মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৪ । Madhyamik Bengali Suggestion 2024

মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৪ । Madhyamik Bengali Suggestion 2024

মাধ্যমিক শিক্ষার্থীদের জন্য শিক্ষালয় ওয়েবসাইটের পক্ষ থেকে মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৪ । Madhyamik Bengali Suggestion 2024 প্রদান করা হলো। মাধ্যমিক ২০২৪ দিতে চলা শিক্ষার্থীরা এই মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৪ । Madhyamik Bengali Suggestion 2024 অনুসারে প্রস্তুতি গ্রহণ করলে উপকৃত হবে।

শিক্ষালয় ওয়েবসাইটের সকল প্রকার আপডেট লাভ করতে মোবাইল স্ক্রিনের বা’দিকের নিম্নের অংশে থাকা বেল আইকনটিতে (🔔) টাচ করে শিক্ষালয় ওয়েবসাইটের নোটিফিকেশন অন করে রাখুন।

মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৪ । Madhyamik Bengali Suggestion 2024: 

জ্ঞানচক্ষুঃ (এই গল্প থেকে শুধুমাত্র ১ ও ৩ নম্বরের প্রশ্নের উত্তর ভালো করে পড়বে)  

জ্ঞানচক্ষু গল্প থেকে MCQ প্রশ্নঃ 

১) নতুন মেসোমশাই হলেন একজন- ক) বই প্রকাশক খ) চিকিৎসক গ) লেখক ঘ) গায়ক

২) তপনের মেসোমশাই কোন পত্রিকায় তপনের লেখা ছাপানোর কথা বলেছিলেন?- ক) ধ্রুবতারা খ) শুকতারা গ) সন্ধ্যাতারা ঘ) রংমশাল

৩) ছোটমাসি আর তপনের বয়সের ব্যবধান প্রায়- ক) বছর চারেক খ) বছর আটেক গ) বছর সাতেক ঘ) বছর পাঁচেক

৪) ঠাট্টাতামাশার মধ্যে তপন ক-টি গল্প লিখেছে?- ক) একটি-দুটি খ) দুই-তিনটি গ) তিনটি-চারটি ঘ) চারটি-পাঁচটি

৫) “পৃথিবীতে এমন অলৌকিক ঘটনাও ঘটে”- অলৌকিক ঘটনাটি হল- ক) এক লেখকের সঙ্গে তপনের ছোটমাসির বিয়ে হয়েছে খ) বাড়িতে তপনের নাম হয়ে গেছে কবি, সাহিত্যিক, কথাশিল্পী গ) তপনের লেখা গল্প ‘সন্ধ্যাতারা’ পত্রিকায় ছাপা হয়েছে ঘ) তপন দেখল ছাপানো গল্পের একটি লাইনও তার নিজের নয়

৬) হাজার হাজার ছেলের হাতে যেটা ঘুরবে তা হল- ক) ফুটবল খ) কবিতা গ) তপনের লেখা গল্প ঘ) ব্যাট

৭) শ্রী তপন কুমার রায়ের লেখা গল্পটির নাম হল- ক) সন্ধ্যাতারা খ) অনুভূতি গ) প্রথম দিন ঘ) শেষরাতে

৮) “ক্রমশ ও কথাটাও ছড়িয়ে পড়ে”- ‘ও কথাটি’ হল- ক) গল্প লেখা খ) তপন একজন গল্পলেখক গ) কারেকশনের কথা ঘ) তপনের গল্প কারেকশন করে দেওয়ার কথা 

৯) ছোটোমেসো পান করেন- ক) চা খ) কফি গ) সরবত ঘ) ডাবের জল

১০) “বাবা, তোর পেটে এত!”- কথাটি বলেছেন- ক) তপনের মা খ) ছোটোমাসি গ) ছোটোমামা ঘ) মেজোকাকু

মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৪ । Madhyamik Bengali Suggestion 2024©www.sikkhalaya.in

জ্ঞানচক্ষু গল্প থেকে SAQ প্রশ্নঃ 

১) “কথাটা শুনে তপনের চোখ মার্বেল হয়ে গেলো”- কোন কথা শুনে তপনের চোখ মার্বেল হয়ে গেলো?

উঃ তপনের নতুন ছোটো মেসোমশাই গল্প লেখেন এবং তাঁর লেখা গল্প ছাপাও হয়- একথা শুনে তপনের চোখ মার্বেল হয়ে যায়। 

২) “এ বিষয়ে সন্দেহ ছিলো তপনের”- কোন বিষয়ের কথা বলা হয়েছে?

উঃ লেখকেরাও যে তপনের বাবা, ছোটোমামা বা মেজোকাকুর মতো একজন সাধারণ মানুষ এই বিষয়ে সন্দেহ ছিলো তপনের। 

৩) কাকে দেখে তপনের জ্ঞানচক্ষু খুলে যায়?

উঃ লেখক নতুন ছোটো মেসোকে দেখে তপনের জ্ঞানচক্ষু খুলে গিয়েছিল। 

৪) “ছোটমাসি সেইদিকেই ধাবিত হয়”- কোন দিকে?

উঃ তপনের লেখা গল্প নিয়ে তাঁর ছোটো মাসি ছোটো মেসোর দিকে ধাবিত হয়। 

৫) “একটু কারেকশন করে ইয়ে করে দিলে ছাপতে দেওয়া চলে”- কে, কী ছাপানোর কথা বলেছেন?

উঃ তপনের নতুন ছোটো মেসোমশাই তপনের লেখা গল্প প্রথম দিন ছাপানোর কথা বলেছে। 

৬) “এইসব মালমশলা নিয়ে বসে”- কীসের কথা বলা হয়েছে?

উঃ তপনের সমবয়সীদের রাজা-রানি, খুন-জখম-অ্যাক্সিডেন্ট বা অনাহারে মৃত্যুর মতো বিষয়গুলি নিয়ে গল্প লেখার কথা বলা হয়েছে। 

৭) তপনের গল্প পড়ে ছোটমাসি কী বলেছিল?

উঃ ছোটোমাসি জানতে চেয়েছিল যে তপন কোনো জায়গা থেকে গল্পটি ‘টুকলিফাই’ করেছে কিনা।

৮) বুকের রক্ত কেন ছলকে ওঠে তপনের?

উঃ ছোটো মেসো ও মাসি সন্ধ্যাতারা পত্রিকা হাতে তাদের বাড়িতে বেড়াতে এলে তার লেখা গল্প পত্রিকায় ছাপা হয়েছে এই আশায় তপনের বুকের রক্ত ছলকে ওঠে। 

৯) “সূচিপত্রেও নাম রয়েছে”- সূচিপত্রে কী লেখা ছিল?

উঃ সূচিপত্রে তপনের লেখা গল্পের নাম লেখা ছিল “প্রথম দিন”। 

১০) “ক্রমশ ও কথাটাও ছড়িয়ে পড়ে”- কথাটি কী ছিল?

উঃ তপনের আনকোরা হাতের লেখা গল্প তার ছোটো মেসো ‘কারেকশন’ করে দেওয়ায় গল্পটি সন্ধ্যাতারা পত্রিকায় ছাপা হয়েছে- এই কথাটি ছড়িয়ে পড়েছিল। 

১১) “গল্প ছাপানো হলে যে ভয়ংকর আহ্লাদটা হবার কথা, সে আহ্লাদ খুঁজে পায় না”- উদ্দিষ্ট ব্যক্তির আহ্লাদিত হতে না পারার কারণ কী?

উঃ গল্পটি ছাপানোর জন্য ছোটো মেসোর কৃত্বিত্ব প্রচারিত হলে এবং কারেকশনের নামে তার গল্পটি একপ্রকার লিখে দেওয়ার কথা বাড়ির সকলের আচরণে প্রকাশিত হলে তপনের গুরুত্ব কমে যায় বলে গল্প প্রকাশিত হওয়ার যে আনন্দ তপনের হওয়ার কথা ছিলো তা হয় নি। 

১২) “বাবা, তোর পেটে পেটে এত!”- কথাটি কে বলেছেন?

উঃ প্রশ্নোক্ত মন্তব্যটির বক্তা হলেন তপনের মা। 

১৩) দুঃখের মুহূর্তে তপনের সংকল্প কী ছিল?

উঃ দুঃখের মুহুর্তে তপন সংকল্প করে যে, যদি কখনও সে নিজের লেখা ছাপতে দেয় তবে সে নিজে গিয়েই দেবে, অপরের উপরে সে আর নির্ভরশীল থাকবে না।

মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৪ । Madhyamik Bengali Suggestion 2024©www.sikkhalaya.in

জ্ঞানচক্ষু গল্প থেকে ৩ নম্বরের প্রশ্নঃ 

১) ‘যে ভয়ংকর আহ্লাদটা হবার কথা, সে আহ্লাদ খুঁজে পায় না’- আহ্লাদ হবার কথা ছিল কেনো? তা খুঁজে না পাওয়ার কারণ কী? ১+২ 

২) ‘রত্নের মূল্য জহুরির কাছেই’- রত্ন ও জহুরি কে? জহুরি রত্নের মূল্যায়ণ কীভাবে করেছিলেন? ১+২ 

৩) ‘পৃথিবীতে এমন অলৌকিক ঘটনাও ঘটে’- কোন ঘটনাকে অলৌকিক বলা হয়েছে? কেন তাকে অলৌকিক বলা হয়েছে? ১+২

৪) ‘ক্রমশ ও কথাটাও ছড়িয়ে পড়ে’- কোন কথাটি কীভাবে ছড়িয়ে পড়েছিল? ১+২ 

মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৪ । Madhyamik Bengali Suggestion 2024©www.sikkhalaya.in

বহুরূপীঃ (এই গল্প থেকে ১ ও ৫ নম্বরের প্রশ্নের উত্তর ভালো করে পড়বে)

বহুরূপী গল্প থেকে গুরুত্বপূর্ণ ছোটপ্রশ্নঃ 

১) ‘বহুরূপী’ গল্পের লেখক হলেন- সুবােধ ঘােষ

২) “হরিদার জীবনে সত্যিই একটা ________ আছে।”- নাটকীয় বৈচিত্র্য

৩) হরিদা পেশায় ছিলেন একজন- বহুরূপী

৪) “সে ভয়ানক দুর্লভ জিনিস”- ‘ভয়ানক দুর্লভ জিনিস’টি হল- সন্ন্যাসীর পায়ের ধুলাে

৫) ঠিক দুপুরবেলাতে একটা আতঙ্কের হল্লা বেজে উঠেছিল- চকের বাসস্ট্যান্ডের কাছে

৬) “বাসের যাত্রীরা কেউ হাসে, কেউ বা বেশ বিরক্ত হয় কেউ আবার বেশ বিস্মিত।”- কারণ- হরিদার পাগলের সাজ

৭) জগদীশবাবুর বাড়িতে আসা সন্ন্যাসী সারা বছর যা খেতেন- একটি হরিতকী

বহুরূপী গল্প থেকে আরো MCQ প্রশ্নের উত্তর সমাধানের জন্য এই লেখাতে ক্লিক/টাচ করো 

মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৪ । Madhyamik Bengali Suggestion 2024©www.sikkhalaya.in

বহুরূপী গল্প থেকে বড়ো প্রশ্ন সাজেশনঃ 

১) বহুরূপী গল্প অবলম্বনে হরিদার চরিত্রটি আলোচনা করো।

উৎসঃ

বাংলা সাহিত্যের অন্যতম জনপ্রিয় লেখক “সুবোধ ঘোষের” লেখা “গল্পসমগ্র” গ্রন্থের তৃতীয় খন্ড থেকে সংকলিত “বহুরূপী” গল্পের কেন্দ্রীয় চরিত্র হরিদা।সমগ্র গল্প বিশ্লেষণ করে তার চরিত্রের যেসকল বৈশিষ্টগুলি আমাদের দৃষ্টিগোচর হয় তা ক্রমান্বয়ে আলোচিত হল-

বন্ধুবৎসলতাঃ

সমাজের প্রান্তিক শ্রেণির মানুষ হরিদা তার শত দরিদ্রতার মাঝেও অসমবয়সিদের সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ আচরন করেছেন।তাদের সাথে জমে উঠেছে তার চায়ের আসর।

সরল জীবনযাপনঃ

হরিদা ছিলেন অনাড়ম্বর জীবনযাপনে বিশ্বাসী।শহরের সরু গলির ভেতর ছোট্ট একটি ঘরে তিনি সাধারণ ভাবেই দিন অতিবাহিত করতেন। তার কথায়,“বড়ো মানুষের কান্ডের খবর আমি কি করে শুনবো?”

বহুরূপী জীবনঃ

হরিদার জীবন ছিল নাটকীয়তায় পরিপূর্ণ।বহুরূপীকে তিনি পেশা ও নেশায় পরিণত করেছিলেনবাউল,কাবুলিওয়ালা,কাপালিক,পাগল,বাইজি তথা বিরাগী সাজের নৈপুণ্য ও অভিনয় দক্ষতায় তিনি পাঠকের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন।

শিল্পীমনষ্কতাঃ

ঘড়ি ধরে চলা বাঁধা জীবনযাপনে অনিছুক হরিদার পেশা বহুরূপী হলেও তিনি কিন্তু প্রত্যহ সেই কাজ করতেন না।আর এখানেই তার প্রয়োজনকে জয় করে তার শিল্পীসত্ত্বা।

আদর্শবোধঃ

“শিল্প শিল্পের জন্য”-এই উপলব্ধিকে অবলম্বন করে তিনি নিষ্ঠা ও সততার দ্বারা বিরাগী ছদ্মবেশটির প্রতি তার আদর্শবোধ বজায় রেখেছেন।শিল্পই তার জীবনের ধ্রুব সত্য।

এইরূপে হরিদা চরিত্রটি তার বিবিধ চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যাবলীর দ্বারা আমাদের সকলের প্রিয় চরিত্র হয়ে উঠেছে। 

মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৪ । Madhyamik Bengali Suggestion 2024©www.sikkhalaya.in

২) জগদীশবাবুর বাড়ি হরিদা বিরাগী সেজে যাওয়ার পর যে ঘটনা ঘটেছিল, তা বর্ণনা করো। ৫ 

উত্তর জানতে এখানে টাচ/ক্লিক করতে হবে

৩) “অদৃষ্ট কখনও হরিদার এই ভুল ক্ষমা করবে না”- হরিদা কী ভুল করেছিলেন? অদৃষ্ট ক্ষমা না করার পরিণাম কী? ৫ 

উত্তর জানতে এখানে টাচ/ক্লিক করতে হবে

৪) “আমি বিরাগী, রাগ নামে কোনো রিপু আমার নেই”- বক্তা কোন প্রসঙ্গে এ কথা বলেছেন? এই উক্তির প্রেক্ষিতে বক্তার চরিত্র যেভাবে বর্ণিত হয়েছে তা আলোচনা করো। ৫ 

উত্তর জানতে এখানে টাচ/ক্লিক করতে হবে

৫) “এই শহরের জীবনে মাঝে মাঝে বেশ চমৎকার ঘটনা সৃষ্টি করেন বহুরূপী হরিদা”- হরিদার সৃষ্ট দুটি চমৎকার ঘটনার বিবরণ দাও। ৫ 

উত্তর জানতে এখানে টাচ/ক্লিক করতে হবে

৬) “হরিদার জীবনে সত্যই একটা নাটকীয় বৈচিত্র্য আছে”- হরিদা কে? তাঁর কর্মকান্ডের মধ্যে যে নাটকীয় বৈচিত্র ধরা পড়েছে তা গল্প অবলম্বনে লেখো। ৫  

উত্তর জানতে এখানে টাচ/ক্লিক করতে হবে

মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৪ । Madhyamik Bengali Suggestion 2024©www.sikkhalaya.in

পথের দাবীঃ (এখান থেকে ১, ৩ ও ৫ সব নম্বরের প্রশ্নের উত্তর ভালো করে তৈরি করতে হবে) 

দশম শ্রেণি বাংলা পথের দাবী গল্প থেকে গুরুত্বপূর্ণ MCQ প্রশ্নঃ 

১) তেলের খনির কারখানার মিস্ত্রিরা চাকরির উদ্দেশ্যে গিয়েছিল- রেঙ্গুন

২) গিরীশ মহাপাত্রের পায়ে যে ফুল মোজা ছিল , তার রং- সবুজ

৩) গিরীশ মহাপাত্রের বুকপকেটের রুমালে আঁকা ছিল- বাঘ

৪) “দয়ার সাগর! পরকে সেজে দি, নিজে খাইনে।” বক্তা- জগদীশবাবু

৫) নিমাইবাবু জগদীশবাবুকে নজর দিতে বলেছিলেন- রাত্রের মেল ট্রেনটার দিকে 

৬) গিরীশ মহাপাত্রের চোখ দু’টি ছিল- গভীর জলাশয়ের মতো

৭) “লোকটি কাশিতে কাশিতে আসিল”- লোকটির বয়স- ত্রিশ -বত্রিশ 

৮) “কিন্তু বুনোহাঁস ধরাই যে এদের কাজ;” বক্তা হলেন-  রামদাস তলোয়রকর 

৯) “তুমি তো ইউরোপিয়ান নও।” কথাটি বলেছিলেন- রেঙ্গুনের সাব-ইন্সপেক্টর 

১০) “টিফিনের সময় উভয়ে একত্র বসিয়া জলযোগ করিত।” উভয়ে বলতে বোঝানো হয়েছে- অপূর্ব ও রামদাসকে 

দশম শ্রেণি বাংলা পথের দাবী গল্প থেকে MCQ প্রশ্নের মক টেষ্ট প্রদান করতে এই লিঙ্কে ক্লিক/টাচ করতে হবে 

মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৪ । Madhyamik Bengali Suggestion 2024©www.sikkhalaya.in

দশম শ্রেণি বাংলা পথের দাবী গল্প থেকে গুরুত্বপূর্ণ SAQ প্রশ্নঃ 

১) গিরীশ মহাপাত্রের ট্র্যাক ও পকেট থেকে কী বার হয়েছিল ?

উঃ  বাংলা সাহিত্যের অন্যতম উপন্যাসিক “শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়” রচিত “পথের দাবী” উপন্যাসের অন্তর্গত আমাদের পাঠ্য “পথের দাবী” রচনায় গিরীশ মহাপাত্রের ট্যাক থেকে একটা টাকা আর গণ্ডা ছয়েক পয়সা এবং পকেট থেকে একটা লোহার কম্পাস, মাপ করবার কাঠের একটা ফুটরুল, কয়েকটা বিড়ি, একটা দেশলাই ও একটা গাঁজার কলকে বার হয়েছিল।  

 

২) “অপূর্ব রাজি হইয়াছিল” – অপূর্ব কোন বিষয়ে রাজি হয়েছিল ?  

উঃ বাংলা সাহিত্যের অন্যতম উপন্যাসিক “শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়” রচিত “পথের দাবী” উপন্যাসের অন্তর্গত আমাদের পাঠ্য “পথের দাবী” রচনায় রামদাসের স্ত্রী একদিন অপূর্বকে অনুরোধ করেছিল যে, যতদিন অপূর্বের মা কিংবা বাড়ির আর কোনো আত্মীয়া নারী এদেশে এসে বাসার উপযুক্ত ব্যবস্থা না করছে, ততদিন তার হাতেই যৎসামান্য মিষ্টান্ন তাকে প্রতিদিন গ্রহণ করতে হবে।  

 

৩) “তারপর সকালে গেলাম পুলিশকে খবর দিতে ”- কে, কেন পুলিশকে খবর দিতে গিয়েছিল ? 

