে আত্মনির্ভরশীল হওয়ার জন্য ইংরেজির চর্চা বন্ধ করার সময় এখনও আসেনি। 

 

নবম শ্রেণি বাংলা নব নব সৃষ্টি থেকে গুরুত্বপূর্ণ বড়ো প্রশ্নঃ 

“ফল যদি ভালো হয় তখন তারা না হয় চেষ্টা করে দেখবেন”- কী চেষ্টা করে দেখার কথা এখানে বলা হয়েছে? এ বিষয়ে বাঙালি সাহিত্যিকদের ভূমিকা কী ছিল? ১+৪

উত্তর দেখতে এই লিঙ্কে ক্লিক/টাচ করতে হবে 

“বিদেশি শব্দ নেওয়া ভালো না মন্দ সে প্রশ্ন অবান্তর”— কে এমন মনে করেন? তার এমন মনে হওয়ার কারণ কী লেখো। ১+৪

উত্তর দেখতে এই লিঙ্কে ক্লিক/টাচ করতে হবে 

ভারতীয় ভাষায় কোন ভাষার প্রভাব সবচেয়ে বেশি এবং কেন? এই প্রসঙ্গে নব সৃষ্ট সিন্ধি, উর্দু ও কাশ্মীরি সাহিত্য সম্পর্কে প্রাবন্ধিকের মতামত কী ছিল লেখো। ২+৩

উত্তর দেখতে এই লিঙ্কে ক্লিক/টাচ করতে হবে 

“নব নব সৃষ্টি” প্রবন্ধে প্রাবন্ধিক সংস্কৃত ভাষাকে আত্মনির্ভরশীল বলেছেন কেন? বর্তমান যুগে ইংরেজি ও বাংলা ভাষা আত্মনির্ভরশীল নয় কেন? ২+৩

উত্তর দেখতে এই লিঙ্কে ক্লিক/টাচ করতে হবে

‘ধর্ম বদলালেই জাতির চরিত্র বদলায় না’- মন্তব্যটির তাৎপর্য ব্যাখ্যা করো। 

উত্তর দেখতে এই লিঙ্কে ক্লিক/টাচ করতে হবে 

“নব নব সৃষ্টি” প্রবন্ধ থেকে PDF প্রশ্নের উত্তর

উত্তর দেখতে এই লিঙ্কে ক্লিক/টাচ করতে হবে 

নবম শ্রেণির সকল বাংলা অধ্যায়ভিত্তিক PDF NOTE দেখতে নিম্নের লিঙ্কটি অনুসরণ করো 

bangla pdf note

শিক্ষালয় ওয়েবসাইটের কিছু গুরুত্বপূর্ণ লিঙ্ক নিম্নে প্রদান করা হলোঃ

শিক্ষালয় ওয়েবসাইটের সকল প্রকার নোট, সাজেশন, প্রশ্নপত্র ও মক টেষ্টের সুবিধা গ্রহণ করতে নিম্নের ছবিতে ক্লিক/টাচ করে বিষদ তথ্য জেনে নাওঃ 

paid courses

You cannot copy content of this page

Need Help?