উঃ বাংলা সাহিত্যের অন্যতম উপন্যাসিক “শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়” রচিত “পথের দাবী” উপন্যাসের অন্তর্গত আমাদের পাঠ্য “পথের দাবী” রচনায় অপূর্বর ঘরে আগের দিন রাতে চুরি হয়ে যাওয়ায় সে পুলিশকে খবর দিতে গিয়েছিল। 

 

৪) ভামো যাওয়ার যাত্রাপথে ট্রেনে অপূর্ব বিরক্ত হয়েছিল কেন ?  

উঃ বাংলা সাহিত্যের অন্যতম উপন্যাসিক “শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়” রচিত “পথের দাবী” উপন্যাসের অন্তর্গত আমাদের পাঠ্য “পথের দাবী” রচনায় ভামো যাওয়ার যাত্রাপথে পুলিশের লোক অপূর্বর তিন বার ঘুম ভাঙিয়ে নাম ও ঠিকানা লিখে নেয় বলে সে বিরক্ত হইয়েছিল। 

 

৫) “মনে হলে দুঃখে লজ্জায় ঘৃণায় নিজেই যেন মাটির সঙ্গে মিশিয়ে যাই”- কোন কথা মনে করে অপূর্বর এই মনোবেদনা ? 

উঃ বাংলা সাহিত্যের অন্যতম উপন্যাসিক “শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়” রচিত “পথের দাবী” উপন্যাসের অন্তর্গত আমাদের পাঠ্য “পথের দাবী” রচনায় অপূর্বকে বিনা দোষে ফিরিঙ্গি ছোঁড়ারা লাথি মেরে প্ল্যাটফর্ম থেকে বের করে দিলে অপূর্ব স্টেশনমাস্টারের কাছে অভিযোগ জানিয়েও প্রত্যাখ্যাত হয় এবং সেখানে উপস্থিত লোকেরাও তাকে সহযোগিতা করেনি। আর সে কথা মনে করেই অপূর্বর এই মনোবেদনা। 

মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৪ । Madhyamik Bengali Suggestion 2024©www.sikkhalaya.in

৬) “ইত্যবসরে এই ব্যাপার” – কোন ব্যাপারের কথা বলা হয়েছে ?  

উঃ বাংলা সাহিত্যের অন্যতম উপন্যাসিক “শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়” রচিত “পথের দাবী” উপন্যাসের অন্তর্গত আমাদের পাঠ্য “পথের দাবী” রচনায় অপূর্ব অফিসে থাকায় এবং তেওয়ারিও বর্মা নাচ দেখতে যাওয়ার জন্য বাড়ি জনহীন ছিল। আর এইসময় অপূর্বর বাসায় চুরি হয়ে যায়। প্রশ্নোক্ত অংশে তার ঘরে এই চুরির ব্যাপারটির কথাই বলা হয়েছে। 

 

৭) “আমারও তো তাই বিশ্বাস” বক্তার কী বিশ্বাস ? 

উঃ বাংলা সাহিত্যের অন্যতম উপন্যাসিক “শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়” রচিত “পথের দাবী” উপন্যাসের অন্তর্গত আমাদের পাঠ্য “পথের দাবী” রচনায় স্টেশনে দেখা হওয়ায় গিরীশ মহাপাত্র অপূর্বকে বলেছিল কপালের লেখা কখনো খণ্ডাবে না। অপূর্বও তখন এই কথায় সম্মতি জানিয়ে প্রশ্নোক্ত মন্তব্যটি করে। 

 

৮) “ও নিয়ম রেলওয়ে কর্মচারীর জন্য”- কোন নিয়ম ? 

উঃ বাংলা সাহিত্যের অন্যতম উপন্যাসিক “শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়” রচিত “পথের দাবী” উপন্যাসের অন্তর্গত আমাদের পাঠ্য “পথের দাবী” রচনায় ফার্স্ট ক্লাসের প্যাসেঞ্জারকে রাত্রে বিরক্ত করা যায় না বলায় জনৈক পুলিশ অপূর্বর উদ্দেশ্যে প্রশ্নোক্ত মন্তব্যটি করে। 

 

৯) “কিন্তু বুনোহাঁস ধরাই যে এদের কাজ”- বক্তা ‘বুনোহাঁস’ বলতে কী বুঝিয়েছেন ?  

উঃ বাংলা সাহিত্যের অন্যতম উপন্যাসিক “শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়” রচিত “পথের দাবী” উপন্যাসের অন্তর্গত আমাদের পাঠ্য “পথের দাবী” রচনায় পুলিশের চোখে যারা রাজদ্রোহীরূপে সন্দেহভাজন গল্পে তাদের ‘বুনোহাঁস’ বলা হয়েছে। 

 

দশম শ্রেণি বাংলা পথের দাবী গল্প থেকে ৩ নম্বরের প্রশ্নঃ 

১) ‘বুড়ো মানুষের কথাটা শুনো’- বুড়ো মানুষ কে? তার কোন কথা শুনতে বলা হয়েছে? ১+২

২) ‘বাবাই একদিন এঁর চাকরি করে দিয়েছিলেন’- বক্তা কে? তাঁর বাবা কাকে কী চাকরী করে দিয়েছিলেন? ১+২

৩) ‘কেবল আশ্চর্য সেই রোগা মুখের অদ্ভুত দুটি চোখের দৃষ্টি’- কার চোখের কথা বলা হয়েছে? চোখ দুটির বর্ণনা দাও। ১+২

মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৪ । Madhyamik Bengali Suggestion 2024©www.sikkhalaya.in

দশম শ্রেণি বাংলা পথের দাবী গল্প থেকে বড়ো প্রশ্ন সাজেশনঃ 

১) “পথের দাবী” গদ্যাংশ অবলম্বনে গিরীশ মহাপাত্রের চরিত্রের পরিচয় দাও। ৫

উত্তর দেখতে এই লিঙ্কে ক্লিক/টাচ করতে হবে 

২) “পোলিটিক্যাল সাসপেক্ট সব্যসাচী মল্লিককে নিমাইবাবুর সম্মুখে হাজির করা হইল”- এরপর পুলিশস্টেশনে কী পরিস্থিতি তৈরি হল,তা পাঠ্যাংশ অনুসরণে আলোচনা করো। ৫

উত্তর দেখতে এই লিঙ্কে ক্লিক/টাচ করতে হবে 

৩) “বাবুটির স্বাস্থ্য গেছে, কিন্তু শখ ষোলোয়ানাই বজায় আছে”- বাবুটি কে? তার স্বাস্থ্য এবং ষোলয়ানা শখের পরিচয় দাও। ১+৪   

উত্তর দেখতে এই লিঙ্কে ক্লিক/টাচ করতে হবে 

মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৪ । Madhyamik Bengali Suggestion 2024©www.sikkhalaya.in

অদল বদলঃ (এই গল্প থেকে ১ ও ৫ নম্বরের প্রশ্নের উত্তর ভালো করে তৈরি করতে হবে) 

অদল বদল গল্প থেকে ছোট প্রশ্নঃ 

১. ‘সব দিক থেকেই একরকম।’ – কোন্ বিষয়ে একরকম?

উত্তরঃ অমৃত ও ইসাব হোলির দিনে যে নতুন জামাগুলি পরেছিল সেগুলির রঙ, মাপ ও কাপড় একরকম ছিল।

২. ‘তফাত শুধু এই যে’- কী বিষয়ে তফাত?

উত্তরঃ অমৃতের বাবা-মা এবং তিন ভাই ছিল কিন্তু ইসাবের বাবা ছাড়া আর কেউ ছিল না।

৩. ‘মা ওকে অনেক বুঝিয়েছিল’ – কী বলে বুঝিয়েছিল?

উত্তরঃ অমৃতের মা অমৃতকে বুঝিয়েছিল যে, ইসাবকে ক্ষেতে কাজ করতে হয় বলে তার জামা ছিঁড়ে গেছে কিন্তু অমৃতের জামাটা প্রায় নতুনের মতো আছে।

৪. ‘ও স্কুলে যাওয়া বন্ধ করে দিল’ – কেন এমন করেছিল?

উত্তরঃ ইসাবের মতো জামা না পেয়ে অমৃত স্কুলে যাওয়া বন্ধ করে দিয়েছিল।

৫. ‘ইসাবের মেজাজ চড়ে গেল।’ -কী কারণে তার মেজাজ চড়ে ছিল?

উত্তরঃ কারণ, কালিয়া একপ্রকার জোর করেই অমৃতের সঙ্গে কুস্তি শুরু করে দিয়েছিল।

৬. ‘কিন্তু আমাকে বাঁচানোর জন্য তাে আমার মা আছে।’ – কেন এই উক্তি?

উত্তরঃ ইসাবের ছেঁড়া জামা দেখে তার বাবা তাকে মারলে বাঁচাবার মতো কেউ ছিল না। কিন্তু অমৃত জানতো যে, তার বাবা তাকে মারলে মা গিয়ে তাকে বাঁচাবে। 

৭. ‘ছেলেরাও কী ঘটেছে জেনে চ্যাঁচাতে লাগল।’- কী বলে ছেলেরা চ্যাঁচাচ্ছিল?

উত্তরঃ ছেলেরা ‘অদল-বদল, অদল-বদল’ বলে চ্যাঁচাচ্ছিল।

৮. কোন্ ঘটনার জন্য ইসাবের বাবা অমৃতকে জড়িয়ে ধরেছিল?

উত্তরঃ ইসাবের বাবা অমৃত-ইসাবের জামা অদল-বদলের ঘটনার সাক্ষী ছিল। সেইজন্য সে অমৃতকে জড়িয়ে ধরেছিল।

৯. “পাঠানের গল্প শােনার জন্য ঘিরে দাঁড়াল।” – কারা ঘিরে দাঁড়াল?

উত্তরঃ পাড়াপড়শী মায়ের দল ঘিরে দাঁড়াল।

১০. ‘অমৃতের জবাব আমাকে বদলে দিয়েছে।’ – কোন জবাব?

উত্তরঃ ইসাবের প্রশ্নের উত্তরে অমৃত জবাব দিয়েছিল যে তার বাড়িতে মা আছে এবং তার বাবা তাকে মারতে এলে মা গিয়ে বাঁচাবে। এখানে এই জবাবের কথা বলা হয়েছে।

১১. ‘গল্প শুনে তাঁদেরও বুক ভরে গেল।’ – কে কোন্ গল্প বলেছিল?

উত্তরঃ ইসাবের বাবা ইসাব ও অমৃতের জামা অদল-বদলের গল্প বলেছিল।

১২. ‘উনি ঘােষণা করলেন’- কী ঘােষণা করেছিলেন?

উত্তরঃ উনি অর্থাৎ গ্রাম-প্রধান ঘোষণা করেছিলেন যে, এরপর থেকে অমৃতকে অদল এবং ইসাবকে বদল বলে ডাকা হবে।

১৩. ‘এই আওয়াজে মুখরিত হয়ে উঠল।’ – কোন্ আওয়াজের কথা বলা হয়েছে?

উত্তরঃ ‘অমৃত-ইসাব অদল বদল, অদল বদল’- এই আওয়াজের কথা বলা হয়েছে।

১৪. ‘অদলবদল’ গল্পটি কে বাংলায় তর্জমা করেন।

উত্তরঃ ‘অদলবদল’ গল্পটি বাংলায় তর্জমা করেন অর্ঘ্যকুসুম দত্তগুপ্ত।

১৫. ‘তা দুজনকে কী করে সামলাবেন?’- এখানে কোন দুজনের কথা বলা হয়েছে?

উত্তরঃ এখানে দুজন বলতে অমৃত এবং ইসাবের কথা বলা হয়েছে।

১৬. ‘সে ওদের আনন্দ মাটি করার জন্য বলল’- ‘সে’ কে?

উত্তরঃ একটি ছেলে ওদের জামা বদলানো দেখেছিল। ‘সে’ বলতে এখানে তার কথা বলা হয়েছে।

১৭. ‘সে ওদের আনন্দ মাটি করার জন্য বলল’- সে কী বলল?

উত্তরঃ সে বলল, ‘তোরা অদল-বদল করেছিস, হুম্।’

১৮. ‘এখন ব্যাপারটা ঘোরালো হয়ে পড়েছে’- কোন ব্যাপারের কথা বলা হয়েছে?

উত্তরঃ কালিয়া ও ইসাবের কুস্তির কথা বলা হয়েছে।

১৯. ‘ওরা ভয়ে কাঠ হয়ে গেল’- ওরা কেন ভয়ে কাঠ হয়ে গেল?

উত্তরঃ ওরা অর্থাৎ অমৃত আর ইসাব ভয়ে কাঠ হয়ে গিয়েছিল; কারণ কালিয়ার সঙ্গে কুস্তি লড়তে গিয়ে ইসাবের জামার পকেট ও ছ’ইঞ্চি পরিমাণ কাপড় ছিঁড়ে গিয়েছিল। 

২০. ‘হঠাৎ অমৃতের মাথায় একটা বুদ্ধি খেলে গেল’- বুদ্ধিটা কীরকম ছিল? 

উত্তরঃ অমৃত ইসাবের ছেঁড়া জামাটা পরে নিজেরটা ইসাবকে দিয়েছিল। 

‘অদল বদল’ গল্প থেকে MCQ প্রশ্নের মক টেষ্ট প্রদান করতে এই লিঙ্কে ক্লিক/টাচ করতে হবে 

মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৪ । Madhyamik Bengali Suggestion 2024©www.sikkhalaya.in

অদল বদল গল্প থেকে বড়ো প্রশ্ন সাজেশনঃ 

১) অদল বদল গল্পে অমৃত চরিত্রের পরিচয় দাও।  ৫

উৎসঃ 

গুজরাটি কথা সাহিত্যিক “পান্নালাল প্যাটেল”-এর লেখা “অদল বদল” গল্পের কেন্দ্রীয় চরিত্র অমৃত নামের এক কিশোর। তার চরিত্রের যে সকল গুণাবলী আমাদের তার প্রতি আকর্ষিত করে সেগুলি ক্রমান্বয়ে আলোচিত হল-

জেদ

গল্প ঘটনা বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, অমৃত খুব জেদি প্রকৃতির ছেলে। বন্ধু ইসাবের মতো হুবহু একই রকম জামা কেনার জেদ থেকে সে মার খেতেও রাজি। সে তার মাকে জানায়- “ঠিক আছে, আমাকে বেঁধে রাখো! মারো! কিন্তু তোমাকে ইসাবের মতো একটা জামা আমার জন্য জোগাড় করতেই হবে।”

শান্তিপ্রিয়তা

অমৃত জেদি হলেও শান্তিপ্রিয় স্বভাব তার চরিত্রের অপর একটি বিশেষ দিক। হোলির দিনে বন্ধু ইসাবের সঙ্গে বেড়াতে গেলে, কালিয়া তার সঙ্গে কুস্তি করতে চাইলেও অমৃত তাকে এড়িয়ে যেতে চেয়েছিল- “দেখ্‌ কালিয়া, আমি কুস্তি লড়তে চাই না, আমাকে ছেড়ে দে।”

বন্ধুপ্রীতি

বন্ধু ইসাবের প্রতি অমৃতের অকৃত্রিম ভালোবাসার পরিচয় পাওয়া যায়। কালিয়ার সঙ্গে কুস্তি লড়তে গিয়ে ইসাবের জামা ছিঁড়ে গেলে অমৃত নিজের জামা খুলে বন্ধুকে পরতে দেয়।

উপস্থিত বুদ্ধি

অমৃত চরিত্রের আর একটি অন্যতম গুণ হল তার বিচক্ষণতা ও উপস্থিত বুদ্ধি। ইসাবের জামা ছিঁড়ে গেলে অমৃত খুব অল্প সময়ের মধ্যেই সিদ্ধান্ত নিয়ে নিজেদের মধ্যে জামা অদল বদল করে নেয়। সে বন্ধুকে বলে- “তোর জামা খুলে আমারটা পর।”

 অনুভূতি প্রবণতা

অমৃত চরিত্রের অনুভূতি-প্রবণতার পরিচয় পাওয়া যায়, বন্ধু ইসাব যে মাতৃহীন এবং তার বাবা তাকে মারলে তাকে বাঁচানোর কেউ নেই- এই বাস্তব সত্যটি উপলব্ধি করার মধ্য দিয়ে। তার কন্ঠে আমরা শুনতে পাই- “কিন্তু আমাকে বাঁচানোর জন্য তো আমার মা আছে।” অমৃতের এই সহানুভূতিশীল মানসিকতা ইসাবের বাবার‌ও চোখ খুলে দিয়েছিলো।

           অতএব, আলোচনার পরিশেষে বলা যায়, অমৃত চরিত্রটি তার সকল প্রকার চারিত্রিক গুণাবলী দ্বারা সকল পাঠকের হৃদয় জয় করতে সমর্থ হয়েছে।  

২) ‘পান্নালাল প্যাটেলের অদল বদল গল্পে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির এক নতুন ছবি ধরা পড়েছে’- বক্তব্যটি বিশ্লেষণ করো।

উত্তরটি দেখতে এই লিঙ্কে ক্লিক/টাচ করতে হবে

৩) অদল বদল গল্পের নামকরণের সার্থকতা আলোচনা করো। 

উত্তরটি দেখতে এই লিঙ্কে ক্লিক/টাচ করতে হবে 

৪) ‘ও আমাকে শিখিয়েছে খাঁটি জিনিস কাকে বলে’- ‘খাঁটি জিনিস’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে? তা কে, কাকে, কীভাবে শিখিয়েছে? 

উত্তরটি দেখতে এই লিঙ্কে ক্লিক/টাচ করতে হবে 

মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৪ । Madhyamik Bengali Suggestion 2024©www.sikkhalaya.in

নদীর বিদ্রোহঃ (এই গল্প থেকে ১ ও ৩ নম্বরের প্রশ্নের উত্তর ভালো করে তৈরি করতে হবে) 

দশম শ্রেণি বাংলা নদীর বিদ্রোহ গল্প থেকে গুরুত্বপূর্ণ MCQ প্রশ্নের উত্তর সমাধান করতে এই লিঙ্কে ক্লিক/টাচ করতে হবে 

দশম শ্রেণি বাংলা নদীর বিদ্রোহ গল্প থেকে SAQ প্রশ্নঃ  

১) ‘কিন্তু সে চাঞ্চল্য যেন ছিল পরিপূর্ণতার আনন্দের প্রকাশ।’— কোন পরিপূর্ণতার কথা বলা হয়েছে ?

উঃ  নদীর পরিপূর্ণতা তার জলরাশির উচ্ছলতায় । নদেরচাদ বর্ষার জলে পুষ্ট নদীর যে চাঞ্চল্য লক্ষ করেছিল , সেই পরিপূর্ণতার কথা এক্ষেত্রে বলা হয়েছে ।

২) ‘আজ যেন সেই নদী খেপিয়ে গিয়াছে’- কোন নদীর কথা বলা হয়েছে ?

উঃ ‘নদীর বিদ্রোহ’ গল্পের নায়ক নদেরচাদের কর্মস্থল থেকে মাইলখানেক দুরে তার প্রিয় নদীটি অবস্থিত ছিল । এখানে সেই নদীটির কথা বলা হয়েছে ।

৩) ‘নদেরচাদ একটি সংকীর্ণ ক্ষীণস্রোতা নদীর কথা ভাবিতেছিল’ — কোন্ নদীর কথা বলা হয়েছে ?

উঃ নদেরচাঁদ তার কর্মস্থলের অনতিদূরে চার বছর ধরে একটি ক্ষীণস্রোতা নদীকে দেখে আসছে । টানা পাঁচ দিনের বৃষ্টিতে সেই নদী ফুলেফেঁপে উঠলেও দাঁড়িয়ে সে সেই ক্ষীণস্রোতা নদীটির কথাই ভাবছিল ।

৪) ‘তার চার বছরের চেনা এই নদীর মূর্তিকে তাই যেন আরও বেশি ভয়ংকর, আরও বেশি অপরিচিত মনে হইল।’— তাৎপর্য বিশ্লেষণ করো। 

উঃ  নদেরচাদের কর্মক্ষেত্রের পাশ দিয়ে প্রবাহিত ক্ষীণস্রোতা নদীটিকে সে প্রতিদিন দেখত । পাঁচ দিন অবিশ্রান্ত বর্ষণে সে নদীর জল ফুলেফেঁপে ভয়ংকর রূপ ধারণ করলে চার বছরের চেনা নদীটিকে নদেরচাদের অচেনা লাগে ।

৫) ‘সে প্রতিদিন নদীকে দেখে’ – ‘সে’ কে ? সে কোন্ নদীকে কেন দেখে? 

উঃ ‘সে’ হল মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘নদীর বিদ্রোহ’ গল্পের কেন্দ্রীয় চরিত্র নদেরচাঁদ। নদেরচাঁদ তার কর্মক্ষেত্র থেকে মাইলখানেক দূরের নদীটিকে প্রতিদিন দেখত। কারণ এমনই এক নদীর ধারে তার শৈশব কেটেছিল ।

৬) ‘আজও সে সেইখানে গিয়া বসিল’ – কে, কোথায় প্রশ্ন গিয়ে বসল? 

উঃ স্টেশনমাস্টার নদেরচাঁদের তার কাজের অবসরে কর্মক্ষেত্র থেকে মাইলখানেক দূরে নদীর উপরকার ব্রিজের মাঝামাঝি ধারকস্তম্ভের শেষ প্রান্তে এসে বসল। 

৭) ‘ধারকস্তত্ত্বের শেষপ্রান্তে বসিয়া সে প্রতিদিন নদীকে দেখে’- তার প্রতিদিন নদীকে দেখার কারণ কী ?

উঃ  নদেরচাদের নদীর সঙ্গে সখ্য ছোটোবেলার, তার গ্রামে থাকাকালীন । কর্মস্থলে এসেও সে তা ভুলতে পারেনি । তাই নদীকে সে প্রতিদিন না দেখে থাকতে পারত না । 

মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৪ । Madhyamik Bengali Suggestion 2024©www.sikkhalaya.in

৮) ‘মনে হয় ইচ্ছা করিলে’- কোন ইচ্ছার কথা বলা হয়েছে ?

উঃ বৃষ্টি শেষে নদীর ধারকস্তম্ভে বসে নদেরচাদ নদীকে দেখছিল। নদীর জলরাশি মাঝেমধ্যে ফুলেফেঁপে উঠছিল। সেই ফুলেফেঁপে ওঠা জলরাশিকে স্পর্শ করার ইচ্ছার কথা বলা হয়েছে।   

৯) ‘এত উঁচুতে জল উঠিয়া আসয়িাছে যে’ – জল উঁচুতে উঠে এসেছে কেন ?

উঃ ক্ষীণস্রোতা নদীর উপর নির্মিত ব্রিজের ধারকস্তম্ভগুলিতে বর্ষার সময় নদীর স্রোত বাধা পায় এবং ফেনিল আবর্ত রচনা করে। তাই জল উঁচুতে উঠে আসে।  

১০) ‘নদেরচাদের ভারী আমোদ বোধ হইতে লাগিল’ – নদেরচাঁদের আমোদ বোধ হওয়ার কারণ কী ?

উঃ ‘নদীর বিদ্রোহ’ গল্প অনুসারে ব্রিজের ধারকস্তম্ভে বসে নদেরচাঁদ বারবার স্তম্ভের গায়ে আঘাত খেয়ে বর্ষণপুষ্ট নদীর ফুলে ওঠা জল ছুঁতে চেষ্টা করছিল। এতেই সে আমোদিত হয়ে উঠেছিল।

১১) ‘সে স্রোতের মধ্যে ছুড়িয়া দিল’ — ‘সে’ কে ? সে স্রোতের মধ্যে কী ছুড়ে দিল ? 

উঃ ‘সে’  হল ‘নদীর বিদ্রোহ’ গল্পের স্টেশনমাস্টার নদেরচাঁদ। চিরপরিচিত ক্ষীণকায় নদীকে বর্ষার জলে ফুলেফেঁপে উঠতে দেখে উৎফুল্ল নদেরচাঁদ পুরোনো চিঠি সেই উন্মত্ত স্রোতের মধ্যে ছুড়ে দিয়েছিল ।

১২) ‘চোখের পলকে কোথায় যে অদৃশ্য হইয়া গেল চিঠিখানি’ – কোন চিঠির কথা বলা হয়েছে ?

উঃ বর্ষণপুষ্ট জলে ক্ষীণস্রোতা নদীর উন্মত্ততা লক্ষ্য করে নদেরচাদ তার স্ত্রীর উদ্দেশ্যে লেখা যে চিঠিটি স্রোতের মধ্যে ফেলে দেয় এখানে সেই চিঠির কথাই বলা হয়েছে।   

১৩) ‘উন্মত্ততার জন্যই জলপ্রবাহকে আজ তাহার জীবন্ত মনে হইতেছিল’ — এই উম্মত্ততার পরিচয় দাও ।

উঃ ‘নদীর বিদ্রোহ’ গল্পে নদেরচাঁদ শীর্ণকায় যে নদীকে দেখে অভ্যস্ত ছিল, তা বর্ষণপুষ্ট হয়ে প্রতিনিয়ত উম্মত্ত জলপ্রবাহের আবর্ত রচনা করায়, সেই জলরাশিকে জীবন্ত বলে মনে হয়েছিল।  

১৪) ‘চিঠি পকেটেই ছিল’ – কোন চিঠির কথা বলা হয়েছে ?

উঃ বর্ষার সঙ্গে বিরহের সুর মিলিয়ে বাড়ি থেকে বহুদুরে কর্তব্যরত স্টেশনমাস্টার নদেরচাঁদ তার বউকে পাঁচ পাতার যে চিঠিটি লিখেছিল সেই চিঠির কথাই বলা হয়েছে।  

১৫) ‘লোভটা সে সামলাইতে পারিল না’ — কোন লোভের কথা বলা হয়েছে ? 

উঃ এখানে ‘লোভ’ বলতে উন্মত্ত নদীর সঙ্গে নদেরচাদের খেলার লোভের কথা বলা হয়েছে। সেই লোভের বশবর্তী হয়ে নদেরচাঁদ স্ত্রীকে লেখা চিঠির পাতাগুলো একের পর এক নদীতে ছুড়ে ফেলেছিল। 

মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৪ । Madhyamik Bengali Suggestion 2024©www.sikkhalaya.in

১৬) ‘নদেরচাদের মন হইতে ছেলেমানুষি আমোদ মিলাইয়া গেল’ — নদেরচাদের মন থেকে আমোদ মিলিয়ে গেল কেন ?

উঃ ব্রিজের ধারকস্তম্ভের ওপর বসে উত্তাল নদী থেকে উঠে আসা শব্দের সঙ্গে বৃষ্টির শব্দ মিশে তৈরি হওয়া শব্দ শুনতে শুনতে নদেরচাদের মন থেকে ছেলেমানুষি আমোদ মিলিয়ে গিয়েছিল । 

১৭) ‘তারপর সে অতিকষ্টে উঠিয়া দাঁড়াইল’— ‘তারপর’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে ?

উঃ নদী আর বৃষ্টির শব্দ মিলেমিশে নদেরচাঁদকে আচ্ছন্ন করে দিয়েছিল। এমন সময় ব্রিজের ওপর দিয়ে সশব্দে একটা ট্রেন চলে যায়। উদ্ধৃতাংশে ‘ তারপর ‘ বলতে এর পরকেই বুঝিয়েছে।    

১৮) ‘বড়ো ভয় করিতে লাগিল নদেরচাদের’- নদের চাঁদ ভয় পেল কেন ?

উঃ বর্ষার জলে উদ্বৃত্ত নদীর রোষে ক্ষোভে ফুঁসে ওঠা রূপ দেখে দিশেহারা নদেরচাদের ভয় হয়েছিল নদীর আর্তনাদি জলরাশি যেন গোটা ব্রিজটিকে ভাসিয়ে নিয়ে যাবে।  

১৯) ‘তাহার উচিত হয় নাই’ – তার কী করা উচিত হয়নি? 

উঃ ‘নদীর বিদ্রোহ’ গল্পের কেন্দ্রীয় চরিত্র নদের চাঁদের ক্ষোভে উন্মত্ত নদীর আর্তনাদি জলরাশির কয়েক হাত উঁচুতে ধারকস্তম্ভের ওপর এমন নিশ্চিন্ত মনে বসে থাকা উচিত হয়নি । 

২০) ‘আমি চললাম হে’ – কে, কাকে এ কথা বলেছে ?

উঃ কথাসাহিত্যিক ‘মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়’-এর ‘নদীর বিদ্রোহ’ গল্পের স্টেশনমাস্টার নদেরচাঁদ চারটে পঁয়তাল্লিশের প্যাসেঞ্জার ট্রেনটি রওনা করিয়ে তার সহকারীকে কর্তব্যভার বোঝানোর সময় তাকে এ কথা বলেছে।  

২১) ‘পাঁচ দিন নদীকে দেখা হয় নাই’- এই উদ্ধৃতির মধ্য দিয়ে নদেরচাঁদের যে আন্তরিক আকুতি ফুটে উঠেছে , তার পরিচয় দাও ।

উঃ নদেরচাদের ছোটো থেকেই নদীর প্রতি বড়ো টান। পাঁচ দিন অবিশ্রান্ত বৃষ্টির জন্য সে নদীর কাছে যেতে পারেনি। তাই বৃষ্টি থামতেই নদীকে দেখার জন্য সে উৎসুক হয়ে উঠল।  

২২) ‘নদের চাঁদ ছেলেমানুষের মতো ঔৎসুক্য বোধ করিতে লাগিল’— ‘ছেলেমানুষের মতো’ বলার কারণ কী?

উঃ ‘নদীর বিদ্রোহ’ গল্পে অবিশ্রান্ত বৃষ্টির কারণে নদীকে দেখতে না পেয়ে নদেরচাঁদের মধ্যে যে আকুলতা সৃষ্টি হয়েছিল, তা সাধারণত কোনো প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের মধ্যে দেখা যায় না। এই আগ্রহ বা ঔৎসুক্যবোধকেই ‘ছেলেমানুষের মতো’ বলা হয়েছে।  

২৩) ‘কিছুক্ষণ নদীকে না দেখিলে সে বাঁচিবে না’- একথা বলার কারণ কী ?

উঃ একথার মধ্য দিয়ে নদেরচাঁদের সঙ্গে নদীর গভীর বন্ধুত্বকে বোঝানো হয়েছে । একটানা পাঁচ দিন বৃষ্টির পরে নদীকে দেখার জন্য তার মধ্যেকার আকুলতাকে প্রকাশ করা হয়েছে প্রশ্নোক্ত মন্তব্যটির মধ্য দিয়ে।  

২৪) ‘কেবল বয়সের জন্য নয়’- বয়স ছাড়া আর কোন কোন কারণ উল্লেখ করা হয়েছে ?

উঃ নদেরচাঁদ একজন স্টেশনমাস্টার। মেল, প্যাসেঞ্জার, মালগাড়ির গতি নিয়ন্ত্রণ করা তার কাজ। যন্ত্রের গতি নির্ধারণ যার কাজ, তার এতটা আবেগপ্রবণ হওয়াটা খুব স্বাভাবিক লক্ষণ নয়। তাই প্রশ্নোক্ত ভাবনাটি তার মনে উদয় হয়েছে। 

২৫) ‘নিজের এই পাগলামিতে যেন আনন্দই উপভোগ করে’- কোন পাগলামির কথা বলা হয়েছে? 

উঃ নদেরচাঁদের নদী সম্পর্কে একটা শিশুসুলভ উন্মাদনা ছিল। নদীর সামান্য অদর্শনে সে অধৈর্য হত। অন্যের কাছে এটা পাগলামি মনে হলেও, সে নিজে এই পাগলামিতে আনন্দ পেত।  

২৬) নদীকে ভালোবাসার পিছনে নদেরচাদের কী কৈফিয়ত ছিল ?

উঃ নদেরচাদের নদীর প্রতি আকর্ষণ শিশুসুলভ পাগলামি হলেও এর পিছনে তার একটি নিজস্ব যুক্তি ছিল। তার জন্ম ও বেড়ে ওঠা নদীর ধারেই। তাই তার নদীর প্রতি এই ভালোবাসা আবাল্য বলে সে মনে করেছে।  

২৭) ‘সে প্রায় কাঁদিয়া ফেলিয়াছিল’- তার কেঁদে ফেলার কারণ কী ?

উঃ ‘নদীর বিদ্রোহ’ গল্পের নায়ক নদেরচাদের ছোটোবেলা থেকেই গ্রামের পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া নদীটির সঙ্গে ভারি বন্ধুত্ব। একবার অনাবৃষ্টিতে নদীর জলস্রোত প্রায় শুকিয়ে যেতে বসায় সে কেঁদে ফেলেছিল। 

২৮) ‘অসুস্থ দুর্বল আত্মীয়ার মতোই তার মমতা পাইয়াছিল’- কাকে, কেন ‘অসুস্থ দুর্বল আত্মীয়া’ বলা হয়েছে ?

উঃ নদেরচাঁদ যে নদীর ধারে জন্মেছে, বড়ো হয়েছে, যাকে ভালোবেসেছে, সেই নদীটি বর্ষণপুষ্ট নদীর মতো বড়ো ছিল না। ক্ষীণস্রোতা নদীটি নদেরচাঁদের কাছে ছিল অসুস্থ, দুর্বল আত্মীয়ার মতো। 

২৯) ‘চিরদিন নদীকে সে ভালোবাসিয়াছে’- নদীকে ভালোবাসার মধ্য দিয়ে নদেরচাঁদের চরিত্রের কোন দিকটি প্রকাশিত ?

উঃ ত্রিশ বছর বয়সি নদেরচাদের নদীর প্রতি তীব্র ভালোবাসা অস্বাভাবিক হলেও নদেরচাঁদ প্রকৃতিপ্রেমী ও আবেগপ্রবণ । তাই সংবেদনশীল শিল্পী চরিত্রদের মতোই সে নদীকে ভালোবেসেছে ।

মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৪ । Madhyamik Bengali Suggestion 2024©www.sikkhalaya.in

৩০) ‘নদেরচাঁদ স্তম্ভিত হইয়া গেল’- নদেরচাঁদ কেন স্তম্ভিত হয়ে গেল? 

উঃ পাঁচ দিন অবিশ্রান্ত বৃষ্টির পরে নদীর ধারে গিয়ে আপাত শান্ত নদীর উন্মত্ত রূপ দেখে নদেরচাঁদ স্তম্ভিত হয়ে গিয়েছিল ।

৩১) ‘নদীর পঙ্কিল জলস্রোতে সে চাঞ্চল্য দেখিয়া গিয়াছে’- এই চাঞ্চল্যের স্বরূপ কী ছিল ?

উঃ নদেরচাঁদ বর্ষণপুষ্ট নদীর পঙ্কিল জলস্রোতের চাঞ্চল্য দেখেই বুঝেছিল সারাবছরের ক্ষীণস্রোতা নদীটির বর্ষার জলে পরিপূর্ণতার কাহিনি যেন তার চাঞ্চল্যের মধ্য দিয়ে প্রকাশিত হচ্ছিল।  

মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৪ । Madhyamik Bengali Suggestion 2024©www.sikkhalaya.in

নদীর বিদ্রোহ গল্প থেকে ৩ নম্বরের প্রশ্নঃ 

১) ‘নদীকে এভাবে ভালোবাসিবার একটা কৈফিয়ত নদেরচাঁদ দিতে পারে’- নদীকে ভালোবাসবার কী কৈফিয়ত নদেরচাঁদ দিয়েছিল? ৩

২) ‘বড়ো ভয় করিতে লাগিল নদেরচাঁদের’- কেন ভয় করতে লাগলো? এই ভয়ের পরিণতি কী হয়েছিল? ১+২

৩) ‘নদীর বিদ্রোহের কারণ সে বুঝিতে পারিয়াছে’- কে বুঝতে পেরেছে? নদীর বিদ্রোহ বলতে সে কী বোঝাতে চেয়েছে? ১+২

মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৪ । Madhyamik Bengali Suggestion 2024©www.sikkhalaya.in

অসুখী একজনঃ (এই কবিতা থেকে ১, ৩ ও ৫ নম্বরের প্রশ্নের উত্তর ভালো করে তৈরি করবে)

অসুখী একজন কবিতা থেকে কিছু গুরুত্বপূর্ণ MCQ প্রশ্নঃ 
১) কথক বিদায় নেওয়ার পর কয়টি সপ্তাহ/বছর কাটার কথা বলা হয়েছে- একটি ২) “সে জানতাে না”-সে জানতাে না- কথক আর কখনাে ফিরে আসবেন না 

৩) “বৃষ্টিতে ধুয়ে দিল” বৃষ্টি ধুয়ে দিয়েছিল- কথকের পায়ের দাগ 

৪) অপেক্ষারতা মেয়েটির মাথার উপর বছরগুলাে নেমে এসেছিল- পর পর পাথরের মতাে

৫) শান্ত হলুদ দেবতারা ধ্যানে ডুবে ছিল- হাজার বছর 

৬) মিষ্টি বাড়িটির যেখানে ঝুলন্ত বিছানাটি ছিল- বারান্দায়

৭) কথক বিদায় নেওয়ার সময় অপেক্ষারতা মেয়েটি দাঁড়িয়েছিল- দরজায় 

৮) অসুখী একজন কবিতায় দেবতাদের বিশেষণ দেওয়া হয়েছে- শান্ত হলুদ 

৯) তারপর যুদ্ধ এলাে’-যুদ্ধ এসেছিল- রক্তের এক আগ্নেয় পাহাড়ের মতাে 

১০) ‘অসুখী একজন’ কবিতায় মৃত্যু হয়নি- মেয়েটির 

১১) ‘অসুখী একজন’ কবিতায় যে কালাে দাগটির কথা বলা হয়েছে তা হলাে- রক্তের  

১২) ‘অসুখী একজন’ কবিতায় উল্লেখিত বীভৎস মাথাগুলি ছিল- মৃত পাথরের মূর্তির 

১৩) একটা সপ্তাহ আর কেটে গেল, আর- একটা বছর  

১৪) যেখানে ছিল শহর সেখানে ছড়িয়ে রইল- কাঠ কয়লা 

মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৪ । Madhyamik Bengali Suggestion 2024©www.sikkhalaya.in

অসুখী একজন কবিতা থেকে গুরুত্বপূর্ণ কিছু SAQ প্রশ্নঃ 

১) “আমি তাকে ছেড়ে দিলাম ” – আমি কে? এখানে কাকে ছেড়ে দেওয়ার কথা বলা হয়েছে?

উত্তরঃ চিলিয়ান কবি “পাবলো নেরুদা” রচিত “অসুখী একজন” কবিতায় ‘আমি’ হলেন এই কবিতার কথক। এখানে কথকের প্রেমিকা বা তাঁর ভালোবাসার মানুষটিকে তাঁর অপেক্ষায় দরজার দাড় করিয়ে রাখার কথা বলা হয়েছে। 

 

২) কার অপেক্ষায় কে, কোথায় দাড়িয়েছিলেন? 

উত্তরঃ চিলিয়ান কবি “পাবলো নেরুদা” রচিত “অসুখী একজন” কবিতায় কথকের অপেক্ষায় তাঁর প্রেমিকা বা তার ভালোবাসার মানুষটি অপেক্ষায় দরজার দাড়িয়ে ছিলেন। 

 

৩) “সে জানত না “- এখানে কার কী না জানার কথা বলা হয়েছে? 

উত্তরঃ চিলিয়ান কবি “পাবলো নেরুদা” রচিত “অসুখী একজন” কবিতায়  কথকের আর কখনোই ফিরে না আসার কথাটিকে বোঝানো হয়েছে। 

 

৪) ‘অসুখী একজন’ কবিতায় দেবতারা কত বছর ধ্যানে ডুবে ছিলেন? 

উত্তরঃ চিলিয়ান কবি “পাবলো নেরুদা” রচিত “অসুখী একজন” কবিতায় দেবতারা হাজার বছর ধ্যানে ডুবে ছিলেন বলে জানা যায়।  

মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৪ । Madhyamik Bengali Suggestion 2024©www.sikkhalaya.in

৫) অসুখী একজন কবিতায় কিসের মাধ্যমে কবির পায়ের দাগ ধুয়ে গিয়েছিল? 

উত্তরঃ চিলিয়ান কবি “পাবলো নেরুদা” রচিত “অসুখী একজন” কবিতায় বৃষ্টির জলের মাধ্যমে কথকের পায়ের দাগ ধুয়ে গিয়েছিল।

৬) অসুখী একজন কবিতায় কার মাথায় কী নেমে এসেছিল? 

উত্তরঃ চিলিয়ান কবি “পাবলো নেরুদা” রচিত “অসুখী একজন” কবিতায় কথকের প্রিয়তমার মাথায় পাথরেরে মতো কঠিনতা নিয়ে সময় বা বছরগুলো নেমে এসেছিল। 

 

৭) “শিশু আর বাড়িরা খুন হলো”- শিশু আর বাড়িরা খুন হয়েছিল কেন? 

উত্তরঃ চিলিয়ান কবি “পাবলো নেরুদা” রচিত “অসুখী একজন” কবিতায় যে যুদ্ধের কথা জানা যায়, তার বীভৎসতা এবং নৃশংসতায় শিশু এবং বাড়িরা খুন হয়েছিল। 

৮) যেখানে শহর ছিল, সেখানে যুদ্ধের পর কী ছড়িয়ে ছিল? 

উত্তরঃ চিলিয়ান কবি “পাবলো নেরুদা” রচিত “অসুখী একজন” কবিতায় জানা যায় যে,  যেখানে শহর ছিল, সেখানে যুদ্ধের পর কাঠকয়লা, দোমড়ানো লোহা, মৃত পাথরের মূর্তির বীভৎস মাথা, মানুষের কালো রক্তের দাগ ছড়িয়ে ছিল। 

মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৪ । Madhyamik Bengali Suggestion 2024©www.sikkhalaya.in

৯) অসুখী একজন কবিতায় যুদ্ধের পরে সেই মেয়েটির কী হয়েছিল? 

উত্তরঃ চিলিয়ান কবি “পাবলো নেরুদা” রচিত “অসুখী একজন” কবিতায় যুদ্ধের পরেও সেই মেয়েটি অর্থাৎ কথকের প্রিয়তমা বেঁচেছিলেন।

 

১০) দেবতাদের জন্য কবিতায় কোন বিশেষণ ব্যবহৃত হয়েছে?

উত্তরঃ চিলিয়ান কবি “পাবলো নেরুদা” রচিত “অসুখী একজন” কবিতায় দেবতাদের শান্ত ও হলুদ বিশেষণে বিশেষায়িত করা হয়েছে।  

শিক্ষালয় ওয়েবসাইটে প্রকাশিত বাংলা ব্যাকরণের নোটগুলি দেখতে এই লিঙ্কে ক্লিক/টাচ করতে হবে 

মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৪ । Madhyamik Bengali Suggestion 2024©www.sikkhalaya.in

অসুখী একজন কবিতার বড়ো প্রশ্ন সাজেশনঃ 

১) ‘অসুখী একজন’ কবিতাটিকে ‘যুদ্ধবিরোধী কবিতা’ বলা যায় কিনা- আলোচনা করো। ৫

উৎসঃ

চিলির কবি “পাবলো নেরুদা”-র স্প্যানিশ ভাষায় রচিত “Extravagaria” কাব্যগ্রন্থের ‘La Desdichada’ কবিতাটি ইংরেজিতে অনুদিত হয় ‘The Deseribed’ নামে। সাহিত্যিক “নবারুন ভট্টাচার্য” তাঁর “বিদেশি ফুলে রক্তের ছিটে” কাব্যগ্রন্থে কবিতাটি “অসুখী একজন” নামে অনুবাদ করেছেন।

ভূমিকাঃ

শুভবুদ্ধিসম্পন্ন অহিংস সাধারণ মানুষ কখনোই যুদ্ধ চায় না। কিন্তু ক্ষমতালোভী স্বার্থপর মানুষেরা নিজেদের ক্ষুদ্র স্বার্থকে চরিতার্থ করতে দেশে দেশে যুদ্ধের ভয়াবহতার সৃষ্টি করে।

চিলি দেশের গৃহযুদ্ধের পটভূমিতে কবি তাঁর এই কবিতাটি রচনা করেছেন। কবিতায় কথক তার প্রিয়তমাকে অপেক্ষায় দাঁড় করিয়ে রেখে দূরে চলে যেতে বাধ্য হয়েছেন-

“আমি তাকে ছেড়ে দিলাম

অপেক্ষায় দাঁড় করিয়ে রেখে দরজায়

আমি চলে গেলাম দূর… দূরে।”

যুদ্ধ ও তার ফলশ্রুতিঃ

কথকের অবর্তমানে অসহায় মেয়েটির জীবনে বছরগুলি নেমে এসেছিল পাথরের ন্যায়। কিন্তু-

“তারপর যুদ্ধ এল

রক্তের আগ্নেয়পাহাড়ের মতো।”

যুদ্ধের রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের মাঝে শিশু আর বাড়িরা খুন হলো, সমগ্র সমতলে আগুণ ধরে গেলো, আর ধ্বংস হয়ে গেলো কথকের স্মৃতিবিজরিত গোলাপি গাছ ও ঝুলন্ত বিছানা। অর্থাৎ যুদ্ধ মানুষের আশ্রয়, দেববিশ্বাস এবং আগামী প্রজন্মকে ধ্বংস করে দেয়। যুদ্ধের ফলে শুধুমাত্র রক্তপাত ও ধ্বংসলীলাই সাধিত হয়।

যুদ্ধ বিরোধিতাঃ

“যুদ্ধ নয়, শান্তি চাই”– এই বার্তাই যেন কবি প্রচ্ছন্নভাবে তাঁর এই কবিতায় ব্যক্ত করেছেন। তাই যুদ্ধের বিরুদ্ধে, সকল প্রকার প্রতিবন্ধকতার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ হয়ে দাঁড়িয়ে থাকে স্বদেশ তথা মানবতার প্রতীক কথকের প্রিয়তমা সেই নারী। অহিংসা ও ভালোবাসাময় এক পৃথিবীর জন্য তার অপেক্ষার মধ্য দিয়েই কবি ঘোষণা করেছেন মানবতার জয়গান-

“আর সেই মেয়েটি আমার অপেক্ষায়”

অর্থাৎ আলোচনার পরিশেষে আমরা দৃপ্ত কন্ঠে বলতে পারি, যুদ্ধের নেতিবাচক ভাবের বিরুদ্ধে মানবিক আবেদনকেই কবি অধিক গুরত্ব প্রদান করেছেন। তাই তাঁর কবিতাটি হয়ে উঠেছে একটি যুদ্ধবিরোধী কবিতা।

মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৪ । Madhyamik Bengali Suggestion 2024©www.sikkhalaya.in

২) ‘অসুখী একজন’ কবিতার নামকরণের সার্থকতা বিচার করো।

উত্তর জানতে এখানে টাচ/ক্লিক করতে হবে

৩) ‘অসুখী একজন’ কবিতার মর্মার্থ বিশ্লেষণ করে, কে কেন অসুখী বুঝিয়ে দাও।
আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকিঃ (এই কবিতা থেকে ১ ও ৫ নম্বরের প্রশ্নের উত্তর ভালো করে তৈরি করবে) 

আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকি কবিতা থেকে ছোট প্রশ্নঃ 

১) কবিতায় উল্লিখিত হিমানীর বাঁধ রয়েছে- পায়ে পায়ে

২) ‘পায়ে পায়ে হিমানীর বাঁধ’- ‘হিমানী’ শব্দের আক্ষরিক অর্থ- তুষার

৩) কবিতায় কবি যাদের শবদেহের উল্লেখ করেছেন- শিশুদের

৪) ‘আমাদের পথ নেই আর’- ‘পথ’ শব্দটি কবিতায় ব্যবহৃত হয়েছে- দু’বার 

৫) আমাদের যা নেই বলে কবির মত প্রকাশ করেছেন- জীবন

৬) ‘আমাদের চোখমুখ ঢাকা’- ‘চোখমুখ’ অর্থে কবি বলেছেন- মুখোশাবৃত

৭) ‘আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকি’ কবিতাটির দ্বিতীয় পঙ্ক্তি হল- আমাদের বাঁয়ে গিরিখাদ

৮) ‘আমাদের বাঁয়ে গিরিখাদ’- ‘গিরিখাদ’ শব্দটির আক্ষরিক অর্থ- পর্বত গহ্বর

৯) আমাদের মাথায়- বোমারু

১০) আমরা ভিখারি যত মাসে বলে কবির মত- বারো মাস

১১) ‘আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকি’ বাক্যটির অর্থ- দৃঢ় বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে থাকা

১২) ‘আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকি’ কবিতাটি কবির যে কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত- জলই পাষাণ হয়ে আছে

আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকি কবিতা থেকে MCQ প্রশ্নের মক টেষ্ট প্রদান করতে এই লিঙ্কটি অনুসরণ করো 

আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকি কবিতা থেকে বড়ো প্রশ্ন সাজেশনঃ 

১) “আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকি”- কবি কাদের বেঁধে বেঁধে থাকতে বলেছেন? ‘বেঁধে বেঁধে থাকা’ বলতে কী বোঝায়? কবি ‘বেঁধে বেঁধে থাকা’র প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেছেন কেন? ১+১+৩

উৎসঃ

আধুনিক কবি “শঙ্খ ঘোষ” রচিত “জলই পাষাণ হয়ে আছে” কাব্যগ্রন্থের “আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকি” কবিতা থেকে প্রশ্নোক্ত অংশটি চয়ন করা হয়েছে।

উদ্দিষ্ট ব্যক্তিঃ

প্রতিকূল পরিস্থিতিতে এখনও যাদের মধ্যে মানবতা অবশিষ্ট রয়েছে, তাদের উদ্দেশ্যেই কবি উদ্ধৃত মন্তব্যটি করেছেন।

বেঁধে বেঁধে থাকার তাৎপর্যঃ

কবি ‘বেঁধে বেঁধে থাকা’ বলতে সংঘবদ্ধভাবে থাকা বা ঐক্যবদ্ধ হয়ে থাকার প্রতি ইঙ্গিত প্রদান করেছেন। প্রতিকূলতার বিরুদ্ধে শুভ বুদ্ধিসম্পন্ন মানবতাবাদী মানুষেরা সংঘবদ্ধ হলে কঠিন সময় অতিক্রম করা সম্ভবপর বলেই কবি মনে করেছেন।

বেঁধে বেঁধে থাকার প্রয়োজনীয়তাঃ

আলোচ্য কবিতায় কবি বিশ্বব্যাপী প্রতিকূল পরিবেশের কথা তুলে ধরতে গিয়ে বোমারু বিমানের আক্রমণ, নিরাপরাধ মানুষের নির্বিচারে প্রাণদান ও ভবিষ্যত প্রজন্মের ধ্বংস হয়ে যাওয়ার বর্ণনা প্রদান করেছেন। মানবতার অপমৃত্যুতে কবির মন ব্যাথিত হয়ে উঠেছে। তিনি উপলব্ধি করেছেন এই পরিস্থিতি থেকে উত্তোরণের জন্য মানুষে মানুষে সৌভাতৃত্ব, সহযোগিতা ও সহমর্মিতা একান্ত আবশ্যক।

সমগ্র বিশ্বব্যাপী যুদ্ধ, সাম্প্রদায়িকতা ও সাম্রাজ্যবাদীতার বিষবাষ্প যখন ছড়িয়ে পরেছে, মানুষের জীবন যখন বিপন্ন তখন কবি তাঁর কবিতার মধ্য দিয়ে তাই সঙ্গত কারণেই যুগ-প্রয়োজনকে উপলব্ধি করে সকল শুভবুদ্ধি ও মানবতাবোধসম্পন্ন মানুষদের আহ্বান জানিয়েছেন-

“আয় আরো হাতে হাত রেখে

আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকি।”

মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৪ । Madhyamik Bengali Suggestion 2024©www.sikkhalaya.in

২) “আমাদের শিশুদের শব/ ছড়ানো রয়েছে কাছে দূরে”- কার, কোন কবিতার অংশ? মূলগ্রন্থের নাম কী? পাঠ্য কবিতা অনুসারে পঙ্‌ক্তি দুটির তাৎপর্য আলোচনা করো। ১+১+৩=৫

উত্তর জানতে এখানে টাচ/ক্লিক করতে হবে

৩) “আমাদের ইতিহাস নেই” বলে কবি সংশয় প্রকাশ করেছেন কেন? ৫

উত্তর জানতে এখানে টাচ/ক্লিক করতে হবে

আফ্রিকাঃ (এই কবিতা থেকে ১ ও ৫ নম্বরের প্রশ্নের উত্তর ভালো করে তৈরি করবে) 
আফ্রিকা কবিতার MCQ প্রশ্নঃ 

১) আফ্রিকা কবিতাটি যে কায়গ্রন্থ থেকে নেওয়া হয়েছে- পত্রপুট 

২) আফ্রিকা কবিতাটি প্রথম যে পত্রিকা থেকে প্রকাশিত হয়েছিল- প্রবাসী

৩) আফ্রিকা কবিতার প্রকাশকাল- চৈত্র, ১৩৪৩ বঙ্গাব্দ

৪) আফ্রিকা কবিতাটি রচনার অনুরধ কবি পেয়েছিলেন যার কাছে- অমিয় চক্রবর্তী

৫) আফ্রিকা কবিতাটি কবি ইংরেজিতে অনুবাদ করেছিলেন- ১৭ই মার্চ, ১৯৩৭ খ্রিঃ

৬) আফ্রিকা কবিতাতির ইংরেজি অনুবাদের শিরনাম- Spectator

৭) আদিম যুগে স্রষ্টার কার প্রতি অসন্তোষ ছিল- নিজের প্রতি

৮) ______ সমুদ্রের বাহু- রুদ্র

৯) ‘প্রাচী’ শব্দের অর্থ- পূর্ব দিক

১০) আফ্রিকাকে বাঁধা হয়েছিল- কৃপণ আলোর অন্তঃপুরে

১১) ‘চেতনাতীত’ শব্দের অর্থ- ইন্দ্রিয়াতীত

১২) আফ্রিকা বিদ্রুপ করেছিল- ভীষণকে

১৩) ‘উগ্র’ শব্দটির বিপরীতার্থক শব্দ- সৌম্য

১৪) ‘দুন্দুভিনিনাদ’ শব্দটির অর্থ হল- দামামা জাতীয় রণবাদ্য 

১৫) ‘ছায়াবৃতা’ শব্দের অর্থ হল- ছায়ায় আবৃতা যে নারী

১৬) কালো ঘোমটার নীচে অপরিচিত ছিল- আফ্রিকার মানবরূপ 

১৭) ‘আবিল’ শব্দের অর্থ- কলুষিত 

১৮) ‘এল ওরা’- ‘ওরা’ হল- ঔপনিবেশিক সাম্রাজ্যবাদীরা

১৯) ‘তীক্ষ্ণ’ শব্দের অর্থ- ধারালো

২০) নখ যাদের তীক্ষ্ণ তোমার _____ চেয়ে- নেকড়ের 

২১) গর্বে যারা অন্ধ তোমার_______ – সূর্য হারা অরণ্যের চেয়ে 

২২) দস্যু পায়ের জুতো ছিল- কাঁটা-মারা

২৩) আফ্রিকার ইতিহাস হয়েছিল- অপমানিত

২৪) মন্দিরে বাজছিল- পুজার ঘন্টা

২৫) শিশুরা খেলছিল- মায়ের কোলে

২৬) কবির সংগীতে বেজে উঠেছিল- সুন্দরের আরাধনা

২৭) ‘প্রদোষ’ শব্দের অর্থ- সন্ধ্যা 

২৮) গুপ্ত গহ্বর থেকে বেরিয়ে এসেছিল- পশুরা

২৯) ‘প্রলাপ’ শব্দটির অর্থ- অর্থহীন উক্তি 

৩০) সভ্যতার শেষ পুণ্যবাণীটি হল- ক্ষমা করো

মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৪ । Madhyamik Bengali Suggestion 2024©www.sikkhalaya.in

এই কবিতার আরো ছোট প্রশ্নের উত্তর দেখতে এই লিঙ্কটি অনুসরণ করো 

আফ্রিকা কবিতার বড়ো প্রশ্ন সাজেশনঃ  

১) “উদ্‌ভ্রান্ত সেই আদিমযুগে”- ‘আফ্রিকা’ কবিতা অনুসারে কবি আফ্রিকার জন্মরহস্য কীভাবে প্রকাশ করেছেন?

উত্তর জানতে এই লেখাতে টাচ/ক্লিক করতে হবে

২) “হায় ছায়াবৃতা”- ‘ছায়াবৃতা’ বলার কারণ কী? তার সম্পর্কে কবির মনোভাব আলোচনা করো। ৫ 

উত্তর জানতে এই লেখাতে টাচ/ক্লিক করতে হবে

৩) “চিরচিহ্ন দিয়ে গেল তোমার অপমানিত ইতিহাসে”- ‘তোমার’ বলতে কার কথা বলা হয়েছে? তার ‘অপমানিত ইতিহাস’-এর সংক্ষিপ্ত পরিচয় দাও। ৫ 

উত্তর জানতে এই লেখাতে টাচ/ক্লিক করতে হবে

৪) “দাঁড়াও ওই মানহারা মানবীর দ্বারে / বলো ক্ষমা করো”- ‘মানহারা মানবী’ কথাটি ব্যাখ্যা করো। কাকে, কেন তার কাছে ক্ষমা চাওয়ার কথা বলা হয়েছে? ৫ 

উত্তর জানতে এই লেখাতে টাচ/ক্লিক করতে হবে

৫) ‘আফ্রিকা’ কবিতার মূল বক্তব্য সংক্ষেপে আলোচনা করো। অথবা আফ্রিকা কবিতা অবলম্বনে কবির মানসিকতার পরিচয় দাও। 

উত্তর জানতে এই লেখাতে টাচ/ক্লিক করতে হবে

মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৪ । Madhyamik Bengali Suggestion 2024©www.sikkhalaya.in

অভিষেকঃ (এই কবিতা থেকে ১ ও ৩ নম্বরের প্রশ্নের উত্তর ভালো করে তৈরি করবে) 

দশম শ্রেণি বাংলা অভিষেক কবিতা থেকে গুরুত্বপূর্ণ MCQ প্রশ্নঃ 

১) ‘কনক’ শব্দের অর্থ- সোনা

২) ‘বীরেন্দ্রকেশরী’ বলা হয়েছে- মেঘনাদকে

৩) মেঘনাদের ধাত্রীমাতা হলেন- প্রভাষা

৪) ধাত্রীর ছদ্মবেশে মেঘনাদের কাছে এসেছিলেন- লক্ষ্মী 

৫) ‘অম্বুরাশি-সুতা’ কথার অর্থ- সমুদ্রকন্যা

৬) ‘অম্বুরাশি-সুতা’ বলে বোঝানো হয়েছে- লক্ষ্মীকে

৭) ‘ভগবতি’ বলে সম্বোধন করা হয়েছে- লক্ষ্মীকে

৮) ‘অদ্ভুত বারতা’ হল- বীরবাহুর মৃত্যু

৯) ‘রত্নাকর’ শব্দের অর্থ- সমুদ্র

১০) ‘মায়াবী মানব’ হলেন- রামচন্দ্র 

১১) ছিড়িলা ________ রোষে মহাবলী- কুসুমদাম 

১২) মেঘনাদের পদতলে পড়ে শোভা পেয়েছিল- কুন্ডল

১৩) ‘বৈরিদল’ শব্দের অর্থ- শত্রুদল 

১৪) ‘ঘুচাব ও অপবাদ, বধি _______- রিপুকুলে

১৫) ‘রথীন্দ্রর্ষভ’ শব্দের অর্থ- শ্রেষ্ঠ রথী

১৬) ‘হৈমবতিসুত’ হলেন- কার্তিক

১৭) ‘হৈমবতিসুত’ বধ করেছিলেন- তারকাসুরকে 

১৮) ‘কিরীটি’ বলা হয়েছে- অর্জুনকে

১৯) বিরাটপুত্রসহ কিরীটি কী উদ্ধার করতে গিয়েছিলেন- গোধন

২০) মেঘনাদের রথ ছিল- মেঘবর্ণ

২১) মেঘনাদের রহচক্রে ছিল- বিজলির ছটা 

২২) ইন্দ্রজিতের স্ত্রীর নাম- প্রমীলা

২৩) ‘ব্রততী’ শব্দের অর্থ- লতা

২৪) ‘মাতঙ্গ’ শব্দের অর্থ- হাতি

২৫) ‘কিঙ্করী’ শব্দের অর্থ- দাসী 

২৬) ‘বিধুমুখী’ বলা হয়েছে- প্রমীলাকে 

২৭) ‘শিঞ্জিনী’ শব্দের অর্থ- ধনুকের ছিলা 

২৮) ‘টঙ্কার’ হল- ধনুকের ছিলার শব্দ 

২৯) ‘পক্ষীন্দ্র’ হল- গরুড়

৩০) ‘কৌশিক ধ্বজ’ শব্দের অর্থ- রেশমি পতাকা

৩১) ‘কর্বুরদল’ হল- রাক্ষসদল

৩২) মেঘবাহন হলেন- ইন্দ্র

৩৩) ‘রুষিবেন দেব ______’ – অগ্নি

৩৪) ইষ্টদেবকে পূজা করার কথা বলা হয়েছে- নিকুম্ভিলা যজ্ঞাগারে 

৩৫) ‘গঙ্গোদক’ শব্দের অর্থ- গঙ্গাজল

অভিষেক কবিতা থেকে MCQ প্রশ্নের মক টেষ্ট প্রদান করতে এই লিঙ্কে ক্লিক/টাচ করতে হবে 

মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৪ । Madhyamik Bengali Suggestion 2024©www.sikkhalaya.in

অভিষেক কবিতা থেকে গুরুত্বপূর্ণ SAQ প্রশ্নঃ 

১) “প্রণমিয়া ধাত্রীর চরণে”- ইন্দ্রজিৎ কী বলেছিল?

উত্তরঃ ‘মাইকেল মধুসূদন দত্ত’ রচিত ‘অভিষেক’ পদ্যাংশ থেকে গৃহীত উদ্ধৃতাংশে ইন্দ্রজিৎ লঙ্কার কুশল জিজ্ঞাসা করে ধাত্রীর আগমণের কারণ জিজ্ঞাসা করেছিলেন। 

২) “ছদ্মবেশী অম্বুরাশি-সুতা উত্তরিলা” – “অম্বুরাশি-সুতা’-কে এবং কেন তার এমন নাম?

উত্তরঃ ‘অম্বুরাশি’ শব্দের অর্থ জলসমূহ, ‘সুতা’ শব্দের অর্থ কন্যা। সমুদ্রমন্থনের সময় লক্ষ্মীর উত্থান হয়েছিল বলে তাকে ‘অম্বুরাশি-সুতা’ বলা হয়েছে।

৩) “সসৈন্যে সাজেন আজি যুঝিতে আপনি।”-কে সসৈন্যে সাজেন?

উত্তরঃ উদ্ধৃত পঙকিটি ‘মাইকেল মধুসূদন দত্ত’ রচিত ‘অভিষেক পদ্যাংশ থেকে গৃহীত প্রিয় পুত্র বীরবাহুর মৃত্যুতে লঙ্কেশ্বর রাবণ সৈন্যদলসহ যুদ্ধসাজে সজ্জিত হন।

৪) “জিজ্ঞাসিলা মহাবাহু বিস্ময় মানিয়া;”—এই বিস্ময়ের কারণ কী ছিল?

উত্তরঃ রামচন্দ্রকে খন্ড খন্ড করে কেটে ফেলার পরে কে বীরবাহুকে হত্যা করল তা ভেবেই ইন্দ্রজিৎ বিস্মিত হয়েছেন। 

৫) “এ অদ্ভুত বারতা”—কোন বারতার কথা বলা হয়েছে?

উত্তরঃ উদ্ধৃত পঙক্তিটি ‘মাইকেল মধুসূদন দত্ত’ রচিত ‘অভিষেক পদ্যাংশ থেকে গৃহীত অংশে বীরচূড়ামণি বীরবাহুর মৃত্যুসংবাদের কথা বলা হয়েছে।  

৬) “রত্নাকর রত্নোত্তমা ইন্দিরা সুন্দরী উত্তরিলা”—‘ইন্দিরা সুন্দরী কে?

উত্তরঃ উদ্ধৃত পঙক্তিটি ‘মাইকেল মধুসূদন দত্ত’ রচিত ‘অভিষেক পদ্যাংশ থেকে গৃহীত। লক্ষ্মীর অপর নাম ইন্দিরা। প্রশ্নোক্ত অংশে লক্ষ্মীকেই ইন্দিরা সুন্দরী বলা হয়েছে। 

৭) “যাও তুমি ত্বরা করি”- এই শীঘ্র যাওয়ার প্রয়োজন কী?

উত্তরঃ ‘মাইকেল মধুসূদন দত্ত’ রচিত ‘অভিষেক’ পদ্যাংশ থেকে গৃহীত উদ্ধৃতাংশটিতে রাক্ষসকুলের মান রক্ষা করার জন্যই মেঘনাদের শীঘ্র যাওয়ার প্রয়োজন বলে দেবী লক্ষ্মী মন্তব্য করেছেন।

৮) “পদতলে পড়ি, শোভিল কুণ্ডল।” ‘কুণ্ডল’ শব্দের অর্থ কী?

উত্তরঃ উদ্ধৃত পঙক্তিটি ‘মাইকেল মধুসূদন দত্ত’ রচিত ‘অভিষেক পদ্যাংশ থেকে গৃহীতাকুণ্ডল’ শব্দের অর্থ কর্ণভূষণ অর্থাৎ কানের অলংকার।

৯) “হা ধিক মোরে!”—ইন্দ্রজিৎ কেন নিজেকে ধিক্কার দিয়েছিলো?

উত্তরঃ শত্রুসৈন্য যখন লঙ্কাকে ঘিরে ফেলেছে তখন তিনি প্রমোদকাননে সময় কাটাচ্ছেন, এই ভেবেই ইন্দ্রজিৎ নিজেকে ধিক্কার দিয়েছিল। 

১০) “বৈরিদল বেড়ে স্বর্ণলঙ্কা”- কাদের বৈরি দল বলা হয়েছে? 

উত্তরঃ ‘মাইকেল মধুসূদন দত্ত’ রচিত ‘অভিষেক পদ্যাংশ থেকে গৃহীত অংশে এখানে রামচন্দ্র ও তার সৈন্যবাহিনীকে বৈরিল বলা হয়েছে।

মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৪ । Madhyamik Bengali Suggestion 2024©www.sikkhalaya.in

১১) “হৈমবতীসূত যথা…”- কীসের কথা এখানে বলা হয়েছে? 

উত্তরঃ ‘মাইকেল মধুসূদন দত্ত’ রচিত ‘অভিষেক’ পদ্যাংশ থেকে গৃহীত উদ্ধৃতাংশে দেবসেনাপতি কার্তিকের তারকা বধের কথা এখানে বলা হয়েছে।

১২) “কিম্বা যথা বৃহন্নলারূপী কিরীটি”—‘বৃহন্নলারুপী কিরীটি’ কাকে বলা হয়েছে?  

উত্তরঃ উদ্ভূত পঙক্তিটি ‘মাইকেল মধুসূদন দত্ত’ রচিত ‘অভিষেক পদ্যাংশ থেকে গৃহীত। মহাভারতের অর্জুন চরিত্রটি হলেন বৃহন্নলারূপী কিরীটি। 

১৩) ‘ছদ্মবেশি অম্বুরাশি-সুতা’- ‘অম্বুরাশি-সুতা’ কার ছদ্মবেশ ধারণ করেছিল?

উত্তরঃ ‘অম্বুরাশি-সুতা’ অর্থাৎ দেবী লক্ষী মেঘনাদের ধাত্রী প্রভাষার ছদ্মবেশ ধারণ করেছিল। 

১৪) ‘মায়াবী মানব/সীতাপতি’ – সীতাপতিকে ‘মায়াবী মানব’ কেন বলা হয়েছে?

উত্তরঃ সীতাপতি রামচন্দ্র মরে গিয়েও পুনরায় বেঁচে উঠেছিল বলে তাকে ‘মায়াবী মানব’ বলা হয়েছে।

১৫) ‘ধরি পতি-কর-যুগ’- পতির কর-যুগল ধরে কী বলেছিল?

উত্তরঃ পতির কর-যুগল ধরে প্রমীলা জানতে চেয়েছিলেন যে, কেনো তাকে রেখে তার প্রাণসখা কোথায় চলে যাচ্ছেন।

১৬) ‘বিদায় এবে দেহ, বিধুমুখী।’ – কেন এই অনুনয়?

উত্তরঃ মেঘনাদ রাঘবকে বধ করার জন্য লঙ্কায় ফিরে যাচ্ছিল। সেইজন্য তার প্রিয়তমা স্ত্রী প্রমীলার কাছে অনুনয়সহ বিদায় চেয়েছিল।

১৭) ‘এ মায়া, পিতঃ, বুঝিতে না পারি!’ – কোন্ মায়ার কথা বলা হয়েছে?

উত্তরঃ রামচন্দ্র মরে গিয়েও আবার বেঁচে উঠেছিলেন। আলোচ্য অংশে এই মায়ার কথাই বলা হয়েছে।

১৮) ‘হায়, বিধি বাম মম প্রতি’ – কেন এই উক্তি? 

উত্তরঃ মহাপরাক্রমী রাবণকে সামান্য বনচারী রামের কাছে কার্যত হার স্বীকার করতে হয়েছে। এইজন্য বক্তা অর্থাৎ রাবণের মনে হয়েছে যে বিধাতা তার থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছেন। 

১৯) ‘এ কলঙ্ক, পিতঃ, ঘুষিবে জগতে।’ – কোন্ কলঙ্কের কথা বলা হয়েছে?

উত্তরঃ পুত্র মেঘনাদের বর্তমানে পিতা রাবণ যুদ্ধ করতে গেলে তা মেঘনাদের কাছে কলঙ্কের মতো।

২০) ‘তায় আমি জাগানু অকালে’- এর ফল কী হয়েছিল? 

উত্তরঃ অকালে জাগানোয় কুম্ভকর্ণ বলী রাঘবের হাতে পরাস্ত ও নিহত হয়েছেন এবং তার দেহ সমুদ্রতীরে ভূপতিত রয়েছে। 

২১) ‘আগে পূজ ইষ্টদেবে’ – কেন ইষ্টদেবকে আগে পূজা করতে বলা হয়েছে? 

উত্তরঃ যুদ্ধযাত্রার আগে ইষ্টদেবের আশীর্বাদ নিতে হয়। তাই পিতা রাবণ পুত্র মেঘনাদকে ইষ্টদেবকে আগে পূজা করতে বলা হয়েছে।

২২) ‘অভিষেক করিলা কুমারে’ – কুমারকে কী দিয়ে অভিষিক্ত করা হয়েছিল? 

উত্তরঃ বিধি অনুসারে গঙ্গাজল দিয়ে কুমারকে অর্থাৎ মেঘনাদকে অভিষিক্ত করা হয়েছিল। 

মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৪ । Madhyamik Bengali Suggestion 2024©www.sikkhalaya.in

অভিষেক কবিতার ৩ নম্বরের গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নঃ 

১) ‘ধিক্‌ মোরে’- বক্তা কে? তার এই আত্মধিক্কারের কারণ কী? ১+২

২) ‘এ অদ্ভুত বারতা জননী/কোথায় পাইলে তুমি’- কোন বার্তার কথা বলা হয়েছে? বার্তাটি অদ্ভুত কেন? ১+২

৩) ‘এ মায়া পিত বুঝিতে না পারি’- বক্তা কে? তিনি কোন মায়া বুঝতে পারছেন না? ১+২

৪) ‘অভিষেক করিলা কুমারে’- কুমার কে? কে তাকে কীভাবে অভিষেক করালেন? ১+২

৫) ‘বিদায় এবে দেহ, বিধুমূখী’- বিধুমূখী কে? বক্তা তার কাছে বিদায় চেয়েছেন কেন? ১+২

মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৪ । Madhyamik Bengali Suggestion 2024©www.sikkhalaya.in

প্রলয়োল্লাসঃ (এই কবিতা থেকে ১, ৩ ও ৫ নম্বরের প্রশ্নের উত্তর ভালো করে তৈরি করতে হবে) 

দশম শ্রেণি বাংলাঃ প্রলয়োল্লাস কবিতার ছোটো প্রশ্নঃ 

১) মহাকালের চণ্ড – রূপে ‘ আসছেন- সৃষ্টির দেবতা

২) ‘উল্কা ছুটায় নীল খিলানে’— ‘ নীল খিলান ‘ বলতে এখানে বোঝানো হয়েছে – আকাশকে

৩) ‘প্রলয়োল্লাস’ কবিতায় ‘রথঘর্ষর’ বলতে বোঝানো হয়েছে – রথের চাকায় ঘর্ষণের শব্দ

৪) যে ‘ভেঙে আবার গড়তে জানে’ তার নাম হল – চিরসুন্দর

৫) বধূদের যা তুলে ধরতে বলা হয়েছে , তা হল- প্রদীপ

৬) সুন্দর যার বেশে আসছে , সে হল – কাল- ভয়ংকর

৭) ‘প্রলয়োল্লাস’ কবিতায় ‘তোরা সব জয়ধ্বনি কর’ বাক্যটি মোট ব্যবহৃত হয়েছে- উনিশ বার 

৮) ‘দ্বাদশ রবির বহ্নিজ্বালা ভয়াল তাহার নয়নকটায়’- ‘দ্বাদশ রবি’ বলতে বোঝানো হয়েছে – বারোটি রবি

৯) ‘জীবনহারা অ-সুন্দরে করতে ছেদন’- আসছে- নবীন

১০) ‘অন্ধ কারার বন্ধ কূপে / দেবতা বাঁধা যজ্ঞ-যূপে’- এক্ষেত্রে কবি ‘দেবতা’ বলতে বুঝিয়েছেন-  ভারতীয় বিপ্লবীকে

১১) এবার মহানিশার শেষে বুঝিয়েছেন ক দীর্ঘ রাত্রি শেষে- দীর্ঘ পরাধীনতার শেষে

১২) ‘বিশ্বপিতার বক্ষ-কোলে’- ঝোলে- কৃপাণ 

১৩) ‘তোরা সব জয়ধ্বনি কর’- যাঁর জয়ধ্বনি করতে হবে, তিনি হলেন- প্রলয়ংকর শিব

১৪) ‘মৃত্যু-গহন অন্ধকূপে’ বলতে কবি বুঝিয়েছেন- কুসংস্কারগ্রস্ত সমাজ

১৫) বিশ্বমায়ের আসন- মহাকাল ধারণ করে রেখেছেন

১৬) ‘প্রলয়োল্লাস’ কবিতাটি যে কাব্যগ্রন্থের অন্তর্ভুক্ত- অগ্নিবীণা

১৭) ‘তোরা সব ____ কর’ – জয়ধ্বনি

১৮) কবি ‘নূতনের কেতন’ বলেছেন – কালবোশেখির ঝড়কে

১৯) ‘প্রলয়োল্লাস’ শব্দের অর্থ হল- ধ্বংসের আনন্দ

২০) ‘প্রলয়োল্লাস’ কবিতাটির মুখ্য উপজীব্য হল- বিপ্লববাদ

২১) অনাগত প্রলয় যেখানে ধমক হেনে আগল ভাঙল, তা হল – সিন্ধুপারের সিংহদ্বারে

২২) ভয়ংকর আসছে – বজ্রশিখার মশাল জ্বেলে

২৩) ‘ঝামর’ শব্দের অর্থ হল – কৃষ্ণবর্ণ

২৪) ধূমকেতুকে ‘জ্বালামুখী’ বলার কারণ হল- ধূমকেতুর পুচ্ছটি ধূম্রনির্মিত

২৫) ‘কৃপাণ’ শব্দটির অর্থ হল – ছোরা

২৬) চরাচর স্তব্ধ হওয়ার কারণ – অট্টরোলের হট্টগোলে

২৭) ‘সপ্ত মহাসিন্ধু দোলে / কপোলতলে’- ‘কপোল’ শব্দের অর্থ হল- গাল

২৮) ‘মাভৈঃ মাভৈঃ’ ধ্বনির তাৎপর্য হল – ভয় না পেয়ে এগিয়ে চল

২৯) ‘মুমূর্ষু’ শব্দের একটি প্রতিশব্দ হল- ভয়ংকর

৩০) ‘প্রলয়োল্লাস’ কবিতায় ‘শিশু-চাঁদ’ বলতে বোঝানো হয়েছে- সদ্য- উদিত চাঁদ

৩১) ‘প্রলয়োল্লাস’ কবিতাটির প্রকাশকাল হল- ১৯২২ খ্রিস্টাব্দ

মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৪ । Madhyamik Bengali Suggestion 2024©www.sikkhalaya.in

প্রলয়োল্লাস কবিতার ৩ নম্বর প্রশ্নঃ 

১) ‘ভেঙে আবার গড়তে জানে সে চিরসুন্দর’- সে কে? ভেঙে আবার গড়ার বিষয়টি লেখো। ১+২

২) ‘অট্টরোলে হট্টগোলে স্তব্ধ চরাচর’- চরাচর শব্দের অর্থ কী? চরাচর স্তব্ধ কেন? ১+২

৩) ‘তোরা সব জয়ধ্বনি কর’- ‘তোরা’ কারা? তাদের জয়ধ্বনি করতে বলা হচ্ছে কেন? ১+২

৪) ‘বজ্রশিখার মশাল জ্বেলে আসছে ভয়ংকর’- ‘ভয়ংকর’ বলতে কবি কাদের বোঝাতে চেয়েছেন? তার আসার তাৎপর্য ব্যখ্যা করো। ১+২

৫) ‘দিগম্বরের জটায় হাসে শিশু চাঁদের কর’- তাৎপর্য লেখো। ৩

৬) ‘কাল ভয়ংকরের বেশে এবার ওই আসে সুন্দর’- এমন উক্তি কার সম্পর্কে করা হয়েছে? এমন উক্তির কারণ কী? ১+২

মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৪ । Madhyamik Bengali Suggestion 2024©www.sikkhalaya.in

দশম শ্রেণি বাংলাঃ প্রলয়োল্লাস কবিতার বড়ো প্রশ্ন সাজেশনঃ 

১) “তোরা সব জয়ধ্বনি কর”- কাদের কেন জয়ধ্বনি করতে বলা হয়েছে? জয়ধ্বনির তাৎপর্য লেখো।

উত্তর জানতে এখানে টাচ/ক্লিক করতে হবে

২) “ওই ভাঙাগড়া খেলা যে তার, কিসের তবে ডর”- উৎস নির্দেশ করে মন্তব্যটির তাৎপর্য বুঝিয়ে দাও।

উত্তর জানতে এখানে টাচ/ক্লিক করতে হবে

৩) “প্রলয়োল্লাস” কবিতা অবলম্বনে কবির স্বদেশপ্রীতির পরিচয় দাও।

উত্তর জানতে এখানে টাচ/ক্লিক করতে হবে

মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৪ । Madhyamik Bengali Suggestion 2024©www.sikkhalaya.in

অস্ত্রের বিরুদ্ধে গানঃ (এই কবিতা থেকে ১ ও ৩ নম্বরের প্রশ্নের উত্তর ভালো করে পড়বে) 

দশম শ্রেণি বাংলাঃ অস্ত্রের বিরুদ্ধে গান কবিতা থেকে গুরুত্বপুর্ণ কিছু MCQ ও SAQ প্রশ্নঃ 

১) ‘অস্ত্রের বিরুদ্ধে গান’ কবিতার কবি হলেন- জয় গোষ্মামী 

২) ‘অস্ত্রের বিরুদ্ধে গান’ কবিতাটি গৃহীত হয়েছে যে কাব্যগ্রন্থ থেকে- পাতার পোশাক 

৩) ‘অস্ত্রের বিরুদ্ধে গান’ কবিতাটি যে শ্রেণির- নিসর্গ বিষয়ক 

৪) ‘পাতার পোশাক’ কাব্যগ্রন্থের জন্য কবি জয় গোষ্মামী যে পুরষ্কার পেয়েছেন- বীরেন্দ্র চট্টোপাধ্যায় পুরষ্কার 

৫) ‘পাতার পোশাক’ কাব্যগ্রন্থটি প্রকাশিত হয়েছে- ১৯৯৭ খ্রিষ্টাব্দে 

৬) ‘অস্ত্রের বিরুদ্ধে গান’ কবিতার স্তবক সংখ্যা- ৩টি 

৭) ‘অস্ত্রের বিরুদ্ধে গান’ কবিতার মোট পংক্তি সংখ্যা- ১৮টি 

৮) ‘অস্ত্রের বিরুদ্ধে গান’ কবিতার স্তবকে পংক্তি বিন্যাস- ৫-৬-৭ 

৯) ‘অস্ত্রের বিরুদ্ধে গান’ কবিতায় ‘অস্ত্র’ শব্দটি ব্যবহৃত হয়েছে- ৬বার 

১০) ‘অস্ত্রের বিরুদ্ধে গান’ কবিতায় ‘গান’ শব্দটি ব্যবহৃত হয়েছে- ৭বার 

১১) অস্ত্র রাখতে হবে- পায়ে

১২) হাত নাড়িয়ে কবি তাড়ান- বুলেট 

১৩) কবি গানের বর্ম পরেছেন- অস্ত্র প্রতিরোধ করতে 

১৪) কবি গান জানেন- একটা-দুটো 

১৫) কবি তার জানা গানকে তুলনা করেছেন- খড়কুটো 

১৬) কবি গানের গায়ে মোছেন- রক্ত 

১৭) ‘বর্ম’ শব্দের অর্থ- দেহাবরণ 

১৮) মাথায় কত- শকুন বা চিল

১৯) কবির সম্বল শুধু একটা- কোকিল 

২০) কবি ‘শকুন’ বা ‘চিল’ বলতে বুঝিয়েছেন- সভ্যতা ধ্বংসকারী শক্তিকে 

২১) বর্ম খুলে আদুড় গায়ে দাঁড়িয়ে থাকে- ঋষিবালক 

২২) ‘আদুড়’ কথার অর্থ- অনাবৃত 

২৩) গান দাঁড়াল- ঋষিবালকের মতো 

২৪) ঋষিবালকের মাথায় গোঁজা ছিল- ময়ূরপালক 

২৫) তোমায় নিয়ে বেড়াবে গান- নদীতে, দেশগাঁয়ে 

মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৪ । Madhyamik Bengali Suggestion 2024©www.sikkhalaya.in

‘অস্ত্রের বিরুদ্ধে গান’ কবিতা থেকে MCQ প্রশ্নের মক টেষ্ট প্রদান করতে এই লিঙ্কটি অনুসরণ করতে হবে 

অস্ত্রের বিরুদ্ধে গান কবিতার ৩ নম্বরের প্রশ্নঃ

১) ‘গান দাঁড়াল ঋষিবালক’- গানকে কবি ঋষিবালকের সঙ্গে তুলনা করেছেন কেন? ৩

২) ‘আমি এখন হাজার হাতে পায়ে/ এগিয়ে আসি, উঠে দাঁড়াই’- কে, কেন এগিয়ে আসেন? ১+২

৩) ‘মাথায় কত শকুন বা চিল’- উদ্ধৃতিটির তাৎপর্য লেখো। ৩

৪) ‘আমার শুধু একটা কোকিল’- তাৎপর্য লেখো। ৩

৫) ‘অস্ত্রো ফ্যালো, অস্ত্রো রাখো’- কবি কোথায় অস্ত্র রাখতে চান? কোন পরিস্থিতিতে তিনি একথা বলেছেন?

৬) ‘গানের বর্ম আজ পরেছি গায়ে’- তাৎপর্য লেখো। ৩

মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৪ । Madhyamik Bengali Suggestion 2024©www.sikkhalaya.in

সিন্ধুতীরেঃ (এই কবিতা থেকে ১, ৩ ও ৫ নম্বরের প্রশ্নের উত্তর ভালো করে তৈরি করবে) 

সিন্ধুতীরে কবিতার ১ নম্বরের প্রশ্নের উত্তর সমাধান করতে এই লিঙ্কটি অনুসরণ করতে হবে 

সিন্ধুতীরে কবিতার ৩ নম্বরের প্রশ্নঃ

১) ‘অতি মনোহর দেশ’- মনোহর দেশটির বর্ণনা দাও। ৩

২) ‘বিস্মিত হইলো বালা’- বালা কে? তার বিস্ময়ের কারণ কী ছিল? ১+২

৩) ‘চিত্রের পোতলি সমা’- তাৎপর্য লেখো। ৩

৪) ‘বাহুরক কন্যার জীবন’- কন্যাটি কে? তার জীবন ফিরে পাবার জন্য বক্তা কী করেছিলেন? ১+২

৫) ‘পঞ্চকন্যা পাইলা চেতন’- পঞ্চকন্যার নাম লেখো। তারা কীভাবে চেতনা ফিরে পেল? ১+২

মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৪ । Madhyamik Bengali Suggestion 2024©www.sikkhalaya.in

সিন্ধুতীরে কবিতার বড়ো প্রশ্ন সাজেশনঃ 

১) “পঞ্চকন্যা পাইলা চেতন”- পঞ্চকন্যা কে? তারা কীভাবে চেতনা ফিরে পেয়েছিল? ১+৪=৫

উৎসঃ

“মালিক মুহম্মদ জায়সী”“পদুমাবৎ” কাব্যের বাংলা অনুবাদ “পদ্মাবতী” রচনা করেন আরাকান রাজসভার কবি “সৈয়দ আলাওল”এই কাব্যের “পদ্মা-সমুদ্রখন্ড” অংশটি আমাদের পাঠ্য “সিন্ধুতীরে” নামে সংকলিত হয়েছে, যেখানে প্রশ্নোক্ত অংশটি ব্যবহৃত হয়েছে।

পঞ্চকন্যার পরিচয়ঃ

প্রশ্নোক্ত অংশে ‘পঞ্চকন্যা’ বলতে সিংহল রাজকন্যা, চিতোরের রাজবধূ পদ্মাবতী ও তার সখী চন্দ্রকলা, বিজয়া, রোহিণী ও বিধুন্নলাকে বোঝানো হয়েছে।

চেতনা ফিরে পাওয়ার বর্ণনাঃ

চিতোরের রাজা রত্নসেন সিংহল রাজকন্যা পদ্মাবতীকে বিবাহ করে নিজ রাজ্যে প্রত্যাবর্তনের সময় সামুদ্রিক বিপর্যয়ের সম্মুখীন হলে অচেতন অবস্থায় পদ্মাবতী তার চার সখীদের সাথে ভাসতে ভাসতে এক দ্বীপভূমিতে উপস্থিত হন।

সমুদ্রকন্যা পদ্মা তার সখীদের সাথে প্রমোদ উদ্যানে যাত্রাকালে পদ্মাবতী ও তার সখীদের সমুদ্রপকূলে অচেতন অবস্থায় দেখতে পান। পরদুঃখকাতর সমুদ্রকন্যা পদ্মা পদ্মাবতীর রূপে মুগ্ধ হন এবং তার সখীদের সহায়তায় তাদের উদ্ধার করেন ও উপযুক্ত চিকিৎসার ব্যবস্থা করেন।

পদ্মা বিধাতার কাছে পদ্মাবতীর জন্য প্রার্থনা করে বলেন-

“পিতার পুণ্যের ফলে মোহর ভাগ্যের বলে

বাহুরক কন্যার জীবন।”

পঞ্চকন্যাকে বসন দ্বারা ঢেকে তারা তাদের প্রমোদ উদ্যানের মাঝে নিয়ে যায়। তাদের সিক্ত শরীরের স্বাভাবিক স্পন্দন ফেরানোর জন্য তারা-

“অগ্নি জ্বালি ছেকে গাও কেহ শিরে কেহ পাও

তন্ত্রে মন্ত্রে মহৌষধি দিয়া।।”

‘চারদন্ড’ সময়কাল ধরে তন্ত্রমন্ত্র, মহৌষধির প্রয়োগে এবং সমুদ্রকন্যা পদ্মা ও তার সখীদের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় পদ্মাবতী ও তার সখীরা চেতনা ফিরে পান।

মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৪ । Madhyamik Bengali Suggestion 2024©www.sikkhalaya.in

২) পাঠ্য কবিতা অবলম্বনে পদ্মাবতীর রূপের বর্ণনা দাও।

উত্তর জানতে এখানে টাচ/ক্লিক করতে হবে

৩) পাঠ্য কবিতা অবলম্বনে সমুদ্রকন্যা পদ্মার চরিত্র আলোচনা করো।

উত্তর জানতে এখানে টাচ/ক্লিক করতে হবে

হারিয়ে যাওয়া কালি কলমঃ (এই প্রবন্ধ থেকে ১ নম্বরের ছোটপ্রশ্ন ও একটি ৫ নম্বরের বড়ো প্রশ্ন আসবে) 

হারিয়ে যাওয়া কালি কলম প্রবন্ধ থেকে ছোটপ্রশ্নঃ

উত্তর জানতে এখানে টাচ/ক্লিক করতে হবে

মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৪ । Madhyamik Bengali Suggestion 2024©www.sikkhalaya.in

হারিয়ে যাওয়া কালি কলম প্রবন্ধ থেকে বড়ো প্রশ্ন সাজেশনঃ  

১) “আমরা কালি তৈরি করতাম নিজেরাই”- কোন প্রসঙ্গে লেখকের এই উক্তি? প্রাবন্ধিকরা কী ভাবে কালি তৈরি করতেন?

উৎসঃ

বাংলা সাহিত্যের বিশিষ্ট প্রাবন্ধিক “নিখিল সরকার”“শ্রীপান্থ” ছদ্মনামে তাঁর “কালি কলম মন” প্রবন্ধগ্রন্থের “হারিয়ে যাওয়া কালি কলম” প্রবন্ধটি রচনা করেছেন। উদ্ধৃত তাৎপর্যপূর্ণ অংশটি তাঁর এই প্রবন্ধ থেকে চয়ন করা হয়েছে।

আমরা বলতে যাদের বোঝানো হয়েছেঃ

পেশায় সাংবাদিক হ‌ওয়ার সুবাদে কালি ও কলমের সঙ্গে প্রাবন্ধিকের যোগাযোগ ছিলো খুবই ঘনিষ্ঠ। আধুনিক প্রযুক্তির যুগে কালি কলমের ব্যবহার কমে যাওয়ার কথা বলতে গিয়ে প্রাবন্ধিক নিজেদের ছোটোবেলার স্মৃতিচারণ প্রসঙ্গে উদ্ধৃত কথাটি বলেছেন।

কালি তৈরির পদ্ধতিঃ

ছোটোবেলায় প্রাবন্ধিকরা যখন গ্রামের বিদ্যালয়ে পড়তেন, তখন তাদের নিজেদের লেখার কালি নিজেদের‌ই তৈরি করে নিতে হতো। সে সময় কালি তৈরি করার একটি প্রথাগত পদ্ধতি ছিল। একটি ছড়ার আকারে প্রাবন্ধিক তার বর্ণনা প্রদান করেছেন-

“তিল ত্রিফলা শিমূল ছালা

ছাগ দুগ্ধে করি মেলা

লৌহ পাত্রে লোহায় ঘষি

ছিঁড়ে পত্র না ছাড়ে মসী।”

অর্থাৎ তিল, ত্রিফলা ও শিমূলের ছালকে ছাগলের দুধে মিশিয়ে লোহার পাত্রে লোহা দিয়ে ঘষতে হবে। এই পদ্ধতিতে যে কালি তৈরি হবে, তা দিয়ে লিখলে পাতা ছিঁড়ে যাবে, তবু কালি ছাড়বে না।

কিন্তু এই পদ্ধতিটি বেশ জটিল। তাই অধিকাংশ ক্ষেত্রেই প্রাবন্ধিকরা সহজ উপায়ে কালি তৈরি করতেন। তখন কাঠের উনুনে রান্না হত। ফলে রান্না করার পাত্রের নিচে প্রচুর পরিমাণে ভুসো কালি জমত। সেই কালি প্রাবন্ধিকরা লাউ পাতা দিয়ে ঘষে তুলে নিয়ে তাতে জল মিশিয়ে তাতে গরম খুন্তির ছ্যাঁকা দিতেন। যারা একটু বেশি ওস্তাদ, তারা আবার ওই কালিতে পোড়া আতপ চাল গুঁড়ো করে মেশাতেন, কিম্বা হরিতকী মেশাতেন।

এইভাবেই প্রাবন্ধিক তার তার সমবয়সী শিক্ষার্থীরা তাদের শৈশবকালে নিজেরাই বাড়িতে কালি তৈরি করে তাদের কালির প্রয়োজন মেটাতেন।

মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৪ । Madhyamik Bengali Suggestion 2024©www.sikkhalaya.in

২) “আমার মনে পড়ে প্রথম ফাউন্টেন কেনার কথা”- বক্তার আসল নাম কী? তাঁর ফাউন্টেন কেনার ঘটনাটি সংক্ষেপে বিবৃত করো।

উত্তর জানতে এখানে টাচ/ক্লিক করতে হবে

৩) “আশ্চর্য, সবই আজ অবলুপ্তির পথে”- কোন্ জিনিস আজ অবলুপ্তির পথে? এই অবলুপ্তির কারণ কী? এ বিষয়ে লেখকের মতামত কী?

উত্তর জানতে এখানে টাচ/ক্লিক করতে হবে

৪) “কলমকে বলা হয় তলোয়ারের চেয়েও শক্তিধর।”- কলমকে তলোয়ারের চেয়েও শক্তিধর বলার কারণ কী?

উত্তর জানতে এখানে টাচ/ক্লিক করতে হবে

৫) ‘ফাউন্টেন পেন’ বাংলায় কী নামে পরিচিত? নামটি কার দেওয়া বলে উল্লেখ করা হয়েছে? ফাউন্টেন পেনের জন্ম ইতিহাস লেখো।

উত্তর জানতে এখানে টাচ/ক্লিক করতে হবে

মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৪ । Madhyamik Bengali Suggestion 2024©www.sikkhalaya.in

অতিরিক্ত সংযোজনঃ

৬) ‘হারিয়ে যাওয়া কালি কলম’ প্রবন্ধ অনুসরণে বিভিন্ন সভ্যতার মানুষের লেখনি সামগ্রীর পরিচয় দাও। অথবা কলমের বিবর্তনের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস লেখো।

উত্তর জানতে এখানে টাচ/ক্লিক করতে হবে

৭) “মুঘল দরবারে একদিন তাদের কতনা খাতির, কতনা সম্মান।”- আলোচ্য অংশে কাদের কথা বলা হয়েছে? তাদের খাতির ও সম্মানের পরিচয় দাও।

উত্তর জানতে এখানে টাচ/ক্লিক করতে হবে

বাংলা ভাষায় বিজ্ঞানঃ (এই প্রবন্ধ থেকে ১ ও ৫ নম্বরের প্রশ্নের উত্তর তোইরি করতে হবে। হারিয়ে যাওয়া কালি কলম প্রবন্ধ ভালো করে পড়লে এই প্রবন্ধটি না পড়লেও হবে)  

বাংলা ভাষায় বিজ্ঞান MCQ প্রশ্নঃ 

বাংলা ভাষায় বিজ্ঞান MCQ প্রশ্নের উত্তর সমাধান করতে এই লিঙ্কে ক্লিক/টাচ করতে হবে

বাংলা ভাষায় বিজ্ঞান SAQ প্রশ্নঃ 

১) বিজ্ঞান-বিষয়ক বাংলা গ্রন্থ যাদের জন্য লেখা হয়, লেখকের মত অনুযায়ী তাদের শ্রেণিবিভাগ করো।

উঃ ‘বাংলা ভাষায় বিজ্ঞান’ প্রবন্ধের লেখক ‘রাজশেখর বসু’ বিজ্ঞান বিষয়ক বাংলা গ্রন্থের পাঠকদের দুটি শ্রেণিতে বিভক্ত করেছেন। যথা- ১) যারা ইংরেজি জানে না এবং ২) যারা ইংরেজি জানে। 

 

২) বিজ্ঞান বিষয়ক বাংলা গ্রন্থের পাঠকদের মধ্যে যারা লেখকের মতে প্রথম শ্রেণিভুক্ত, তাদের বিবরণ দাও। 

উঃ বিজ্ঞান- বিষয়ক গ্রন্থের পাঠকদের মধ্যে প্রথম শ্রেণিভুক্তরা হয় ইংরেজি জানেন না অথবা অতি অল্প জানেন। সাধারণত কমবয়সি ছেলেমেয়ে এবং অল্পশিক্ষিত বয়ষ্ক লোকরাই এই শ্রেণিতে পড়েন। 

 

৩) পাঠক ইংরেজি ভাষার প্রভাবমুক্ত হলে কী সুবিধা হয় ?

উঃ পাঠক ইংরেজি ভাষার প্রভাবমুক্ত হলে বাংলা পরিভাষা আয়ত্ত করে বাংলায় বিজ্ঞান শেখা সহজতর হয়ে যায়। কারণ তার বাংলা ভাষার বিরোধী সংস্কার থাকে না।

 

৪) ‘তার মানেও স্পষ্ট হবে না’- কীসের মানে স্পষ্ট না হওয়ার কথা বলা হয়েছে ?

উঃ ইংরেজি-জানা বা ইংরেজিতে পড়াশোনা করা পাঠকদের পক্ষে বাংলা ভাষায় বিজ্ঞান সংক্রান্ত প্রবন্ধ পাঠ সহজ নয়। কারণ, বিষয়টি তাঁদের কাছে অর্থগত দিক থেকে স্পষ্ট হবে না।

 

৫) ‘আমাদের সরকার ক্রমে ক্রমে রাজকার্যে দেশি পরিভাষা চালাচ্ছেন।’- তাতে অনেকে মুশকিলে পড়েছেন কেন ?

উঃ আমাদের সরকার রাজকার্যে যেভাবে দেশি পরিভাষা ক্রমশ ব্যবহার করাচ্ছেন তাতে অনেকে মুশকিলে পড়ছে, কেননা তাদের নতুন করে সেগুলি শিখতে হচ্ছে।

মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৪ । Madhyamik Bengali Suggestion 2024©www.sikkhalaya.in

৬) ‘তাঁদের নূতন করে শিখতে হচ্ছে।— কী প্রশ্ন শেখার কথা বলা হয়েছে ?

উঃ সরকারি কাজকর্মে বাংলা পারিভাষিক শব্দ ব্যবহার শুরু হওয়ায় অনেক ইংরেজি-জানা ব্যক্তি মুশকিলে পড়েছেন। কারণ তাঁদের সেই পরিভাষা নতুন করে শিখতে হচ্ছে।

 

৭) কোন ধরণের পাঠকের পাশ্চাত্য পাঠকের পাঠকের তুলনায় বেশি চেষ্টা প্রয়োজন বলে লেখক মনে করেছেন ?

উঃ দ্বিতীয় শ্রেণির পাঠক অর্থাৎ ইংরেজি-জানা ও ইংরেজি ভাষায় বিজ্ঞান পাঠের অভিজ্ঞতা আছে যাদের, তাদের পাশ্চাত্য পাঠকদের তুলনায় বেশি চেষ্টা করতে হবে।

 

৮) ‘পারিভাষিক শব্দ’ বলতে কী বোঝ ?

উঃ ‘পারিভাষিক শব্দের অর্থ হল পরিভাষা-সম্বন্ধীয়। পরিভাষা একধরনের সংজ্ঞাবিশেষ, যার কোনোরকম অর্থান্তর ঘটে না। ইংরেজিতে একে ‘Glossary’ বা ‘Technical term’ বলে।

 

৯) ‘অনেক বৎসর পূর্বে …’—অনেক বছর আগের কোন্ প্রসঙ্গ এখানে উত্থাপন করা হয়েছে ?

উঃ অনেক বছর আগে বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদের সঙ্গে যুক্ত কয়েকজন বিদ্যোৎসাহী ব্যক্তি বিভিন্ন বিষয়ের পরিভাষা রচনা করেছিলেন। এখানে সেই প্রসঙ্গের কথা বলা হয়েছে।

 

১০) বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গের ত্রুটি কী ছিল ? 

উঃ বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদের সাথে যুক্ত বিদ্বান ব্যক্তিবর্গ পরিভাষা রচনায় উদ্যোগী হলেও তাঁরা একসাথে কাজ না করে পৃথকভাবে কাজ করেছিলেন।

 

১১) কবে, কাদের পৃষ্ঠপোষকতায় দ্বিতীয়বার পরিভাষা সমিতি নিযুক্ত হয়েছিল ?

উঃ ১৯৩৬ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের পৃষ্ঠপোষকতায় বিভিন্ন বিষয়ের দিপালদের নিয়ে যে পরিভাষা সমিতি গঠন করা হয়েছিল, তাকেই দ্বিতীয় বারের পরিভাষা সমিতির নিযুক্তিকরণ বলা হয়।

মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৪ । Madhyamik Bengali Suggestion 2024©www.sikkhalaya.in

১২) কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিভাষা সমিতিতে প্রশ্ন কারা ছিলেন ?

উঃ ১৯৩৬ সালে নিযুক্ত পরিভাষা সমিতিতে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে বিভিন্ন বিজ্ঞানের অধ্যাপক, ভাষাতত্ত্ববিদ, সংস্কৃতজ্ঞ পণ্ডিত এবং কয়েকজন লেখককে নিযুক্ত করা হয়েছিল।

 

১৩) কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিভাষা সংকলনটি কতখানি সাফল্যমণ্ডিত হয়েছিল ?

উঃ কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিভাষা সংকলনটি লেখক রাজশেখর বসুর মতে খুব বড়ো নয়। এতে আরও শব্দের প্রয়োজন আছে এবং তার জন্য উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন।

 

১৪) লেখক রাজশেখর বসু প্রয়োজন মতো বাংলা শব্দ পাওয়া না গেলে কী করা উচিত বলে জানিয়েছেন ?

উঃ রাজশেখর বসু জানিয়েছেন যে, প্রয়োজন মতো বাংলা শব্দ না পাওয়া গেলে বৈজ্ঞানিক রচনায় ইংরেজি শব্দই বাংলা বানানে চালানো যেতে পারে।

 

১৫) ‘কোনও বৈজ্ঞানিক সন্দৰ্ভ বোঝা কঠিন’ এ কথা বলার কারণ কী ?

উঃ রাজশেখর বসুর মতে পাশ্চাত্য দেশের তুলনায় ভারতবর্ষের সাধারণ মানুষের প্রাথমিক বিজ্ঞানের সঙ্গে যথেষ্ট পরিচয় না থাকায় বৈজ্ঞানিক সন্দৰ্ভ বোঝা কঠিন।

 

১৬) ‘তখন বৈজ্ঞানিক সাহিত্য রচনা সুসাধ্য হবে’— কখন সুসাধ্য হবে বলে লেখকের ধারণা ?

উঃ ভারতবর্ষের সাধারণ মানুষের প্রাথমিক বিজ্ঞান সম্বন্ধে ধারণা অত্যন্ত কম। এই দেশে বিজ্ঞানশিক্ষা বিস্তৃত হলে বৈজ্ঞানিক সাহিত্য রচনা সুসাধ্য হবে বলে লেখকের মত।

 

১৭) বিজ্ঞান আলোচনার রচনাপদ্ধতির মূল ত্রুটি কী ? 

উঃ বিজ্ঞান আলোচনার রচনাপদ্ধতি এখনও বহু লেখকের আয়ত্তের বাইরে। অনেক ক্ষেত্রেই তাদের ভাষার আড়ষ্টতা ও ইংরেজির আক্ষরিক অনুবাদ রচনাকে দুর্বহ করে তোলে।

 

১৮) ‘কিন্তু তাও কেউ কেউ লিখে থাকেন’- লেখার কথা বলা হয়েছে ?

উঃ ইংরেজি থেকে আক্ষরিক অনুবাদের ত্রুটির কথা বলতে গিয়ে লেখক ‘Sensitized Paper-এর বাংলা অনুবাদের কথা বলেছেন। এই শব্দটির অনুবাদ ‘স্পর্শকাতর কাগজ’ করলেও, হওয়া উচিত ‘সুগ্রাহী কাগজ’।

 

১৯) ‘এতে রচনা উৎকট হয়’ — কী করলে রচনা উৎকট হয় ?

উঃ রাজশেখর বসুর মতানুসারে, অনেক লেখক তাঁদের বক্তব্য ইংরেজিতে ভাবেন এবং যথার্থ বাংলা অনুবাদে তা প্রকাশ করার চেষ্টা করেন। এতে রচনা সাবলীলতা হারায়।

 

২০) ‘এতে রচনা উৎকট হয়’- ‘উৎকট’ বলতে প্রশ্ন কী বোঝানো হয়েছে ?

উঃ আলোচ্য উদ্ধৃতিটিতে ভাষার আড়ষ্টতা ও দুর্বোধ্যতা বোঝাতে ‘উৎকট’ শব্দটি ব্যবহৃত হয়েছে।

 

২১) ‘এ রকম বর্ণনা বাংলা ভাষায় প্রকৃতি প্রশ্ন বিরুদ্ধ’— প্রকৃতি বিরুদ্ধ বলার কারণ কী ?

উঃ ইংরেজি থেকে বাংলা ভাষায় হুবহু অনুবাদ অর্থাৎ আক্ষরিক অনুবাদ সম্পর্কে বিতৃয়া প্রকাশ করতে গিয়ে লেখক বলেছেন যে, এটি বাংলা ভাষার প্রকৃতিবিরুদ্ধ।

 

২২) ‘The atomic engine has not even reached the blue print stage’ — বাক্যটির যথার্থ বাংলা অনুবাদ কী হওয়া উচিত ?

উঃ উপরিউক্ত ইংরেজি বাক্যটির যথার্থ বাংলা অনুবাদ হওয়া উচিত —‘পরমাণু ইঞ্জিনের নকশা পর্যন্ত এখনও প্রস্তুত হয়নি’। 

মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৪ । Madhyamik Bengali Suggestion 2024©www.sikkhalaya.in

২৩) ‘When sulphur burns in air the nitrogen does not take part in the reaction’ — বাক্যটির একটি যথার্থ বাংলা অনুবাদ করো। 

উঃ উল্লিখিত ইংরেজি বাক্যটির যথার্থ বাংলা অনুবাদ হওয়া উচিত – ‘যখন গন্ধক হাওয়ায় পোড়ে, তখন নাইট্রোজেনের কোনো পরিবর্তন হয় না’। 

 

২৪) ‘বাংলা ভাষা বজায় থাকে’ — এ কথা বলার প্রশ্ন অর্থ কী ?

উঃ আলোচ্য উদ্ধৃতির অর্থ হল ইংরেজি থেকে বাংলা আক্ষরিক অনুবাদের পরিবর্তে ভাবানুবাদ বাংলা ভাষার স্বকীয়তা ও সাবলীলতা বজায় রাখে।

 

২৫) ‘এই ধারণা পুরোপুরি ঠিক নয়’- কোন ধারণার কথা বলা হয়েছে ?

উঃ অনেকের মতে বিজ্ঞান আলোচনায় পারিভাষিক শব্দ বাদ দিয়ে সাধারণ শব্দ ব্যবহার করলে রচনা সহজ ও বোধগম্য হয়। কিন্তু এই ধারণা সম্পূর্ণ ঠিক নয়। 

 

২৬) পরিভাষার উদ্দেশ্য কী ? 

উঃ পরিভাষার উদ্দেশ্য হল, ভাষাকে সংক্ষিপ্ত করা এবং তার অর্থ সুনির্দিষ্ট করা। অনর্থক বর্ণনা পরিহার করে বিষয়কে সংক্ষিপ্তাকারে প্রকাশ করা।

 

২৭) পারিভাষিক শব্দের অর্থ পাঠককে বোঝানোর জন্য কোন্ পদ্ধতি অবলম্বন করা উচিত ?

উঃ সাধারণ মানুষের জন্য লেখা বৈজ্ঞানিক রচনায় অল্প পরিচিত বা নতুন পরিভাষা প্রথমবার প্রয়োগের সময় তার ব্যাখ্যা দেওয়া প্রয়োজন। পরে শুধু শব্দটি দিলেই চলে।

 

২৮) ‘আমাদের আলংকারিকগণ শব্দের ত্রিবিধ কথা বলেছেন’— কোন্ ‘ত্রিবিধ কথার’ প্রসঙ্গ লেখক স্মরণ করেছেন ? 

উঃ আমাদের আলংকারিকগণ যে ত্রিবিধ কথার প্রসঙ্গ উল্লেখ করেছেন সেগুলি হল- অভিধা, লক্ষণা ও ব্যঞ্জনা।  

মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৪ । Madhyamik Bengali Suggestion 2024©www.sikkhalaya.in

২৯ ) অভিধা কাকে বলে?

উঃ অভিধা হল শব্দের আভিধানিক অর্থ। যেমন- ‘অরণ্য’ বলতে বোঝায় বন, জঙ্গল ইত্যাদি। এর চেয়ে বিশদ কোনো অর্থ বোঝায় না।  

 

৩০) লক্ষণা বলতে কী বোঝায় ?  

উঃ লক্ষণা হল শব্দের বৃত্তিবিশেষ। শব্দের মুখ্য অর্থের চেয়ে তার অন্য অর্থই যখন গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে, তখন তাকে বলে লক্ষণা। যেমন- ‘অরণ্যের দিনরাত্রি’-র অর্থ অরণ্যবাসীদের রোজনামচা।

 

৩১) প্রশ্ন ব্যঞ্ছনা কী ? 

উঃ ব্যঞ্জনা হল কাব্যের নিগূঢ় অর্থ প্রকাশক বৃত্তি। অভিধা ও লক্ষণার দ্বারা যে অর্থ বোঝানো সম্ভব হয় না, তা ব্যঞ্ছনার দ্বারা বোঝানো হয়। যেমন- ‘অরণ্যে রোদন’ কথার অর্থ হল ‘নিষ্ফল আবেদন’।

 

৩২) লেখক বৈজ্ঞানিক সাহিত্যে অলংকারের প্রয়োগ কম করতে বলেছেন কেন ?

উঃ লেখক রাজশেখর বসু বৈজ্ঞানিক সাহিত্যে অলংকারের প্রয়োগ কম করতে বলেছেন, কারণ বৈজ্ঞানিক বিষয়ের ভাষা হওয়া উচিত সহজ-সরল ও স্পষ্ট। 

 

৩৩) ‘একটি দোষ প্রায় নজরে পড়ে’- কোন দোষের কথা বলা হয়েছে ? 

উঃ বাংলা বৈজ্ঞানিক প্রবন্ধে লেখক রাজশেখর বসু যে দোষটি দেখতে পেয়েছেন, তা হল না জেনে বা কম জেনে তথ্য পরিবেশন করা। 

 

৩৪) ‘সাধারণ পাথকের পক্ষে অনিষ্টকর’- কী সাধারণ পাঠকের পক্ষে অনিষ্টকর ? 

উঃ বাংলায় লেখা বৈজ্ঞানিক প্রবন্ধগুলিতে লেখকেরা না জেনে বা কম জেনে ভুল তথ্য পরিবেশন করছেন। পাঠক সেই ভুলকেই ঠিক ভেবে নিচ্ছেন, যা নাকি অত্যন্ত ক্ষতিকর। 

মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৪ । Madhyamik Bengali Suggestion 2024©www.sikkhalaya.in

বাংলা ভাষায় বিজ্ঞান বড়ো প্রশ্ন সাজেশনঃ 

১) “আমাদের আলংকারিকগণ শব্দের ত্রিবিধ কথা বলেছেন”- এই ত্রিবিধ অর্থ কী কী ব্যাখ্যা করে লেখো। কোনটি কোন ক্ষেত্রে প্রদত্ত?

উত্তর জানতে এখানে টাচ/ক্লিক করতে হবে

২) “এই দোষ থেকে মুক্ত না হলে বাংলা বৈজ্ঞানিক সাহিত্য সুপ্রতিষ্ঠিত হবে না”- কোন্‌ দোষের কথা বলা হয়েছে? বৈজ্ঞানিক সাহিত্য কীভাবে সুপ্রতিষ্ঠিত হবে?

উত্তর জানতে এখানে টাচ/ক্লিক করতে হবে

৩) “বাংলা ভাষায় বিজ্ঞানচর্চার এখনও নানারকম বাঁধা আছে”- প্রাবন্ধিক কোন ধরণের বাঁধার কথা বলেছেন?

উত্তর জানতে এখানে টাচ/ক্লিক করতে হবে

মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৪ । Madhyamik Bengali Suggestion 2024©www.sikkhalaya.in

সিরাজদ্দৌলাঃ (এই নাটক থেকে একটি ৪ নম্বরের প্রশ্নের উত্তর লিখতে হবে) 

১) “কিন্তু ভদ্রতার অযোগ্য তোমরা”- কাকে উদ্দেশ্য করে কথাটি বলা হয়েছে? এ কথা বলার কারণ কী?

উৎসঃ

বাংলা সাহিত্যের বিখ্যাত নাট্যকার “শচীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত” রচিত “সিরাজদ্দৌলা” নাটকের থেকে গৃহীত “সিরাজদ্দৌলা” নাট্যাংশ থেকে এই তাৎপর্যপূর্ণ অংশটি চয়ন করা হয়েছে।

বক্তা ও শ্রোতাঃ

উদ্ধৃত অংশটির বক্তা হলেন স্বাধীন বাংলার নবাব সিরাজদ্দৌলা। তিনি কথাগুলি বলেছেন তার সভায় উপস্থিত ইংরেজ ইষ্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির প্রতিনিধি ওয়াটসকে উদ্দেশ্য করে।

মন্তব্যের কারণঃ

বণিকের মানদন্ড রাজদন্ডে পরিণত করে ইংরেজরা বাংলা তথা সমগ্র ভারতবর্ষে তাদের শাসনজ্বাল বিস্তার করতে উদ্যত হয়েছে। তাদের এহেন আগ্রাসী মানসিকতায় বীতশ্রদ্ধ নবাব সিরাজদ্দৌলা কলকাতা অভিযান করে ইংরেজদের বিতাড়িত করে তার নাম আলিনগর রাখেন। এর পরবর্তিতে ইংরেজদের সাথে তার আলিনগরের সন্ধি হয় এবং সেই সন্ধির শর্ত অনুসারে ওয়াটস কোম্পানির দূত রূপে তার সভায় স্থান লাভ করেন।

সিরাজদ্দৌলা ইংরেজদের গোপন চক্রান্তের প্রমাণ স্বরূপ অ্যাডমিরাল ওয়াটসনের ওয়াটসকে লেখা পত্রের সন্ধান পান; যেখানে লেখা ছিল, “বাংলায় আমি এমন আগুন জ্বালাইব, যাহা গঙ্গার সমস্ত জল দিয়াও নিভানো যাইবে না।” এর পরবর্তিতে ওয়াটসের প্রত্যুত্তরের পত্রও সভায় পাঠ করা হলে সিরাজদ্দৌলা ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন। তার সভায় থেকে ওয়াটস তারই বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করায় এবং তার অন্যান্য সভাসদদের প্ররোচিত করায় সিরাজদ্দৌলা ইংরেজদের স্পর্ধা, ঔদ্ধত্য ও দুরভিসন্ধিতে ক্ষিপ্ত হয়ে প্রশ্নোক্ত মন্তব্যটি করেছেন।

মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৪ । Madhyamik Bengali Suggestion 2024©www.sikkhalaya.in

২) “তোমাদের কাছে আমি লজ্জিত”- বক্তা কে? তাঁর এই লজ্জার কারণ কী? ১+৩

উত্তর জানতে এখানে টাচ/ক্লিক করতে হবে

৩) “জাতির সৌভাগ্য-সূর্য আজ অস্তাচলগামী”- বক্তার এই উক্তির তাৎপর্য বিশ্লেষণ করো।

উত্তর জানতে এখানে টাচ/ক্লিক করতে হবে

৪) “বাংলার এই দুর্দিনে আমাকে ত্যাগ করবেন না”- কাদের উদ্দেশ্যে এ কথা বলা হয়েছে? কোন্‌ দুর্দিনের জন্য তাঁর এই আবেদন? ১+৩=৪

উত্তর জানতে এখানে টাচ/ক্লিক করতে হবে

৫) “বাংলা শুধু হিন্দুর নয়, বাংলা শুধু মুসলমানের নয়- মিলিত হিন্দু-মুসলমানের মাতৃভূমি গুলবাগ এই বাংলা।”- কাদের উদ্দেশ করে এ কথা বলা হয়েছে? এই বক্তব্যের মধ্য দিয়ে বক্তার কী চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য প্রতিফলিত হয়েছে? ১+৩=৪

উত্তর জানতে এখানে টাচ/ক্লিক করতে হবে

৬) “জানি না আজ কার রক্ত সে চায়। পলাশি, রাক্ষসী পলাশি!”- এই মন্তব্যের মধ্য দিয়ে বক্তার যে মানসিক ভাবনার পরিস্ফুটন ঘটেছে, তা আলোচনা করো।

উত্তর জানতে এখানে টাচ/ক্লিক করতে হবে

৭) সিরাজদ্দৌলা নাট্যাংশ অবলম্বনে সিরাজের চরিত্র আলোচনা করো। ৫

উত্তর জানতে এখানে টাচ/ক্লিক করতে হবে

৮) ‘সিরাজদ্দোউলা’ নাট্যাংশ অবলম্বনে ঘসেটি বেগম চরিত্রের পরিচয় দাও।

উত্তর জানতে এখানে টাচ/ক্লিক করতে হবে

৯) “মনে হয়, ওর নিশ্বাসে বিষ, ওর দৃষ্টিতে আগুন, ওর অঙ্গ-সঞ্চালনে ভূমিকম্প”- এখানে কার কথা বলা হয়েছে? এই মন্তব্যে বক্তার যে মানসিকতার পরিচয় পাওয়া যায়, তা আলোচনা করো।

উত্তর জানতে এখানে টাচ/ক্লিক করতে হবে

মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৪ । Madhyamik Bengali Suggestion 2024©www.sikkhalaya.in

কোনিঃ (এই উপন্যাস থেকে ৫ নম্বরের দুটো প্রশ্নের উত্তর লিখতে হবে)

১) দারিদ্র ও বঞ্চনার বিরুদ্ধে কোনির জীবনসংগ্রামের কাহিনি লিপিবদ্ধ করো। 

উৎসঃ

খেলাধূলাকে কেন্দ্র করে সার্থক উপন্যাসের স্রষ্টা “মতি নন্দী” রচিত “কোনি” উপন্যাসে আমরা উপন্যাসের কেন্দ্রীয় চরিত্র সাঁতারু কনকচাঁপা পাল বা কোনির দারিদ্র ও বঞ্চনাকে জয় করে সাফল্যের শীর্ষস্থানে আরোহণের সংগ্রামী কাহিনির পরিচয় লাভ করি।

দারিদ্রের বিরুদ্ধে লড়াইঃ

আজন্ম দারিদ্রকে সঙ্গী করে বড়ো হয়ে ওঠা কোনির কাছে সফল সাঁতারু হয়ে ওঠার পথে সব থেকে বড়ো প্রতিবন্ধকতা ছিল তার দারিদ্র। সাত ভাই-বোন ও মায়ের খাদ্য সংস্থানের জন্য তার দাদা কমল পালকে সাঁতার ছেড়ে কাজে যোগ দিতে হয়েছে। তাদের ছোট ভাইকেও সংসারের আর্থিক বোঝা বহন করতে চায়ের দোকানে পনেরো টাকার বিনিময়ে কাজ করতে হয়েছে। এমনকি কোনিকেও তার দাদা ষাট টাকা মাইনের বিনিময়ে সুতো কারখানায় কাজে লাগিয়ে দেবে বলে মনস্থির করে ফেলেছিল।

পরিবারের প্রধান উপার্জনকারী কমল পালের যক্ষ্মায় আকস্মিক মৃত্যুর ফলে সংসারের হাল ধরতে কোনিকে তার সাঁতার প্রশিক্ষক ক্ষীতিশ সিংহের স্ত্রী লীলাবতীর ‘প্রজাপতি’ নামক দর্জির দোকানে মাসিক চল্লিশ টাকার বিনিময়ে কাজ করতে হয় এবং তার মাও ছিট কাপর সেলাইয়ের কাজ করতে বাধ্য হন।

বঞ্চনার বিরুদ্ধে লড়াইঃ

কোনির সাঁতার প্রশিক্ষক ক্ষিতীশ সিংহের সাথে জুপিটার সুইমিং ক্লাবের হরিচরণ, ধীরেন ঘোষ, বদু চাটুজ্জে প্রমুখের দ্বন্দ্বের কারণে তাকেও বারংবার  বিবিধ ষড়যন্তের ও বৈষম্যের শিকার হতে হয় এবং তাকে জুপিটার সুইমিং ক্লাবে স্থান প্রদান করা হয় না। পরবর্তীতে ক্ষিতীশ তাকে অ্যাপেলো ক্লাবে নিয়ে গেলে সেখানে তাকে অমিয়া ও বেলার মতো অভিজ্ঞ সাঁতারুদের ক্ষোভ ও ঈর্ষার মুখে পরতে হয়। তাকে অপমান করে অমিয়া বলে, “কম্পিটিশনে পড়লে মেয়েটা আমার পা ধোয়া জল খাবে।”

চক্রান্ত করে কোনিকে জুপিটার সুইমিং ক্লাবের বার্ষিক প্রতিযোগিতায় প্রবেশাধিকার প্রদান করা হয় নি। ষ্টেট চ্যাম্পিয়নশিপ প্রতিযোগিতায় কোনিকে ইচ্ছাকৃতভাবে ডিসকোয়ালিফাই করা হয়। এমনকি সকল যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও তাকে মাদ্রাজে জাতীয় সাঁতার চ্যাম্পিয়নশিপে প্রাথমিকভাবে নিয়ে যেতে সম্মতি প্রদান করা হয় নি। বালিগঞ্জ সুইমিং ক্লাবের প্রশিক্ষক প্রণবেন্দু বিশ্বাসের চাপে তাকে বাংলা দলের সাথে নিয়ে যাওয়া হলেও জলে নামার সুযোগ প্রদান করা হয় নি। এমনকি সেখানে অমিয়া, হিয়া প্রমুখের কাছে তাকে বিনা অপরাধে অপমানিতও হতে হয়েছিল।

বঞ্চনাকে জয়ঃ

কোনি তার অদম্য জেদ ও অধ্যবসায়কে সঙ্গী করে অবশেষে দেশের সেরা সাঁতারু রমা যোশিকে পরাজিত করে বাংলা দলকে দেশের সেরার শিরোপা অর্জনে সাহায্য করে তার জীবনের সকল দারিদ্র ও বঞ্চনার যোগ্য জবাব প্রদান করেছে।

মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৪ । Madhyamik Bengali Suggestion 2024©www.sikkhalaya.in

২) “ম্যাসেজ হচ্ছে না সংগীতচর্চা হচ্ছে”- কে বলেছে? কাকে বলেছে? তার ম্যাসেজ পদ্ধতিগুলির বর্ণনা দাও।

৩) “খাওয়ায় আমার লোভ নেই ডায়েটিং করি”- বক্তা কে? তার ডায়েটিং-এর পরিচয় দাও।

উত্তর জানতে এখানে টাচ/ক্লিক করতে হবে

৪) “আপনি আমার থেকে চার হাজার গুণ বড়োলোক, কিন্তু চার লক্ষ টাকা খরচ করেও আপনি নিজের শরীরটাকে চাকর বানাতে পারবেন না”- বক্তা কে? তিনি কাকে একথা বলেছেন? তার এমন কথা বলার কারণ কী?

উত্তর জানতে এখানে টাচ/ক্লিক করতে হবে

৫) “চ্যাম্পিয়ানরা জন্মায়, ওদের তৈরি করা যায় না”- বক্তা কে? তার এই বক্তব্যের সত্যতা উপন্যাসে কীভাবে প্রকাশ পেয়েছিল?

উত্তর জানতে এখানে টাচ/ক্লিক করতে হবে

৬) “কম্পিটিশনে পড়লে মেয়েটা তো আমার পা ধোয়া জল খাবে”- বক্তা কে? মন্তব্যটির তাৎপর্য লেখো।

উত্তর জানতে এখানে টাচ/ক্লিক করতে হবে

৭) “সাঁতারু অনেক বড়ো সেনাপতির থেকে”- বক্তা কে? মন্তব্যের তাৎপর্য আলোচনা করো।

উত্তর জানতে এখানে টাচ/ক্লিক করতে হবে

৮) কোনির পারিবারিক জীবনের পরিচয় দাও।

উত্তর জানতে এখানে টাচ/ক্লিক করতে হবে

৯) “এটা বুকের মধ্যে পুষে রাখুক” – কী পুষে রাখার কথা বলা হয়েছে? কী কারণে এই পুষে রাখা?

উত্তর জানতে এখানে টাচ/ক্লিক করতে হবে

১০) “খিদ্দা, এবার আমরা কী খাব?”- বক্তা কে? কোন প্রসঙ্গে মন্তব্যটি করা হয়েছে? উদ্দিষ্ট ব্যক্তি কীভাবে তাদের সাহায্য করেছেন?

উত্তর জানতে এখানে টাচ/ক্লিক করতে হবে

১১) “তোর আসল লজ্জা জলে আসল গর্বও জলে”- কে কাকে একথা বলেছিল? প্রসঙ্গ উল্লেখ করে কথাটির তাৎপর্য বিশ্লেষণ করো।

উত্তর জানতে এখানে টাচ/ক্লিক করতে হবে

১২) “ওইটেই তো আমি রে, যন্ত্রণাটাই তো আমি।”- কোন্‌ প্রসঙ্গে এই উক্তি? উক্তিটির তাৎপর্য বিশ্লেষণ করো।

উত্তর জানতে এখানে টাচ/ক্লিক করতে হবে

১৩) “কোনিকে বিভ্রান্ত করল হিয়ার এই কথাটা”- হিয়ার কোন কথা, কেন কোনিকে বিভ্রান্ত করল? এই বিভ্রান্তি দূর করার জন্য সে নিজের মনে কী বলেছিল?

উত্তর জানতে এখানে টাচ/ক্লিক করতে হবে

১৪) “জোচ্চুরি করে আমাকে বসিয়ে রেখে…” – প্রসঙ্গ আলোচনা করো।

উত্তর জানতে এখানে টাচ/ক্লিক করতে হবে

মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৪ । Madhyamik Bengali Suggestion 2024©www.sikkhalaya.in

১৫) “ফাইট কোনি ফাইট”- উপন্যাসে কথাটির তাৎপর্য বিচার করো।

উত্তর জানতে এখানে টাচ/ক্লিক করতে হবে

১৬) কোনি উপন্যাস অবলম্বনে কোনি চরিত্রের পরিচয় দাও।

উত্তর জানতে এখানে টাচ/ক্লিক করতে হবে

১৭) কোনি উপন্যাস অবলম্বনে ক্ষিতীশ সিংহের চরিত্র আলোচনা করো।

উত্তর জানতে এখানে টাচ/ক্লিক করতে হবে

১৮) “বাংলা তাহলে চ্যাম্পিয়নশিপটা পেল না”- কে এই আশঙ্কা করেছিল? এমন আশঙ্কার কারণ কী ছিল? শেষ পর্যন্ত কী ঘটেছিল?

উত্তর জানতে এখানে টাচ/ক্লিক করতে হবে

মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৪ । Madhyamik Bengali Suggestion 2024©www.sikkhalaya.in

বাংলা ব্যাকরণ থেকে গুরুত্বপূর্ণ কিছু প্রশ্ন নিম্নে প্রদান করা হলোঃ

১) তির্যক বিভক্তি কাকে বলে?

২) প্রযজ্য ও প্রযোজক কর্তা কাকে বলে? উদাহরণ দাও।

৩) করণ কারকে শূন্য বিভক্তির উদাহরণ দাও।

৪) সমধাতুজ কর্তা কাকে বলে?  উদাহরণ দাও।

৫) সমধাতুজ কর্ম কাকে বলে? উদাহরণ দাও।

৬) করণের বীপ্সা বলতে কী বোঝো?

৭) অধিকরণ কারককে কয়টি ভাগে ভাগ করা যায় ও কী কী?

৮) বাচ্য শব্দের অর্থ কী?

৯)বিগ্রহ বাক্য বলতে কী বোঝো?

১০) বহুব্রীহি শব্দের অর্থ কী?

১১) কর্মকর্তৃবাচ্যের উদাহরণ দাও।

১২) অনুসর্গের অপর নাম কী?

১৩) অলোপ সমাস কাকে বলে? উদাহরণ দাও।

১৪) বিভক্তি ও অনুসর্গের পার্থক্য লেখো।

১৫) নিরপেক্ষ কর্তা কাকে বলে? উদাহরণ দাও।

১৬) অকারক পদ কোনগুলি? এদের অকারক পদ বলার কারণ লেখো।

১৭) ‘অ’ বিভক্তি কাকে বলে? উদাহরণ দাও।

১৮) বাক্য নির্মাণের শর্তগুলি লেখো।

….. এছাড়াও টেষ্ট পেপার থেকে অনুশীলন করবে 

মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৪ । Madhyamik Bengali Suggestion 2024©www.sikkhalaya.in

শিক্ষার্থীরা এই প্রশ্নগুলির পাশাপাশি কারক নির্ণয়, সমাস নির্ণয়, বাচ্য ও বাক্য পরিবর্তন অনুশীলন করবে। এর জন্য তোমরা নিম্নের মকটেষ্টগুলি প্রদান করতে পারোঃ- 

sikkhalaya click here

বঙ্গানুবাদঃ

১) Home is the first school where child learns his first lesson. He sees, hears and begins to learn at home. It is home that builds his character. In a good home honest and healthy men are made. Bad influence at home spoils a child.

 

২) Honesty is a great virtue. If you do not deceive others, if you do not tell a lie; if you are strictly just and fair in your dealings with others, you are an honest man. Honesty is the best policy. An honest man is respected by all.  

 

৩) Student life is the stage of preparation for future. This is the most important period of life. A student is young today. But he will be man tomorrow. He has different duties. He should perform them well. As a student, his first duty is to study and learn. He should be careful to his lessons.

 

৪) Stealing is taking or keeping the property of another without the other’s permission. If your classmate leaves his fountain pen on the desk and you pocket it, you are stealing his property to which you have no right. If your friend lends you the cricket bat and you keep it, since he forgets to ask for it, you are dishonest.

 

৫) One fine evening a young princess went out to take a walk by herself in a wood. In this wood there was a lake, by the side of which the princess sat down to rest. She had a golden ball in her hand, and this was the plaything she liked most. She was always throwing it up in the air and catching it as it fell.

মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৪ । Madhyamik Bengali Suggestion 2024©www.sikkhalaya.in

৬) Wealth is no doubt necessary for happiness in life. But it has a tendency to concentrate in the hands of a few. The result is the rich become richer and the poor poorer. This is certainly a misuse of wealth. It should be fairly distributed among all, so that it may bring happiness to the greatest number of people in the society.

 

৭) Once two friends started on a travel. Their way lay through a forest. As they came half way through the forest, a bear was seen approaching slowly towards them. One of them climbed up a tree. The other did not know how to climb up a tree and lay flat on his face without breathing.

 

৮) Once a mouse disturbed a lion in his sleep. The lion caught the mouse and was going to kill it; but it begged for pardon and was let go. Shortly after, the lion was caught in a strong net. Hearing his roar, the mouse came there and cut the ropes with its teeth. The lion became free. 

 

৯) Once two women, quarrelling about the claim of a child, went to the judge for justice. The judge called the executioner and ordered. ‘Cut the child into halves and give one half to each of the women.’ One of the women, when she heard the order, remained silent; but the other woman began to weep.

 

১০) Man is a social animal. He cannot live alone. No person can be happy without having sincere friends. But selfish persons fail to make real friendship. Because to get love you must give love in return.

 

১১) Once a soldier was made a prisoner of war. After a few years the war ended and he was released. One day while he was walking near a market he saw a bird-seller with a cage full of birds for sale. The soldier bought the cage and then set all the birds free one by one. When the people around asked him about his strange behavior he replied “I know the agony of captivity”.

মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৪ । Madhyamik Bengali Suggestion 2024©www.sikkhalaya.in

১২) Last Saturday was a memorable day in my life. I went to the river for taking my bath as usual. The bathing ghat was not crowded then. Only two boys were bathing in the river at the time. Suddenly one of them fell in deep water and he cried out for help. Hearing that I was puzzled for a few seconds. Then I tried to help him.

 

১৩) We should try to prosper in life. But we should not give up our sense of morality. If we compromise with dishonesty, it would be difficult for us to respect ourselves. So it is important to choose the right way. No person can be happy without having sincere friends.

 

১৪) Newspaper reading has become an essential part of our life. As we get up in the morning, we wait eagerly for the daily paper. Twentieth century was an age of newspapers. Through newspapers we gather information about different countries of the world.

 

১৫) One day a dog stole a piece of meat from a butcher shop. He was crossing over a bridge. Suddenly, he saw his own shadow in the water. He thought that there was another dog and he had a bigger piece of meat.

….. এছাড়াও টেষ্ট পেপার থেকে অনুশীলন করবে

মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৪ । Madhyamik Bengali Suggestion 2024©www.sikkhalaya.in

সংলাপ রচনাঃ

১) নিত্যপ্রয়জনীয় দ্রব্যের মূল্যবৃদ্ধি  

২) পথ নিরাপত্তা বিষয়ে সচেতনতা

৩) বৃক্ষরোপনের উপযোগিতা 

৪) অনলাইন শিক্ষার ভালো-মন্দ 

৫) মাধ্যমিকের পরে কী নিয়ে পড়বে এবং কেন  

৬) বিদ্যালয়ে ছাত্রছাত্রীদের মোবাইল ব্যবহার 

….. এছাড়াও টেষ্ট পেপার থেকে অনুশীলন করবে

মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৪ । Madhyamik Bengali Suggestion 2024©www.sikkhalaya.in

প্রতিবেদন রচনাঃ

১) পুষ্পমেলা / বইমেলা 

২) গাছ কাটার বিরুদ্ধে জনপ্রতিরোধ 

৩) বেহাল রাস্তার প্রতিবাদে পথ অবরোধ  

৪) দ্রব্যমূল্যের অস্বাভাবিক বৃদ্ধি 

মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৪ । Madhyamik Bengali Suggestion 2024©www.sikkhalaya.in

প্রবন্ধ রচনাঃ

১) বিজ্ঞান আশীর্বাদ না অভিশাপ 

২) শীতের সকাল  

৩) ছাত্রজীবনে খেলাধূলার ভূমিকা

৪) পরিবেশ দূষণ ও তার প্রতিকার

৫) বিশ্ব উষ্ণায়ন 

৬) বাংলার উৎসব

৭) শিক্ষাবিস্তারে গণমাধ্যমের ভূমিকা

৮)  মাতৃভাষায় বিজ্ঞানচর্চা 

৯) কন্যাশ্রী প্রকল্প  

১০) স্বামী বিবেকানন্দ 

১১) নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসু 

১২) ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর 

মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৪ । Madhyamik Bengali Suggestion 2024©www.sikkhalaya.in

দশম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ লিঙ্কঃ 

শিক্ষালয় ওয়েবসাইটের কিছু গুরুত্বপূর্ণ লিঙ্ক নিম্নে প্রদান করা হলোঃ 

শিক্ষালয়ের সাথে ফেসবুকে যুক্ত হতে নিম্নের ছবিতে ক্লিক/টাচ করতে হবেঃ sikkhalaya

You cannot copy content of this page

Need Help?